তৌফিকুল ইসলাম, ঢাকা

রেলযাত্রা নিয়ে মানুষের ভোগান্তির গল্পের শেষ নেই। সময়মতো ট্রেন না ছাড়া, দরকারি টিকিট না পাওয়া, অপরিচ্ছন্ন আসন, নোংরা প্ল্যাটফর্ম— এমন অভিযোগের দীর্ঘ তালিকা রয়েছে যাত্রী-মনে। ট্রেনে ও স্টেশনে সেসব অভিযোগ জানানোর জন্য রয়েছে বড় আকারের রুলটানা খাতা, যার সরকারি নাম ‘কমপ্লেইন রেজিস্ট্রার বুক’। কিন্তু বিস্ময়ের বিষয়, খাতাগুলো খালি। সেখানে কারও কোনো নালিশ নেই।
দেশের প্রধান রেলস্টেশন কমলাপুরের কর্মকর্তারাও বলছেন, প্রতিদিন হাজার হাজার যাত্রী এই স্টেশন দিয়ে যাতায়াত করলেও ২০২৪ থেকে ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত স্টেশনে রাখা উন্মুক্ত খাতায় কেউ কোনো অভিযোগ লেখেননি। এ সময়ে কমলাপুর থেকে ছেড়ে যাওয়া প্রতিটি ট্রেনের গার্ডরুমেও খাতা রাখা ছিল, কিন্তু সেখানেও কোনো নালিশ জমা হয়নি।
তাহলে প্রশ্ন উঠতে পারে, এত বিড়ম্বনার পরও কারও কোনো নালিশ নেই কেন? সাধারণ যাত্রীরা কি ধরে নিয়েছেন, এ দেশে অভিযোগ করে কোনো লাভ হয় না? আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে সে প্রশ্ন করা হয়েছিল কয়েক যাত্রী এবং রেলের কর্মকর্তাকে। তাঁরা অবশ্য ভিন্ন ভিন্ন জবাব দিয়েছেন।
বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. আফজাল হোসেন বললেন, ‘এখন অভিযোগ আসে হটলাইন বা ফেসবুকে। আর স্টেশনে তো মানুষের অনেক তাড়াহুড়া থাকে, লিখবে কখন?’
রেলওয়ে সূত্র বলছে, রেলের হটলাইন ১৩১ নম্বরে ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত যাত্রীদের কাছ থেকে যত ফোনকল এসেছে, তার ৪১.৪৮ শতাংশ ছিল ট্রেনের অবস্থান জানার। ৩৬.১৪ শতাংশ ছিল অনলাইনে টিকিট রেজিস্ট্রেশন-সংক্রান্ত এবং ৮ শতাংশ কল ছিল টিকিট বাতিলের প্রক্রিয়া জানতে চাওয়া। এ সময়ে ওয়েবসাইটে ২৫৮টি অভিযোগ জমা পড়েছিল, যার মধ্যে ১০৫টি নিষ্পত্তি হয়েছে। অবশ্য ওয়েবসাইটে অভিযোগ জানানোর পর তা এক মাসের মধ্যে নিষ্পত্তি করার ব্যাপারে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নির্দেশনা রয়েছে।
ঢাকা-সিলেট রুটের জয়ন্তিকা এক্সপ্রেসের যাত্রী শরিফুল ইসলামের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল রেলের খাতায় লিখিত অভিযোগ না জানানোর কারণ নিয়ে। তিনি বলেন, ‘অভিযোগ তো আছে, কিন্তু অভিযোগ লেখার খাতা থাকে ট্রেনের একেবারে পেছনে গার্ডরুমে; কে যায় সেখানে? আর অভিযোগ করলেই কি ব্যবস্থা নেওয়া হবে?’
চট্টগ্রাম থেকে আসা সুবর্ণ এক্সপ্রেসের যাত্রী আয়েশা আক্তারের কাছেও একই প্রশ্ন করা হয়েছিল। তিনি বললেন, ‘গার্ডকে লিখিত অভিযোগ দেওয়া যায়, এটা তো জানতামই না।’
কমলাপুর রেলস্টেশনের কর্মকর্তারা বলছেন, ট্রেনে ও স্টেশনে যাত্রীদের অভিযোগ জানানোর সুযোগ আছে। তা প্ল্যাটফর্মে মাইকিং করে ও সাইনবোর্ডে জানানো হয়। এরপরও কেউ অভিযোগ লিখতে চান না।
গত বুধবার দুপুরে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনমাস্টারের কক্ষে গিয়ে দেখা গেল, এক যাত্রী সরাসরি মাস্টারের কাছে এসে অভিযোগ করছেন, তাঁকে এসি যাত্রীদের জন্য নির্ধারিত অপেক্ষা কক্ষের টয়লেট ব্যবহার করতে দেওয়া হয়নি। তবে স্টেশনমাস্টার বিষয়টি শুনে সঙ্গে সঙ্গে সমাধান করে দেন।
জানতে চাইলে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সাইদুর রহমান বলেন, ‘রেলে যাত্রীসেবার মান এবং স্টেশনের ব্যবস্থাপনা নিয়ে যাত্রীদের বিস্তর অভিযোগ আছে। কিন্তু তাঁরা আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দিতে চান না। যাত্রীরা মনে করেন, এসব দিয়ে কোনো কাজ হবে না, খালি খালি ঝামেলা বাড়িয়ে লাভ কী?’

