জসিম উদ্দিন
গত বছরের মার্চে করোনার আঘাতের মধ্য দিয়ে ক্ষতির মুখে পড়তে শুরু করে দেশের অর্থনীতি। তখন লকডাউনে প্রায় সব ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যায়। দেশি-বিদেশি উৎপাদন ও সেবা খাত, দোকান, ক্ষুদ্র-মাঝারি ব্যবসা ইত্যাদি প্রায় অচল হয়ে পড়ে।
এরপর কয়েকটি ঈদ আসে। তখনো খুচরা, পাইকারি ব্যবসা, ফ্যাশন হাউস—এদের বলতে গেলে ব্যবসাই হয়নি।
এরপর যখন করোনা কিছুটা সহনীয় হলো, তখন আবার সবাই গোছাতে শুরু করল। এ প্রক্রিয়ায় সবাই স্থিত হওয়ার আগেই আবারও করোনার আঘাত। সরকার বাধ্য হয়ে বেছে নিয়েছে লকডাউন। এর প্রভাবে কমবেশি সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পর্যটন খাত। হোটেল ব্যবসা রীতিমতো বসে গেছে। কাটারিং ব্যবসা এখন নেই। ফার্মাসিউটিক্যালস, অনলাইনসহ কিছু খাত হয়তো ভালো আছে।
আবারও ঈদ এসেছে। এই ঈদেও সব ধরনের ব্যবসায় মন্দা। যদিও আট দিনের জন্য সরকার লকডাউন শিথিল করেছে, কিন্তু পরিবহন, দোকানপাট, হোটেল রেস্তোরাঁ সব লম্বা সময় বন্ধ ছিল। আট দিনের ব্যবসায় কর্মীদের বেতন-ভাতা দেওয়া কঠিন। লোকসান ঠেকানো অসম্ভব। নতুন করে আমরা সবাই আরেকটি ঝুঁকিতে পড়ে গেলাম।
ঈদের পরপরই আবারও লকডাউনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। শিল্প–কারখানা ১৪ দিন বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সব শিল্প-কারখানা বন্ধ থাকলে উৎপাদন থেমে যাবে, ক্ষতিগ্রস্ত হবে দেশের অর্থনীতি। শুধু তাই নয়, উৎপাদক থেকে ভোক্তা পর্যন্ত প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাই নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য উৎপাদনকারী শিল্প-কারখানাগুলোকে বিধি–নিষেধের আওতামুক্ত রাখার জন্য সরকারের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি।
ক্ষুদ্র ও ছোট কারখানাগুলো বন্ধ রাখা হলে উদ্যোক্তারা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন এবং কারখানাগুলো আবার চালু করা অসম্ভব হয়ে পড়বে। উৎপাদন বন্ধ থাকলে আমদানি করা কাঁচামাল অব্যবহৃত হয়ে নষ্ট হয়ে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে। এতে আমদানিকারক ও উৎপাদক উভয়ই আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
জসিম উদ্দিন, সভাপতি এফবিসিসিআই
গত বছরের মার্চে করোনার আঘাতের মধ্য দিয়ে ক্ষতির মুখে পড়তে শুরু করে দেশের অর্থনীতি। তখন লকডাউনে প্রায় সব ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যায়। দেশি-বিদেশি উৎপাদন ও সেবা খাত, দোকান, ক্ষুদ্র-মাঝারি ব্যবসা ইত্যাদি প্রায় অচল হয়ে পড়ে।
এরপর কয়েকটি ঈদ আসে। তখনো খুচরা, পাইকারি ব্যবসা, ফ্যাশন হাউস—এদের বলতে গেলে ব্যবসাই হয়নি।
এরপর যখন করোনা কিছুটা সহনীয় হলো, তখন আবার সবাই গোছাতে শুরু করল। এ প্রক্রিয়ায় সবাই স্থিত হওয়ার আগেই আবারও করোনার আঘাত। সরকার বাধ্য হয়ে বেছে নিয়েছে লকডাউন। এর প্রভাবে কমবেশি সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পর্যটন খাত। হোটেল ব্যবসা রীতিমতো বসে গেছে। কাটারিং ব্যবসা এখন নেই। ফার্মাসিউটিক্যালস, অনলাইনসহ কিছু খাত হয়তো ভালো আছে।
আবারও ঈদ এসেছে। এই ঈদেও সব ধরনের ব্যবসায় মন্দা। যদিও আট দিনের জন্য সরকার লকডাউন শিথিল করেছে, কিন্তু পরিবহন, দোকানপাট, হোটেল রেস্তোরাঁ সব লম্বা সময় বন্ধ ছিল। আট দিনের ব্যবসায় কর্মীদের বেতন-ভাতা দেওয়া কঠিন। লোকসান ঠেকানো অসম্ভব। নতুন করে আমরা সবাই আরেকটি ঝুঁকিতে পড়ে গেলাম।
ঈদের পরপরই আবারও লকডাউনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। শিল্প–কারখানা ১৪ দিন বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সব শিল্প-কারখানা বন্ধ থাকলে উৎপাদন থেমে যাবে, ক্ষতিগ্রস্ত হবে দেশের অর্থনীতি। শুধু তাই নয়, উৎপাদক থেকে ভোক্তা পর্যন্ত প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাই নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য উৎপাদনকারী শিল্প-কারখানাগুলোকে বিধি–নিষেধের আওতামুক্ত রাখার জন্য সরকারের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি।
ক্ষুদ্র ও ছোট কারখানাগুলো বন্ধ রাখা হলে উদ্যোক্তারা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন এবং কারখানাগুলো আবার চালু করা অসম্ভব হয়ে পড়বে। উৎপাদন বন্ধ থাকলে আমদানি করা কাঁচামাল অব্যবহৃত হয়ে নষ্ট হয়ে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে। এতে আমদানিকারক ও উৎপাদক উভয়ই আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
জসিম উদ্দিন, সভাপতি এফবিসিসিআই
‘হাসিনা পরবর্তী বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সম্পর্কের নতুন মোড়’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন একটি দৈনিকে প্রকাশিত হয় গত ১৭ জানুয়ারি। আল জাজিরা সূত্রের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের সম্পর্কের ইতিহাস দীর্ঘদিন ধরেই উত্তেজনাপূর্ণ।
১৩ ঘণ্টা আগেদেশে এখন অলৌকিকত্বের জয়জয়কার। এত অলৌকিকতা আমরা স্বপ্নেও ভাবিনি। এখন যারা অন্ধকারের দিকে টানে, তারা একাত্তর মানে না, শহীদ মানে না। তাদের জন্য এই লেখাটা, হয়তো আসল অলৌকিকত্ব তাদের স্পর্শ করবে।
১৩ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে তিস্তা নদীর ওপর নির্মিত সেতুটির উদ্বোধন করা হয় ২০ আগস্ট, বুধবার। এরপর ঘটে ম্যাজিক কারবার। বৃহস্পতিবার এই সেতুর ল্যাম্পপোস্টের বিদ্যুৎ সরবরাহের তার বেমালুম চুরি হয়ে যায়। এরপর যা হয়, তাই হয়েছে
১৩ ঘণ্টা আগেফাহমিদুল হক চলচ্চিত্র সমালোচক, গণমাধ্যম বিশেষজ্ঞ ও গল্পকার। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সাবেক অধ্যাপক। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের বার্ড কলেজের ফ্যাকাল্টি মেম্বার। একসময় ‘যোগাযোগ’ পত্রিকা সম্পাদনা করতেন। তিনি জুলাই আন্দোলনের অর্জন-ব্যর্থতা, অন্তর্বর্তী সরকারের বিফলতা..
২ দিন আগে