খান রফিক, বরিশাল

প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষায় আগামী ৪ অক্টোবর থেকে নদ-নদীতে সব ধরনের মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে সরকার; যা চলবে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত। ইতিমধ্যে ধরা পড়া ইলিশের একাংশে ডিমও পাওয়া যাচ্ছে। এই মা ইলিশ রক্ষাই এবারও বড় চ্যালেঞ্জ। এ অঞ্চলে প্রতিবছর সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে মেঘনা নদীর হিজলা ও মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলা। সেখানকার মৎস্যসংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, নিষেধাজ্ঞা শুরু হলে এই দুই উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের জেলে নামধারী মৎস্য শিকারিরা বেপরোয়া হয়ে ওঠে। এবারও দুই উপজেলার অন্তত এক ডজন স্পট (স্থান) নিয়ন্ত্রণ কঠিন হতে পারে।
এদিকে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা ১০ দিন পিছিয়ে আগামী ১৩ অক্টোবর করার দাবিতে নোয়াখালীর হাতিয়ায় গতকাল শুক্রবার বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছেন মৎস্য ব্যবসায়ী এবং সাধারণ জেলেরা। একই সঙ্গে নিষেধাজ্ঞার সময় সাগরে বাংলাদেশের সীমানায় ভারতীয় জেলেদের অনুপ্রবেশ ঠেকানোর দাবিও জানান তাঁরা।
বরিশাল জেলা মৎস্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, জেলার ১০ উপজেলায় ৮৬ হাজার ১৭৭ জন জেলে রয়েছেন। এ জেলায় ১৪৩টি ঘাটে ইলিশ বিক্রি হয়ে থাকে। মা ইলিশ রক্ষা করতে পারলে ২০২৫-২৬ অর্থবছরে চার লাখ টন ইলিশ আহরণের লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়িত হতে পারে। যদিও এ বছর ভরা মৌসুমেও বরিশালের নদ-নদীতে কাঙ্ক্ষিত রুপালি ইলিশ ধরা পড়ছে না।
গতকাল বরিশাল নগরের পোর্ট রোড মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র ঘুরে দেখা গেছে, মোকামে ইলিশের তুলনায় ক্রেতা কয়েক গুণ বেশি। লিয়া আড়ত ঘরের আড়তদার নাসির উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, শুক্রবার এক কেজি আকারের ইলিশ প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ২ হাজার ১৫০ টাকা। এলসি (৬০০ থেকে ৯০০ গ্রাম) আকারের ইলিশ প্রতি কেজি ১ হাজার ৮০০ টাকা এবং ৫০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ প্রতি কেজি ১ হাজার ৬০০ টাকা হয়েছে। মোকামে ১০০ মণের মতো ইলিশ উঠেছে। আগের দিন উঠেছিল দেড় শ মণের বেশি।
মেহেন্দীগঞ্জের উলানিয়ার মেঘনা নদীতীরের জেলে তোফায়েল হোসেন বলেন, ইলিশ এখন কিছু মিলছে, ডিমও এসেছে বেশ কিছুতে। কিন্তু তাতে দাদন মেটানো সম্ভব না। কারণ, ৪ অক্টোবর থেকে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা।
একই কথা জানিয়েছেন হিজলার জেলে জাকির হোসেন, আ. জলিল ও রহমান মাতবর।
জানতে চাইলে মেঘনাঘেরা মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ওমর সানি বলেন, বিশাল মেঘনায় ইলিশ নিধন বন্ধ করা কঠিন। এ উপজেলায় নিবন্ধিত ২০ হাজারের বেশি জেলে রয়েছেন। তাঁদের নদীতে নামানো ঠেকানোই বড় চ্যালেঞ্জ। সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ গোবিন্দপুর ও দড়িরচর খাজুরিয়া। এখানে হামলা হতেই থাকে। তিনি বলেন, তাঁর জনবল দুজন, কিছু আছে প্রকল্পের। বোট আছে দুটি, দরকার ১০টি।
অপর দিকে হিজলা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলম বলেন, এ উপজেলায় জেলে রয়েছেন ২২ হাজার। শরীয়তপুরের গোসাইরহাট ও বরিশালের হিজলার সীমানাসংলগ্ন জায়গায় জেলেরা কোনো ধরনের আইন মানেন না। বাধা এলেও তারা প্রতিহত করতে প্রস্তুত। এ জন্য ১০টি স্পিডবোট অভিযানে থাকবে। সবচেয়ে সহায়তা করবে কোস্ট গার্ড।
ইলিশসম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের পরিচালক মোল্লা এমদাদুল্যাহ বলেন, এত চেষ্টার পরও জাটকা ও মা ইলিশ রক্ষায় সফলতা আসছে না। গত বছর প্রায় ৪০ হাজার টন ইলিশ কমে গেছে। এবারও ইলিশের উৎপাদন কমবে বলে তিনি মনে করেন।
মোল্লা এমদাদুল্যাহ আরও বলেন, ইলিশ রক্ষা কর্মসূচি সফলে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বরিশালে মেঘনাঘেরা হিজলা ও মেহেন্দীগঞ্জে মা ইলিশ রক্ষায় শক্তিশালী স্পিডবোট দেওয়া হচ্ছে। সেখানে পুলিশ, কোস্ট গার্ডসহ প্রশাসনকে ইলিশ নিধন রোধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।
নিষেধাজ্ঞা ১০ দিন পেছানোর দাবি
নোয়াখালী প্রতিনিধি জানান, গতকাল দুপুরে হাতিয়ার চেয়ারম্যান ঘাটে সাধারণ জেলে ও চেয়ারম্যান ঘাট মৎস্যজীবী সমিতির আয়োজনে মানববন্ধন করা হয়েছে। এ সময় আন্দোলনকারীরা মাছ ধরার বিভিন্ন উপকরণ সামনে রেখে প্রতিবাদ জানান। হাতিয়া মৎস্য ব্যবসায়ী সমিতির সদস্যসচিব সাহাব উদ্দিন কিরণের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন হাতিয়া মৎস্য ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি লিমিটেডের আহ্বায়ক মো. শাহেদ হোসেন, কোষাধ্যক্ষ নাসির উদ্দীন, কার্যকরী কমিটির সদস্য রেজ্জাকুল হায়দার লেলিন, মৎস্য ব্যবসায়ী আকবর হোসেন, তাজুল ইসলাম পিটু, আকরাম হোসেন, ফখরুল মাঝি, আক্তার সেরাং, এমরান উদ্দিনসহ অনেকে।
