অনলাইন ডেস্ক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে নিয়োগের ক্ষেত্রে নিয়োগপত্র প্রদানসহ এ সংক্রান্ত সিদ্ধান্তের কার্যক্রম স্থগিত করে দেওয়া হাইকোর্টের আদেশ বহাল থাকছে।
আজ সোমবার সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ হাইকোর্টের আদেশ বহাল রাখার নির্দেশ দিয়েছেন।
এই নির্দেশের ফলে ৬ হাজার ৫৩১ জন আপাতত নিয়োগ পাচ্ছেন না। তবে এ সংক্রান্ত বিষয়ে জারি করা হাইকোর্টের রুল আগামী ২৫ জানুয়ারির মধ্যে হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট বেঞ্চকে নিষ্পত্তি করতে নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ।
হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পক্ষে করা আবেদনের (লিভ টু আপিল) শুনানি নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আপিল বিভাগের বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
আদালতে লিভ টু আপিলকারী পক্ষে শুনানিতে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন ও মো. রুহুল কুদ্দুস কাজল। রিট আবেদনকারীদের পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন শুনানি করেন। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী কামরুজ্জামান ভূঁইয়া। আইনজীবীরা বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এর আগে গত ১৯ নভেম্বর এক রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রুলসহ আদেশ দেন। ফলাফল প্রকাশের বিজ্ঞপ্তি এবং নিয়োগের ক্ষেত্রে নিয়োগপত্র দেওয়াসহ এ সংক্রান্ত সিদ্ধান্তের কার্যক্রম ছয় মাসের জন্য স্থগিত করেন হাইকোর্ট।
হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করে। যা আজ আপিল বিভাগে শুনানির জন্য ওঠে।
আইনজীবী কামরুজ্জামান ভূঁইয়া বলেন, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের লিভ টু আপিল নিষ্পত্তি করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। শুনানি নিয়ে আদালত লিভ টু আপিল নিষ্পত্তি করে ওই আদেশ দেন। এর ফলে নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত করে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশ আপাতত বহাল থাকছে। অর্থাৎ এই সময়ে নিয়োগ কার্যক্রম পরিচালনা করা যাবে না।
এর আগে ২০২৩ সালের ১৪ জুন ওই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এরপর ৬ হাজার ৫৩১ জন প্রার্থীকে নির্বাচন করে গত ৩১ অক্টোবর নিয়োগ পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হয়।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের গত ১১ নভেম্বরের এ-সংক্রান্ত আদেশ অনুসারে নির্বাচিত প্রার্থীদের অনুকূলে ২০ নভেম্বর নিয়োগপত্র ইস্যু করার কথা ছিল।
তবে ওই নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা অনুসরণের অভিযোগ তুলে ফলাফল প্রকাশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে নিয়োগবঞ্চিত ৩১ প্রার্থী গত নভেম্বরে রিটটি করেন।
রিটের শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট গত ১৯ নভেম্বর রুল দেন। পাশাপাশি গত ৩১ অক্টোবর ও গত ১১ নভেম্বরের সিদ্ধান্তের কার্যক্রম স্থগিত করেন। হাইকোর্টের আদেশের পর নিয়োগপত্র ইস্যু হয়নি।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে নিয়োগের ক্ষেত্রে নিয়োগপত্র প্রদানসহ এ সংক্রান্ত সিদ্ধান্তের কার্যক্রম স্থগিত করে দেওয়া হাইকোর্টের আদেশ বহাল থাকছে।
আজ সোমবার সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ হাইকোর্টের আদেশ বহাল রাখার নির্দেশ দিয়েছেন।
এই নির্দেশের ফলে ৬ হাজার ৫৩১ জন আপাতত নিয়োগ পাচ্ছেন না। তবে এ সংক্রান্ত বিষয়ে জারি করা হাইকোর্টের রুল আগামী ২৫ জানুয়ারির মধ্যে হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট বেঞ্চকে নিষ্পত্তি করতে নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ।
হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পক্ষে করা আবেদনের (লিভ টু আপিল) শুনানি নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আপিল বিভাগের বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
আদালতে লিভ টু আপিলকারী পক্ষে শুনানিতে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন ও মো. রুহুল কুদ্দুস কাজল। রিট আবেদনকারীদের পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন শুনানি করেন। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী কামরুজ্জামান ভূঁইয়া। আইনজীবীরা বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এর আগে গত ১৯ নভেম্বর এক রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রুলসহ আদেশ দেন। ফলাফল প্রকাশের বিজ্ঞপ্তি এবং নিয়োগের ক্ষেত্রে নিয়োগপত্র দেওয়াসহ এ সংক্রান্ত সিদ্ধান্তের কার্যক্রম ছয় মাসের জন্য স্থগিত করেন হাইকোর্ট।
হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করে। যা আজ আপিল বিভাগে শুনানির জন্য ওঠে।
আইনজীবী কামরুজ্জামান ভূঁইয়া বলেন, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের লিভ টু আপিল নিষ্পত্তি করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। শুনানি নিয়ে আদালত লিভ টু আপিল নিষ্পত্তি করে ওই আদেশ দেন। এর ফলে নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত করে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশ আপাতত বহাল থাকছে। অর্থাৎ এই সময়ে নিয়োগ কার্যক্রম পরিচালনা করা যাবে না।
এর আগে ২০২৩ সালের ১৪ জুন ওই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এরপর ৬ হাজার ৫৩১ জন প্রার্থীকে নির্বাচন করে গত ৩১ অক্টোবর নিয়োগ পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হয়।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের গত ১১ নভেম্বরের এ-সংক্রান্ত আদেশ অনুসারে নির্বাচিত প্রার্থীদের অনুকূলে ২০ নভেম্বর নিয়োগপত্র ইস্যু করার কথা ছিল।
তবে ওই নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা অনুসরণের অভিযোগ তুলে ফলাফল প্রকাশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে নিয়োগবঞ্চিত ৩১ প্রার্থী গত নভেম্বরে রিটটি করেন।
রিটের শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট গত ১৯ নভেম্বর রুল দেন। পাশাপাশি গত ৩১ অক্টোবর ও গত ১১ নভেম্বরের সিদ্ধান্তের কার্যক্রম স্থগিত করেন। হাইকোর্টের আদেশের পর নিয়োগপত্র ইস্যু হয়নি।
ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক হালাল পণ্যবাজারে জায়গা করে নিতে হালাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক গড়ে তুলতে চায় বাংলাদেশ। এ বিষয়ে মালয়েশিয়ার সহযোগিতা চেয়েছে দেশটি। গতকাল মঙ্গলবার কুয়ালালামপুরে এক হোটেলে মালয়েশিয়ার হালাল শিল্প কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে এ আহ্বান জানান বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সাম্প্রতিক মালয়েশিয়া সফরে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন সুযোগের দুয়ার খুলছে। মালয়েশিয়া সরকার দেশটির অর্থনীতিতে উচ্চ-দক্ষতার কর্মসংস্থান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ‘গ্র্যাজুয়েট প্লাস’ ভিসা চালু করার ইঙ্গিত দিয়েছে...
১ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে শাসনব্যবস্থায় পরিবর্তনের পর বাংলাদেশে মানবাধিকার পরিস্থিতি স্থিতিশীল হয়েছে। তবে কিছু বিষয়ে উদ্বেগ রয়ে গেছে। দেশের ২০২৪ সালের পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মানবাধিকার–বিষয়ক বার্ষিক প্রতিবেদনে এমন পর্যবেক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেনোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী এবং বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি দিয়েছে মালয়েশিয়া ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউকেএম)।
২ ঘণ্টা আগে