নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নারী, শিশু, দলিত, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী এবং অসচ্ছল জনগোষ্ঠী সবচেয়ে বেশি মানব পাচারের ঝুঁকিতে রয়েছে বলে দাবি করেছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। আন্তর্জাতিক মানব পাচার বিরোধী দিবস উপলক্ষে আজ বুধবার এক বিবৃতিতে এ কথা জানায় সংস্থাটি।
আসকের বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশসহ বিশ্বের নানা প্রান্তে মানব পাচার একটি ক্রমবর্ধমান উদ্বেগের বিষয়। বিশেষত নারী, শিশু, দলিত, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী এবং অসচ্ছল জনগোষ্ঠী সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে। পাচারের শিকার ব্যক্তিরা প্রায়শই শ্রম শোষণ, যৌন নিপীড়ন, গৃহশ্রমে নির্যাতন ও জোরপূর্বক বিয়ের মতো ভয়াবহ বাস্তবতার সম্মুখীন হন। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তাঁরা ন্যায়বিচার, ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন থেকে বঞ্চিত থাকেন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আন্তর্জাতিক মানব পাচার বিরোধী দিবসের এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘সংগঠিত অপরাধ মানব পাচার, বন্ধ হোক শোষণের অনাচার’ আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় যে মানব পাচার একটি সংঘবদ্ধ ও পরিকল্পিত অপরাধ, যা মানব মর্যাদা ও মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন।
আসক মনে করে, মানব পাচার প্রতিরোধ ও প্রতিকার নিশ্চিত করা শুধু রাষ্ট্রের দায়িত্ব নয়, এটি একটি মানবিক ও নৈতিক বাধ্যবাধকতা। পাচার প্রতিরোধে আইনি কাঠামো কার্যকর করা, ভুক্তভোগীদের মর্যাদার সঙ্গে সহায়তা প্রদান এবং সংঘবদ্ধ অপরাধচক্রের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ এখন একান্ত জরুরি।
বিবৃতিতে বলা হয়, মানব পাচার কোনো ব্যক্তিগত অপরাধ নয়, এটি একটি মানবাধিকার সংকট। প্রতিটি মানুষের নিরাপদ, শোষণমুক্ত ও মর্যাদাপূর্ণ জীবন নিশ্চিত করাই হওয়া উচিত সমাজ ও রাষ্ট্রের অন্যতম অগ্রাধিকার।
নারী, শিশু, দলিত, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী এবং অসচ্ছল জনগোষ্ঠী সবচেয়ে বেশি মানব পাচারের ঝুঁকিতে রয়েছে বলে দাবি করেছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। আন্তর্জাতিক মানব পাচার বিরোধী দিবস উপলক্ষে আজ বুধবার এক বিবৃতিতে এ কথা জানায় সংস্থাটি।
আসকের বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশসহ বিশ্বের নানা প্রান্তে মানব পাচার একটি ক্রমবর্ধমান উদ্বেগের বিষয়। বিশেষত নারী, শিশু, দলিত, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী এবং অসচ্ছল জনগোষ্ঠী সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে। পাচারের শিকার ব্যক্তিরা প্রায়শই শ্রম শোষণ, যৌন নিপীড়ন, গৃহশ্রমে নির্যাতন ও জোরপূর্বক বিয়ের মতো ভয়াবহ বাস্তবতার সম্মুখীন হন। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তাঁরা ন্যায়বিচার, ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন থেকে বঞ্চিত থাকেন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আন্তর্জাতিক মানব পাচার বিরোধী দিবসের এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘সংগঠিত অপরাধ মানব পাচার, বন্ধ হোক শোষণের অনাচার’ আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় যে মানব পাচার একটি সংঘবদ্ধ ও পরিকল্পিত অপরাধ, যা মানব মর্যাদা ও মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন।
আসক মনে করে, মানব পাচার প্রতিরোধ ও প্রতিকার নিশ্চিত করা শুধু রাষ্ট্রের দায়িত্ব নয়, এটি একটি মানবিক ও নৈতিক বাধ্যবাধকতা। পাচার প্রতিরোধে আইনি কাঠামো কার্যকর করা, ভুক্তভোগীদের মর্যাদার সঙ্গে সহায়তা প্রদান এবং সংঘবদ্ধ অপরাধচক্রের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ এখন একান্ত জরুরি।
বিবৃতিতে বলা হয়, মানব পাচার কোনো ব্যক্তিগত অপরাধ নয়, এটি একটি মানবাধিকার সংকট। প্রতিটি মানুষের নিরাপদ, শোষণমুক্ত ও মর্যাদাপূর্ণ জীবন নিশ্চিত করাই হওয়া উচিত সমাজ ও রাষ্ট্রের অন্যতম অগ্রাধিকার।
দেশের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি রুটে নতুন রেলপথ হলেও লোকোমোটিভের (ইঞ্জিন) অভাবে চাহিদা অনুযায়ী ট্রেন সার্ভিস চালু করা যাচ্ছে না। অথচ এমন পরিস্থিতিতে ৩০টি নতুন ইঞ্জিন কেনার পরও বিভিন্ন কারিগরি সমস্যায় সব কটি ব্যবহার করা যাচ্ছে না। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে কোনো সম্ভাব্যতা যাচাই ছাড়াই ইঞ্জিনগুলো কিনে...
৪২ মিনিট আগেআইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘আমি যেটা করব, সেটা আপনারা দেখতে পারবেন। সেটা আপনাকে দেখতে হবে কাজের মধ্য দিয়ে। এই যে লিগ্যাল এইডের কাজ করলাম, এর বাইরে আমরা অনেক কাজ করেছি, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে কোনো দিন হয়নি।’
৪ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগ দিতে আগামী সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) নিউইয়র্ক যাচ্ছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এবার প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর তালিকায় চার রাজনৈতিক নেতাকে অন্তর্ভুক্ত করেছে সরকার। যাঁদের মধ্যে বিএনপির দুজন, জামায়াতের একজন ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) একজন
৫ ঘণ্টা আগেসভায় সাম্প্রতিক সময়ে বিমানের উড়োজাহাজে দেখা দেওয়া বিভিন্ন কারিগরি ত্রুটি পর্যালোচনা করে উপদেষ্টা বলেন, যান্ত্রিক ত্রুটি সরাসরি জনগণের জীবনের নিরাপত্তার সঙ্গে সম্পর্কিত। তাই বিমানের সুনাম অক্ষুণ্ন রাখতে এসব সমস্যাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে সমাধানের চেষ্টা করতে হবে এবং ভবিষ্যতে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে
৫ ঘণ্টা আগে