নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের মোট ভোটার ১২ কোটি ছাড়িয়েছে। আজ রোববার প্রকাশিত নির্বাচন কমিশনের (ইসি) হালনাগাদ বার্ষিক তালিকায় এ তথ্য পাওয়া গেছে। আগের বছর ভোটার ছিলেন ১১ কোটি ৯১ লাখের বেশি।
ইসির হালনাগাদ তালিকা অনুযায়ী, ১৭ কোটির বেশি মানুষের দেশে ভোট দিতে সক্ষম ১২ কোটি ১৭ লাখ ৭৫ হাজার ৪৫০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৬ কোটি ২০ লাখ ৯০ হাজার ১৩৭, নারী ৫ কোটি ৯৬ লাখ ৮৪ হাজার ৩৮৯ এবং হিজড়া ভোটার ৯২৪ জন।
আইন অনুযায়ী, প্রতিবছর ২ জানুয়ারি ভোটার তালিকার খসড়া প্রকাশ করার কথা। তবে এবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ওজুহাতে এই তারিখ পিছিয়ে ২১ জানুয়ারি নির্ধারণ করে কমিশন। এর আগে সংসদ নির্বাচনের কারণে ২০১৯ সালেও কিছুটা পিছিয়ে ১৫ জানুয়ারি খসড়া প্রকাশ করা হয়েছিল।
ভোটার তালিকা হালনাগাদের অংশ হিসেবে ২০২২ সালে ১৫-১৭ বছর বয়সী এবং ভোটারযোগ্য বাদ পড়া নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ করেছিল কমিশন। এর মধ্যে ২০২৩ সালে যুক্ত হওয়া নতুন ভোটাররা ইতিধ্যে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ভোট দেওয়ার সুযোগ পেয়েছেন।
গত বছরের ২ মার্চ প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী, তখন দেশে ভোটার ছিলেন ১১ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার ৪৪০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৬ কোটি ৪ লাখ ৪৫ হাজার ৭২৪; নারী ৫ কোটি ৮৭ লাখ ৪ হাজার ৮৭৯ এবং হিজড়া ছিলেন ৮৩৭ জন।
এরপর দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে গত ১৪ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী দেশে ভোটার ছিলেন ১১ কোটি ৯৬ লাখ ৮৯ হাজার ২৮৯ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৬ কোটি ৭ লাখ ৬৯ হাজার ৭৪১, নারী ৫ কোটি ৮৯ লাখ ১৮ হাজার ৬৯৯ এবং হিজড়া ভোটার ছিলেন ৮৪৯ জন।
ইসিরি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, খসড়া তালিকার ওপর দাবি-আপত্তি জানানোর শেষ সময় ৫ ফেব্রুয়ারি, দাবি-আপত্তি নিষ্পত্তির শেষ সময় ১১ ফেব্রুয়ারি, দাবি-আপত্তি নিষ্পত্তির সিদ্ধান্ত তালিকায় সন্নিবেশ করার শেষ সময় ১৮ ফেব্রুয়ারি। চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে ২ মার্চ।
বাংলাদেশের মোট ভোটার ১২ কোটি ছাড়িয়েছে। আজ রোববার প্রকাশিত নির্বাচন কমিশনের (ইসি) হালনাগাদ বার্ষিক তালিকায় এ তথ্য পাওয়া গেছে। আগের বছর ভোটার ছিলেন ১১ কোটি ৯১ লাখের বেশি।
ইসির হালনাগাদ তালিকা অনুযায়ী, ১৭ কোটির বেশি মানুষের দেশে ভোট দিতে সক্ষম ১২ কোটি ১৭ লাখ ৭৫ হাজার ৪৫০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৬ কোটি ২০ লাখ ৯০ হাজার ১৩৭, নারী ৫ কোটি ৯৬ লাখ ৮৪ হাজার ৩৮৯ এবং হিজড়া ভোটার ৯২৪ জন।
আইন অনুযায়ী, প্রতিবছর ২ জানুয়ারি ভোটার তালিকার খসড়া প্রকাশ করার কথা। তবে এবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ওজুহাতে এই তারিখ পিছিয়ে ২১ জানুয়ারি নির্ধারণ করে কমিশন। এর আগে সংসদ নির্বাচনের কারণে ২০১৯ সালেও কিছুটা পিছিয়ে ১৫ জানুয়ারি খসড়া প্রকাশ করা হয়েছিল।
ভোটার তালিকা হালনাগাদের অংশ হিসেবে ২০২২ সালে ১৫-১৭ বছর বয়সী এবং ভোটারযোগ্য বাদ পড়া নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ করেছিল কমিশন। এর মধ্যে ২০২৩ সালে যুক্ত হওয়া নতুন ভোটাররা ইতিধ্যে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ভোট দেওয়ার সুযোগ পেয়েছেন।
গত বছরের ২ মার্চ প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী, তখন দেশে ভোটার ছিলেন ১১ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার ৪৪০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৬ কোটি ৪ লাখ ৪৫ হাজার ৭২৪; নারী ৫ কোটি ৮৭ লাখ ৪ হাজার ৮৭৯ এবং হিজড়া ছিলেন ৮৩৭ জন।
এরপর দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে গত ১৪ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী দেশে ভোটার ছিলেন ১১ কোটি ৯৬ লাখ ৮৯ হাজার ২৮৯ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৬ কোটি ৭ লাখ ৬৯ হাজার ৭৪১, নারী ৫ কোটি ৮৯ লাখ ১৮ হাজার ৬৯৯ এবং হিজড়া ভোটার ছিলেন ৮৪৯ জন।
ইসিরি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, খসড়া তালিকার ওপর দাবি-আপত্তি জানানোর শেষ সময় ৫ ফেব্রুয়ারি, দাবি-আপত্তি নিষ্পত্তির শেষ সময় ১১ ফেব্রুয়ারি, দাবি-আপত্তি নিষ্পত্তির সিদ্ধান্ত তালিকায় সন্নিবেশ করার শেষ সময় ১৮ ফেব্রুয়ারি। চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে ২ মার্চ।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
১ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
১ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
২ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
২ ঘণ্টা আগে