বক্তারা বলেন, প্রতিবছর সরকার সাগরে ৩ ধাপে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। প্রথম ২২ দিন, পরে ৬০ দিন ও সব শেষে ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। সরকারের প্রতি সম্মান রেখে তিনটি নিষেধাজ্ঞা পালন করেন মৎস্যজীবী ও জেলেরা। গত বছর ১৩ অক্টোবর থেকে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও হঠাৎ করে চলতি বছর ১০ দিন আগে ৪ অক্টোবর নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করা হয়; যা জেলেদের জীবিকা ঝুঁকির মুখে ফেলেছে।

প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষায় আগামী ৪ অক্টোবর থেকে নদ-নদীতে সব ধরনের মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে সরকার; যা চলবে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত। ইতিমধ্যে ধরা পড়া ইলিশের একাংশে ডিমও পাওয়া যাচ্ছে। এই মা ইলিশ রক্ষাই এবারও বড় চ্যালেঞ্জ। এ অঞ্চলে প্রতিবছর সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে মেঘনা নদীর হিজলা ও মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলা। সেখানকার মৎস্যসংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, নিষেধাজ্ঞা শুরু হলে এই দুই উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের জেলে নামধারী মৎস্য শিকারিরা বেপরোয়া হয়ে ওঠে। এবারও দুই উপজেলার অন্তত এক ডজন স্পট (স্থান) নিয়ন্ত্রণ কঠিন হতে পারে।
এদিকে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা ১০ দিন পিছিয়ে আগামী ১৩ অক্টোবর করার দাবিতে নোয়াখালীর হাতিয়ায় গতকাল শুক্রবার বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছেন মৎস্য ব্যবসায়ী এবং সাধারণ জেলেরা। একই সঙ্গে নিষেধাজ্ঞার সময় সাগরে বাংলাদেশের সীমানায় ভারতীয় জেলেদের অনুপ্রবেশ ঠেকানোর দাবিও জানান তাঁরা।
বরিশাল জেলা মৎস্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, জেলার ১০ উপজেলায় ৮৬ হাজার ১৭৭ জন জেলে রয়েছেন। এ জেলায় ১৪৩টি ঘাটে ইলিশ বিক্রি হয়ে থাকে। মা ইলিশ রক্ষা করতে পারলে ২০২৫-২৬ অর্থবছরে চার লাখ টন ইলিশ আহরণের লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়িত হতে পারে। যদিও এ বছর ভরা মৌসুমেও বরিশালের নদ-নদীতে কাঙ্ক্ষিত রুপালি ইলিশ ধরা পড়ছে না।
গতকাল বরিশাল নগরের পোর্ট রোড মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র ঘুরে দেখা গেছে, মোকামে ইলিশের তুলনায় ক্রেতা কয়েক গুণ বেশি। লিয়া আড়ত ঘরের আড়তদার নাসির উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, শুক্রবার এক কেজি আকারের ইলিশ প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ২ হাজার ১৫০ টাকা। এলসি (৬০০ থেকে ৯০০ গ্রাম) আকারের ইলিশ প্রতি কেজি ১ হাজার ৮০০ টাকা এবং ৫০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ প্রতি কেজি ১ হাজার ৬০০ টাকা হয়েছে। মোকামে ১০০ মণের মতো ইলিশ উঠেছে। আগের দিন উঠেছিল দেড় শ মণের বেশি।
মেহেন্দীগঞ্জের উলানিয়ার মেঘনা নদীতীরের জেলে তোফায়েল হোসেন বলেন, ইলিশ এখন কিছু মিলছে, ডিমও এসেছে বেশ কিছুতে। কিন্তু তাতে দাদন মেটানো সম্ভব না। কারণ, ৪ অক্টোবর থেকে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা।
একই কথা জানিয়েছেন হিজলার জেলে জাকির হোসেন, আ. জলিল ও রহমান মাতবর।
জানতে চাইলে মেঘনাঘেরা মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ওমর সানি বলেন, বিশাল মেঘনায় ইলিশ নিধন বন্ধ করা কঠিন। এ উপজেলায় নিবন্ধিত ২০ হাজারের বেশি জেলে রয়েছেন। তাঁদের নদীতে নামানো ঠেকানোই বড় চ্যালেঞ্জ। সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ গোবিন্দপুর ও দড়িরচর খাজুরিয়া। এখানে হামলা হতেই থাকে। তিনি বলেন, তাঁর জনবল দুজন, কিছু আছে প্রকল্পের। বোট আছে দুটি, দরকার ১০টি।
অপর দিকে হিজলা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলম বলেন, এ উপজেলায় জেলে রয়েছেন ২২ হাজার। শরীয়তপুরের গোসাইরহাট ও বরিশালের হিজলার সীমানাসংলগ্ন জায়গায় জেলেরা কোনো ধরনের আইন মানেন না। বাধা এলেও তারা প্রতিহত করতে প্রস্তুত। এ জন্য ১০টি স্পিডবোট অভিযানে থাকবে। সবচেয়ে সহায়তা করবে কোস্ট গার্ড।
ইলিশসম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের পরিচালক মোল্লা এমদাদুল্যাহ বলেন, এত চেষ্টার পরও জাটকা ও মা ইলিশ রক্ষায় সফলতা আসছে না। গত বছর প্রায় ৪০ হাজার টন ইলিশ কমে গেছে। এবারও ইলিশের উৎপাদন কমবে বলে তিনি মনে করেন।
মোল্লা এমদাদুল্যাহ আরও বলেন, ইলিশ রক্ষা কর্মসূচি সফলে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বরিশালে মেঘনাঘেরা হিজলা ও মেহেন্দীগঞ্জে মা ইলিশ রক্ষায় শক্তিশালী স্পিডবোট দেওয়া হচ্ছে। সেখানে পুলিশ, কোস্ট গার্ডসহ প্রশাসনকে ইলিশ নিধন রোধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।
নিষেধাজ্ঞা ১০ দিন পেছানোর দাবি
