নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেছেন, ‘সকল প্রশংসা পরম করুণাময় মহান আল্লাহর। তিনিই কাউকে সম্মানিত কিংবা অসম্মানিত করার মালিক। মর্যাদা দেওয়ার ও নেওয়ারও মালিক। আমাকে বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির আসনে অধিষ্ঠিত করায় মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের প্রতি সকল কৃতজ্ঞতা ও শুকরিয়া আদায় করছি। দরুদ ও সালাম জানাচ্ছি দয়ার নবী রসুল (সা.) এর প্রতি।’
আজ রোববার আপিল বিভাগের এক নম্বর বিচারকক্ষে অনুষ্ঠিত এক সংবর্ধনায় প্রধান বিচারপতি এসব কথা বেলন। এর আগে প্রথা অনুযায়ী অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়ের ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির পক্ষ থেকে প্রধান বিচারপতিকে সংবর্ধনা জানানো হয়।
প্রধান বিচারপতি বলেন, আমাদের মনে রাখতে হবে, ন্যায়বিচার জনগণের কাছে পৌঁছে দেওয়া জনগণের প্রতি দয়া নয় বরং এটি তাদের সহজাত অধিকার। আমি এই অধিকারকে কেবল সাংবিধানিক অধিকার বলে সাব্যস্ত করতে রাজি নই। ন্যায়বিচারের সৌকর্য এবং আইনের রাজকীয়তা প্রকৃতপক্ষে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন বটে। সে কারণে দেশের সকল বিচারককে নিরপেক্ষতার সঙ্গে, নির্মোহ হয়ে, নির্ভয়ে ও স্বাধীনভাবে জনগণের ন্যায়বিচার প্রাপ্তির সহজাত অধিকার নিশ্চিত করার দায়িত্ব পালন করতে হবে।
প্রধান বিচারপতি পবিত্র কোরআনের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, সুরা নিসার ১৩৫ নং আয়াতকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই ‘হে বিশ্বাসীগণ! তোমরা ন্যায়বিচারে অটল থেকো। তোমরা আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য সত্য সাক্ষ্য দেবে। সত্য বলার কারণে যদি তোমার নিজের ক্ষতি হয় অথবা মা-বাবা বা আত্মীয়ের ক্ষতি হয়, তবুও সত্য সাক্ষ্য দেবে। আর পক্ষদ্বয় বিত্তবান হোক বা বিত্তহীন (সে বিবেচনা না করেই) সত্য সাক্ষ্য দেবে। আল্লাহর অগ্রাধিকার ওদের সবার ওপরে; লোভ-লালসা বা প্রবৃত্তির অনুগামী হয়ে ন্যায়বিচার থেকে দূরে সরে যেও না। যদি পক্ষপাতিত্ব করে পেঁচানো কথা বলো, সত্যকে বিকৃত করো বা পাশ কাটিয়ে যাও তবে মনে রেখো, আল্লাহ সবকিছুরই খবর রাখেন।’
প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেছেন, ‘সকল প্রশংসা পরম করুণাময় মহান আল্লাহর। তিনিই কাউকে সম্মানিত কিংবা অসম্মানিত করার মালিক। মর্যাদা দেওয়ার ও নেওয়ারও মালিক। আমাকে বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির আসনে অধিষ্ঠিত করায় মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের প্রতি সকল কৃতজ্ঞতা ও শুকরিয়া আদায় করছি। দরুদ ও সালাম জানাচ্ছি দয়ার নবী রসুল (সা.) এর প্রতি।’
আজ রোববার আপিল বিভাগের এক নম্বর বিচারকক্ষে অনুষ্ঠিত এক সংবর্ধনায় প্রধান বিচারপতি এসব কথা বেলন। এর আগে প্রথা অনুযায়ী অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়ের ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির পক্ষ থেকে প্রধান বিচারপতিকে সংবর্ধনা জানানো হয়।
প্রধান বিচারপতি বলেন, আমাদের মনে রাখতে হবে, ন্যায়বিচার জনগণের কাছে পৌঁছে দেওয়া জনগণের প্রতি দয়া নয় বরং এটি তাদের সহজাত অধিকার। আমি এই অধিকারকে কেবল সাংবিধানিক অধিকার বলে সাব্যস্ত করতে রাজি নই। ন্যায়বিচারের সৌকর্য এবং আইনের রাজকীয়তা প্রকৃতপক্ষে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন বটে। সে কারণে দেশের সকল বিচারককে নিরপেক্ষতার সঙ্গে, নির্মোহ হয়ে, নির্ভয়ে ও স্বাধীনভাবে জনগণের ন্যায়বিচার প্রাপ্তির সহজাত অধিকার নিশ্চিত করার দায়িত্ব পালন করতে হবে।
প্রধান বিচারপতি পবিত্র কোরআনের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, সুরা নিসার ১৩৫ নং আয়াতকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই ‘হে বিশ্বাসীগণ! তোমরা ন্যায়বিচারে অটল থেকো। তোমরা আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য সত্য সাক্ষ্য দেবে। সত্য বলার কারণে যদি তোমার নিজের ক্ষতি হয় অথবা মা-বাবা বা আত্মীয়ের ক্ষতি হয়, তবুও সত্য সাক্ষ্য দেবে। আর পক্ষদ্বয় বিত্তবান হোক বা বিত্তহীন (সে বিবেচনা না করেই) সত্য সাক্ষ্য দেবে। আল্লাহর অগ্রাধিকার ওদের সবার ওপরে; লোভ-লালসা বা প্রবৃত্তির অনুগামী হয়ে ন্যায়বিচার থেকে দূরে সরে যেও না। যদি পক্ষপাতিত্ব করে পেঁচানো কথা বলো, সত্যকে বিকৃত করো বা পাশ কাটিয়ে যাও তবে মনে রেখো, আল্লাহ সবকিছুরই খবর রাখেন।’
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের বহুল আলোচিত তৃতীয় টার্মিনাল চালুর পথে সবচেয়ে বড় অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে রাজস্ব ভাগাভাগি নিয়ে টানাপোড়েন। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) ও জাপানি কনসোর্টিয়ামের মধ্যে চুক্তির খসড়া নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে চলছে মতপার্থক্য।
৬ ঘণ্টা আগেকারাগারের ভেতরে ‘অদৃশ্য’ এক আর্থিক লেনদেনের জাল বিস্তৃত হয়েছে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে। বন্দীদের নানা সুবিধা পাওয়ার ব্যবস্থা করতে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে স্বজনেরা টাকা পাঠাচ্ছেন কারারক্ষীদের কাছে। বিনিময়ে বন্দীদের কারাগারেই মিলছে মোবাইল ফোন ব্যবহার, মাদকসেবন, বাইরের খাবার কিংবা ফাঁকিবাজির সুযোগ।
৬ ঘণ্টা আগেচলতি সপ্তাহে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করার কথা। তবে ইসি নির্বাচন আয়োজনে নিজেদের প্রস্তুতি তুলে ধরলেও রাজনৈতিক দলগুলো জুলাই জাতীয় সনদের আইনি ভিত্তি এবং বাস্তবায়ন নিয়ে মতবিরোধ দূর করতে পারেনি।
৬ ঘণ্টা আগেসেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, বাংলাদেশে ধর্ম, জাতি, বর্ণ ও গোত্রের মধ্যে কোনো ভেদাভেদ থাকবে না। এই দেশের ওপর সব নাগরিকের অধিকার আছে। রাজধানীতে হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্মাষ্টমী উৎসবে অংশ নিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা নিশ্চিন্তে এ দেশে বসবাস করবেন। আমরা সব সময় আপনাদের পাশে থাকব।’
১১ ঘণ্টা আগে