নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) রাতে রাজধানীর বারডেম হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। জাতীয় কবিতা পরিষদের সভাপতি কবি মোহন রায়হান তাঁর মৃত্যুর তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন।
মোহন রায়হান আজকের পত্রিকাকে বলেন, আজ রাত ১০টা ১২ মিনিটে তাঁর লাইফ সাপোর্ট খুলে নেওয়া হয়। আগামীকাল সকাল ১০টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কবিতা পরিষদের আয়োজনে তাঁর প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানানো হবে।
গত রোববার আহমদ রফিককে পান্থপথের হেলথ অ্যান্ড হোপ হাসপাতাল থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বারডেম হাসপাতালে নেওয়া হয়। তিনি সংজ্ঞাহীন অবস্থায় ছিলেন। তাঁকে অক্সিজেন দেওয়া হচ্ছিল। আহমদ রফিকের কিডনির সমস্যা রয়েছে। এ ছাড়া কয়েকটি ‘মাইল্ড স্ট্রোক’ হয়েছিল তাঁর।
এর আগে ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন আহমদ রফিক। গত ১১ সেপ্টেম্বর সকালে সেখান থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়। সেদিন দুপুরে তাঁকে পান্থপথের হেলথ অ্যান্ড হোপ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তবে আহমদ রফিকের শারীরিক যে অবস্থা, তাঁর প্রয়োজনীয় চিকিৎসার পর্যাপ্ত উপকরণ ওই হাসপাতালে নেই। সার্বিক দিক বিবেচনা করে গত রোববার আহমদ রফিককে বারডেমে ভর্তি করা হয়।
কবি ও বহুমাত্রিক লেখক, রবীন্দ্রবিশেষজ্ঞ আহমদ রফিকের জন্ম ১৯২৯ সালের ১২ সেপ্টেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। তিনি নিউ ইস্কাটনের গাউসনগরে একটি ভাড়া বাসায় একাই থাকতেন। আহমদ রফিকের স্ত্রী মারা গেছেন ২০০৬ সালে। তিনি নিঃসন্তান। নিজের লেখা ও সংগ্রহ করা বিস্তর বই ছাড়া সম্পদ বলতে তেমন কিছু নেই। কবিতা, প্রবন্ধ, ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস, গবেষণা মিলিয়ে তাঁর লিখিত ও সম্পাদিত গ্রন্থের সংখ্যা শতাধিক।
রবীন্দ্রবিশেষজ্ঞ হিসেবে আহমদ রফিক দুই বাংলায় অগ্রগণ্য। একুশে পদক, বাংলা একাডেমি পুরস্কারসহ বহু পুরস্কার ও পদক পেয়েছেন তিনি। কলকাতার টেগর রিসার্চ ইনস্টিটিউট থেকে পেয়েছেন ‘রবীন্দ্রতত্ত্বাচার্য’ উপাধি।
আহমদ রফিকের দৃষ্টি ক্ষীণ হয়ে আসছিল ২০১৯ সাল থেকে। সে বছর চোখে অস্ত্রোপচার করলেও অবস্থার বেশি হেরফের হয়নি; ২০২৩ সাল থেকে প্রায় দৃষ্টিহীন। এ ছাড়া ২০২১ সালে পড়ে গিয়ে পা ভাঙার পর থেকে আহমদ রফিকের শারীরিক অবস্থা ভালো যাচ্ছিল না।
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) রাতে রাজধানীর বারডেম হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। জাতীয় কবিতা পরিষদের সভাপতি কবি মোহন রায়হান তাঁর মৃত্যুর তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন।
মোহন রায়হান আজকের পত্রিকাকে বলেন, আজ রাত ১০টা ১২ মিনিটে তাঁর লাইফ সাপোর্ট খুলে নেওয়া হয়। আগামীকাল সকাল ১০টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কবিতা পরিষদের আয়োজনে তাঁর প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানানো হবে।
গত রোববার আহমদ রফিককে পান্থপথের হেলথ অ্যান্ড হোপ হাসপাতাল থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বারডেম হাসপাতালে নেওয়া হয়। তিনি সংজ্ঞাহীন অবস্থায় ছিলেন। তাঁকে অক্সিজেন দেওয়া হচ্ছিল। আহমদ রফিকের কিডনির সমস্যা রয়েছে। এ ছাড়া কয়েকটি ‘মাইল্ড স্ট্রোক’ হয়েছিল তাঁর।
এর আগে ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন আহমদ রফিক। গত ১১ সেপ্টেম্বর সকালে সেখান থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়। সেদিন দুপুরে তাঁকে পান্থপথের হেলথ অ্যান্ড হোপ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তবে আহমদ রফিকের শারীরিক যে অবস্থা, তাঁর প্রয়োজনীয় চিকিৎসার পর্যাপ্ত উপকরণ ওই হাসপাতালে নেই। সার্বিক দিক বিবেচনা করে গত রোববার আহমদ রফিককে বারডেমে ভর্তি করা হয়।
কবি ও বহুমাত্রিক লেখক, রবীন্দ্রবিশেষজ্ঞ আহমদ রফিকের জন্ম ১৯২৯ সালের ১২ সেপ্টেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। তিনি নিউ ইস্কাটনের গাউসনগরে একটি ভাড়া বাসায় একাই থাকতেন। আহমদ রফিকের স্ত্রী মারা গেছেন ২০০৬ সালে। তিনি নিঃসন্তান। নিজের লেখা ও সংগ্রহ করা বিস্তর বই ছাড়া সম্পদ বলতে তেমন কিছু নেই। কবিতা, প্রবন্ধ, ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস, গবেষণা মিলিয়ে তাঁর লিখিত ও সম্পাদিত গ্রন্থের সংখ্যা শতাধিক।
রবীন্দ্রবিশেষজ্ঞ হিসেবে আহমদ রফিক দুই বাংলায় অগ্রগণ্য। একুশে পদক, বাংলা একাডেমি পুরস্কারসহ বহু পুরস্কার ও পদক পেয়েছেন তিনি। কলকাতার টেগর রিসার্চ ইনস্টিটিউট থেকে পেয়েছেন ‘রবীন্দ্রতত্ত্বাচার্য’ উপাধি।
আহমদ রফিকের দৃষ্টি ক্ষীণ হয়ে আসছিল ২০১৯ সাল থেকে। সে বছর চোখে অস্ত্রোপচার করলেও অবস্থার বেশি হেরফের হয়নি; ২০২৩ সাল থেকে প্রায় দৃষ্টিহীন। এ ছাড়া ২০২১ সালে পড়ে গিয়ে পা ভাঙার পর থেকে আহমদ রফিকের শারীরিক অবস্থা ভালো যাচ্ছিল না।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর আওয়ামী-ঘনিষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তাদের অনেকেই আত্মগোপনে চলে যান। পুলিশের তথ্য বলছে, গত বছরের ৫ আগস্টের পর থেকে এখন পর্যন্ত অন্তত ৮১ জন পুলিশ সদস্য কর্মস্থল থেকে পালিয়ে রয়েছেন। ডিআইজি থেকে কনস্টেবল—সব স্তরের কর্মকর্তাই রয়েছেন এ তালিকায়।
১৭ মিনিট আগেআজহারী লিখেছেন, ‘প্রভু হে! একটি জলযান হলেও, তুমি সৈকতে ভিড়তে দাও। অভুক্ত ভাই-বোনেরা অধীর আগ্রহে তাদের অপেক্ষা করছে।’
৩ ঘণ্টা আগেআগামীকাল শুক্রবার রাত ১২টার পর থেকেই এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করা হবে। পদ্মা-মেঘনার ৭০ কিলোমিটার অংশ এই সময় ইলিশের অভয়াশ্রম হিসেবে থাকবে। এ সময় ইলিশ আহরণ, পরিবহন, বিপণন ও মজুত নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের ১ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া জরিপ চলবে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত। এ সময়ে মাঠপর্যায়ে সাধারণ নাগরিক, সরকারি চাকরিজীবী ও সরকারি প্রতিষ্ঠানপ্রধানের মতামত অনলাইন প্ল্যাটফর্মে নেওয়ার নিমিত্তে বিবিএস একটি ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন প্রস্তুত করেছে। অ্যাপ্লিকেশনের লিংকটি জাতীয় বেতন কমিশনের ওয়েবসাইটে (paycommission 20
৪ ঘণ্টা আগে