নোয়াখালী প্রতিনিধি জানান, গতকাল দুপুরে হাতিয়ার চেয়ারম্যান ঘাটে সাধারণ জেলে ও চেয়ারম্যান ঘাট মৎস্যজীবী সমিতির আয়োজনে মানববন্ধন করা হয়েছে। এ সময় আন্দোলনকারীরা মাছ ধরার বিভিন্ন উপকরণ সামনে রেখে প্রতিবাদ জানান। হাতিয়া মৎস্য ব্যবসায়ী সমিতির সদস্যসচিব সাহাব উদ্দিন কিরণের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন হাতিয়া মৎস্য ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি লিমিটেডের আহ্বায়ক মো. শাহেদ হোসেন, কোষাধ্যক্ষ নাসির উদ্দীন, কার্যকরী কমিটির সদস্য রেজ্জাকুল হায়দার লেলিন, মৎস্য ব্যবসায়ী আকবর হোসেন, তাজুল ইসলাম পিটু, আকরাম হোসেন, ফখরুল মাঝি, আক্তার সেরাং, এমরান উদ্দিনসহ অনেকে।
বক্তারা বলেন, প্রতিবছর সরকার সাগরে ৩ ধাপে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। প্রথম ২২ দিন, পরে ৬০ দিন ও সব শেষে ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। সরকারের প্রতি সম্মান রেখে তিনটি নিষেধাজ্ঞা পালন করেন মৎস্যজীবী ও জেলেরা। গত বছর ১৩ অক্টোবর থেকে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও হঠাৎ করে চলতি বছর ১০ দিন আগে ৪ অক্টোবর নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করা হয়; যা জেলেদের জীবিকা ঝুঁকির মুখে ফেলেছে।

সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
১ ঘণ্টা আগে
বাহারুল আলম বলেন, ‘জুলাই-উত্তর বাংলাদেশে বাস্তব কারণে আমরা আইনশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় দীর্ঘ সময় ধরে নানা অসুবিধার সম্মুখীন হয়েছি। আমাদের এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সামনের নির্বাচনের জন্য আমরা আমাদের সক্ষমতা যথেষ্ট অর্জন করতে পেরেছি। কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণে নির্বাচন কমিশনের অব্যাহত সহযোগিতা চাই।’
২ ঘণ্টা আগে
ভারতে বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশনে হামলা, ভাঙচুর এবং উগ্রপন্থী গোষ্ঠীর বিক্ষোভের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানাতে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে তলব করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তাঁকে তলব করেন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম।
২ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই আদেশ দেন। একই সঙ্গে আসামিদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের সূচনা বক্তব্যের জন্য আগামী ২১ জানুয়ারি দিন ঠিক করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দুর্নীতির অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডাসহ ১০টি দেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত ৩৮ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের বিষয়ে অনুসন্ধান দল পুনর্গঠন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সংস্থাটির একটি সূত্র আজ মঙ্গলবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। এ নিয়ে ২০১৬ সালে শুরু হওয়া এ অনুসন্ধানে অষ্টমবারের মতো দল পরিবর্তন করা হলো।
গতকাল সোমবার দুদকের কমিশন সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কমিশনের সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ হোসেনকে প্রধান করে অনুসন্ধান দল পুনর্গঠন করা হয়। দলের অপর দুই সদস্য হলেন উপসহকারী পরিচালক সুবিমল চাকমা ও রোমান উদ্দিন।
সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
অভিযোগ ওঠা ৩৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে আছেন—প্রথম সচিব মো. হালিমুজ্জামান, কাউন্সেলর ডা. মো. জাকির হোসেন খন্দকার, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. জসিম উদ্দিন, সহকারী সচিব কাজী মুনতাসির মোর্শেদ, পিও আব্দুল লতিফ ফকির, এমএলএসএস মো. আতিকুর রহমান, স্টেনোটাইপিস্ট মো. ইব্রাহিম খলিল, সচিব মো. আসগার হোসেন, মো. লুৎফর রহমান, পিও মো. কামাল হোসেন ও গাড়িচালক মো. আব্দুল কাদের।
এ ছাড়া আছেন সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত মো. শহিদুল ইসলাম, জেদ্দার কনস্যুলার জেনারেল এ কে এম শহিদুল করিম, লেবার উইংয়ের কনস্যুলার এ কে এম মোকাম্মেল হোসেন, রিয়াদের কনস্যুলার (লেবার উইং) সরোয়ার হোসেন, চীনের রাষ্ট্রদূত এম ফজলুল করিম, এম দেলোয়ার হুসাইন, কনস্যুলার তারেক আহম্মেদ, ইতালির কনস্যুলার জেনারেল রোজিনা আহমেদ, ইতালির ভাইস কনস্যুলার নাফিসা মনসুর, ইতালির রাষ্ট্রদূত মো. শাহাদাত হোসেন, ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মো. শহিদুল ইসলাম, ফ্রান্সের কনস্যুলার ও হেড অব চ্যান্সারি হযরত আলী খান, সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত মো. শামিম আহসান, সুইজারল্যান্ডের মিনিস্টার অ্যান্ড এইচওসি মো. নজরুল ইসলাম ও কনস্যুলার মো. আলিমুজ্জামান।
