কারাগারে অনিয়ম
আমানুর রহমান রনি, ঢাকা
কারাগারের ভেতরে ‘অদৃশ্য’ এক আর্থিক লেনদেনের জাল বিস্তৃত হয়েছে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে। বন্দীদের নানা সুবিধা পাওয়ার ব্যবস্থা করতে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে স্বজনেরা টাকা পাঠাচ্ছেন কারারক্ষীদের কাছে। বিনিময়ে বন্দীদের কারাগারেই মিলছে মোবাইল ফোন ব্যবহার, মাদকসেবন, বাইরের খাবার কিংবা ফাঁকিবাজির সুযোগ। অবৈধ এই লেনদেনে কোনো কোনো কারারক্ষী ফেঁসে গেলেও এসব বন্ধ হচ্ছে না।
কারা অধিদপ্তরের অভ্যন্তরীণ তদন্তে কারারক্ষীদের এ রকম অবৈধ লেনদেনের তথ্য উঠে এসেছে। অনেক কারারক্ষী নিজের বা বিশ্বস্ত আত্মীয়-পরিজনের নামে থাকা নগদ, বিকাশের মতো বিভিন্ন মোবাইল আর্থিক সেবার নম্বর দিয়ে থাকেন বন্দীর স্বজনদের। ওই নম্বরগুলোতে প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা ঢুকছে। সেবা দেওয়ার বিনিময়ে কারারক্ষীরা পান কমিশন।
কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগারের রক্ষী আব্দুল কাদের একজন বন্দীর স্বজনের কাছ থেকে বিকাশে টাকা নিলেও বন্দীকে কোনো সুবিধা দেননি। ওই বন্দীর স্বজনেরা কারা কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ করেন। তদন্তে কাদেরের ঘুষ গ্রহণের প্রমাণ পাওয়া গেলে তাকে সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারে বদলি করা হয়।
এ বিষয়ে কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার মো. আব্দুল্ল্যাহেল আল-আমিন বলেন, ‘কারারক্ষী আব্দুল কাদেরের বিরুদ্ধে অভিযোগ আসার পর তদন্ত করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। যখনই এ রকম অভিযোগ আসছে তখনই ব্যবস্থা নেওয়া হয়।’
আব্দুল্ল্যাহেল আল-আমিন বলেন, ‘কোনো বন্দীর স্বজন যদি কারাগারে এসে পিসি কার্ডে টাকা জমা না দিতে পারেন, তাহলে আমাদের অফিশিয়াল নম্বরের মোবাইল ব্যাংকিংয়ে টাকা জমা দিতে পারেন। কিন্তু কারও সঙ্গে ব্যক্তিগত লেনদেন করা যাবে না।’
প্রসঙ্গত, কারাগারে বন্দীদের নিজের প্রয়োজনে ব্যবহারের অর্থ রাখার জন্য অনুমোদিত পিসি (ব্যক্তিগত তহবিল) কার্ডের ব্যবস্থা আছে। তাতে রাখার জন্য মানি অর্ডার, মোবাইল ব্যাংকিং বা সশরীরে কারাগারে এসে প্রধান রক্ষীর কাছে অর্থ দেওয়ার ব্যবস্থা আছে।
ঢাকার কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারের এক বন্দীর স্বজন তার অভিজ্ঞতার কথা জানিয়ে বলেন, “প্রথমে কারা ফোর্সের একজন আমাদের বলে, ‘ভাই আপনার লোকটা অসুস্থ, হাসপাতালে রাখতে চাইলে কিছু করতে হবে।’ পরে সে বিকাশ নম্বর দেয়। ওই নম্বরে এক হাজার টাকা পাঠাই। এরপর থেকে প্রতি সপ্তাহেই কোনো না কোনো অজুহাতে টাকা চাইতো।”
কারারক্ষীরা সাধারণত সরাসরি টাকা নেন না, হয় স্বজন না হয় কারাগারের আশপাশের কোন দোকানের মোবাইল নম্বর দেন।
কারা অধিদপ্তরের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘এটা এখন ওপেন সিক্রেট। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের তথ্য ঘাটলেই দেখা যাবে, কারা কর্মীদের সঙ্গে সরাসরি বা পরোক্ষভাবে জড়িত কিছু নম্বরে নিয়মিত টাকা যাচ্ছে।’
তথ্য বলছে, ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার, কাশিমপুর, রাজশাহী, যশোর ও চট্টগ্রামের কারাগারগুলোতে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে লেনদেন বেশি হচ্ছে।
