নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি বছরের প্রথম নয় মাসে সারা দেশে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৪৬৭ জন নারী। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ৩২ জনকে। পারিবারিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ৩৯১ জন। এর মধ্যে ২৩৫ জনকে হত্যা করা হয়েছে। পারিবারিক নির্যাতনের কারণে আত্মহত্যা করেছেন ৯৪ জন নারী।
বেসরকারি সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর ৯ মাসের মানবাধিকার লঙ্ঘনের সংখ্যাগত প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
আজ মঙ্গলবার আসক চেয়ারপারসন অ্যাডভোকেট জেড আই খান পান্না এক লিখিত বিবৃতির মাধ্যমে এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেন।
প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, এ বছর ধর্ষণের পর আত্মহত্যা করেন তিন নারী। এ ছাড়া ১০৫ জন নারীকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়। শারীরিক নির্যাতনের শিকার হন ৬২ জন। যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার হন ১১৪ জন নারী। যৌতুকের জন্য হত্যা করা হয় ৫১ জনকে এবং যৌতুকের কারণে আত্মহত্যা করেন ছয় নারী। এর মধ্যে শারীরিক নির্যাতনের শিকার হন ৫৭ জন।
প্রতিবেদনে জানানো হয়, গত ৯ মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে মোট ১ হাজার ১৫৭ জন শিশু বিভিন্ন ধরনের নির্যাতন ও হত্যার শিকার হয়। এর মধ্যে হত্যার শিকার হয়েছে ৩১৭ শিশু এবং বলাৎকারের শিকার হয়েছে ৪৩ শিশু। দুজন ছেলেশিশুকে বলাৎকারের পর হত্যা করা হয়েছে। এক ছেলেশিশু বলাৎকারের পর আত্মহত্যা করে। বলাৎকারের চেষ্টা করা হয়েছে ছয় শিশুকে। গত ৯ মাসে মোট ১১৮ শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে পাঁচ শিশুর, এ ছাড়া অপহরণের পর হত্যা করা হয়েছে ১৫ শিশুকে।
আসকের প্রতিবেদন বলছে, গত ৯ মাসে ২১৭ জন সাংবাদিক বিভিন্নভাবে নির্যাতন, হয়রানি, হুমকি, মামলা ও পেশাগত কাজ করতে গিয়ে বাধার সম্মুখীন হয়েছেন। এর মধ্যে একজনকে হত্যা করা হয়েছে। ৯ মাসে দেশের জাতীয় পত্রিকাগুলোতে প্রকাশিত তথ্যের ভিত্তিতে দেখা গেছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কর্তৃক আটজন নিহত হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সাদা পোশাকধারী ব্যক্তিরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে সাতজনকে অপহরণ করেছে বলে পরিবার ও প্রত্যক্ষদর্শীরা অভিযোগ করেছেন। এর মধ্যে পরবর্তী সময়ে ছয়জনকে বিভিন্ন অভিযোগে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
এই সময়কালে কারা হেফাজতে মারা গেছেন ৭৭ জন। এর মধ্যে কয়েদি ৩৫ জন এবং হাজতি ৪২ জন।
চলতি বছরের প্রথম নয় মাসে সারা দেশে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৪৬৭ জন নারী। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ৩২ জনকে। পারিবারিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ৩৯১ জন। এর মধ্যে ২৩৫ জনকে হত্যা করা হয়েছে। পারিবারিক নির্যাতনের কারণে আত্মহত্যা করেছেন ৯৪ জন নারী।
বেসরকারি সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর ৯ মাসের মানবাধিকার লঙ্ঘনের সংখ্যাগত প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
আজ মঙ্গলবার আসক চেয়ারপারসন অ্যাডভোকেট জেড আই খান পান্না এক লিখিত বিবৃতির মাধ্যমে এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেন।
প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, এ বছর ধর্ষণের পর আত্মহত্যা করেন তিন নারী। এ ছাড়া ১০৫ জন নারীকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়। শারীরিক নির্যাতনের শিকার হন ৬২ জন। যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার হন ১১৪ জন নারী। যৌতুকের জন্য হত্যা করা হয় ৫১ জনকে এবং যৌতুকের কারণে আত্মহত্যা করেন ছয় নারী। এর মধ্যে শারীরিক নির্যাতনের শিকার হন ৫৭ জন।
প্রতিবেদনে জানানো হয়, গত ৯ মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে মোট ১ হাজার ১৫৭ জন শিশু বিভিন্ন ধরনের নির্যাতন ও হত্যার শিকার হয়। এর মধ্যে হত্যার শিকার হয়েছে ৩১৭ শিশু এবং বলাৎকারের শিকার হয়েছে ৪৩ শিশু। দুজন ছেলেশিশুকে বলাৎকারের পর হত্যা করা হয়েছে। এক ছেলেশিশু বলাৎকারের পর আত্মহত্যা করে। বলাৎকারের চেষ্টা করা হয়েছে ছয় শিশুকে। গত ৯ মাসে মোট ১১৮ শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে পাঁচ শিশুর, এ ছাড়া অপহরণের পর হত্যা করা হয়েছে ১৫ শিশুকে।
আসকের প্রতিবেদন বলছে, গত ৯ মাসে ২১৭ জন সাংবাদিক বিভিন্নভাবে নির্যাতন, হয়রানি, হুমকি, মামলা ও পেশাগত কাজ করতে গিয়ে বাধার সম্মুখীন হয়েছেন। এর মধ্যে একজনকে হত্যা করা হয়েছে। ৯ মাসে দেশের জাতীয় পত্রিকাগুলোতে প্রকাশিত তথ্যের ভিত্তিতে দেখা গেছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কর্তৃক আটজন নিহত হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সাদা পোশাকধারী ব্যক্তিরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে সাতজনকে অপহরণ করেছে বলে পরিবার ও প্রত্যক্ষদর্শীরা অভিযোগ করেছেন। এর মধ্যে পরবর্তী সময়ে ছয়জনকে বিভিন্ন অভিযোগে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
এই সময়কালে কারা হেফাজতে মারা গেছেন ৭৭ জন। এর মধ্যে কয়েদি ৩৫ জন এবং হাজতি ৪২ জন।
আজ মঙ্গলবার ট্রাইব্যুনালে তাঁর নির্দেশনার ওয়ারলেস বার্তার অডিও উপস্থাপন করা হয়। সেখানে ডিএমপির তৎকালীন কমিশনার হাবিবুর রহমানকে বলতে শোনা যায়, জান-মাল রক্ষায় সর্বোচ্চ ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারবেন। আমি আপনাদের স্বাধীনতা দিয়েছি। পরিস্থিতি বুঝে সর্বোচ্চ ক্ষমতা প্রয়োগ করবেন। হাঁটু গেড়ে বসে গুলি করবেন
৩৫ মিনিট আগেআজ মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে সম্মেলন কক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগেসংবাদ সম্মেলনে সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের সদস্য প্রদীপ কান্তি দে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আমাদের কাছে তথ্য এসেছে, পাঁচটি জেলায় প্রতিমা ভাঙচুর করা হয়েছে। আমাদের আশঙ্কা, ঝুঁকিপূর্ণ ৭০০ পূজামণ্ডপের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সাতক্ষীরা জেলায়। এরই মধ্যে সাতক্ষীরার ৫৫টি মণ্ডপকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে।’
২ ঘণ্টা আগে২৮ সেপ্টেম্বর সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের দিয়ে শুরু হবে। পরবর্তীতে অন্যদের সঙ্গে সংলাপে বসবে কমিশন। আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
২ ঘণ্টা আগে