এ তালিকায় আরও আছেন ওয়াশিংটনের রাষ্ট্রদূত মো. আকরামুল কাদের, কানাডার অটোয়ার রাষ্ট্রদূত কামরুল আহসান, সাবেক রাষ্ট্রদূত ইয়াকুব আলী, ওয়াশিংটন ডিসির রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, ওয়াশিংটন ডিসির কনস্যুলার মো. সামসুল আলম, নিউইয়র্কের কনস্যুলার ড. এ কে এম আব্দুল মোমেন, কনস্যুলার জেনারেল শামীম আহসান, লস অ্যাঞ্জেলেসের কনস্যুলার জেনারেল সুলতানা লায়লা হোসাইন, যুক্তরাজ্যের রাষ্ট্রদূত মো. আব্দুল হান্নান, ডেপুটি রাষ্ট্রদূত খন্দকার এম তালহা, কনস্যুলার জেনারেল (বাণিজ্যিক) সরিফা খান ও সহকারী রাষ্ট্রদূত (বাকিংহাম) ফয়সাল আহম্মেদ।
গত বছরের ৩ সেপ্টেম্বর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়ে অভিযুক্ত ওই ৩৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীর অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য চায় দুদক।
এতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বর্তমান কর্মস্থল, পদবি, স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সরবরাহ করার অনুরোধ জানানো হয়। এ ছাড়া তাঁদের ২০১৬-১৭ অর্থবছরের আগের কর্মস্থল, দায়িত্বপ্রাপ্ত শাখা ও তৎকালীন পদবির তথ্য দিতে বলা হয়।
২০১৬ সালে দায়ের হওয়া একটি অভিযোগের ভিত্তিতে এ অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। অভিযোগে বলা হয়, বিভিন্ন দেশে কর্মরত বাংলাদেশি দূতাবাস ও হাইকমিশনের রাষ্ট্রদূত, সচিব ও অন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার, অর্থ আত্মসাৎ ও সরকারের আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ রয়েছে।

দুর্নীতির অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডাসহ ১০টি দেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত ৩৮ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের বিষয়ে অনুসন্ধান দল পুনর্গঠন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সংস্থাটির একটি সূত্র আজ মঙ্গলবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। এ নিয়ে ২০১৬ সালে শুরু হওয়া এ অনুসন্ধানে অষ্টমবারের মতো দল পরিবর্তন করা হলো।
গতকাল সোমবার দুদকের কমিশন সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কমিশনের সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ হোসেনকে প্রধান করে অনুসন্ধান দল পুনর্গঠন করা হয়। দলের অপর দুই সদস্য হলেন উপসহকারী পরিচালক সুবিমল চাকমা ও রোমান উদ্দিন।
সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
অভিযোগ ওঠা ৩৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে আছেন—প্রথম সচিব মো. হালিমুজ্জামান, কাউন্সেলর ডা. মো. জাকির হোসেন খন্দকার, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. জসিম উদ্দিন, সহকারী সচিব কাজী মুনতাসির মোর্শেদ, পিও আব্দুল লতিফ ফকির, এমএলএসএস মো. আতিকুর রহমান, স্টেনোটাইপিস্ট মো. ইব্রাহিম খলিল, সচিব মো. আসগার হোসেন, মো. লুৎফর রহমান, পিও মো. কামাল হোসেন ও গাড়িচালক মো. আব্দুল কাদের।
এ ছাড়া আছেন সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত মো. শহিদুল ইসলাম, জেদ্দার কনস্যুলার জেনারেল এ কে এম শহিদুল করিম, লেবার উইংয়ের কনস্যুলার এ কে এম মোকাম্মেল হোসেন, রিয়াদের কনস্যুলার (লেবার উইং) সরোয়ার হোসেন, চীনের রাষ্ট্রদূত এম ফজলুল করিম, এম দেলোয়ার হুসাইন, কনস্যুলার তারেক আহম্মেদ, ইতালির কনস্যুলার জেনারেল রোজিনা আহমেদ, ইতালির ভাইস কনস্যুলার নাফিসা মনসুর, ইতালির রাষ্ট্রদূত মো. শাহাদাত হোসেন, ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মো. শহিদুল ইসলাম, ফ্রান্সের কনস্যুলার ও হেড অব চ্যান্সারি হযরত আলী খান, সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত মো. শামিম আহসান, সুইজারল্যান্ডের মিনিস্টার অ্যান্ড এইচওসি মো. নজরুল ইসলাম ও কনস্যুলার মো. আলিমুজ্জামান।
এ তালিকায় আরও আছেন ওয়াশিংটনের রাষ্ট্রদূত মো. আকরামুল কাদের, কানাডার অটোয়ার রাষ্ট্রদূত কামরুল আহসান, সাবেক রাষ্ট্রদূত ইয়াকুব আলী, ওয়াশিংটন ডিসির রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, ওয়াশিংটন ডিসির কনস্যুলার মো. সামসুল আলম, নিউইয়র্কের কনস্যুলার ড. এ কে এম আব্দুল মোমেন, কনস্যুলার জেনারেল শামীম আহসান, লস অ্যাঞ্জেলেসের কনস্যুলার জেনারেল সুলতানা লায়লা হোসাইন, যুক্তরাজ্যের রাষ্ট্রদূত মো. আব্দুল হান্নান, ডেপুটি রাষ্ট্রদূত খন্দকার এম তালহা, কনস্যুলার জেনারেল (বাণিজ্যিক) সরিফা খান ও সহকারী রাষ্ট্রদূত (বাকিংহাম) ফয়সাল আহম্মেদ।
গত বছরের ৩ সেপ্টেম্বর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়ে অভিযুক্ত ওই ৩৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীর অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য চায় দুদক।
এতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বর্তমান কর্মস্থল, পদবি, স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সরবরাহ করার অনুরোধ জানানো হয়। এ ছাড়া তাঁদের ২০১৬-১৭ অর্থবছরের আগের কর্মস্থল, দায়িত্বপ্রাপ্ত শাখা ও তৎকালীন পদবির তথ্য দিতে বলা হয়।
