নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তদন্তের মুখে থাকা পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ ও তাঁর স্ত্রী-সন্তানদের নামে থাকা সাভার, গোপালগঞ্জ ও মাদারীপুরের সম্পত্তি দেখভাল ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্রশাসক নিয়োগের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত ও সিনিয়র বিশেষ জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন এই অনুমতি দেন বলে দুদকের বিশেষ পিপি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর জানান।
বেনজীরের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা দুর্নীতি দমন কমিশনের উপপরিচালক হাফিজুল ইসলামের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই নির্দেশ দেওয়া হয়।
আজ সকালে আবেদন করার পর দুপুরের দিকে দুদকের বিশেষ পিপি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর শুনানি করেন। শুনানি শেষে আদালত আবেদন মঞ্জুর করেন।
এর আগে গত ২৩ ও ২৬ মে দুই দফায় ঢাকা, সাভার, গোপালগঞ্জ ও মাদারীপুরের রাজৈরে বেনজীর ও তাঁর স্ত্রী-সন্তানদের নামে থাকা শত শত একর জমিসহ সম্পত্তি ক্রোক করার নির্দেশ দেন একই আদালত। পরে উক্ত সম্পত্তি দেখাশোনার জন্য রিসিভার নিয়োগের আবেদন করা হয়।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, সাধারণভাবে সম্পত্তি দেখভালের জন্য মাদারীপুরের জেলা প্রশাসক, সাভারের ইউএনও ও গোপালগঞ্জের ডিসিকে প্রশাসক নিয়োগের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তবে গোপালগঞ্জের মৎস্য খামারের জন্য জেলা মৎস্য কর্মকর্তাকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
গত ২৬ মে ১১৯টি দলিলের সম্পত্তি এবং গুলশানের চারটি ফ্ল্যাট ক্রোকের আদেশ দেন আদালত। একই সঙ্গে বিভিন্ন কোম্পানিতে তাঁদের নামে থাকা শেয়ার ও সোনালী ব্যাংকের সঞ্চয়পত্র অবরুদ্ধ করারও আদেশ দিয়েছেন আদালত।
এর আগে গত ২৩ মে সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের ৮৩টি দলিলের সম্পত্তি ক্রোকের আদেশ দেন আদালত।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, মাদারীপুরের রাজৈর থানার ১১৪টি দলিলের শত শত বিঘা জমি, সাভারের বেশ কয়েকটি জমি, বেনজীর পরিবারের সাভানা এগ্রো লিমিটেড, সাভানা ইকো রিসোর্ট, একটি শিশিরবিন্দু নামে আরেকটি কোম্পানির সমস্ত সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া সোনালী ব্যাংকের সঞ্চয়পত্রের ৩০ লাখ টাকা, শান্তা ও লঙ্কা-বাংলায় বেনজীর পরিবারের শেয়ার এবং আরও ১৫টি কোম্পানিতে বেনজীর পরিবারের বিভিন্ন জনের নামে আংশিক শেয়ার অবরুদ্ধ করা হয়েছে।
এসব সম্পত্তি বেনজীর আহমেদ, তার স্ত্রী জিশান মির্জা, বড় মেয়ে ফারহিন রিস্তা বিনতে বেনজীর এবং ছোট মেয়ে তাহসিন রাইসা বিনতে বেনজীরের নামে রয়েছে।
গুলশানের চারটি ফ্ল্যাটে প্রশাসক নিয়োগের বিষয়ে আবেদন করা হলেও আদালত পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা ও তথ্য দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন। পরে আদেশ দেওয়া হবে বলে আদালত সূত্রে জানা গেছে।
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তদন্তের মুখে থাকা পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ ও তাঁর স্ত্রী-সন্তানদের নামে থাকা সাভার, গোপালগঞ্জ ও মাদারীপুরের সম্পত্তি দেখভাল ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্রশাসক নিয়োগের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত ও সিনিয়র বিশেষ জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন এই অনুমতি দেন বলে দুদকের বিশেষ পিপি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর জানান।
বেনজীরের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা দুর্নীতি দমন কমিশনের উপপরিচালক হাফিজুল ইসলামের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই নির্দেশ দেওয়া হয়।
আজ সকালে আবেদন করার পর দুপুরের দিকে দুদকের বিশেষ পিপি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর শুনানি করেন। শুনানি শেষে আদালত আবেদন মঞ্জুর করেন।
এর আগে গত ২৩ ও ২৬ মে দুই দফায় ঢাকা, সাভার, গোপালগঞ্জ ও মাদারীপুরের রাজৈরে বেনজীর ও তাঁর স্ত্রী-সন্তানদের নামে থাকা শত শত একর জমিসহ সম্পত্তি ক্রোক করার নির্দেশ দেন একই আদালত। পরে উক্ত সম্পত্তি দেখাশোনার জন্য রিসিভার নিয়োগের আবেদন করা হয়।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, সাধারণভাবে সম্পত্তি দেখভালের জন্য মাদারীপুরের জেলা প্রশাসক, সাভারের ইউএনও ও গোপালগঞ্জের ডিসিকে প্রশাসক নিয়োগের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তবে গোপালগঞ্জের মৎস্য খামারের জন্য জেলা মৎস্য কর্মকর্তাকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
গত ২৬ মে ১১৯টি দলিলের সম্পত্তি এবং গুলশানের চারটি ফ্ল্যাট ক্রোকের আদেশ দেন আদালত। একই সঙ্গে বিভিন্ন কোম্পানিতে তাঁদের নামে থাকা শেয়ার ও সোনালী ব্যাংকের সঞ্চয়পত্র অবরুদ্ধ করারও আদেশ দিয়েছেন আদালত।
এর আগে গত ২৩ মে সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের ৮৩টি দলিলের সম্পত্তি ক্রোকের আদেশ দেন আদালত।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, মাদারীপুরের রাজৈর থানার ১১৪টি দলিলের শত শত বিঘা জমি, সাভারের বেশ কয়েকটি জমি, বেনজীর পরিবারের সাভানা এগ্রো লিমিটেড, সাভানা ইকো রিসোর্ট, একটি শিশিরবিন্দু নামে আরেকটি কোম্পানির সমস্ত সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া সোনালী ব্যাংকের সঞ্চয়পত্রের ৩০ লাখ টাকা, শান্তা ও লঙ্কা-বাংলায় বেনজীর পরিবারের শেয়ার এবং আরও ১৫টি কোম্পানিতে বেনজীর পরিবারের বিভিন্ন জনের নামে আংশিক শেয়ার অবরুদ্ধ করা হয়েছে।
এসব সম্পত্তি বেনজীর আহমেদ, তার স্ত্রী জিশান মির্জা, বড় মেয়ে ফারহিন রিস্তা বিনতে বেনজীর এবং ছোট মেয়ে তাহসিন রাইসা বিনতে বেনজীরের নামে রয়েছে।
গুলশানের চারটি ফ্ল্যাটে প্রশাসক নিয়োগের বিষয়ে আবেদন করা হলেও আদালত পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা ও তথ্য দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন। পরে আদেশ দেওয়া হবে বলে আদালত সূত্রে জানা গেছে।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৪ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৪ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৬ ঘণ্টা আগে