এসব অবৈধ লেনদেন ঠেকাতে কারা অধিদপ্তর অননুমোদিতভাবে কাউকে অর্থ না দেওয়ার জন্য গত কয়েক মাস ধরে একটি নোটিশ বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচার করছে।
অবৈধ অর্থ লেনদেন ছাড়াও রক্ষী ও অন্য কর্মীদের সহযোগিতায় প্রায়ই বন্দীরা কারাগারে মোবাইল ফোন ব্যবহারের সুযোগ পান। গত ৫ মার্চ খুলনা কারাগারের ৩০ নম্বর সেলের ১০ নম্বর কক্ষ তল্লাশি করে একটি ভিভো ব্র্যান্ডের মোবাইল ও চার্জার পান কারা কর্মকর্তারা। ওই কক্ষে শাহাদাত হোসেন লিটন ওরফে খোঁড়া লিটন নামে এক সাজাপ্রাপ্ত কয়েদি ছিলেন। তদন্তের পর লিটনের সঙ্গে যোগসাজশের প্রমাণ পেলে কারাগারের ফ্যাক্টরি ওভারসিয়ার আব্দুর রহীমকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
কারাসূত্রগুলো জানিয়েছে, প্রধানত বিশেষ খাবারের ব্যবস্থা করে দেওয়া, সামান্য অসুস্থতায়ও হাসপাতাল ওয়ার্ডে স্থানান্তর ইত্যাদি সুবিধার বিনিময়ে অর্থ হাতবদল হয়। মাদক বাণিজ্যের টাকার লেনদেনও হয় মোবাইল ব্যাংকিংয়ে।
মো. বদরুজ্জামান শিকদার নামে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের এক রক্ষী বন্দীর স্ত্রীর কাছ থেকে মোবাইলে অর্থ নিয়ে ধরা পরেন গত মে মাসে। অর্থ দেওয়া হলেও ওই নারীর স্বামী কারাগারে বাড়তি সুবিধা পাননি। এরপর রক্ষী বদরুজ্জামানের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেন ভুক্তভোগী নারী। কর্তৃপক্ষের তদন্তে অভিযোগের প্রমাণ পাওয়া যায়। বদরুজ্জামানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
বাংলাদেশ মানবাধিকার ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক অ্যাডভোকেট এলিনা খান বলেন, ‘কারাগার হচ্ছে সংশোধনের স্থান, অথচ এখানে টাকা দিলে নিয়ম ভাঙার সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। এই অঘোষিত অর্থনীতির বলি হচ্ছে সাধারণ বন্দীরা, যাদের পক্ষে ঘুষ দেওয়া সম্ভব নয়। এই ঘুষচক্র ঠেকাতে প্রয়োজন প্রযুক্তি নির্ভর নজরদারি, আর্থিক লেনদেনের ওপর কঠোর নিয়ন্ত্রণ এবং স্বচ্ছ ও স্বাধীন তদন্ত।’
কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মোতাহের হোসেন বলেন, ‘মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে কোনো অবৈধ লেনদেন হলে তা তদন্তসাপেক্ষে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়। ইতিমধ্যে আমরা কিছু কারারক্ষীকে এ ধরনের অনিয়মের অভিযোগে সাময়িক বরখাস্ত করেছি। অনেককে বদলি করা হয়েছে।’
কারাগারের ভেতরে ‘অদৃশ্য’ এক আর্থিক লেনদেনের জাল বিস্তৃত হয়েছে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে। বন্দীদের নানা সুবিধা পাওয়ার ব্যবস্থা করতে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে স্বজনেরা টাকা পাঠাচ্ছেন কারারক্ষীদের কাছে। বিনিময়ে বন্দীদের কারাগারেই মিলছে মোবাইল ফোন ব্যবহার, মাদকসেবন, বাইরের খাবার কিংবা ফাঁকিবাজির সুযোগ। অবৈধ এই লেনদেনে কোনো কোনো কারারক্ষী ফেঁসে গেলেও এসব বন্ধ হচ্ছে না।
কারা অধিদপ্তরের অভ্যন্তরীণ তদন্তে কারারক্ষীদের এ রকম অবৈধ লেনদেনের তথ্য উঠে এসেছে। অনেক কারারক্ষী নিজের বা বিশ্বস্ত আত্মীয়-পরিজনের নামে থাকা নগদ, বিকাশের মতো বিভিন্ন মোবাইল আর্থিক সেবার নম্বর দিয়ে থাকেন বন্দীর স্বজনদের। ওই নম্বরগুলোতে প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা ঢুকছে। সেবা দেওয়ার বিনিময়ে কারারক্ষীরা পান কমিশন।
কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগারের রক্ষী আব্দুল কাদের একজন বন্দীর স্বজনের কাছ থেকে বিকাশে টাকা নিলেও বন্দীকে কোনো সুবিধা দেননি। ওই বন্দীর স্বজনেরা কারা কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ করেন। তদন্তে কাদেরের ঘুষ গ্রহণের প্রমাণ পাওয়া গেলে তাকে সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারে বদলি করা হয়।
এ বিষয়ে কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার মো. আব্দুল্ল্যাহেল আল-আমিন বলেন, ‘কারারক্ষী আব্দুল কাদেরের বিরুদ্ধে অভিযোগ আসার পর তদন্ত করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। যখনই এ রকম অভিযোগ আসছে তখনই ব্যবস্থা নেওয়া হয়।’
আব্দুল্ল্যাহেল আল-আমিন বলেন, ‘কোনো বন্দীর স্বজন যদি কারাগারে এসে পিসি কার্ডে টাকা জমা না দিতে পারেন, তাহলে আমাদের অফিশিয়াল নম্বরের মোবাইল ব্যাংকিংয়ে টাকা জমা দিতে পারেন। কিন্তু কারও সঙ্গে ব্যক্তিগত লেনদেন করা যাবে না।’
প্রসঙ্গত, কারাগারে বন্দীদের নিজের প্রয়োজনে ব্যবহারের অর্থ রাখার জন্য অনুমোদিত পিসি (ব্যক্তিগত তহবিল) কার্ডের ব্যবস্থা আছে। তাতে রাখার জন্য মানি অর্ডার, মোবাইল ব্যাংকিং বা সশরীরে কারাগারে এসে প্রধান রক্ষীর কাছে অর্থ দেওয়ার ব্যবস্থা আছে।
ঢাকার কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারের এক বন্দীর স্বজন তার অভিজ্ঞতার কথা জানিয়ে বলেন, “প্রথমে কারা ফোর্সের একজন আমাদের বলে, ‘ভাই আপনার লোকটা অসুস্থ, হাসপাতালে রাখতে চাইলে কিছু করতে হবে।’ পরে সে বিকাশ নম্বর দেয়। ওই নম্বরে এক হাজার টাকা পাঠাই। এরপর থেকে প্রতি সপ্তাহেই কোনো না কোনো অজুহাতে টাকা চাইতো।”
কারারক্ষীরা সাধারণত সরাসরি টাকা নেন না, হয় স্বজন না হয় কারাগারের আশপাশের কোন দোকানের মোবাইল নম্বর দেন।
কারা অধিদপ্তরের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘এটা এখন ওপেন সিক্রেট। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের তথ্য ঘাটলেই দেখা যাবে, কারা কর্মীদের সঙ্গে সরাসরি বা পরোক্ষভাবে জড়িত কিছু নম্বরে নিয়মিত টাকা যাচ্ছে।’
তথ্য বলছে, ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার, কাশিমপুর, রাজশাহী, যশোর ও চট্টগ্রামের কারাগারগুলোতে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে লেনদেন বেশি হচ্ছে।
এসব অবৈধ লেনদেন ঠেকাতে কারা অধিদপ্তর অননুমোদিতভাবে কাউকে অর্থ না দেওয়ার জন্য গত কয়েক মাস ধরে একটি নোটিশ বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচার করছে।
অবৈধ অর্থ লেনদেন ছাড়াও রক্ষী ও অন্য কর্মীদের সহযোগিতায় প্রায়ই বন্দীরা কারাগারে মোবাইল ফোন ব্যবহারের সুযোগ পান। গত ৫ মার্চ খুলনা কারাগারের ৩০ নম্বর সেলের ১০ নম্বর কক্ষ তল্লাশি করে একটি ভিভো ব্র্যান্ডের মোবাইল ও চার্জার পান কারা কর্মকর্তারা। ওই কক্ষে শাহাদাত হোসেন লিটন ওরফে খোঁড়া লিটন নামে এক সাজাপ্রাপ্ত কয়েদি ছিলেন। তদন্তের পর লিটনের সঙ্গে যোগসাজশের প্রমাণ পেলে কারাগারের ফ্যাক্টরি ওভারসিয়ার আব্দুর রহীমকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
