Ajker Patrika

৫–৮ জানুয়ারি ছুটি না কাটালে জরিমানা! যা জানাল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়

আপডেট : ০৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১৯: ৪৬
৫–৮ জানুয়ারি ছুটি না কাটালে জরিমানা! যা জানাল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উপলক্ষে ৫ জানুয়ারি থেকে ৮ জানুয়ারি পর্যন্ত ৪ দিন ছুটি ঘোষণার একটি প্রজ্ঞাপন প্রচার হচ্ছে। প্রজ্ঞাপনটিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব সোনিয়া হাসানের স্বাক্ষরও দেখা যাচ্ছে। এতে বলা হয়েছে, ‘Allocation of Business Among the Different Ministries and Divisions (Schedule 1 of The Rules of business, 1996)(Revised up to April 2017) এর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অংশে ৩৭ নম্বর ক্রমিক প্রদত্ত ক্ষমতাবলে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের চাহিদা মোতাবেক দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে ০৫ জানুয়ারী হতে ০৮ জানুয়ারি, ২০২৪ তারিখ সোমবার সকল সরকারি, বেসরকারি, আধা- সরকারি স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি অফিস/প্রতিষ্ঠান/সংস্থায় কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারী এবং সরকারি, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও কওমী প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক/কর্মকর্তা/কর্মচারী /ছাত্র-ছাত্রীদের ভোটাধিকার প্রয়োগ ও ভোটগ্রহণের সুবিধার্থে ও দেশে শাস্ত্রী শৃংঙ্খলা বজায় রাখার জন্য সারাদেশে সারকারি নির্বাচনকালীন ছুটি ঘোষণা করা হলো। ছুটি ঘোষনা অবহেলীত কারীদের প্রতি আর্থিক জরিমানা সহ আইনি ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।’ (বানান অবিকৃত রাখা হয়েছে)

ফেসবুকে ভাইরাল প্রজ্ঞাপনটিতে বেশ কয়েকটি বানান ভুলসহ একাধিক অসংগতি পাওয়া গেছে। প্রজ্ঞাপন বানান লেখা হয়েছে ‘প্রঙ্গাপন’। প্রজ্ঞাপনটিতে কোনো তারিখ উল্লেখ নেই। এ ছাড়া দেশের নামসহ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নামের বানানে ভুল দেখা গেছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটের ঠিকানাও ভুল দেওয়া হয়েছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটের ঠিকানা —mopa.gov.bd। ভাইরাল প্রজ্ঞাপনটিতে ঠিকানা লেখা হয়েছে—mope.gov.bd। 

এসব অসংগতির কারণে প্রজ্ঞাপনটির সত্যতা যাচাইয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট খুঁজে নির্বাচনকালীন ছুটি নিয়ে গত বছরের ২৮ ডিসেম্বর প্রকাশিত একটি প্রজ্ঞাপন খুঁজে পাওয়া যায়। এই প্রজ্ঞাপনটিতেও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব সোনিয়া হাসানের স্বাক্ষর দেখা যায়। ফেসবুকে ভাইরাল প্রজ্ঞাপন ও এই প্রজ্ঞাপনের স্মারক নম্বর আলাদা। ভাইরাল প্রজ্ঞাপনটির স্মারক নম্বর—০৫,০০,০০০০,১৭০.০৮.০০২.১২-২২৭। অপরদিকে নির্বাচনকালীন ছুটি নিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটটিতে দেওয়া প্রজ্ঞাপনটির স্মারক নম্বর—০৫.০০,০০০০.১৭৩.০৮.০০২.১২-২২৫। 

নির্বাচনকালীন ছুটি চারদিনের দাবিতে প্রচারিত পোস্ট। ছবিঃ ফেসবুক জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে দেওয়া প্রজ্ঞাপনটিতে নির্বাচনকালীন ছুটি নিয়ে বলা হয়েছে, ‘Allocation of Business Among The Different Ministries and Divisions (Schedule I of The Rules of Business, 1996) (Revised up to April 2017) এর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অংশে ৩৭ নম্বর ক্রমিকে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের চাহিদা মোতাবেক দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে ০৭ জানুয়ারি, ২০২৪ তারিখ রবিবার সকল সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি অফিস/প্রতিষ্ঠান/সংস্থায় কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারী এবং সরকারি, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক/কর্মকর্তা/ কর্মচারীদের ভোটাধিকার প্রয়োগ ও ভোটগ্রহণের সুবিধার্থে সারাদেশে নির্বাচনকালীন সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হলো।’

এসব বিশ্লেষণ থেকে স্পষ্ট, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল প্রজ্ঞাপনটি সঠিক নয়। এ সম্পর্কে আরও নিশ্চিত হওয়া যায়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে আজ বুধবার (৩ জানুয়ারি) যুগ্মসচিব খালেদ মোহাম্মদ জাকীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তি থেকে।  