২০১৬ সালে দায়ের হওয়া একটি অভিযোগের ভিত্তিতে এ অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। অভিযোগে বলা হয়, বিভিন্ন দেশে কর্মরত বাংলাদেশি দূতাবাস ও হাইকমিশনের রাষ্ট্রদূত, সচিব ও অন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার, অর্থ আত্মসাৎ ও সরকারের আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ রয়েছে।

প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষায় আগামী ৪ অক্টোবর থেকে নদ-নদীতে সব ধরনের মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে সরকার; যা চলবে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত। ইতিমধ্যে ধরা পড়া ইলিশের একাংশে ডিমও পাওয়া যাচ্ছে। এই মা ইলিশ রক্ষাই এবারও বড় চ্যালেঞ্জ।
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বাহারুল আলম বলেন, ‘জুলাই-উত্তর বাংলাদেশে বাস্তব কারণে আমরা আইনশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় দীর্ঘ সময় ধরে নানা অসুবিধার সম্মুখীন হয়েছি। আমাদের এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সামনের নির্বাচনের জন্য আমরা আমাদের সক্ষমতা যথেষ্ট অর্জন করতে পেরেছি। কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণে নির্বাচন কমিশনের অব্যাহত সহযোগিতা চাই।’
২ ঘণ্টা আগে
ভারতে বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশনে হামলা, ভাঙচুর এবং উগ্রপন্থী গোষ্ঠীর বিক্ষোভের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানাতে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে তলব করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তাঁকে তলব করেন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম।
২ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই আদেশ দেন। একই সঙ্গে আসামিদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের সূচনা বক্তব্যের জন্য আগামী ২১ জানুয়ারি দিন ঠিক করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) বলেছেন, ‘নির্বাচন সফল ও সুন্দর করতে পারব। সম্পূর্ণ সক্ষমতা আমাদের আছে। এ ব্যাপারে আমাদের ওপর আস্থা রাখতে পারেন।’
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে আজ মঙ্গলবার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে ডিসি-এসপিসহ মাঠপ্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
বাহারুল আলম বলেন, ‘জুলাই-উত্তর বাংলাদেশে বাস্তব কারণে আমরা আইনশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় দীর্ঘ সময় ধরে নানা অসুবিধার সম্মুখীন হয়েছি। আমাদের এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সামনের নির্বাচনের জন্য আমরা আমাদের সক্ষমতা যথেষ্ট অর্জন করতে পেরেছি। কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণে নির্বাচন কমিশনের অব্যাহত সহযোগিতা চাই।’
আইজিপি বলেন, ‘বিভিন্ন দাবিদাওয়ার জন্য রাস্তা অবরোধ, মহাসড়ক অবরোধ, অস্থিরতা সৃষ্টি—এসব বন্ধ করার সময় এসেছে। আমরা যদি অর্ডার প্রতিষ্ঠা করতে না পারি, নির্বাচনে কমিশনকে সর্বাত্মক সহায়তা দেওয়া সম্ভব নয়।’
নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটিকে বিচারিক ক্ষমতা দেওয়ার প্রশংসা করে বাহারুল আলম বলেন, ‘তারা শুধু পুলিশ নয়, যেকোনো বাহিনীর কাছে সহায়তা চাইতে পারবেন। এই প্রতিশ্রুতি সব নির্বাচন কমিশনার ও প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে দিতে চাই আমরা। সর্বশক্তি দিয়ে এবং সর্বাত্মক প্রচেষ্টার মাধ্যমে এবারের নির্বাচন সফল ও সুন্দর করতে পারব আমরা। সম্পূর্ণ সক্ষমতা আমাদের আছে। এ ব্যাপারে আমাদের ওপর আস্থা রাখতে পারেন।’

পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) বলেছেন, ‘নির্বাচন সফল ও সুন্দর করতে পারব। সম্পূর্ণ সক্ষমতা আমাদের আছে। এ ব্যাপারে আমাদের ওপর আস্থা রাখতে পারেন।’
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে আজ মঙ্গলবার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে ডিসি-এসপিসহ মাঠপ্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
বাহারুল আলম বলেন, ‘জুলাই-উত্তর বাংলাদেশে বাস্তব কারণে আমরা আইনশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় দীর্ঘ সময় ধরে নানা অসুবিধার সম্মুখীন হয়েছি। আমাদের এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সামনের নির্বাচনের জন্য আমরা আমাদের সক্ষমতা যথেষ্ট অর্জন করতে পেরেছি। কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণে নির্বাচন কমিশনের অব্যাহত সহযোগিতা চাই।’
আইজিপি বলেন, ‘বিভিন্ন দাবিদাওয়ার জন্য রাস্তা অবরোধ, মহাসড়ক অবরোধ, অস্থিরতা সৃষ্টি—এসব বন্ধ করার সময় এসেছে। আমরা যদি অর্ডার প্রতিষ্ঠা করতে না পারি, নির্বাচনে কমিশনকে সর্বাত্মক সহায়তা দেওয়া সম্ভব নয়।’
নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটিকে বিচারিক ক্ষমতা দেওয়ার প্রশংসা করে বাহারুল আলম বলেন, ‘তারা শুধু পুলিশ নয়, যেকোনো বাহিনীর কাছে সহায়তা চাইতে পারবেন। এই প্রতিশ্রুতি সব নির্বাচন কমিশনার ও প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে দিতে চাই আমরা। সর্বশক্তি দিয়ে এবং সর্বাত্মক প্রচেষ্টার মাধ্যমে এবারের নির্বাচন সফল ও সুন্দর করতে পারব আমরা। সম্পূর্ণ সক্ষমতা আমাদের আছে। এ ব্যাপারে আমাদের ওপর আস্থা রাখতে পারেন।’

প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষায় আগামী ৪ অক্টোবর থেকে নদ-নদীতে সব ধরনের মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে সরকার; যা চলবে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত। ইতিমধ্যে ধরা পড়া ইলিশের একাংশে ডিমও পাওয়া যাচ্ছে। এই মা ইলিশ রক্ষাই এবারও বড় চ্যালেঞ্জ।
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
১ ঘণ্টা আগে
ভারতে বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশনে হামলা, ভাঙচুর এবং উগ্রপন্থী গোষ্ঠীর বিক্ষোভের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানাতে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে তলব করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তাঁকে তলব করেন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম।
২ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই আদেশ দেন। একই সঙ্গে আসামিদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের সূচনা বক্তব্যের জন্য আগামী ২১ জানুয়ারি দিন ঠিক করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতে বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশনে হামলা, ভাঙচুর এবং উগ্রপন্থী গোষ্ঠীর বিক্ষোভের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানাতে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে তলব করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তাঁকে তলব করেন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে বিভিন্ন ইস্যুতে এ নিয়ে অন্তত ছয়বার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশটির দূতকে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এটি দ্বিতীয়বারের মতো প্রণয় ভার্মাকে তলবের ঘটনা।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ২০ ডিসেম্বর নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন ও হাইকমিশনারের বাসভবনের সামনে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এবং ২২ ডিসেম্বর শিলিগুড়িতে বাংলাদেশ ভিসা কেন্দ্রে উগ্রপন্থী গোষ্ঠীর ভাঙচুরের ঘটনায় ভারত সরকারের কাছে কড়া উদ্বেগ জানানো হয়েছে। এ ছাড়া ভারতের বিভিন্ন স্থানে বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশন প্রাঙ্গণের বাইরে আয়োজিত সহিংস বিক্ষোভের বিষয়েও বাংলাদেশ সরকার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশ এ ধরনের পরিকল্পিত সহিংসতা বা কূটনৈতিক স্থাপনার প্রতি হুমকিমূলক কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানায়। এসব কর্মকাণ্ড কেবল কূটনৈতিক কর্মীদের নিরাপত্তাই বিপন্ন করে না, বরং দুই দেশের পারস্পরিক সম্মান, শান্তি ও সহনশীলতার মূল্যবোধকেও ক্ষুণ্ন করে।
বাংলাদেশ সরকার এ ঘটনাগুলোর বিষয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত নিশ্চিত করতে এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে প্রয়োজনীয় কার্যকর ব্যবস্থা নিতে ভারত সরকারের প্রতি জোরালো আহ্বান জানিয়েছে। একই সঙ্গে ভারতে অবস্থিত বাংলাদেশের সকল কূটনৈতিক মিশন ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানানো হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, কূটনৈতিক কর্মী ও স্থাপনার মর্যাদা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ভারত সরকার তার আন্তর্জাতিক ও কূটনৈতিক বাধ্যবাধকতা (ভিয়েনা কনভেনশন) অনুযায়ী দ্রুত যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলে বাংলাদেশ সরকার প্রত্যাশা করছে।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি আগরতলা, কলকাতাসহ ভারতের বিভিন্ন স্থানে বাংলাদেশবিরোধী বিক্ষোভ এবং কূটনৈতিক মিশনে হামলার ঘটনায় দুই দেশের সম্পর্কের মধ্যে একধরনের টানাপোড়েন দেখা দিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে আজ ফের হাইকমিশনারকে তলব করে নিজেদের শক্ত অবস্থান জানান দিল বাংলাদেশ।

ভারতে বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশনে হামলা, ভাঙচুর এবং উগ্রপন্থী গোষ্ঠীর বিক্ষোভের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানাতে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে তলব করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তাঁকে তলব করেন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে বিভিন্ন ইস্যুতে এ নিয়ে অন্তত ছয়বার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশটির দূতকে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এটি দ্বিতীয়বারের মতো প্রণয় ভার্মাকে তলবের ঘটনা।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ২০ ডিসেম্বর নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন ও হাইকমিশনারের বাসভবনের সামনে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এবং ২২ ডিসেম্বর শিলিগুড়িতে বাংলাদেশ ভিসা কেন্দ্রে উগ্রপন্থী গোষ্ঠীর ভাঙচুরের ঘটনায় ভারত সরকারের কাছে কড়া উদ্বেগ জানানো হয়েছে। এ ছাড়া ভারতের বিভিন্ন স্থানে বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশন প্রাঙ্গণের বাইরে আয়োজিত সহিংস বিক্ষোভের বিষয়েও বাংলাদেশ সরকার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশ এ ধরনের পরিকল্পিত সহিংসতা বা কূটনৈতিক স্থাপনার প্রতি হুমকিমূলক কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানায়। এসব কর্মকাণ্ড কেবল কূটনৈতিক কর্মীদের নিরাপত্তাই বিপন্ন করে না, বরং দুই দেশের পারস্পরিক সম্মান, শান্তি ও সহনশীলতার মূল্যবোধকেও ক্ষুণ্ন করে।
বাংলাদেশ সরকার এ ঘটনাগুলোর বিষয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত নিশ্চিত করতে এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে প্রয়োজনীয় কার্যকর ব্যবস্থা নিতে ভারত সরকারের প্রতি জোরালো আহ্বান জানিয়েছে। একই সঙ্গে ভারতে অবস্থিত বাংলাদেশের সকল কূটনৈতিক মিশন ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানানো হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, কূটনৈতিক কর্মী ও স্থাপনার মর্যাদা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ভারত সরকার তার আন্তর্জাতিক ও কূটনৈতিক বাধ্যবাধকতা (ভিয়েনা কনভেনশন) অনুযায়ী দ্রুত যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলে বাংলাদেশ সরকার প্রত্যাশা করছে।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি আগরতলা, কলকাতাসহ ভারতের বিভিন্ন স্থানে বাংলাদেশবিরোধী বিক্ষোভ এবং কূটনৈতিক মিশনে হামলার ঘটনায় দুই দেশের সম্পর্কের মধ্যে একধরনের টানাপোড়েন দেখা দিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে আজ ফের হাইকমিশনারকে তলব করে নিজেদের শক্ত অবস্থান জানান দিল বাংলাদেশ।

প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষায় আগামী ৪ অক্টোবর থেকে নদ-নদীতে সব ধরনের মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে সরকার; যা চলবে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত। ইতিমধ্যে ধরা পড়া ইলিশের একাংশে ডিমও পাওয়া যাচ্ছে। এই মা ইলিশ রক্ষাই এবারও বড় চ্যালেঞ্জ।
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
১ ঘণ্টা আগে
বাহারুল আলম বলেন, ‘জুলাই-উত্তর বাংলাদেশে বাস্তব কারণে আমরা আইনশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় দীর্ঘ সময় ধরে নানা অসুবিধার সম্মুখীন হয়েছি। আমাদের এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সামনের নির্বাচনের জন্য আমরা আমাদের সক্ষমতা যথেষ্ট অর্জন করতে পেরেছি। কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণে নির্বাচন কমিশনের অব্যাহত সহযোগিতা চাই।’
২ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই আদেশ দেন। একই সঙ্গে আসামিদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের সূচনা বক্তব্যের জন্য আগামী ২১ জানুয়ারি দিন ঠিক করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে গুম করে র্যাবের টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেলে (টিএফআই সেল) নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ১০ সেনা কর্মকর্তাসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন ট্রাইব্যুনাল।
আজ মঙ্গলবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই আদেশ দেন। একই সঙ্গে আসামিদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের সূচনা বক্তব্যের জন্য আগামী ২১ জানুয়ারি দিন ঠিক করা হয়েছে।
ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত তিন আসামির পক্ষে ছিলেন আইনজীবী হামিদুল মিসবাহ এবং সাতজনের পক্ষে ছিলেন তাবারক হোসেন।
পলাতক আসামি শেখ হাসিনার পক্ষে ছিলেন রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিনজনের পক্ষে ছিলেন রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী এম হাসান ইমাম ও পলাতক তিনজনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সুজাদ মিয়া।
আজ অভিযোগ গঠনের আদেশের দিন ১৭ আসামির মধ্যে ১০ জন সেনা কর্মকর্তা ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন।
তাঁরা হলেন র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল কে এম আজাদ, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কামরুল হাসান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুব আলম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারোয়ার বিন কাশেম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) খায়রুল ইসলাম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল ও সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন।
অভিযোগ পড়ে শোনানোর পর আসামিদের কাছে দোষ স্বীকার করেন কি না, তা জানতে চান ট্রাইব্যুনাল। এ সময় সবাই নিজেদের নির্দোষ দাবি করে ট্রাইব্যুনালের কাছে ন্যায়বিচার প্রত্যাশ্যা করেন।
এই মামলায় পলাতক রয়েছেন শেখ হাসিনা, শেখ হাসিনার সাবেক প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক এম খুরশিদ হোসেন, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ ও সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন।
গুম করে র্যাবের টিএফআই সেলে নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত ৮ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ জমা দেয় প্রসিকিউশন। পরে ওই দিনই তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
এই মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে ১৪ জনকে গুম করে নির্যাতনের ঘটনায় চারটি অভিযোগ আনা হয়েছে।

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে গুম করে র্যাবের টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেলে (টিএফআই সেল) নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ১০ সেনা কর্মকর্তাসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন ট্রাইব্যুনাল।
আজ মঙ্গলবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই আদেশ দেন। একই সঙ্গে আসামিদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের সূচনা বক্তব্যের জন্য আগামী ২১ জানুয়ারি দিন ঠিক করা হয়েছে।
ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত তিন আসামির পক্ষে ছিলেন আইনজীবী হামিদুল মিসবাহ এবং সাতজনের পক্ষে ছিলেন তাবারক হোসেন।
পলাতক আসামি শেখ হাসিনার পক্ষে ছিলেন রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিনজনের পক্ষে ছিলেন রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী এম হাসান ইমাম ও পলাতক তিনজনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সুজাদ মিয়া।
আজ অভিযোগ গঠনের আদেশের দিন ১৭ আসামির মধ্যে ১০ জন সেনা কর্মকর্তা ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন।
তাঁরা হলেন র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল কে এম আজাদ, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কামরুল হাসান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুব আলম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারোয়ার বিন কাশেম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) খায়রুল ইসলাম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল ও সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন।
অভিযোগ পড়ে শোনানোর পর আসামিদের কাছে দোষ স্বীকার করেন কি না, তা জানতে চান ট্রাইব্যুনাল। এ সময় সবাই নিজেদের নির্দোষ দাবি করে ট্রাইব্যুনালের কাছে ন্যায়বিচার প্রত্যাশ্যা করেন।
এই মামলায় পলাতক রয়েছেন শেখ হাসিনা, শেখ হাসিনার সাবেক প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক এম খুরশিদ হোসেন, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ ও সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন।
গুম করে র্যাবের টিএফআই সেলে নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত ৮ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ জমা দেয় প্রসিকিউশন। পরে ওই দিনই তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
এই মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে ১৪ জনকে গুম করে নির্যাতনের ঘটনায় চারটি অভিযোগ আনা হয়েছে।

প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষায় আগামী ৪ অক্টোবর থেকে নদ-নদীতে সব ধরনের মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে সরকার; যা চলবে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত। ইতিমধ্যে ধরা পড়া ইলিশের একাংশে ডিমও পাওয়া যাচ্ছে। এই মা ইলিশ রক্ষাই এবারও বড় চ্যালেঞ্জ।
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
১ ঘণ্টা আগে
বাহারুল আলম বলেন, ‘জুলাই-উত্তর বাংলাদেশে বাস্তব কারণে আমরা আইনশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় দীর্ঘ সময় ধরে নানা অসুবিধার সম্মুখীন হয়েছি। আমাদের এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সামনের নির্বাচনের জন্য আমরা আমাদের সক্ষমতা যথেষ্ট অর্জন করতে পেরেছি। কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণে নির্বাচন কমিশনের অব্যাহত সহযোগিতা চাই।’
২ ঘণ্টা আগে
ভারতে বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশনে হামলা, ভাঙচুর এবং উগ্রপন্থী গোষ্ঠীর বিক্ষোভের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানাতে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে তলব করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তাঁকে তলব করেন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম।
২ ঘণ্টা আগে