নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলমান তাপপ্রবাহের কারণে অধস্তন আদালতের বিচারক ও আইনজীবীদের কালো কোট এবং গাউন পরার আবশ্যকতা নেই বলে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন। আজ শনিবার প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নির্দেশে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন থেকে এ বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। ১৪ মে থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এটি বলবৎ থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
এর আগে দেশব্যাপী চলমান তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে দেশের বিভিন্ন আইনজীবী সমিতির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতি আজ সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ বিচারপতিদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন। বেলা ১১টায় এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে বলে গত বৃহস্পতিবারই জানিয়েছিলেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান।
সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আলোচনা সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়েছে, অধস্তন আদালতের বিচারক এবং আইনজীবীদের মামলা শুনানিকালে পরিধেয় পোশাক-সংক্রান্ত হাইকোর্ট বিভাগের গত বছরের ২৮ অক্টোবরের বিজ্ঞপ্তির কার্যকারিতা স্থগিত করে ২০২১ সালের ৩০ মার্চের বিজ্ঞপ্তি পুনর্বহাল করা হলো। এ অবস্থায় দেশের সব অধস্তন আদালতের বিচারক এবং আইনজীবীরা ক্ষেত্রমতো সাদা ফুলশার্ট বা সাদা শাড়ি/সালোয়ার কামিজ ও সাদা নেক ব্যান্ড/কালো টাই পরবেন। এ ক্ষেত্রে কালো কোট এবং গাউন পরার আবশ্যকতা নেই।
এর আগে, উচ্চ তাপমাত্রার প্রেক্ষাপটে আইনজীবী ও বিচারকদের জন্য গ্রীষ্ম এবং শীতকালীন ভিন্ন ড্রেস কোড নির্ধারণের জন্য গত ১৮ এপ্রিল দুই আইনজীবী প্রধান বিচারপতি বরাবর আবেদন করেন। আর মার্চ থেকে অক্টোবর পর্যন্ত আইনজীবীদের পোশাকের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা চেয়ে বৃহস্পতিবার সারা দেশের ২০ আইনজীবী বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান বরাবর আবেদন করেন। এ ছাড়া একই দিন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নেতারাও এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে দেখা করে অনুরোধ জানান।
চলমান তাপপ্রবাহের কারণে অধস্তন আদালতের বিচারক ও আইনজীবীদের কালো কোট এবং গাউন পরার আবশ্যকতা নেই বলে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন। আজ শনিবার প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নির্দেশে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন থেকে এ বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। ১৪ মে থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এটি বলবৎ থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
এর আগে দেশব্যাপী চলমান তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে দেশের বিভিন্ন আইনজীবী সমিতির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতি আজ সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ বিচারপতিদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন। বেলা ১১টায় এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে বলে গত বৃহস্পতিবারই জানিয়েছিলেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান।
সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আলোচনা সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়েছে, অধস্তন আদালতের বিচারক এবং আইনজীবীদের মামলা শুনানিকালে পরিধেয় পোশাক-সংক্রান্ত হাইকোর্ট বিভাগের গত বছরের ২৮ অক্টোবরের বিজ্ঞপ্তির কার্যকারিতা স্থগিত করে ২০২১ সালের ৩০ মার্চের বিজ্ঞপ্তি পুনর্বহাল করা হলো। এ অবস্থায় দেশের সব অধস্তন আদালতের বিচারক এবং আইনজীবীরা ক্ষেত্রমতো সাদা ফুলশার্ট বা সাদা শাড়ি/সালোয়ার কামিজ ও সাদা নেক ব্যান্ড/কালো টাই পরবেন। এ ক্ষেত্রে কালো কোট এবং গাউন পরার আবশ্যকতা নেই।
এর আগে, উচ্চ তাপমাত্রার প্রেক্ষাপটে আইনজীবী ও বিচারকদের জন্য গ্রীষ্ম এবং শীতকালীন ভিন্ন ড্রেস কোড নির্ধারণের জন্য গত ১৮ এপ্রিল দুই আইনজীবী প্রধান বিচারপতি বরাবর আবেদন করেন। আর মার্চ থেকে অক্টোবর পর্যন্ত আইনজীবীদের পোশাকের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা চেয়ে বৃহস্পতিবার সারা দেশের ২০ আইনজীবী বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান বরাবর আবেদন করেন। এ ছাড়া একই দিন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নেতারাও এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে দেখা করে অনুরোধ জানান।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
২ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
২ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৩ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৩ ঘণ্টা আগে