কারাসূত্রগুলো জানিয়েছে, প্রধানত বিশেষ খাবারের ব্যবস্থা করে দেওয়া, সামান্য অসুস্থতায়ও হাসপাতাল ওয়ার্ডে স্থানান্তর ইত্যাদি সুবিধার বিনিময়ে অর্থ হাতবদল হয়। মাদক বাণিজ্যের টাকার লেনদেনও হয় মোবাইল ব্যাংকিংয়ে।
মো. বদরুজ্জামান শিকদার নামে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের এক রক্ষী বন্দীর স্ত্রীর কাছ থেকে মোবাইলে অর্থ নিয়ে ধরা পরেন গত মে মাসে। অর্থ দেওয়া হলেও ওই নারীর স্বামী কারাগারে বাড়তি সুবিধা পাননি। এরপর রক্ষী বদরুজ্জামানের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেন ভুক্তভোগী নারী। কর্তৃপক্ষের তদন্তে অভিযোগের প্রমাণ পাওয়া যায়। বদরুজ্জামানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
বাংলাদেশ মানবাধিকার ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক অ্যাডভোকেট এলিনা খান বলেন, ‘কারাগার হচ্ছে সংশোধনের স্থান, অথচ এখানে টাকা দিলে নিয়ম ভাঙার সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। এই অঘোষিত অর্থনীতির বলি হচ্ছে সাধারণ বন্দীরা, যাদের পক্ষে ঘুষ দেওয়া সম্ভব নয়। এই ঘুষচক্র ঠেকাতে প্রয়োজন প্রযুক্তি নির্ভর নজরদারি, আর্থিক লেনদেনের ওপর কঠোর নিয়ন্ত্রণ এবং স্বচ্ছ ও স্বাধীন তদন্ত।’
কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মোতাহের হোসেন বলেন, ‘মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে কোনো অবৈধ লেনদেন হলে তা তদন্তসাপেক্ষে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়। ইতিমধ্যে আমরা কিছু কারারক্ষীকে এ ধরনের অনিয়মের অভিযোগে সাময়িক বরখাস্ত করেছি। অনেককে বদলি করা হয়েছে।’
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের বহুল আলোচিত তৃতীয় টার্মিনাল চালুর পথে সবচেয়ে বড় অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে রাজস্ব ভাগাভাগি নিয়ে টানাপোড়েন। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) ও জাপানি কনসোর্টিয়ামের মধ্যে চুক্তির খসড়া নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে চলছে মতপার্থক্য।
৬ ঘণ্টা আগেচলতি সপ্তাহে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করার কথা। তবে ইসি নির্বাচন আয়োজনে নিজেদের প্রস্তুতি তুলে ধরলেও রাজনৈতিক দলগুলো জুলাই জাতীয় সনদের আইনি ভিত্তি এবং বাস্তবায়ন নিয়ে মতবিরোধ দূর করতে পারেনি।
৬ ঘণ্টা আগেসেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, বাংলাদেশে ধর্ম, জাতি, বর্ণ ও গোত্রের মধ্যে কোনো ভেদাভেদ থাকবে না। এই দেশের ওপর সব নাগরিকের অধিকার আছে। রাজধানীতে হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্মাষ্টমী উৎসবে অংশ নিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা নিশ্চিন্তে এ দেশে বসবাস করবেন। আমরা সব সময় আপনাদের পাশে থাকব।’
১১ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ বাস্তবায়নের অঙ্গীকারনামা প্রকাশ করেছে জাতীয় ঐক্যমত্য কমিশন। আজ শনিবার রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে জুলাই সনদের খসড়া পাঠানোর পর এটি প্রকাশ করা হয়।
১৪ ঘণ্টা আগে