নির্বাচনকালীন ছুটি চারদিনের দাবিতে প্রচারিত পোস্ট। ছবিঃ ফেসবুক বিজ্ঞপ্তিটিতে বলা হয়, ‘এতদ্বারা সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখের ০৫.০০.০০০০.১৭৩.০৮.০০২.১২-২২৫ নম্বর প্রজ্ঞাপনমূলে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে ০৭ জানুয়ারি, ২০২৪ তারিখ রবিবার সকল সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি অফিস/প্রতিষ্ঠান/ সংস্থায় কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারী এবং সরকারি, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক/কর্মকর্তা/কর্মচারীদের ভোটাধিকার প্রয়োগ ও ভোট গ্রহণের সুবিধার্থে সারা দেশে নির্বাচনকালীন সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। প্রজ্ঞাপনটি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রদর্শিত হচ্ছে। কিন্তু লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে ০৫-০৮ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখ ছুটি ঘোষণা সংক্রান্ত একটি বানোয়াট প্রজ্ঞাপন প্রচার হচ্ছে যা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় কর্তৃক জারিকৃত নয়। উক্ত বানোয়াট প্রজ্ঞাপনটি আমলে না নেয়ার জন্য সকলকে অনুরোধ করা হলো।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

অ্যাটর্নি জেনারেল পদে থেকেও নির্বাচন করতে পারেন: আসাদুজ্জামান

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। ফাইল ছবি
অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। ফাইল ছবি

ক্ষমতায় (পদে) থেকেও অ্যাটর্নি জেনারেল জাতীয় সংসদ নির্বাচন করতে পারবেন, এখানে অস্পষ্টতার কিছু নেই বলে মন্তব্য করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।

তত্ত্বাবধায়ক সরকার-সংক্রান্ত আপিলের শুনানি শেষে আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) নিজ কার্যালয়ে ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।

নির্বাচন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘অ্যাটর্নি জেনারেল সরকারের কর্মচারী নয়, সংবিধানের ৬৪ অনুচ্ছেদ অনুসারে রাষ্ট্রের আইনজীবী। অ্যাটর্নি জেনারেল ক্ষমতায় থেকেও নির্বাচন করতে পারেন। এখানে কোনো অ্যাম্বিগুইটির (অস্পষ্টতা) কিছু নেই। এটা সেটেল ল।’

অ্যাটর্নি জেনারেল আরও বলেন, ‘আমি যতক্ষণ অ্যাটর্নি জেনারেল আছি, ততক্ষণ রাষ্ট্রের আইনজীবী। দায়িত্ব পালনের সময় আমি রাষ্ট্রের আইন প্রয়োগ করেছি। এর বাইরে না, এর উপরে-নিচে কোনো জায়গায় না। অ্যাটর্নি জেনারেল যদি মনে করে সরকারের কোনো অ্যাকশন ডিফেন্ডেবল না, রাষ্ট্রের জন্য ক্ষতিকর। আমি সেই সরকারের বিরুদ্ধেও দাঁড়াতে পারি—দ্যাট ইজ ল।’

এর আগে গতকাল বুধবার পদ ছেড়ে দিয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঝিনাইদহ-১ আসন থেকে ভোট করার কথা জানিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছিলেন, ‘আমি ভোট করব। আমি নমিনেশন ওখানে চেয়েছি। আমি ভোট করব, আমি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে আছি এখনো। আমার অ্যাটর্নি জেনারেল পদ ছেড়ে যেয়ে আমি ভোট করব। যখন সময় আসবে তখন করব।’

গত বছরের ৮ আগস্ট সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. আসাদুজ্জামান অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ পান। তিনি বিএনপির মানবাধিকার-বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের ছবি ব্যবহার করে হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণা

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
পুলিশ সদর দপ্তর। ছবি: সংগৃহীত
পুলিশ সদর দপ্তর। ছবি: সংগৃহীত

সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তি ও উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের নাম ও ছবি ব্যবহার করে হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ আদায়ের চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। প্রতারক চক্র জনপ্রতিনিধি বা শীর্ষ কর্মকর্তাদের ছবি প্রোফাইল হিসেবে ব্যবহার করে বিভিন্ন ব্যক্তিকে মেসেজ পাঠিয়ে টাকা দাবি করছে।

আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) পুলিশ সদর থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কোনো আইডিতে পরিচিত ব্যক্তির ছবি থাকলেই সেটি তাঁর নিজের নম্বর—এমন ধারণা করা ঠিক নয়। এ ধরনের বার্তায় প্রতিক্রিয়া না দেওয়ার এবং সতর্ক থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে।

পুলিশ সদর দপ্তর জানিয়েছে, প্রতারক চক্রের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে পুলিশ সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে আছে। এ ধরনের প্রতারণায় কেউ জড়িত থাকলে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বাগেরহাট ডিসি অফিসের সাবেক উমেদারের বিরুদ্ধে ২৪৫ কোটি টাকার মানি লন্ডারিং মামলা

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
বাগেরহাট ডিসি অফিসের সাবেক উমেদারের বিরুদ্ধে ২৪৫ কোটি টাকার মানি লন্ডারিং মামলা

বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সাবেক উমেদার (এমএলএসএস) আব্দুল মান্নান তালুকদারসহ চারজনের বিরুদ্ধে ২৪৫ কোটি ২৩ লাখ ৩৩ হাজার টাকা মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে মামলা করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটের অনুসন্ধানের ভিত্তিতে বাগেরহাট সদর থানায় মামলাটি করা হয়।

মামলার অন্য অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন মো. আনিসুর রহমান (৬২), সালেহা বেগম ও আব্দুল মান্নানের স্ত্রী জেসমিন নাহার।

আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) সিআইডির মুখপাত্র বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসীম উদ্দিন খানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়েছে।

অভিযোগে বলা হয়েছে, ‘নিউ বসুন্ধরা রিয়েল এস্টেট লিমিটেড’ নামের একটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে উচ্চ মুনাফার প্রলোভন দেখিয়ে ১৯ হাজার ৯৬৭ জন সাধারণ বিনিয়োগকারীর কাছ থেকে বিপুল অর্থ আদায় করা হয়। পরে এসব অর্থ বিভিন্ন ব্যক্তির নামে-বেনামে ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে স্থানান্তর করা হয়।

তদন্তে জানা যায়, আব্দুল মান্নান তালুকদার ১৯৮৪ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে এমএলএসএস পদে চাকরি করেন। চাকরিরত অবস্থায় তিনি জমি কেনাবেচার সঙ্গে জড়িত ছিলেন এবং প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরের সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি করেন। অবসরে যাওয়ার পর তিনি ‘মানুষ মানুষের জন্য’ স্লোগানে ‘নিউ বসুন্ধরা রিয়েল এস্টেট লিমিটেড’ প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠানটিতে মান্নান ও তাঁর পরিবারের মালিকানা ছিল ৯৫ শতাংশ এবং অন্য ৫ শতাংশের মালিক ছিলেন আনিসুর রহমান।

প্রতিষ্ঠানটি সুদবিহীন ‘হালাল ব্যবসার’ নামে প্রচারণা চালিয়ে ৫ হাজার টাকা থেকে যেকোনো অঙ্কের অর্থ বিনিয়োগে আকৃষ্ট করত। বিনিয়োগের চার থেকে পাঁচ বছরের মধ্যে দ্বিগুণ মুনাফার কথা বলা হতো। এভাবে অর্থ সংগ্রহ করে তা গোপনে নিজেদের নিয়ন্ত্রণাধীন ব্যবসায় স্থানান্তর করেন।

তদন্তে আরও জানা যায়, সংগৃহীত অর্থের মধ্যে ৬৬ কোটি ২ লাখ ৬৭ হাজার টাকা মান্নানের মালিকানাধীন সাবিল গ্রুপের ছয়টি সহযোগী প্রতিষ্ঠানে স্থানান্তর করা হয়। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো এজাক্স জুট মিলস লিমিটেড (খুলনা), সাবিল ড্রেজিং অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড (বাগেরহাট), সাবিল জেনারেল হাসপাতাল (পিরোজপুর), সাবিল কৃষি উন্নয়ন প্রকল্প, সাবিল ল প্লাজা ও সাবিল মৎস্য প্রকল্প।

বাকি অর্থও বিভিন্ন নামে-বেনামে সরিয়ে নেওয়া হয়। প্রতারণা ও অর্থ পাচারের প্রাথমিক সত্যতা নিশ্চিত হওয়ায় মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে মামলা করা হয়। মামলাটি সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট তদন্ত করছে।

সিআইডি জানিয়েছে, অর্থের পূর্ণ প্রবাহ শনাক্ত, সম্পদ জব্দ ও সংশ্লিষ্ট অন্য ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ইসির নিবন্ধন পেল ৬৬ পর্যবেক্ষক সংস্থা

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ২১: ১৬
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি

দেশের ৬৬টি পর্যবেক্ষক সংস্থা নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নিবন্ধন পেয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার ইসির জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন মল্লিক এ তথ্য জানান।

ইসি সূত্র জানিয়েছে, এবার নির্ধারিত সময়ে ৩১৮টি এবং পরে ১৩টি পর্যবেক্ষক সংস্থা নিবন্ধনের জন্য ইসিতে আবেদন করে। প্রাথমিক বাছাইয়ে টিকেছিল ৭৩টি সংস্থা। দাবি-আপত্তি শেষে ৬৬টি সংস্থাকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত