নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালগুলোয় গর্ভবতী ও করোনা রোগীদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে আইনি নোটিশ (লিগ্যাল নোটিশ) দেওয়া হয়েছে। গতকাল রোববার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. সৈয়দা নাসরিন ও মো. শাহিনুজ্জামান এ নোটিশ পাঠান।
আজ সোমবার আইনজীবীরা জানান, গর্ভবতী ও করোনা রোগীদের চিকিৎসার ব্যবস্থা গ্রহণ এবং তাঁদের জন্য পর্যাপ্ত অক্সিজেনসহ প্রয়োজনীয় মেডিকেল পথ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্টদের নোটিশ পাঠানো হয়েছে। একই সঙ্গে সরকারকে সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় দেশের সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালগুলোয় করোনা রোগীদের জন্য শয্যার সংখ্যা বাড়াতেও বলা হয়েছে নোটিশে।
আইন ও সালিশ কেন্দ্রের আইনজীবী ড. সৈয়দা নাসরিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নোটিশ পাওয়ার তিন দিনের মধ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করার তাগিদ দেওয়া হয়েছে। অন্যথায় আইনগত ব্যবস্থা বা হাইকোর্টে রিট আবেদন করা হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে।
সরকারি হাসপাতালগুলোয় করোনা রোগীর চিকিৎসার ব্যবস্থা রয়েছে। বেসরকারি হাসপাতালে এ ব্যবস্থা নেই; বিশেষ করে বরিশাল, কুষ্টিয়াসহ মফস্বলের হাসপাতালগুলো রোগী করোনায় আক্রান্ত বুঝতে পারলে নিচ্ছে না। এমনকি অনেক মুমূর্ষু গর্ভবতী নারীদের হাসপাতালে ভর্তি করা হচ্ছে না। বিভিন্ন গণমাধ্যমে এমন সংবাদ প্রতিনিয়ত আসছে। এ কারণে হাসপাতালগুলোয় গর্ভবতী নারীদের চিকিৎসায় পৃথক ব্যবস্থা রাখার জন্য নোটিশে বলা হয়েছে।
গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনের উদ্ধৃতি দিয়ে নোটিশে বলা হয়, ৭ জুলাই করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা ২০০ ছাড়িয়েছে। ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়াচ্ছে। এ অবস্থায় পাঁচটি বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে নোটিশে; যা হচ্ছে করোনা আক্রান্ত গর্ভবতীদের বিশেষ চিকিৎসা এবং তাঁদের জন্য হাসপাতালে আলাদা স্থান নির্ধারণ করতে হবে। সরকারি-বেসরকারি সব হাসপাতালে করোনা রোগীদের জন্য শয্যা বাড়াতে হবে। যাঁরা সরকারি হাসপাতালে ভর্তি হতে পারেননি, তাঁদের বেসরকারি হাসপাতালে দ্রুত ভর্তি করানোর নির্দেশনা জারি করতে হবে। নির্দেশনা না মানলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে হবে। প্রতিটি জেলায় করোনা হাসপাতালে প্রয়োজনীয় অক্সিজেনসহ হাই ফ্লো ন্যাজেল ক্যানলা সরবরাহ করতে হবে, করোনার রোগীদের যথাযথ তত্ত্বাবধান এবং হাইজেনিক ও ভালো খাবার সরবরাহ নিশ্চিতে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে।
দেশের সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালগুলোয় গর্ভবতী ও করোনা রোগীদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে আইনি নোটিশ (লিগ্যাল নোটিশ) দেওয়া হয়েছে। গতকাল রোববার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. সৈয়দা নাসরিন ও মো. শাহিনুজ্জামান এ নোটিশ পাঠান।
আজ সোমবার আইনজীবীরা জানান, গর্ভবতী ও করোনা রোগীদের চিকিৎসার ব্যবস্থা গ্রহণ এবং তাঁদের জন্য পর্যাপ্ত অক্সিজেনসহ প্রয়োজনীয় মেডিকেল পথ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্টদের নোটিশ পাঠানো হয়েছে। একই সঙ্গে সরকারকে সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় দেশের সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালগুলোয় করোনা রোগীদের জন্য শয্যার সংখ্যা বাড়াতেও বলা হয়েছে নোটিশে।
আইন ও সালিশ কেন্দ্রের আইনজীবী ড. সৈয়দা নাসরিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নোটিশ পাওয়ার তিন দিনের মধ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করার তাগিদ দেওয়া হয়েছে। অন্যথায় আইনগত ব্যবস্থা বা হাইকোর্টে রিট আবেদন করা হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে।
সরকারি হাসপাতালগুলোয় করোনা রোগীর চিকিৎসার ব্যবস্থা রয়েছে। বেসরকারি হাসপাতালে এ ব্যবস্থা নেই; বিশেষ করে বরিশাল, কুষ্টিয়াসহ মফস্বলের হাসপাতালগুলো রোগী করোনায় আক্রান্ত বুঝতে পারলে নিচ্ছে না। এমনকি অনেক মুমূর্ষু গর্ভবতী নারীদের হাসপাতালে ভর্তি করা হচ্ছে না। বিভিন্ন গণমাধ্যমে এমন সংবাদ প্রতিনিয়ত আসছে। এ কারণে হাসপাতালগুলোয় গর্ভবতী নারীদের চিকিৎসায় পৃথক ব্যবস্থা রাখার জন্য নোটিশে বলা হয়েছে।
গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনের উদ্ধৃতি দিয়ে নোটিশে বলা হয়, ৭ জুলাই করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা ২০০ ছাড়িয়েছে। ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়াচ্ছে। এ অবস্থায় পাঁচটি বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে নোটিশে; যা হচ্ছে করোনা আক্রান্ত গর্ভবতীদের বিশেষ চিকিৎসা এবং তাঁদের জন্য হাসপাতালে আলাদা স্থান নির্ধারণ করতে হবে। সরকারি-বেসরকারি সব হাসপাতালে করোনা রোগীদের জন্য শয্যা বাড়াতে হবে। যাঁরা সরকারি হাসপাতালে ভর্তি হতে পারেননি, তাঁদের বেসরকারি হাসপাতালে দ্রুত ভর্তি করানোর নির্দেশনা জারি করতে হবে। নির্দেশনা না মানলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে হবে। প্রতিটি জেলায় করোনা হাসপাতালে প্রয়োজনীয় অক্সিজেনসহ হাই ফ্লো ন্যাজেল ক্যানলা সরবরাহ করতে হবে, করোনার রোগীদের যথাযথ তত্ত্বাবধান এবং হাইজেনিক ও ভালো খাবার সরবরাহ নিশ্চিতে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৫ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৬ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৮ ঘণ্টা আগে