ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অধীনে আরটিভির সাংবাদিক অধরা ইয়াসমিনের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা তুলে নিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সাংবাদিকদের বৈশ্বিক সংগঠন কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টসহ (সিপিজে) অংশীজন সংগঠনগুলো। পাশাপাশি এই আইনের অধীনে দায়ের করা সব মামলা বাতিলেরও আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল বুধবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ই-মেইল ঠিকানায় পাঠানো এক চিঠিতে এই আহ্বান জানায় সংগঠনগুলো।
চিঠিতে বলা হয়, আমরা ১৯টি নিম্ন স্বাক্ষরিত সংস্থা সাংবাদিক অধরা ইয়াসমিনকে হয়রানি করা এবং তাঁকে ভয় দেখানোর বিষয়গুলো অবিলম্বে অবসান ঘটাতে আপনার প্রশাসনের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করছি। কর্তৃপক্ষের উচিত অবিলম্বে ইয়াসমিনের তদন্ত বন্ধ করা। এ সময় অধরার রাজারবাগ দরবার শরিফ নিয়ে করা প্রতিবেদনের কথাও উল্লেখ করা হয়।
চিঠিতে আরও বলা হয়, সাংবাদিকতা কোনো অপরাধ নয়। কোনো ধরনের ভীতি ছাড়াই বাংলাদেশের স্থানীয় ও জাতীয় ঘটনাবলি প্রচার-প্রকাশ করার জন্য গণমাধ্যমকে স্বাধীন ও ক্ষমতাবান হতে হবে। ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জাতীয় নির্বাচনের জন্য এটি বিশেষভাবে প্রাসঙ্গিক।
‘আমরা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল করার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই। তবে এটিকে প্রতিস্থাপন করবে যে আইন—সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট—সেটির খসড়ায় বাংলাদেশে মত প্রকাশের স্বাধীনতা, গোপনীয়তা এবং স্বাধীনতাসহ স্বাধীন সাংবাদিকতা ও মানবাধিকারকে স্তব্ধ করার জন্য আগে ব্যবহৃত বেশ কয়েকটি দমনমূলক ধারা বজায় রেখেছে’—যোগ করা হয় চিঠিতে।
চিঠিতে সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে আরও বলা হয়, ‘আমরা আপনার প্রশাসনকে এই আইনের বিষয়ে সুশীল সমাজের সংগঠন, সাংবাদিক এবং অন্যান্য স্টেকহোল্ডারের সঙ্গে পরামর্শ করার এবং তাদের মতামত অন্তর্ভুক্ত করার জন্য অনুরোধ করছি, যাতে নতুন আইনটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকারের মানদণ্ডের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ, বাংলাদেশের সংবিধানের অধীনে নিশ্চিত করা মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতার অধিকারকে সমুন্নত রাখে। পাশাপাশি সাংবাদিক ও মানবাধিকার রক্ষকদের তাঁদের কাজের জন্য ক্রমাগত অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত করার ঝুঁকিতে যেন না রাখে।’
চিঠিতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে যাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে, সেগুলো তুলে নেওয়া এবং যাঁরা গ্রেপ্তার হয়েছেন, তাঁদের মুক্তি দেওয়ারও আহ্বান জানানো হয়।
চিঠিতে সিপিজে ছাড়াও স্বাক্ষরকারী অন্য সংগঠনগুলো হলো—অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, আর্টিকেল ১৯ দক্ষিণ এশিয়া, এশিয়ান হিউম্যান রাইটস কমিশন, বাংলাদেশি জার্নালিস্ট ইন ইন্টারন্যাশনাল মিডিয়া, ক্যাপিটাল পানিশমেন্ট জাস্টিস প্রজেক্ট, সিভিকাস, ওয়ার্ল্ড অ্যালায়েন্স ফর সিটিজেন পার্টিসিপেশন, কোয়ালিশন ফর উইমেন ইন জার্নালিজম (সিএফডব্লিউআইজে), ফোরাম ফর ফ্রিডম অব এক্সপ্রেশন, ফ্রি প্রেস আনলিমিটেড, আইএফইএক্স, ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন ফর হিউম্যান রাইটস (এফআইডিএইচ), ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব জার্নালিস্ট (আইএফজে), ইন্টারন্যাশনাল উইমেন’স মিডিয়া ফাউন্ডেশন, পেন আমেরিকা, পেন বাংলাদেশ, পেন ইন্টারন্যাশনাল, রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস এবং রবার্ট এফ কেনেডি হিউম্যান রাইটস।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অধীনে আরটিভির সাংবাদিক অধরা ইয়াসমিনের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা তুলে নিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সাংবাদিকদের বৈশ্বিক সংগঠন কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টসহ (সিপিজে) অংশীজন সংগঠনগুলো। পাশাপাশি এই আইনের অধীনে দায়ের করা সব মামলা বাতিলেরও আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল বুধবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ই-মেইল ঠিকানায় পাঠানো এক চিঠিতে এই আহ্বান জানায় সংগঠনগুলো।
চিঠিতে বলা হয়, আমরা ১৯টি নিম্ন স্বাক্ষরিত সংস্থা সাংবাদিক অধরা ইয়াসমিনকে হয়রানি করা এবং তাঁকে ভয় দেখানোর বিষয়গুলো অবিলম্বে অবসান ঘটাতে আপনার প্রশাসনের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করছি। কর্তৃপক্ষের উচিত অবিলম্বে ইয়াসমিনের তদন্ত বন্ধ করা। এ সময় অধরার রাজারবাগ দরবার শরিফ নিয়ে করা প্রতিবেদনের কথাও উল্লেখ করা হয়।
চিঠিতে আরও বলা হয়, সাংবাদিকতা কোনো অপরাধ নয়। কোনো ধরনের ভীতি ছাড়াই বাংলাদেশের স্থানীয় ও জাতীয় ঘটনাবলি প্রচার-প্রকাশ করার জন্য গণমাধ্যমকে স্বাধীন ও ক্ষমতাবান হতে হবে। ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জাতীয় নির্বাচনের জন্য এটি বিশেষভাবে প্রাসঙ্গিক।
‘আমরা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল করার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই। তবে এটিকে প্রতিস্থাপন করবে যে আইন—সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট—সেটির খসড়ায় বাংলাদেশে মত প্রকাশের স্বাধীনতা, গোপনীয়তা এবং স্বাধীনতাসহ স্বাধীন সাংবাদিকতা ও মানবাধিকারকে স্তব্ধ করার জন্য আগে ব্যবহৃত বেশ কয়েকটি দমনমূলক ধারা বজায় রেখেছে’—যোগ করা হয় চিঠিতে।
চিঠিতে সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে আরও বলা হয়, ‘আমরা আপনার প্রশাসনকে এই আইনের বিষয়ে সুশীল সমাজের সংগঠন, সাংবাদিক এবং অন্যান্য স্টেকহোল্ডারের সঙ্গে পরামর্শ করার এবং তাদের মতামত অন্তর্ভুক্ত করার জন্য অনুরোধ করছি, যাতে নতুন আইনটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকারের মানদণ্ডের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ, বাংলাদেশের সংবিধানের অধীনে নিশ্চিত করা মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতার অধিকারকে সমুন্নত রাখে। পাশাপাশি সাংবাদিক ও মানবাধিকার রক্ষকদের তাঁদের কাজের জন্য ক্রমাগত অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত করার ঝুঁকিতে যেন না রাখে।’
চিঠিতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে যাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে, সেগুলো তুলে নেওয়া এবং যাঁরা গ্রেপ্তার হয়েছেন, তাঁদের মুক্তি দেওয়ারও আহ্বান জানানো হয়।
চিঠিতে সিপিজে ছাড়াও স্বাক্ষরকারী অন্য সংগঠনগুলো হলো—অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, আর্টিকেল ১৯ দক্ষিণ এশিয়া, এশিয়ান হিউম্যান রাইটস কমিশন, বাংলাদেশি জার্নালিস্ট ইন ইন্টারন্যাশনাল মিডিয়া, ক্যাপিটাল পানিশমেন্ট জাস্টিস প্রজেক্ট, সিভিকাস, ওয়ার্ল্ড অ্যালায়েন্স ফর সিটিজেন পার্টিসিপেশন, কোয়ালিশন ফর উইমেন ইন জার্নালিজম (সিএফডব্লিউআইজে), ফোরাম ফর ফ্রিডম অব এক্সপ্রেশন, ফ্রি প্রেস আনলিমিটেড, আইএফইএক্স, ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন ফর হিউম্যান রাইটস (এফআইডিএইচ), ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব জার্নালিস্ট (আইএফজে), ইন্টারন্যাশনাল উইমেন’স মিডিয়া ফাউন্ডেশন, পেন আমেরিকা, পেন বাংলাদেশ, পেন ইন্টারন্যাশনাল, রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস এবং রবার্ট এফ কেনেডি হিউম্যান রাইটস।
বাংলাদেশ-মালয়েশিয়ার অংশীদারত্ব গভীর করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম। পুত্রজায়ায় পার্দানা পুত্রা ভবনে গতকাল মঙ্গলবার দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে এ প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন দুই নেতা। বৈঠকে দুই নেতার উপস্থিতিতে
২৬ মিনিট আগেআজ মঙ্গলবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল–১-এ তাঁদের সাক্ষ্য নেওয়া হয়। পরে তাঁদের জেরা করেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। পরবর্তী সাক্ষ্য নেওয়ার জন্য আগামীকাল বুধবার দিন ধার্য করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবঙ্গোপসাগরের জলসীমার নিরাপত্তায় সার্বক্ষণিক নজরদারি করা ছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থানে লঞ্চডুবি ও প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ ‘ইন এইড টু সিভিল’ পাওয়ারের আওতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পাশাপাশি নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনীও কাজ করে যাচ্ছে। ডিফেন্স জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডিজাব) উদ্যোগে প্রতিরক্ষা বিষয়ক
২ ঘণ্টা আগেগণপূর্ত অধিদপ্তরের দর তফসিল বাজারদরের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ করতে সাত সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। প্রায় তিন বছর পর নতুন করে এই কমিটি গঠন করা হলো। বর্তমানে ২০২২ সালের দর তফসিল অনুযায়ী কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে