নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্বাস্থ্যসেবায় বিশেষ অবদানের জন্য দেশের উপজেলা, জেলা, টারশিয়ারি ও বিশেষায়িত স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে মূল্যায়ন করল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর ওসমানি স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য খাতে অবদান রাখায় ৪৭টি প্রতিষ্ঠানকে ‘স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাতীয় পুরস্কার ২০২০’ প্রদান করা হয়।
স্বাস্থ্যসেবা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, চিকিৎসক, নার্স, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপস্থিতি, সরকারি-বেসরকারি ও স্থানীয় পর্যায়ে জনপ্রতিনিধিদের সম্পৃক্ততার মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবায় বিশেষ অবদানের জন্য উপজেলা পর্যায়ের ১০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দেশ সেরা হয়েছে কেশবপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। এর পরের অবস্থানগুলোয় রয়েছে যথাক্রমে ফুলতলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, বানারীপাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কুমারখালি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, তালা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, শ্যামনগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, মহেশপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও চরফ্যাশন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স।
বিভাগীয় পর্যায়ে আটটি সেরা উপজেলা স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রথম হয়েছে নাজিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। এর পরের অবস্থানগুলোয় রয়েছে যথাক্রমে রামগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, শিবপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, দেবহাটা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, মাদারগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, বাহুবল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, পীরগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও বাবুগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স।
জাতীয় পর্যায়ে সেরা ১০ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মধ্যে দেশ সেরা হয়েছে চৌগাছা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। এর পর রয়েছে যথাক্রমে কেশবপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কাপাসিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, অভয়নগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, বানারীপাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ঝিকরগাছা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, শৈলকুপা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কেরানীগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও মুক্তগাছা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স।
জেলা পর্যায়ের হাসপাতালগুলোর মধ্যে কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতাল প্রথম, কক্সবাজার ২৫০ শয্যা হাসপাতাল দ্বিতীয় ও ঝিনাইদহ জেলা হাসপাতাল তৃতীয় হয়েছে। এর পর রয়েছে যথাক্রমে লক্ষ্মীপুর জেলা হাসপাতাল ও পিরোজপুর সদর হাসপাতাল। সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মধ্যে দেশের সেরা হয়েছে ঝিনাইদহ জেলা। এ তালিকায় পরের অবস্থানগুলোয় রয়েছে যশোর, সাতক্ষীরা, লক্ষ্মীপুর ও চুয়াডাঙ্গা সিভিল সার্জন কার্যালয়।
দুটি বিভাগীয় কার্যালয়কে ভালো কার্যালয়ের মূল্যায়ন করা হয়েছে। তারা হচ্ছে খুলনা বিভাগীয় কার্যালয় ও বরিশাল বিভাগীয় কার্যালয়। বিশেষায়িত দুটি প্রতিষ্ঠানকে সেরা স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে প্রথম হয়েছে জাতীয় নিউরো সায়েন্স ইনস্টিটিউট হাসপাতাল ও জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট হাসপাতাল।
দেশে সেরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মনোনীত হয়েছে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। দ্বিতীয় হয়েছে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল হয়েছে তৃতীয়। দেশের স্বাস্থ্যসেবায় বিশেষ অবদানের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালকে বিশেষ পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। আর উদ্ভাবনের জন্য মানিকগঞ্জ সদর হাসপাতালকে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছে।

স্বাস্থ্যসেবায় বিশেষ অবদানের জন্য দেশের উপজেলা, জেলা, টারশিয়ারি ও বিশেষায়িত স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে মূল্যায়ন করল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর ওসমানি স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য খাতে অবদান রাখায় ৪৭টি প্রতিষ্ঠানকে ‘স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাতীয় পুরস্কার ২০২০’ প্রদান করা হয়।
স্বাস্থ্যসেবা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, চিকিৎসক, নার্স, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপস্থিতি, সরকারি-বেসরকারি ও স্থানীয় পর্যায়ে জনপ্রতিনিধিদের সম্পৃক্ততার মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবায় বিশেষ অবদানের জন্য উপজেলা পর্যায়ের ১০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দেশ সেরা হয়েছে কেশবপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। এর পরের অবস্থানগুলোয় রয়েছে যথাক্রমে ফুলতলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, বানারীপাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কুমারখালি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, তালা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, শ্যামনগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, মহেশপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও চরফ্যাশন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স।
বিভাগীয় পর্যায়ে আটটি সেরা উপজেলা স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রথম হয়েছে নাজিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। এর পরের অবস্থানগুলোয় রয়েছে যথাক্রমে রামগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, শিবপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, দেবহাটা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, মাদারগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, বাহুবল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, পীরগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও বাবুগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স।
জাতীয় পর্যায়ে সেরা ১০ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মধ্যে দেশ সেরা হয়েছে চৌগাছা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। এর পর রয়েছে যথাক্রমে কেশবপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কাপাসিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, অভয়নগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, বানারীপাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ঝিকরগাছা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, শৈলকুপা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কেরানীগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও মুক্তগাছা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স।
জেলা পর্যায়ের হাসপাতালগুলোর মধ্যে কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতাল প্রথম, কক্সবাজার ২৫০ শয্যা হাসপাতাল দ্বিতীয় ও ঝিনাইদহ জেলা হাসপাতাল তৃতীয় হয়েছে। এর পর রয়েছে যথাক্রমে লক্ষ্মীপুর জেলা হাসপাতাল ও পিরোজপুর সদর হাসপাতাল। সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মধ্যে দেশের সেরা হয়েছে ঝিনাইদহ জেলা। এ তালিকায় পরের অবস্থানগুলোয় রয়েছে যশোর, সাতক্ষীরা, লক্ষ্মীপুর ও চুয়াডাঙ্গা সিভিল সার্জন কার্যালয়।
দুটি বিভাগীয় কার্যালয়কে ভালো কার্যালয়ের মূল্যায়ন করা হয়েছে। তারা হচ্ছে খুলনা বিভাগীয় কার্যালয় ও বরিশাল বিভাগীয় কার্যালয়। বিশেষায়িত দুটি প্রতিষ্ঠানকে সেরা স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে প্রথম হয়েছে জাতীয় নিউরো সায়েন্স ইনস্টিটিউট হাসপাতাল ও জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট হাসপাতাল।
দেশে সেরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মনোনীত হয়েছে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। দ্বিতীয় হয়েছে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল হয়েছে তৃতীয়। দেশের স্বাস্থ্যসেবায় বিশেষ অবদানের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালকে বিশেষ পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। আর উদ্ভাবনের জন্য মানিকগঞ্জ সদর হাসপাতালকে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্বাস্থ্যসেবায় বিশেষ অবদানের জন্য দেশের উপজেলা, জেলা, টারশিয়ারি ও বিশেষায়িত স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে মূল্যায়ন করল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর ওসমানি স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য খাতে অবদান রাখায় ৪৭টি প্রতিষ্ঠানকে ‘স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাতীয় পুরস্কার ২০২০’ প্রদান করা হয়।
স্বাস্থ্যসেবা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, চিকিৎসক, নার্স, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপস্থিতি, সরকারি-বেসরকারি ও স্থানীয় পর্যায়ে জনপ্রতিনিধিদের সম্পৃক্ততার মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবায় বিশেষ অবদানের জন্য উপজেলা পর্যায়ের ১০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দেশ সেরা হয়েছে কেশবপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। এর পরের অবস্থানগুলোয় রয়েছে যথাক্রমে ফুলতলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, বানারীপাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কুমারখালি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, তালা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, শ্যামনগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, মহেশপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও চরফ্যাশন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স।
বিভাগীয় পর্যায়ে আটটি সেরা উপজেলা স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রথম হয়েছে নাজিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। এর পরের অবস্থানগুলোয় রয়েছে যথাক্রমে রামগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, শিবপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, দেবহাটা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, মাদারগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, বাহুবল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, পীরগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও বাবুগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স।
জাতীয় পর্যায়ে সেরা ১০ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মধ্যে দেশ সেরা হয়েছে চৌগাছা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। এর পর রয়েছে যথাক্রমে কেশবপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কাপাসিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, অভয়নগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, বানারীপাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ঝিকরগাছা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, শৈলকুপা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কেরানীগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও মুক্তগাছা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স।
জেলা পর্যায়ের হাসপাতালগুলোর মধ্যে কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতাল প্রথম, কক্সবাজার ২৫০ শয্যা হাসপাতাল দ্বিতীয় ও ঝিনাইদহ জেলা হাসপাতাল তৃতীয় হয়েছে। এর পর রয়েছে যথাক্রমে লক্ষ্মীপুর জেলা হাসপাতাল ও পিরোজপুর সদর হাসপাতাল। সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মধ্যে দেশের সেরা হয়েছে ঝিনাইদহ জেলা। এ তালিকায় পরের অবস্থানগুলোয় রয়েছে যশোর, সাতক্ষীরা, লক্ষ্মীপুর ও চুয়াডাঙ্গা সিভিল সার্জন কার্যালয়।
দুটি বিভাগীয় কার্যালয়কে ভালো কার্যালয়ের মূল্যায়ন করা হয়েছে। তারা হচ্ছে খুলনা বিভাগীয় কার্যালয় ও বরিশাল বিভাগীয় কার্যালয়। বিশেষায়িত দুটি প্রতিষ্ঠানকে সেরা স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে প্রথম হয়েছে জাতীয় নিউরো সায়েন্স ইনস্টিটিউট হাসপাতাল ও জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট হাসপাতাল।
দেশে সেরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মনোনীত হয়েছে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। দ্বিতীয় হয়েছে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল হয়েছে তৃতীয়। দেশের স্বাস্থ্যসেবায় বিশেষ অবদানের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালকে বিশেষ পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। আর উদ্ভাবনের জন্য মানিকগঞ্জ সদর হাসপাতালকে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছে।

স্বাস্থ্যসেবায় বিশেষ অবদানের জন্য দেশের উপজেলা, জেলা, টারশিয়ারি ও বিশেষায়িত স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে মূল্যায়ন করল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর ওসমানি স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য খাতে অবদান রাখায় ৪৭টি প্রতিষ্ঠানকে ‘স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাতীয় পুরস্কার ২০২০’ প্রদান করা হয়।
স্বাস্থ্যসেবা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, চিকিৎসক, নার্স, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপস্থিতি, সরকারি-বেসরকারি ও স্থানীয় পর্যায়ে জনপ্রতিনিধিদের সম্পৃক্ততার মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবায় বিশেষ অবদানের জন্য উপজেলা পর্যায়ের ১০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দেশ সেরা হয়েছে কেশবপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। এর পরের অবস্থানগুলোয় রয়েছে যথাক্রমে ফুলতলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, বানারীপাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কুমারখালি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, তালা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, শ্যামনগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, মহেশপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও চরফ্যাশন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স।
বিভাগীয় পর্যায়ে আটটি সেরা উপজেলা স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রথম হয়েছে নাজিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। এর পরের অবস্থানগুলোয় রয়েছে যথাক্রমে রামগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, শিবপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, দেবহাটা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, মাদারগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, বাহুবল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, পীরগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও বাবুগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স।
জাতীয় পর্যায়ে সেরা ১০ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মধ্যে দেশ সেরা হয়েছে চৌগাছা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। এর পর রয়েছে যথাক্রমে কেশবপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কাপাসিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, অভয়নগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, বানারীপাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ঝিকরগাছা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, শৈলকুপা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কেরানীগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও মুক্তগাছা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স।
জেলা পর্যায়ের হাসপাতালগুলোর মধ্যে কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতাল প্রথম, কক্সবাজার ২৫০ শয্যা হাসপাতাল দ্বিতীয় ও ঝিনাইদহ জেলা হাসপাতাল তৃতীয় হয়েছে। এর পর রয়েছে যথাক্রমে লক্ষ্মীপুর জেলা হাসপাতাল ও পিরোজপুর সদর হাসপাতাল। সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মধ্যে দেশের সেরা হয়েছে ঝিনাইদহ জেলা। এ তালিকায় পরের অবস্থানগুলোয় রয়েছে যশোর, সাতক্ষীরা, লক্ষ্মীপুর ও চুয়াডাঙ্গা সিভিল সার্জন কার্যালয়।
দুটি বিভাগীয় কার্যালয়কে ভালো কার্যালয়ের মূল্যায়ন করা হয়েছে। তারা হচ্ছে খুলনা বিভাগীয় কার্যালয় ও বরিশাল বিভাগীয় কার্যালয়। বিশেষায়িত দুটি প্রতিষ্ঠানকে সেরা স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে প্রথম হয়েছে জাতীয় নিউরো সায়েন্স ইনস্টিটিউট হাসপাতাল ও জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট হাসপাতাল।
দেশে সেরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মনোনীত হয়েছে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। দ্বিতীয় হয়েছে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল হয়েছে তৃতীয়। দেশের স্বাস্থ্যসেবায় বিশেষ অবদানের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালকে বিশেষ পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। আর উদ্ভাবনের জন্য মানিকগঞ্জ সদর হাসপাতালকে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছে।

দেশে দ্রুত বাড়ছে তামাক চাষ। কৃষিজমি দখল করে তামাকের এই সম্প্রসারণ শুধু কৃষিকে নয়, দেশের খাদ্যনিরাপত্তাকেও ভয়াবহ হুমকির মুখে ফেলছে। তামাক কোম্পানিগুলোর প্রচারণায় বলা হয়, তামাক চাষে কর্মসংস্থান বাড়ে এবং কৃষকের আয় বৃদ্ধি পায়।
২৩ মিনিট আগে
পরিষদের নেতারা বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রায় ৯ শতাংশ জনগণ কোনো না কোনোভাবে প্রতিবন্ধী। এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত রেখে দেশের টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সম্ভব নয়। শিশুদের মা-বাবার পরেই প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা তাদের মানসিক উন্নয়নে কাজ করেন।
৪০ মিনিট আগে
বাংলাদেশের দক্ষ জনশক্তিকে জাপানের শ্রমবাজারে আরও বেশি অন্তর্ভুক্ত করতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে
সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ করা হয়েছে। আজ বুধবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে দ্রুত বাড়ছে তামাক চাষ। কৃষিজমি দখল করে তামাকের এই সম্প্রসারণ শুধু কৃষিকে নয়, দেশের খাদ্যনিরাপত্তাকেও ভয়াবহ হুমকির মুখে ফেলছে। তামাক কোম্পানিগুলোর প্রচারণায় বলা হয়, তামাক চাষে কর্মসংস্থান বাড়ে এবং কৃষকের আয় বৃদ্ধি পায়। কিন্তু বাস্তবে যেসব জেলায় তামাক চাষ হয়, সেসব এলাকায় দারিদ্র্যের হার তুলনামূলকভাবে বেশি; যা কোম্পানির প্রচারণার সম্পূর্ণ বিপরীত। তামাকপাতা রপ্তানিতে শুল্ক প্রত্যাহার ও কোম্পানির আগ্রাসী প্রভাব কৃষকদের বিভ্রান্ত করছে, স্থানীয় অর্থনীতিতে বাড়ছে ক্ষতি।
গতকাল বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনৈতিক গবেষণা ব্যুরো (বিইআর) মিলনায়তনে আয়োজিত এক কর্মশালায় এসব তথ্য তুলে ধরেন বক্তারা। কর্মশালার আয়োজন করে বিইআর, বাংলাদেশ কৃষি সাংবাদিক ফোরাম (বিএজেএফ) এবং বাংলাদেশ নেটওয়ার্ক ফর টোব্যাকো ট্যাক্স পলিসি (বিএনটিটিপি)। কর্মশালার বিষয় ছিল, ‘কোম্পানির আগ্রাসনে বাড়ছে তামাক চাষ, জনস্বাস্থ্য ও খাদ্যনিরাপত্তায় হুমকি’। এতে বিভিন্ন গণমাধ্যমের ৩৫ সাংবাদিক অংশ নেন।
কর্মশালার সেশন পরিচালনা করেন তামাক নিয়ন্ত্রণবিষয়ক গবেষক ও বিএনটিটিপির টেকনিক্যাল কমিটির সদস্য সুশান্ত সিনহা। তিনি বলেন, তামাকপাতা রপ্তানিতে ২৫ শতাংশ শুল্ক প্রত্যাহার তামাক চাষ বৃদ্ধির প্রধান অনুঘটক হিসেবে কাজ করছে। শুল্ক প্রত্যাহারের পর তামাক রপ্তানির পাশাপাশি চাষও বেড়েছে, যা পরিবেশ, জনস্বাস্থ্য ও অর্থনীতিতে ভয়াবহ ক্ষতি ডেকে আনছে। কোম্পানিগুলো ‘তামাক চাষ লাভজনক’—এমন একটি মিথ্যা তথ্য মানুষকে বিশ্বাস করাতে সক্ষম হয়েছে। বাস্তবতা হলো, যেসব জেলায় তামাক চাষ হয়, দারিদ্র্য সূচকে সেসব জেলার অবস্থান সবার ওপরে।
সভাপতির বক্তব্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ও বিএনটিটিপির টেকনিক্যাল কমিটির আহ্বায়ক ড. রুমানা হক বলেন, তামাক চাষ থেকে বের হয়ে আসার উপায় খুঁজতে হবে। এর প্রথম পদক্ষেপ হলো, দ্রুত তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন করা। কৃষকেরা যেন বিকল্প ফসলের ন্যায্যমূল্য পান, সেই ব্যবস্থা করতে হবে। একই সঙ্গে তামাকপাতা ও তামাকজাত পণ্যের রপ্তানিতে পুনরায় ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করতে হবে। কারণ, তামাক থেকে যে রাজস্ব আয় হয়, তার দ্বিগুণের বেশি ব্যয় হয় তামাকজনিত রোগের চিকিৎসায়।
বিএজেএফ সভাপতি সাহানোয়ার সাইদ শাহীন বলেন, তামাক কোম্পানি ১০টি খাতে ব্যাপক ক্ষতি করছে। তাদের কর ফাঁকির প্রকৃত হিসাব নেই। তামাক চাষের কারণে পরিবেশ ও স্বাস্থ্যগত ক্ষতি বৃদ্ধির পাশাপাশি রাজস্ব ফাঁকিও বাড়ছে। তামাক চাষের কারণে দেশে প্রতিবছর প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে।
সাহানোয়ার সাইদ শাহীন অভিযোগ করেন, তামাকপাতার দাম নির্ধারণে কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের কমিটিতে কোম্পানির প্রতিনিধিরাই প্রভাবশালী। যাঁরা তামাক কিনবেন, তাঁরাই আবার দাম ঠিক করবেন—এটা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক।
জনস্বাস্থ্যবিষয়ক নীতি বিশ্লেষক ও বিএনটিটিপির টেকনিক্যাল কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট মাহবুবুল আলম তাহিন বলেন, হাইকোর্টের অ্যাপিলেট ডিভিশনের আদেশে বলা হয়েছিল, দেশে তামাক চাষ কমাতে হবে এবং নতুন কোনো তামাক কোম্পানিকে অনুমতি দেওয়া যাবে না। কিন্তু সেই আদেশ অমান্য করে নতুন করে নিকোটিন পাউচ উৎপাদনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনবে।

দেশে দ্রুত বাড়ছে তামাক চাষ। কৃষিজমি দখল করে তামাকের এই সম্প্রসারণ শুধু কৃষিকে নয়, দেশের খাদ্যনিরাপত্তাকেও ভয়াবহ হুমকির মুখে ফেলছে। তামাক কোম্পানিগুলোর প্রচারণায় বলা হয়, তামাক চাষে কর্মসংস্থান বাড়ে এবং কৃষকের আয় বৃদ্ধি পায়। কিন্তু বাস্তবে যেসব জেলায় তামাক চাষ হয়, সেসব এলাকায় দারিদ্র্যের হার তুলনামূলকভাবে বেশি; যা কোম্পানির প্রচারণার সম্পূর্ণ বিপরীত। তামাকপাতা রপ্তানিতে শুল্ক প্রত্যাহার ও কোম্পানির আগ্রাসী প্রভাব কৃষকদের বিভ্রান্ত করছে, স্থানীয় অর্থনীতিতে বাড়ছে ক্ষতি।
গতকাল বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনৈতিক গবেষণা ব্যুরো (বিইআর) মিলনায়তনে আয়োজিত এক কর্মশালায় এসব তথ্য তুলে ধরেন বক্তারা। কর্মশালার আয়োজন করে বিইআর, বাংলাদেশ কৃষি সাংবাদিক ফোরাম (বিএজেএফ) এবং বাংলাদেশ নেটওয়ার্ক ফর টোব্যাকো ট্যাক্স পলিসি (বিএনটিটিপি)। কর্মশালার বিষয় ছিল, ‘কোম্পানির আগ্রাসনে বাড়ছে তামাক চাষ, জনস্বাস্থ্য ও খাদ্যনিরাপত্তায় হুমকি’। এতে বিভিন্ন গণমাধ্যমের ৩৫ সাংবাদিক অংশ নেন।
কর্মশালার সেশন পরিচালনা করেন তামাক নিয়ন্ত্রণবিষয়ক গবেষক ও বিএনটিটিপির টেকনিক্যাল কমিটির সদস্য সুশান্ত সিনহা। তিনি বলেন, তামাকপাতা রপ্তানিতে ২৫ শতাংশ শুল্ক প্রত্যাহার তামাক চাষ বৃদ্ধির প্রধান অনুঘটক হিসেবে কাজ করছে। শুল্ক প্রত্যাহারের পর তামাক রপ্তানির পাশাপাশি চাষও বেড়েছে, যা পরিবেশ, জনস্বাস্থ্য ও অর্থনীতিতে ভয়াবহ ক্ষতি ডেকে আনছে। কোম্পানিগুলো ‘তামাক চাষ লাভজনক’—এমন একটি মিথ্যা তথ্য মানুষকে বিশ্বাস করাতে সক্ষম হয়েছে। বাস্তবতা হলো, যেসব জেলায় তামাক চাষ হয়, দারিদ্র্য সূচকে সেসব জেলার অবস্থান সবার ওপরে।
সভাপতির বক্তব্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ও বিএনটিটিপির টেকনিক্যাল কমিটির আহ্বায়ক ড. রুমানা হক বলেন, তামাক চাষ থেকে বের হয়ে আসার উপায় খুঁজতে হবে। এর প্রথম পদক্ষেপ হলো, দ্রুত তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন করা। কৃষকেরা যেন বিকল্প ফসলের ন্যায্যমূল্য পান, সেই ব্যবস্থা করতে হবে। একই সঙ্গে তামাকপাতা ও তামাকজাত পণ্যের রপ্তানিতে পুনরায় ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করতে হবে। কারণ, তামাক থেকে যে রাজস্ব আয় হয়, তার দ্বিগুণের বেশি ব্যয় হয় তামাকজনিত রোগের চিকিৎসায়।
বিএজেএফ সভাপতি সাহানোয়ার সাইদ শাহীন বলেন, তামাক কোম্পানি ১০টি খাতে ব্যাপক ক্ষতি করছে। তাদের কর ফাঁকির প্রকৃত হিসাব নেই। তামাক চাষের কারণে পরিবেশ ও স্বাস্থ্যগত ক্ষতি বৃদ্ধির পাশাপাশি রাজস্ব ফাঁকিও বাড়ছে। তামাক চাষের কারণে দেশে প্রতিবছর প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে।
সাহানোয়ার সাইদ শাহীন অভিযোগ করেন, তামাকপাতার দাম নির্ধারণে কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের কমিটিতে কোম্পানির প্রতিনিধিরাই প্রভাবশালী। যাঁরা তামাক কিনবেন, তাঁরাই আবার দাম ঠিক করবেন—এটা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক।
জনস্বাস্থ্যবিষয়ক নীতি বিশ্লেষক ও বিএনটিটিপির টেকনিক্যাল কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট মাহবুবুল আলম তাহিন বলেন, হাইকোর্টের অ্যাপিলেট ডিভিশনের আদেশে বলা হয়েছিল, দেশে তামাক চাষ কমাতে হবে এবং নতুন কোনো তামাক কোম্পানিকে অনুমতি দেওয়া যাবে না। কিন্তু সেই আদেশ অমান্য করে নতুন করে নিকোটিন পাউচ উৎপাদনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনবে।

স্বাস্থ্যসেবায় বিশেষ অবদানের জন্য দেশের উপজেলা, জেলা, টারশিয়ারি ও বিশেষায়িত স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে মূল্যায়ন করল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর ওসমানি স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য খাতে অবদান রাখায় ৪৭টি প্রতিষ্ঠানকে ‘স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাতীয় পুরস্কার ২০২০’ প্রদান
৩১ মার্চ ২০২২
পরিষদের নেতারা বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রায় ৯ শতাংশ জনগণ কোনো না কোনোভাবে প্রতিবন্ধী। এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত রেখে দেশের টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সম্ভব নয়। শিশুদের মা-বাবার পরেই প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা তাদের মানসিক উন্নয়নে কাজ করেন।
৪০ মিনিট আগে
বাংলাদেশের দক্ষ জনশক্তিকে জাপানের শ্রমবাজারে আরও বেশি অন্তর্ভুক্ত করতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে
সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ করা হয়েছে। আজ বুধবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের সব বিশেষ (অটিস্টিক ও প্রতিবন্ধী) বিদ্যালয়কে এমপিওভুক্ত করাসহ পাঁচ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষক-কর্মচারীরা। এ সময় দাবি মানা না হলে আগামী রোববার থেকে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় সমন্বয় পরিষদের আয়োজনে আজ বুধবার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
কর্মসূচিতে পরিষদের পক্ষ থেকে পাঁচ দফা দাবি তুলে ধরেন এর সভাপতি মো. ইলিয়াস রাজ।
দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—সব বিশেষ (অটিস্টিক ও প্রতিবন্ধী) বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি, এমপিওভুক্তি ও প্রতিবন্ধীবান্ধব অবকাঠামো সুনিশ্চিত করতে হবে; বিশেষ শিক্ষার্থীদের ন্যূনতম শিক্ষা ভাতা তিন হাজার টাকা নিশ্চিত করা; শিক্ষার্থীদের মিড-ডে মিলসহ শিক্ষা উপকরণ ও খেলাধুলার সরঞ্জাম প্রদান; থেরাপি সেন্টার বাস্তবায়ন করা; ছাত্রছাত্রীদের ভোকেশনাল শিক্ষা কারিকুলামের আওতায় কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও পুনর্বাসন নিশ্চিত করতে হবে এবং সব সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বিশেষ ব্যক্তিদের কোটা অনুযায়ী চাকরি সুনিশ্চিত করতে হবে।
কর্মসূচিতে ইলিয়াস রাজ বলেন, ‘আমাদের যৌক্তিক দাবি সরকারকে মেনে নিতে হবে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত বাড়ি ফিরব না।’
পরিষদের নেতারা বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রায় ৯ শতাংশ জনগণ কোনো না কোনোভাবে প্রতিবন্ধী। এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত রেখে দেশের টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সম্ভব নয়। শিশুদের মা-বাবার পরেই প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা তাদের মানসিক উন্নয়নে কাজ করেন।
পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রিমা খাতুন জানান, ২০১৯ সালের ২০ ডিসেম্বর সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়গুলোর স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে এবং অনলাইনে আবেদন গ্রহণ শুরু করে। এতে ২ হাজার ৭৪১টি প্রতিষ্ঠান আবেদন করে, যার মধ্যে প্রাথমিক যাচাই-বাছাই শেষে ১ হাজার ৭৭২টি আবেদন গৃহীত হয়। পরে অফলাইনে আরও প্রায় ২০০টি আবেদন নেওয়া হয়। এরপর বিশেষ শিক্ষা নীতিমালা, ২০১৯ অনুযায়ী জাতীয় স্বীকৃতি ও এমপিও কমিটি গঠন করে প্রতিষ্ঠানগুলোকে ক, খ, গ–এই তিন শ্রেণিতে ভাগ করে কার্যক্রম শুরু হয়। কিন্তু তা অত্যন্ত ধীরগতিতে চলছে। এর ফলে প্রায় ৬৩ হাজার শিক্ষক-কর্মচারী মানবেতর জীবন যাপন করছেন এবং শিক্ষা কার্যক্রমে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।

দেশের সব বিশেষ (অটিস্টিক ও প্রতিবন্ধী) বিদ্যালয়কে এমপিওভুক্ত করাসহ পাঁচ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষক-কর্মচারীরা। এ সময় দাবি মানা না হলে আগামী রোববার থেকে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় সমন্বয় পরিষদের আয়োজনে আজ বুধবার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
কর্মসূচিতে পরিষদের পক্ষ থেকে পাঁচ দফা দাবি তুলে ধরেন এর সভাপতি মো. ইলিয়াস রাজ।
দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—সব বিশেষ (অটিস্টিক ও প্রতিবন্ধী) বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি, এমপিওভুক্তি ও প্রতিবন্ধীবান্ধব অবকাঠামো সুনিশ্চিত করতে হবে; বিশেষ শিক্ষার্থীদের ন্যূনতম শিক্ষা ভাতা তিন হাজার টাকা নিশ্চিত করা; শিক্ষার্থীদের মিড-ডে মিলসহ শিক্ষা উপকরণ ও খেলাধুলার সরঞ্জাম প্রদান; থেরাপি সেন্টার বাস্তবায়ন করা; ছাত্রছাত্রীদের ভোকেশনাল শিক্ষা কারিকুলামের আওতায় কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও পুনর্বাসন নিশ্চিত করতে হবে এবং সব সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বিশেষ ব্যক্তিদের কোটা অনুযায়ী চাকরি সুনিশ্চিত করতে হবে।
কর্মসূচিতে ইলিয়াস রাজ বলেন, ‘আমাদের যৌক্তিক দাবি সরকারকে মেনে নিতে হবে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত বাড়ি ফিরব না।’
পরিষদের নেতারা বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রায় ৯ শতাংশ জনগণ কোনো না কোনোভাবে প্রতিবন্ধী। এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত রেখে দেশের টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সম্ভব নয়। শিশুদের মা-বাবার পরেই প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা তাদের মানসিক উন্নয়নে কাজ করেন।
পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রিমা খাতুন জানান, ২০১৯ সালের ২০ ডিসেম্বর সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়গুলোর স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে এবং অনলাইনে আবেদন গ্রহণ শুরু করে। এতে ২ হাজার ৭৪১টি প্রতিষ্ঠান আবেদন করে, যার মধ্যে প্রাথমিক যাচাই-বাছাই শেষে ১ হাজার ৭৭২টি আবেদন গৃহীত হয়। পরে অফলাইনে আরও প্রায় ২০০টি আবেদন নেওয়া হয়। এরপর বিশেষ শিক্ষা নীতিমালা, ২০১৯ অনুযায়ী জাতীয় স্বীকৃতি ও এমপিও কমিটি গঠন করে প্রতিষ্ঠানগুলোকে ক, খ, গ–এই তিন শ্রেণিতে ভাগ করে কার্যক্রম শুরু হয়। কিন্তু তা অত্যন্ত ধীরগতিতে চলছে। এর ফলে প্রায় ৬৩ হাজার শিক্ষক-কর্মচারী মানবেতর জীবন যাপন করছেন এবং শিক্ষা কার্যক্রমে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।

স্বাস্থ্যসেবায় বিশেষ অবদানের জন্য দেশের উপজেলা, জেলা, টারশিয়ারি ও বিশেষায়িত স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে মূল্যায়ন করল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর ওসমানি স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য খাতে অবদান রাখায় ৪৭টি প্রতিষ্ঠানকে ‘স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাতীয় পুরস্কার ২০২০’ প্রদান
৩১ মার্চ ২০২২
দেশে দ্রুত বাড়ছে তামাক চাষ। কৃষিজমি দখল করে তামাকের এই সম্প্রসারণ শুধু কৃষিকে নয়, দেশের খাদ্যনিরাপত্তাকেও ভয়াবহ হুমকির মুখে ফেলছে। তামাক কোম্পানিগুলোর প্রচারণায় বলা হয়, তামাক চাষে কর্মসংস্থান বাড়ে এবং কৃষকের আয় বৃদ্ধি পায়।
২৩ মিনিট আগে
বাংলাদেশের দক্ষ জনশক্তিকে জাপানের শ্রমবাজারে আরও বেশি অন্তর্ভুক্ত করতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে
সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ করা হয়েছে। আজ বুধবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

বাংলাদেশের দক্ষ জনশক্তিকে জাপানের শ্রমবাজারে আরও বেশি অন্তর্ভুক্ত করতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) টোকিওতে জাপানের কৃষি, বন ও মৎস্য মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিকবিষয়ক ভাইস মিনিস্টার ওয়াতানাবে ইয়োইচির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি। এ সময় জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. দাউদ আলী উপস্থিত ছিলেন।
সাক্ষাৎকালে সিনিয়র সচিব বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং বিশেষ করে, কারিগরি প্রশিক্ষণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে জাপান সরকারের অব্যাহত সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ২০৪০ সালের মধ্যে জাপানের প্রায় ১ কোটি ১০ লাখ শ্রমিকের প্রয়োজন হবে—বাংলাদেশ এই বিশাল সুযোগের সর্বোচ্চ সদ্ব্যবহার করতে চায়।
সিনিয়র সচিব জানান, বর্তমানে দুই দেশের মধ্যে দুটি সহযোগিতা স্মারক ও দুই শতাধিক প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। একই সঙ্গে প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে একটি বিশেষ ‘জাপান সেল’ গঠন করা হয়েছে, যা জাপানি ভাষা ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচি সম্প্রসারণে কাজ করছে।
সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা স্পেসিফায়েড স্কিল্ড ওয়ার্কার (এসএসডব্লিউ) কর্মসূচির অধীনে বাংলাদেশে পাঁচটি ক্ষেত্রে দক্ষতা পরীক্ষা চালু করায় জাপান সরকারকে ধন্যবাদ জানান। পাশাপাশি খাদ্য ও পানীয় উৎপাদন, খাদ্য পরিবেশন শিল্প, বনশিল্পসহ আরও কিছু ক্ষেত্রে এই পরীক্ষার পরিধি বাড়ানোর অনুরোধ জানান।
ভাইস মিনিস্টার ওয়াতানাবে ইয়োইচি এ প্রস্তাবে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশে জাপান দূতাবাস নতুন খাত অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু করেছে।
সাক্ষাৎ শেষে সিনিয়র সচিব ভাইস মিনিস্টারকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান, যাতে দক্ষতা উন্নয়ন ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানে দুই দেশের সহযোগিতা আরও জোরদার হয়।
পরে ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া জাপানের শীর্ষ জনশক্তি গ্রহণকারী সংস্থা আইএম জাপান অফিস পরিদর্শন করেন এবং সংস্থার প্রধান নির্বাহী কানামোরি হিতোশির সঙ্গে বৈঠক করেন।
বৈঠকে জানানো হয়, ২০২৬ সালে বাংলাদেশ থেকে টেকনিক্যাল ইন্টার্ন ট্রেইনি ও এসএসডব্লিউ কর্মীর সংখ্যা বাড়িয়ে অন্তত ৩০০ জনে উন্নীত করা হবে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সিনিয়র সচিব টোকিওতে বাংলাদেশ দূতাবাসের অডিটরিয়ামে আয়োজিত বাংলাদেশি জনশক্তি রপ্তানিকারকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় অংশ নেন।

বাংলাদেশের দক্ষ জনশক্তিকে জাপানের শ্রমবাজারে আরও বেশি অন্তর্ভুক্ত করতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) টোকিওতে জাপানের কৃষি, বন ও মৎস্য মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিকবিষয়ক ভাইস মিনিস্টার ওয়াতানাবে ইয়োইচির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি। এ সময় জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. দাউদ আলী উপস্থিত ছিলেন।
সাক্ষাৎকালে সিনিয়র সচিব বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং বিশেষ করে, কারিগরি প্রশিক্ষণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে জাপান সরকারের অব্যাহত সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ২০৪০ সালের মধ্যে জাপানের প্রায় ১ কোটি ১০ লাখ শ্রমিকের প্রয়োজন হবে—বাংলাদেশ এই বিশাল সুযোগের সর্বোচ্চ সদ্ব্যবহার করতে চায়।
সিনিয়র সচিব জানান, বর্তমানে দুই দেশের মধ্যে দুটি সহযোগিতা স্মারক ও দুই শতাধিক প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। একই সঙ্গে প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে একটি বিশেষ ‘জাপান সেল’ গঠন করা হয়েছে, যা জাপানি ভাষা ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচি সম্প্রসারণে কাজ করছে।
সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা স্পেসিফায়েড স্কিল্ড ওয়ার্কার (এসএসডব্লিউ) কর্মসূচির অধীনে বাংলাদেশে পাঁচটি ক্ষেত্রে দক্ষতা পরীক্ষা চালু করায় জাপান সরকারকে ধন্যবাদ জানান। পাশাপাশি খাদ্য ও পানীয় উৎপাদন, খাদ্য পরিবেশন শিল্প, বনশিল্পসহ আরও কিছু ক্ষেত্রে এই পরীক্ষার পরিধি বাড়ানোর অনুরোধ জানান।
ভাইস মিনিস্টার ওয়াতানাবে ইয়োইচি এ প্রস্তাবে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশে জাপান দূতাবাস নতুন খাত অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু করেছে।
সাক্ষাৎ শেষে সিনিয়র সচিব ভাইস মিনিস্টারকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান, যাতে দক্ষতা উন্নয়ন ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানে দুই দেশের সহযোগিতা আরও জোরদার হয়।
পরে ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া জাপানের শীর্ষ জনশক্তি গ্রহণকারী সংস্থা আইএম জাপান অফিস পরিদর্শন করেন এবং সংস্থার প্রধান নির্বাহী কানামোরি হিতোশির সঙ্গে বৈঠক করেন।
বৈঠকে জানানো হয়, ২০২৬ সালে বাংলাদেশ থেকে টেকনিক্যাল ইন্টার্ন ট্রেইনি ও এসএসডব্লিউ কর্মীর সংখ্যা বাড়িয়ে অন্তত ৩০০ জনে উন্নীত করা হবে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সিনিয়র সচিব টোকিওতে বাংলাদেশ দূতাবাসের অডিটরিয়ামে আয়োজিত বাংলাদেশি জনশক্তি রপ্তানিকারকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় অংশ নেন।

স্বাস্থ্যসেবায় বিশেষ অবদানের জন্য দেশের উপজেলা, জেলা, টারশিয়ারি ও বিশেষায়িত স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে মূল্যায়ন করল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর ওসমানি স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য খাতে অবদান রাখায় ৪৭টি প্রতিষ্ঠানকে ‘স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাতীয় পুরস্কার ২০২০’ প্রদান
৩১ মার্চ ২০২২
দেশে দ্রুত বাড়ছে তামাক চাষ। কৃষিজমি দখল করে তামাকের এই সম্প্রসারণ শুধু কৃষিকে নয়, দেশের খাদ্যনিরাপত্তাকেও ভয়াবহ হুমকির মুখে ফেলছে। তামাক কোম্পানিগুলোর প্রচারণায় বলা হয়, তামাক চাষে কর্মসংস্থান বাড়ে এবং কৃষকের আয় বৃদ্ধি পায়।
২৩ মিনিট আগে
পরিষদের নেতারা বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রায় ৯ শতাংশ জনগণ কোনো না কোনোভাবে প্রতিবন্ধী। এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত রেখে দেশের টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সম্ভব নয়। শিশুদের মা-বাবার পরেই প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা তাদের মানসিক উন্নয়নে কাজ করেন।
৪০ মিনিট আগে
সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ করা হয়েছে। আজ বুধবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ করা হয়েছে। আজ বুধবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের তদন্তে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার তাঁর পদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালনে অযোগ্য হয়ে পড়েছেন বিধায় রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।

সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ করা হয়েছে। আজ বুধবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের তদন্তে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার তাঁর পদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালনে অযোগ্য হয়ে পড়েছেন বিধায় রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।

স্বাস্থ্যসেবায় বিশেষ অবদানের জন্য দেশের উপজেলা, জেলা, টারশিয়ারি ও বিশেষায়িত স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে মূল্যায়ন করল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর ওসমানি স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য খাতে অবদান রাখায় ৪৭টি প্রতিষ্ঠানকে ‘স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাতীয় পুরস্কার ২০২০’ প্রদান
৩১ মার্চ ২০২২
দেশে দ্রুত বাড়ছে তামাক চাষ। কৃষিজমি দখল করে তামাকের এই সম্প্রসারণ শুধু কৃষিকে নয়, দেশের খাদ্যনিরাপত্তাকেও ভয়াবহ হুমকির মুখে ফেলছে। তামাক কোম্পানিগুলোর প্রচারণায় বলা হয়, তামাক চাষে কর্মসংস্থান বাড়ে এবং কৃষকের আয় বৃদ্ধি পায়।
২৩ মিনিট আগে
পরিষদের নেতারা বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রায় ৯ শতাংশ জনগণ কোনো না কোনোভাবে প্রতিবন্ধী। এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত রেখে দেশের টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সম্ভব নয়। শিশুদের মা-বাবার পরেই প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা তাদের মানসিক উন্নয়নে কাজ করেন।
৪০ মিনিট আগে
বাংলাদেশের দক্ষ জনশক্তিকে জাপানের শ্রমবাজারে আরও বেশি অন্তর্ভুক্ত করতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে