নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পয়লা বৈশাখ বা বাংলা নববর্ষ উদ্যাপনকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের নিরাপত্তা হুমকি নেই। আজ মঙ্গলবার দুপুরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত পয়লা বৈশাখ ও চৈত্র সংক্রান্তি অনুষ্ঠান উপলক্ষে আয়োজিত আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কমিটির বৈঠক শেষে এ তথ্য জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, এ বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়সহ সারা দেশে ব্যাপকভাবে বা পরিসরে বাংলা নববর্ষ ও চৈত্র সংক্রান্তির অনুষ্ঠান হচ্ছে। এ জন্য আইনশৃঙ্খলা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। রোজার সময় যেভাবে আইনশৃঙ্খলা চলেছে, এ সময়ও সেভাবে চলবে। কোনো ধরনের অঘটন যেন না ঘটে।
বৈঠকে কী সিদ্ধান্ত হয়েছে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, মোটাদাগে নববর্ষে যেসব স্থানে অনুষ্ঠান হবে, যেমন রমনার বটমূল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোভাযাত্রা, হাতিরঝিল ও রবীন্দ্রসরোবরের অনুষ্ঠানে ও ঢাকার ভেতরে। বিভিন্ন জেলায় যেসব অনুষ্ঠান হবে, সেসব স্থানের নিরাপত্তায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, রাজধানীর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করবে ঢাকা মহানগর পুলিশ। এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন জেলায় জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে রয়েছে।
নববর্ষ উদ্যাপনকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের নিরাপত্তা হুমকি আছে কি না—জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, কোনো ধরনের সিকিউরিটি থ্রেট (নিরাপত্তা হুমকি) নেই। এ বছর ব্যাপকভাবে বাংলা নববর্ষ উদ্যাপিত হবে। ফলে বিষয়টি সামনে রেখে এবার নিরাপত্তাও বাড়ানো হয়েছে। নিরাপত্তা যাতে বিঘ্নিত না হয়, তার জন্য যা করা প্রয়োজন, সেসব করা হচ্ছে।
এবার শোভাযাত্রায় আগে-পিছে নিরাপত্তার বাড়াবাড়ি থাকবে না—এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘আগে-পিছে কারা থাকবে না? বাংলাদেশিরাই তো থাকবে। পুলিশ তো সব বাংলাদেশের লোকই। আনন্দ শোভাযাত্রা যদি সবাই করতে পারে, আমাদের পুলিশ বাহিনী করতে পারবে না! তারাও যদি শোভাযাত্রার সঙ্গে যায়, অসুবিধা কী? বিষয়টি পুরো অর্গানাইজ করছে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়। তারপরে কে থাকবে, সেটা তারা নির্ধারণ করবে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের ৮ মাসে আইনশৃঙ্খলা নিয়ে আপনি কতটা সন্তুষ্ট—জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘আপনারা যতটুকু সন্তুষ্ট, আমিও ততটুকু সন্তুষ্ট।’
বাটাসহ বিভিন্ন বিদেশি কোম্পানির শপে ভাঙচুর হয়েছে। নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে। এসব শপের সামনে নিরাপত্তা বাড়ানো হবে কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে উপদেষ্টা বলেন, ‘স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পুরো দেশের নিরাপত্তা দেওয়া। আপনাদের নিরাপত্তা দেওয়া আমাদের দায়িত্ব, যেখানে ঘটনা ঘটেছে, সেখানেও নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্ব আমাদের। যেটা ঘটে গেছে এবং যারা ঘটিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে আমরা আইনানুগ ব্যবস্থা নেব। এর সঙ্গে যারা জড়িত, ইতিমধ্যে ৪৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভবিষ্যতে যাতে এ ধরনের ঘটনা না ঘটে, সে বিষয়ে আমরা সচেষ্ট থাকব।’
পয়লা বৈশাখ বা বাংলা নববর্ষ উদ্যাপনকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের নিরাপত্তা হুমকি নেই। আজ মঙ্গলবার দুপুরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত পয়লা বৈশাখ ও চৈত্র সংক্রান্তি অনুষ্ঠান উপলক্ষে আয়োজিত আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কমিটির বৈঠক শেষে এ তথ্য জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, এ বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়সহ সারা দেশে ব্যাপকভাবে বা পরিসরে বাংলা নববর্ষ ও চৈত্র সংক্রান্তির অনুষ্ঠান হচ্ছে। এ জন্য আইনশৃঙ্খলা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। রোজার সময় যেভাবে আইনশৃঙ্খলা চলেছে, এ সময়ও সেভাবে চলবে। কোনো ধরনের অঘটন যেন না ঘটে।
বৈঠকে কী সিদ্ধান্ত হয়েছে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, মোটাদাগে নববর্ষে যেসব স্থানে অনুষ্ঠান হবে, যেমন রমনার বটমূল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোভাযাত্রা, হাতিরঝিল ও রবীন্দ্রসরোবরের অনুষ্ঠানে ও ঢাকার ভেতরে। বিভিন্ন জেলায় যেসব অনুষ্ঠান হবে, সেসব স্থানের নিরাপত্তায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, রাজধানীর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করবে ঢাকা মহানগর পুলিশ। এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন জেলায় জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে রয়েছে।
নববর্ষ উদ্যাপনকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের নিরাপত্তা হুমকি আছে কি না—জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, কোনো ধরনের সিকিউরিটি থ্রেট (নিরাপত্তা হুমকি) নেই। এ বছর ব্যাপকভাবে বাংলা নববর্ষ উদ্যাপিত হবে। ফলে বিষয়টি সামনে রেখে এবার নিরাপত্তাও বাড়ানো হয়েছে। নিরাপত্তা যাতে বিঘ্নিত না হয়, তার জন্য যা করা প্রয়োজন, সেসব করা হচ্ছে।
এবার শোভাযাত্রায় আগে-পিছে নিরাপত্তার বাড়াবাড়ি থাকবে না—এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘আগে-পিছে কারা থাকবে না? বাংলাদেশিরাই তো থাকবে। পুলিশ তো সব বাংলাদেশের লোকই। আনন্দ শোভাযাত্রা যদি সবাই করতে পারে, আমাদের পুলিশ বাহিনী করতে পারবে না! তারাও যদি শোভাযাত্রার সঙ্গে যায়, অসুবিধা কী? বিষয়টি পুরো অর্গানাইজ করছে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়। তারপরে কে থাকবে, সেটা তারা নির্ধারণ করবে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের ৮ মাসে আইনশৃঙ্খলা নিয়ে আপনি কতটা সন্তুষ্ট—জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘আপনারা যতটুকু সন্তুষ্ট, আমিও ততটুকু সন্তুষ্ট।’
বাটাসহ বিভিন্ন বিদেশি কোম্পানির শপে ভাঙচুর হয়েছে। নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে। এসব শপের সামনে নিরাপত্তা বাড়ানো হবে কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে উপদেষ্টা বলেন, ‘স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পুরো দেশের নিরাপত্তা দেওয়া। আপনাদের নিরাপত্তা দেওয়া আমাদের দায়িত্ব, যেখানে ঘটনা ঘটেছে, সেখানেও নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্ব আমাদের। যেটা ঘটে গেছে এবং যারা ঘটিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে আমরা আইনানুগ ব্যবস্থা নেব। এর সঙ্গে যারা জড়িত, ইতিমধ্যে ৪৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভবিষ্যতে যাতে এ ধরনের ঘটনা না ঘটে, সে বিষয়ে আমরা সচেষ্ট থাকব।’
রেলযাত্রা নিয়ে মানুষের ভোগান্তির গল্পের শেষ নেই। সময়মতো ট্রেন না ছাড়া, দরকারি টিকিট না পাওয়া, অপরিচ্ছন্ন আসন, নোংরা প্ল্যাটফর্ম— এমন অভিযোগের দীর্ঘ তালিকা রয়েছে যাত্রী-মনে। ট্রেনে ও স্টেশনে সেসব অভিযোগ জানানোর জন্য রয়েছে বড় আকারের রুলটানা খাতা, যার সরকারি নাম ‘কমপ্লেইন রেজিস্ট্রার বুক’।
২৭ মিনিট আগেঅবশেষে ব্ল্যাংক স্মার্ট কার্ড কেনার জট খুলছে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী মাসের (সেপ্টেম্বর) প্রথম সপ্তাহ থেকে ব্ল্যাংক স্মার্ট কার্ড হাতে পাবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আইডেনটিফিকেশন সিস্টেম ফর এনহ্যান্সিং অ্যাকসেস টু সার্ভিসেস (আইডিইএ) দ্বিতীয় পর্যায় প্রকল্পের মাধ্যমে ২ কোটি ৩৬ লাখ ৩৪ হাজার কার্ড কিনছে...
২ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, ‘সম্প্রতি সংবাদপত্রে প্রকাশিত কিছু প্রতিবেদন অন্তর্বর্তী সরকারের নজরে এসেছে, যেখানে সাবেক সরকারি কর্মকর্তা এ বি এম আব্দুস সাত্তার নাম উল্লেখ না করে কয়েকজন উপদেষ্টার বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ উত্থাপন করেছেন। আমরা এই অভিযোগ দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করছি। প্রমাণ উপস্থাপন বা ব্যক্তিদের...
৯ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
১ দিন আগে