রেলযাত্রা নিয়ে মানুষের ভোগান্তির গল্পের শেষ নেই। সময়মতো ট্রেন না ছাড়া, দরকারি টিকিট না পাওয়া, অপরিচ্ছন্ন আসন, নোংরা প্ল্যাটফর্ম— এমন অভিযোগের দীর্ঘ তালিকা রয়েছে যাত্রী-মনে। ট্রেনে ও স্টেশনে সেসব অভিযোগ জানানোর জন্য রয়েছে বড় আকারের রুলটানা খাতা, যার সরকারি নাম ‘কমপ্লেইন রেজিস্ট্রার বুক’। কিন্তু বিস্ময়ের বিষয়, খাতাগুলো খালি। সেখানে কারও কোনো নালিশ নেই।
দেশের প্রধান রেলস্টেশন কমলাপুরের কর্মকর্তারাও বলছেন, প্রতিদিন হাজার হাজার যাত্রী এই স্টেশন দিয়ে যাতায়াত করলেও ২০২৪ থেকে ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত স্টেশনে রাখা উন্মুক্ত খাতায় কেউ কোনো অভিযোগ লেখেননি। এ সময়ে কমলাপুর থেকে ছেড়ে যাওয়া প্রতিটি ট্রেনের গার্ডরুমেও খাতা রাখা ছিল, কিন্তু সেখানেও কোনো নালিশ জমা হয়নি।
তাহলে প্রশ্ন উঠতে পারে, এত বিড়ম্বনার পরও কারও কোনো নালিশ নেই কেন? সাধারণ যাত্রীরা কি ধরে নিয়েছেন, এ দেশে অভিযোগ করে কোনো লাভ হয় না? আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে সে প্রশ্ন করা হয়েছিল কয়েক যাত্রী এবং রেলের কর্মকর্তাকে। তাঁরা অবশ্য ভিন্ন ভিন্ন জবাব দিয়েছেন।
বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. আফজাল হোসেন বললেন, ‘এখন অভিযোগ আসে হটলাইন বা ফেসবুকে। আর স্টেশনে তো মানুষের অনেক তাড়াহুড়া থাকে, লিখবে কখন?’
রেলওয়ে সূত্র বলছে, রেলের হটলাইন ১৩১ নম্বরে ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত যাত্রীদের কাছ থেকে যত ফোনকল এসেছে, তার ৪১.৪৮ শতাংশ ছিল ট্রেনের অবস্থান জানার। ৩৬.১৪ শতাংশ ছিল অনলাইনে টিকিট রেজিস্ট্রেশন-সংক্রান্ত এবং ৮ শতাংশ কল ছিল টিকিট বাতিলের প্রক্রিয়া জানতে চাওয়া। এ সময়ে ওয়েবসাইটে ২৫৮টি অভিযোগ জমা পড়েছিল, যার মধ্যে ১০৫টি নিষ্পত্তি হয়েছে। অবশ্য ওয়েবসাইটে অভিযোগ জানানোর পর তা এক মাসের মধ্যে নিষ্পত্তি করার ব্যাপারে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নির্দেশনা রয়েছে।
ঢাকা-সিলেট রুটের জয়ন্তিকা এক্সপ্রেসের যাত্রী শরিফুল ইসলামের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল রেলের খাতায় লিখিত অভিযোগ না জানানোর কারণ নিয়ে। তিনি বলেন, ‘অভিযোগ তো আছে, কিন্তু অভিযোগ লেখার খাতা থাকে ট্রেনের একেবারে পেছনে গার্ডরুমে; কে যায় সেখানে? আর অভিযোগ করলেই কি ব্যবস্থা নেওয়া হবে?’
চট্টগ্রাম থেকে আসা সুবর্ণ এক্সপ্রেসের যাত্রী আয়েশা আক্তারের কাছেও একই প্রশ্ন করা হয়েছিল। তিনি বললেন, ‘গার্ডকে লিখিত অভিযোগ দেওয়া যায়, এটা তো জানতামই না।’
কমলাপুর রেলস্টেশনের কর্মকর্তারা বলছেন, ট্রেনে ও স্টেশনে যাত্রীদের অভিযোগ জানানোর সুযোগ আছে। তা প্ল্যাটফর্মে মাইকিং করে ও সাইনবোর্ডে জানানো হয়। এরপরও কেউ অভিযোগ লিখতে চান না।
গত বুধবার দুপুরে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনমাস্টারের কক্ষে গিয়ে দেখা গেল, এক যাত্রী সরাসরি মাস্টারের কাছে এসে অভিযোগ করছেন, তাঁকে এসি যাত্রীদের জন্য নির্ধারিত অপেক্ষা কক্ষের টয়লেট ব্যবহার করতে দেওয়া হয়নি। তবে স্টেশনমাস্টার বিষয়টি শুনে সঙ্গে সঙ্গে সমাধান করে দেন।
জানতে চাইলে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সাইদুর রহমান বলেন, ‘রেলে যাত্রীসেবার মান এবং স্টেশনের ব্যবস্থাপনা নিয়ে যাত্রীদের বিস্তর অভিযোগ আছে। কিন্তু তাঁরা আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দিতে চান না। যাত্রীরা মনে করেন, এসব দিয়ে কোনো কাজ হবে না, খালি খালি ঝামেলা বাড়িয়ে লাভ কী?’
তৌফিকুল ইসলাম, ঢাকা

রেলযাত্রা নিয়ে মানুষের ভোগান্তির গল্পের শেষ নেই। সময়মতো ট্রেন না ছাড়া, দরকারি টিকিট না পাওয়া, অপরিচ্ছন্ন আসন, নোংরা প্ল্যাটফর্ম— এমন অভিযোগের দীর্ঘ তালিকা রয়েছে যাত্রী-মনে। ট্রেনে ও স্টেশনে সেসব অভিযোগ জানানোর জন্য রয়েছে বড় আকারের রুলটানা খাতা, যার সরকারি নাম ‘কমপ্লেইন রেজিস্ট্রার বুক’। কিন্তু বিস্ময়ের বিষয়, খাতাগুলো খালি। সেখানে কারও কোনো নালিশ নেই।
দেশের প্রধান রেলস্টেশন কমলাপুরের কর্মকর্তারাও বলছেন, প্রতিদিন হাজার হাজার যাত্রী এই স্টেশন দিয়ে যাতায়াত করলেও ২০২৪ থেকে ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত স্টেশনে রাখা উন্মুক্ত খাতায় কেউ কোনো অভিযোগ লেখেননি। এ সময়ে কমলাপুর থেকে ছেড়ে যাওয়া প্রতিটি ট্রেনের গার্ডরুমেও খাতা রাখা ছিল, কিন্তু সেখানেও কোনো নালিশ জমা হয়নি।
তাহলে প্রশ্ন উঠতে পারে, এত বিড়ম্বনার পরও কারও কোনো নালিশ নেই কেন? সাধারণ যাত্রীরা কি ধরে নিয়েছেন, এ দেশে অভিযোগ করে কোনো লাভ হয় না? আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে সে প্রশ্ন করা হয়েছিল কয়েক যাত্রী এবং রেলের কর্মকর্তাকে। তাঁরা অবশ্য ভিন্ন ভিন্ন জবাব দিয়েছেন।
বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. আফজাল হোসেন বললেন, ‘এখন অভিযোগ আসে হটলাইন বা ফেসবুকে। আর স্টেশনে তো মানুষের অনেক তাড়াহুড়া থাকে, লিখবে কখন?’
রেলওয়ে সূত্র বলছে, রেলের হটলাইন ১৩১ নম্বরে ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত যাত্রীদের কাছ থেকে যত ফোনকল এসেছে, তার ৪১.৪৮ শতাংশ ছিল ট্রেনের অবস্থান জানার। ৩৬.১৪ শতাংশ ছিল অনলাইনে টিকিট রেজিস্ট্রেশন-সংক্রান্ত এবং ৮ শতাংশ কল ছিল টিকিট বাতিলের প্রক্রিয়া জানতে চাওয়া। এ সময়ে ওয়েবসাইটে ২৫৮টি অভিযোগ জমা পড়েছিল, যার মধ্যে ১০৫টি নিষ্পত্তি হয়েছে। অবশ্য ওয়েবসাইটে অভিযোগ জানানোর পর তা এক মাসের মধ্যে নিষ্পত্তি করার ব্যাপারে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নির্দেশনা রয়েছে।
ঢাকা-সিলেট রুটের জয়ন্তিকা এক্সপ্রেসের যাত্রী শরিফুল ইসলামের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল রেলের খাতায় লিখিত অভিযোগ না জানানোর কারণ নিয়ে। তিনি বলেন, ‘অভিযোগ তো আছে, কিন্তু অভিযোগ লেখার খাতা থাকে ট্রেনের একেবারে পেছনে গার্ডরুমে; কে যায় সেখানে? আর অভিযোগ করলেই কি ব্যবস্থা নেওয়া হবে?’
চট্টগ্রাম থেকে আসা সুবর্ণ এক্সপ্রেসের যাত্রী আয়েশা আক্তারের কাছেও একই প্রশ্ন করা হয়েছিল। তিনি বললেন, ‘গার্ডকে লিখিত অভিযোগ দেওয়া যায়, এটা তো জানতামই না।’
কমলাপুর রেলস্টেশনের কর্মকর্তারা বলছেন, ট্রেনে ও স্টেশনে যাত্রীদের অভিযোগ জানানোর সুযোগ আছে। তা প্ল্যাটফর্মে মাইকিং করে ও সাইনবোর্ডে জানানো হয়। এরপরও কেউ অভিযোগ লিখতে চান না।
গত বুধবার দুপুরে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনমাস্টারের কক্ষে গিয়ে দেখা গেল, এক যাত্রী সরাসরি মাস্টারের কাছে এসে অভিযোগ করছেন, তাঁকে এসি যাত্রীদের জন্য নির্ধারিত অপেক্ষা কক্ষের টয়লেট ব্যবহার করতে দেওয়া হয়নি। তবে স্টেশনমাস্টার বিষয়টি শুনে সঙ্গে সঙ্গে সমাধান করে দেন।
জানতে চাইলে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সাইদুর রহমান বলেন, ‘রেলে যাত্রীসেবার মান এবং স্টেশনের ব্যবস্থাপনা নিয়ে যাত্রীদের বিস্তর অভিযোগ আছে। কিন্তু তাঁরা আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দিতে চান না। যাত্রীরা মনে করেন, এসব দিয়ে কোনো কাজ হবে না, খালি খালি ঝামেলা বাড়িয়ে লাভ কী?’

রেলযাত্রা নিয়ে মানুষের ভোগান্তির গল্পের শেষ নেই। সময়মতো ট্রেন না ছাড়া, দরকারি টিকিট না পাওয়া, অপরিচ্ছন্ন আসন, নোংরা প্ল্যাটফর্ম— এমন অভিযোগের দীর্ঘ তালিকা রয়েছে যাত্রী-মনে। ট্রেনে ও স্টেশনে সেসব অভিযোগ জানানোর জন্য রয়েছে বড় আকারের রুলটানা খাতা, যার সরকারি নাম ‘কমপ্লেইন রেজিস্ট্রার বুক’। কিন্তু বিস্ময়ের বিষয়, খাতাগুলো খালি। সেখানে কারও কোনো নালিশ নেই।
দেশের প্রধান রেলস্টেশন কমলাপুরের কর্মকর্তারাও বলছেন, প্রতিদিন হাজার হাজার যাত্রী এই স্টেশন দিয়ে যাতায়াত করলেও ২০২৪ থেকে ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত স্টেশনে রাখা উন্মুক্ত খাতায় কেউ কোনো অভিযোগ লেখেননি। এ সময়ে কমলাপুর থেকে ছেড়ে যাওয়া প্রতিটি ট্রেনের গার্ডরুমেও খাতা রাখা ছিল, কিন্তু সেখানেও কোনো নালিশ জমা হয়নি।
তাহলে প্রশ্ন উঠতে পারে, এত বিড়ম্বনার পরও কারও কোনো নালিশ নেই কেন? সাধারণ যাত্রীরা কি ধরে নিয়েছেন, এ দেশে অভিযোগ করে কোনো লাভ হয় না? আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে সে প্রশ্ন করা হয়েছিল কয়েক যাত্রী এবং রেলের কর্মকর্তাকে। তাঁরা অবশ্য ভিন্ন ভিন্ন জবাব দিয়েছেন।
বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. আফজাল হোসেন বললেন, ‘এখন অভিযোগ আসে হটলাইন বা ফেসবুকে। আর স্টেশনে তো মানুষের অনেক তাড়াহুড়া থাকে, লিখবে কখন?’
রেলওয়ে সূত্র বলছে, রেলের হটলাইন ১৩১ নম্বরে ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত যাত্রীদের কাছ থেকে যত ফোনকল এসেছে, তার ৪১.৪৮ শতাংশ ছিল ট্রেনের অবস্থান জানার। ৩৬.১৪ শতাংশ ছিল অনলাইনে টিকিট রেজিস্ট্রেশন-সংক্রান্ত এবং ৮ শতাংশ কল ছিল টিকিট বাতিলের প্রক্রিয়া জানতে চাওয়া। এ সময়ে ওয়েবসাইটে ২৫৮টি অভিযোগ জমা পড়েছিল, যার মধ্যে ১০৫টি নিষ্পত্তি হয়েছে। অবশ্য ওয়েবসাইটে অভিযোগ জানানোর পর তা এক মাসের মধ্যে নিষ্পত্তি করার ব্যাপারে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নির্দেশনা রয়েছে।
ঢাকা-সিলেট রুটের জয়ন্তিকা এক্সপ্রেসের যাত্রী শরিফুল ইসলামের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল রেলের খাতায় লিখিত অভিযোগ না জানানোর কারণ নিয়ে। তিনি বলেন, ‘অভিযোগ তো আছে, কিন্তু অভিযোগ লেখার খাতা থাকে ট্রেনের একেবারে পেছনে গার্ডরুমে; কে যায় সেখানে? আর অভিযোগ করলেই কি ব্যবস্থা নেওয়া হবে?’
চট্টগ্রাম থেকে আসা সুবর্ণ এক্সপ্রেসের যাত্রী আয়েশা আক্তারের কাছেও একই প্রশ্ন করা হয়েছিল। তিনি বললেন, ‘গার্ডকে লিখিত অভিযোগ দেওয়া যায়, এটা তো জানতামই না।’
কমলাপুর রেলস্টেশনের কর্মকর্তারা বলছেন, ট্রেনে ও স্টেশনে যাত্রীদের অভিযোগ জানানোর সুযোগ আছে। তা প্ল্যাটফর্মে মাইকিং করে ও সাইনবোর্ডে জানানো হয়। এরপরও কেউ অভিযোগ লিখতে চান না।
গত বুধবার দুপুরে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনমাস্টারের কক্ষে গিয়ে দেখা গেল, এক যাত্রী সরাসরি মাস্টারের কাছে এসে অভিযোগ করছেন, তাঁকে এসি যাত্রীদের জন্য নির্ধারিত অপেক্ষা কক্ষের টয়লেট ব্যবহার করতে দেওয়া হয়নি। তবে স্টেশনমাস্টার বিষয়টি শুনে সঙ্গে সঙ্গে সমাধান করে দেন।
জানতে চাইলে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সাইদুর রহমান বলেন, ‘রেলে যাত্রীসেবার মান এবং স্টেশনের ব্যবস্থাপনা নিয়ে যাত্রীদের বিস্তর অভিযোগ আছে। কিন্তু তাঁরা আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দিতে চান না। যাত্রীরা মনে করেন, এসব দিয়ে কোনো কাজ হবে না, খালি খালি ঝামেলা বাড়িয়ে লাভ কী?’

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির জানাজার সময় পিছিয়ে আগামীকাল শনিবার বেলা দুইটায় নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ৭টা ২০ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
১৪ মিনিট আগে
ওসমান হাদির মৃত্যুর পর ছায়ানট ভবনে জোরপূর্বক প্রবেশ করে ভাঙচুর ও লুটতরাজের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি। আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে সরকারের প্রতি সংগঠনটি এই আহ্বান জানায়।
২৭ মিনিট আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান হাদির লাশ ঢাকায় পৌঁছানোকে কেন্দ্র করে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরজুড়ে নেওয়া হয়েছে ব্যাপক নিরাপত্তাব্যবস্থা।
৩২ মিনিট আগে
প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে)।
৩৫ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির জানাজার সময় এগিয়ে এনে আগামীকাল শনিবার বেলা দুইটায় নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ৭টা ২০ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামীকাল বেলা দুইটায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় শহিদ ওসমান হাদির নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এর আগে নামাজে জানাজা বেলা আড়াইটায় অনুষ্ঠিত হবার ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল।
শহিদ ওসমান হাদির নামাজে জানাজায় যারা অংশ নিতে আসবেন তারা কোনো প্রকার ব্যাগ বা ভারী বস্তু বহন না করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা যাচ্ছে।
একই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, সংসদ ভবন ও এর আশপাশের এলাকায় ড্রোন উড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির জানাজার সময় এগিয়ে এনে আগামীকাল শনিবার বেলা দুইটায় নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ৭টা ২০ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামীকাল বেলা দুইটায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় শহিদ ওসমান হাদির নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এর আগে নামাজে জানাজা বেলা আড়াইটায় অনুষ্ঠিত হবার ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল।
শহিদ ওসমান হাদির নামাজে জানাজায় যারা অংশ নিতে আসবেন তারা কোনো প্রকার ব্যাগ বা ভারী বস্তু বহন না করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা যাচ্ছে।
একই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, সংসদ ভবন ও এর আশপাশের এলাকায় ড্রোন উড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।

রেলযাত্রা নিয়ে মানুষের ভোগান্তির গল্পের শেষ নেই। সময়মতো ট্রেন না ছাড়া, দরকারি টিকিট না পাওয়া, অপরিচ্ছন্ন আসন, নোংরা প্ল্যাটফর্ম— এমন অভিযোগের দীর্ঘ তালিকা রয়েছে যাত্রী-মনে। ট্রেনে ও স্টেশনে সেসব অভিযোগ জানানোর জন্য রয়েছে বড় আকারের রুলটানা খাতা, যার সরকারি নাম ‘কমপ্লেইন রেজিস্ট্রার বুক’।
১০ আগস্ট ২০২৫
ওসমান হাদির মৃত্যুর পর ছায়ানট ভবনে জোরপূর্বক প্রবেশ করে ভাঙচুর ও লুটতরাজের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি। আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে সরকারের প্রতি সংগঠনটি এই আহ্বান জানায়।
২৭ মিনিট আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান হাদির লাশ ঢাকায় পৌঁছানোকে কেন্দ্র করে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরজুড়ে নেওয়া হয়েছে ব্যাপক নিরাপত্তাব্যবস্থা।
৩২ মিনিট আগে
প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে)।
৩৫ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ওসমান হাদির মৃত্যুর পর ছায়ানট ভবনে জোরপূর্বক প্রবেশ করে ভাঙচুর ও লুটতরাজের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি। আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে সরকারের প্রতি সংগঠনটি এই আহ্বান জানায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘গতকাল বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাত ১২টার পর ওসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যুকে উপলক্ষ করে একজোট লোক ছায়ানট-সংস্কৃতি ভবনে জোরপূর্বক প্রবেশ করে ভাঙচুর ও লুটতরাজ চালায় এবং অগ্নিসংযোগের চেষ্টা করে। তারা ছয়তলা ভবনের সব সিসি ক্যামেরাসহ অধিকাংশ কক্ষ, প্রক্ষালণ কক্ষ এবং বহু বাদ্যযন্ত্র, মিলনায়তন, কম্পিউটার ও আসবাবপত্র ভাঙচুর করেছে। সার্ভারসহ ছায়ানটের কিছু বাদ্যযন্ত্র ও আসবাবপত্র পুড়িয়ে দিয়েছে। অন্তত সাতটি ল্যাপটপসহ গোটা চারেক ফোন ও কিছু হার্ডডিস্ক লুট করেছে। তাদের ভাঙচুরে বৈদ্যুতিক সংযোগ ও সরঞ্জামও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমরা সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে আক্রমণকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সরকারকে অনুরোধ জানাচ্ছি।
‘ছায়ানট একটি স্বেচ্ছাসেবী ও স্বনির্ভর সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান। ছায়ানট কোনো সরকার, বিদেশি সংস্থা বা করপোরেট অনুদান নেয় না। সুতরাং, ছায়ানট আত্মশক্তিতে বলীয়ান হয়ে এই ক্ষতি পূরণ করবে এবং সংগীত ও শিশুদের সাধারণ শিক্ষায় এই সাময়িক বিঘ্নের দ্রুত প্রতিকার করতে বদ্ধপরিকর।’
এতে আরও বলা হয়, ‘ছায়ানটের কাজের ক্ষেত্র রাজনীতি নয়, সংগীত-সংস্কৃতিচর্চার মাধ্যমে বাঙালি জাতিসত্তাকে ধারণ করে ছায়ানট। ছায়ানট সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যের সমাজ গড়তে প্রয়াসী। আমরা ওসমান হাদির মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডে গভীরভাবে শোকাহত। কিন্তু ওই সূত্র ধরে ছায়ানট-সংস্কৃতি ভবনে কেন হামলা সংঘটিত হলো, তা মোটেই বোধগম্য নয়। হয়তো পরিস্থিতির সুযোগ গ্রহণ করেছে সংস্কৃতিচর্চার বিরোধী গোষ্ঠী।’
সংগীতশিক্ষার প্রতিষ্ঠানটি আরও বলে, ছায়ানট এই উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ অনানুষ্ঠানিক সংগীতশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। শিক্ষার্থীরা দেশে ও বিদেশে সমাদৃত। বাংলা গানের চর্চা বিস্তৃতির পাশাপাশি স্বাধীনতা-সংগ্রামে ছায়ানটের ভূমিকাও সারা বিশ্বে স্বীকৃত। তাই ছায়ানট-সংস্কৃতি ভবনে এই নিন্দনীয় হামলা মাতৃভূমি সম্পর্কে নেতিবাচক বার্তা পৌঁছে দিতে পারে বিশ্বে।
দেশ ও বিদেশ থেকে যে অগণিত শুভাকাঙ্ক্ষী তাঁদের উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা জানিয়েছেন, তাঁদের সবার কাছে ছায়ানট কৃতজ্ঞ।
বাঙালির আবহমান সংগীতসংস্কৃতির সাধনা ও প্রসারে ছায়ানট তার স্থির প্রত্যয় যাত্রায় অবিচল থাকবে।

ওসমান হাদির মৃত্যুর পর ছায়ানট ভবনে জোরপূর্বক প্রবেশ করে ভাঙচুর ও লুটতরাজের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি। আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে সরকারের প্রতি সংগঠনটি এই আহ্বান জানায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘গতকাল বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাত ১২টার পর ওসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যুকে উপলক্ষ করে একজোট লোক ছায়ানট-সংস্কৃতি ভবনে জোরপূর্বক প্রবেশ করে ভাঙচুর ও লুটতরাজ চালায় এবং অগ্নিসংযোগের চেষ্টা করে। তারা ছয়তলা ভবনের সব সিসি ক্যামেরাসহ অধিকাংশ কক্ষ, প্রক্ষালণ কক্ষ এবং বহু বাদ্যযন্ত্র, মিলনায়তন, কম্পিউটার ও আসবাবপত্র ভাঙচুর করেছে। সার্ভারসহ ছায়ানটের কিছু বাদ্যযন্ত্র ও আসবাবপত্র পুড়িয়ে দিয়েছে। অন্তত সাতটি ল্যাপটপসহ গোটা চারেক ফোন ও কিছু হার্ডডিস্ক লুট করেছে। তাদের ভাঙচুরে বৈদ্যুতিক সংযোগ ও সরঞ্জামও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমরা সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে আক্রমণকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সরকারকে অনুরোধ জানাচ্ছি।
‘ছায়ানট একটি স্বেচ্ছাসেবী ও স্বনির্ভর সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান। ছায়ানট কোনো সরকার, বিদেশি সংস্থা বা করপোরেট অনুদান নেয় না। সুতরাং, ছায়ানট আত্মশক্তিতে বলীয়ান হয়ে এই ক্ষতি পূরণ করবে এবং সংগীত ও শিশুদের সাধারণ শিক্ষায় এই সাময়িক বিঘ্নের দ্রুত প্রতিকার করতে বদ্ধপরিকর।’
এতে আরও বলা হয়, ‘ছায়ানটের কাজের ক্ষেত্র রাজনীতি নয়, সংগীত-সংস্কৃতিচর্চার মাধ্যমে বাঙালি জাতিসত্তাকে ধারণ করে ছায়ানট। ছায়ানট সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যের সমাজ গড়তে প্রয়াসী। আমরা ওসমান হাদির মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডে গভীরভাবে শোকাহত। কিন্তু ওই সূত্র ধরে ছায়ানট-সংস্কৃতি ভবনে কেন হামলা সংঘটিত হলো, তা মোটেই বোধগম্য নয়। হয়তো পরিস্থিতির সুযোগ গ্রহণ করেছে সংস্কৃতিচর্চার বিরোধী গোষ্ঠী।’
সংগীতশিক্ষার প্রতিষ্ঠানটি আরও বলে, ছায়ানট এই উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ অনানুষ্ঠানিক সংগীতশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। শিক্ষার্থীরা দেশে ও বিদেশে সমাদৃত। বাংলা গানের চর্চা বিস্তৃতির পাশাপাশি স্বাধীনতা-সংগ্রামে ছায়ানটের ভূমিকাও সারা বিশ্বে স্বীকৃত। তাই ছায়ানট-সংস্কৃতি ভবনে এই নিন্দনীয় হামলা মাতৃভূমি সম্পর্কে নেতিবাচক বার্তা পৌঁছে দিতে পারে বিশ্বে।
দেশ ও বিদেশ থেকে যে অগণিত শুভাকাঙ্ক্ষী তাঁদের উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা জানিয়েছেন, তাঁদের সবার কাছে ছায়ানট কৃতজ্ঞ।
বাঙালির আবহমান সংগীতসংস্কৃতির সাধনা ও প্রসারে ছায়ানট তার স্থির প্রত্যয় যাত্রায় অবিচল থাকবে।

রেলযাত্রা নিয়ে মানুষের ভোগান্তির গল্পের শেষ নেই। সময়মতো ট্রেন না ছাড়া, দরকারি টিকিট না পাওয়া, অপরিচ্ছন্ন আসন, নোংরা প্ল্যাটফর্ম— এমন অভিযোগের দীর্ঘ তালিকা রয়েছে যাত্রী-মনে। ট্রেনে ও স্টেশনে সেসব অভিযোগ জানানোর জন্য রয়েছে বড় আকারের রুলটানা খাতা, যার সরকারি নাম ‘কমপ্লেইন রেজিস্ট্রার বুক’।
১০ আগস্ট ২০২৫
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির জানাজার সময় পিছিয়ে আগামীকাল শনিবার বেলা দুইটায় নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ৭টা ২০ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
১৪ মিনিট আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান হাদির লাশ ঢাকায় পৌঁছানোকে কেন্দ্র করে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরজুড়ে নেওয়া হয়েছে ব্যাপক নিরাপত্তাব্যবস্থা।
৩২ মিনিট আগে
প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে)।
৩৫ মিনিট আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান হাদির লাশ ঢাকায় পৌঁছানোকে কেন্দ্র করে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরজুড়ে নেওয়া হয়েছে ব্যাপক নিরাপত্তাব্যবস্থা।
আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) বিকেলে বিমানবন্দর এলাকায় সরেজমিনে দেখা যায়, প্রধান সড়ক থেকে শুরু করে ডোমেস্টিক ও আন্তর্জাতিক টার্মিনালের প্রতিটি প্রবেশপথে সেনাবাহিনীর সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন। পুরো বিমানবন্দর এলাকার অভ্যন্তরীণ সড়কগুলোতেও নিরাপত্তা বাহিনীর টহল জোরদার করা হয়েছে।
এ ছাড়া ভিআইপি গেটে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ও আর্মড ফোর্স ব্যাটালিয়নের (এএফবি) সদস্যদের কঠোর দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে। নিরাপত্তার অংশ হিসেবে বিমানবন্দরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে অতিরিক্ত নজরদারি রাখা হয়েছে।
সূত্র জানায়, ওসমান হাদির লাশের বিমানবন্দরের ৮ নম্বর গেট দিয়ে বের করার প্রস্তুতি নেওয়া হয়। ওই গেট এলাকাতেও সেনাবাহিনী, আর্মড ফোর্স ব্যাটালিয়ন ও পুলিশের সদস্যদের কড়া অবস্থান লক্ষ্য করা গেছে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিজি ৫৮৫ ফ্লাইটে করে সিঙ্গাপুর থেকে আনা হয় ওসমান হাদির লাশ। ফ্লাইটটি সন্ধ্যা ৫টা ৪৯ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান হাদির লাশ ঢাকায় পৌঁছানোকে কেন্দ্র করে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরজুড়ে নেওয়া হয়েছে ব্যাপক নিরাপত্তাব্যবস্থা।
আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) বিকেলে বিমানবন্দর এলাকায় সরেজমিনে দেখা যায়, প্রধান সড়ক থেকে শুরু করে ডোমেস্টিক ও আন্তর্জাতিক টার্মিনালের প্রতিটি প্রবেশপথে সেনাবাহিনীর সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন। পুরো বিমানবন্দর এলাকার অভ্যন্তরীণ সড়কগুলোতেও নিরাপত্তা বাহিনীর টহল জোরদার করা হয়েছে।
এ ছাড়া ভিআইপি গেটে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ও আর্মড ফোর্স ব্যাটালিয়নের (এএফবি) সদস্যদের কঠোর দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে। নিরাপত্তার অংশ হিসেবে বিমানবন্দরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে অতিরিক্ত নজরদারি রাখা হয়েছে।
সূত্র জানায়, ওসমান হাদির লাশের বিমানবন্দরের ৮ নম্বর গেট দিয়ে বের করার প্রস্তুতি নেওয়া হয়। ওই গেট এলাকাতেও সেনাবাহিনী, আর্মড ফোর্স ব্যাটালিয়ন ও পুলিশের সদস্যদের কড়া অবস্থান লক্ষ্য করা গেছে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিজি ৫৮৫ ফ্লাইটে করে সিঙ্গাপুর থেকে আনা হয় ওসমান হাদির লাশ। ফ্লাইটটি সন্ধ্যা ৫টা ৪৯ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।

রেলযাত্রা নিয়ে মানুষের ভোগান্তির গল্পের শেষ নেই। সময়মতো ট্রেন না ছাড়া, দরকারি টিকিট না পাওয়া, অপরিচ্ছন্ন আসন, নোংরা প্ল্যাটফর্ম— এমন অভিযোগের দীর্ঘ তালিকা রয়েছে যাত্রী-মনে। ট্রেনে ও স্টেশনে সেসব অভিযোগ জানানোর জন্য রয়েছে বড় আকারের রুলটানা খাতা, যার সরকারি নাম ‘কমপ্লেইন রেজিস্ট্রার বুক’।
১০ আগস্ট ২০২৫
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির জানাজার সময় পিছিয়ে আগামীকাল শনিবার বেলা দুইটায় নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ৭টা ২০ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
১৪ মিনিট আগে
ওসমান হাদির মৃত্যুর পর ছায়ানট ভবনে জোরপূর্বক প্রবেশ করে ভাঙচুর ও লুটতরাজের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি। আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে সরকারের প্রতি সংগঠনটি এই আহ্বান জানায়।
২৭ মিনিট আগে
প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে)।
৩৫ মিনিট আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে)।
আজ শুক্রবার এক বিবৃতিতে এ উদ্বেগ জানায় বিশ্বজুড়ে সংবাদকর্মীদের অধিকার রক্ষায় কাজ করা আন্তর্জাতিক সংগঠনটি।
বিবৃতিতে বলা হয়, হামলার সময় সাংবাদিকেরা কার্যালয়ের ভেতরে আটকা পড়েছিলেন; পরে তাঁদের উদ্ধার করা হয়।
সিপিজে বলেছে, তারা পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছে এবং বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষের কাছে সংবাদমাধ্যম ও সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি এ ঘটনার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের জবাবদিহির আওতায় আনার আহ্বান জানাচ্ছে।

প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে)।
আজ শুক্রবার এক বিবৃতিতে এ উদ্বেগ জানায় বিশ্বজুড়ে সংবাদকর্মীদের অধিকার রক্ষায় কাজ করা আন্তর্জাতিক সংগঠনটি।
বিবৃতিতে বলা হয়, হামলার সময় সাংবাদিকেরা কার্যালয়ের ভেতরে আটকা পড়েছিলেন; পরে তাঁদের উদ্ধার করা হয়।
সিপিজে বলেছে, তারা পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছে এবং বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষের কাছে সংবাদমাধ্যম ও সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি এ ঘটনার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের জবাবদিহির আওতায় আনার আহ্বান জানাচ্ছে।

রেলযাত্রা নিয়ে মানুষের ভোগান্তির গল্পের শেষ নেই। সময়মতো ট্রেন না ছাড়া, দরকারি টিকিট না পাওয়া, অপরিচ্ছন্ন আসন, নোংরা প্ল্যাটফর্ম— এমন অভিযোগের দীর্ঘ তালিকা রয়েছে যাত্রী-মনে। ট্রেনে ও স্টেশনে সেসব অভিযোগ জানানোর জন্য রয়েছে বড় আকারের রুলটানা খাতা, যার সরকারি নাম ‘কমপ্লেইন রেজিস্ট্রার বুক’।
১০ আগস্ট ২০২৫
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির জানাজার সময় পিছিয়ে আগামীকাল শনিবার বেলা দুইটায় নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ৭টা ২০ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
১৪ মিনিট আগে
ওসমান হাদির মৃত্যুর পর ছায়ানট ভবনে জোরপূর্বক প্রবেশ করে ভাঙচুর ও লুটতরাজের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি। আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে সরকারের প্রতি সংগঠনটি এই আহ্বান জানায়।
২৭ মিনিট আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান হাদির লাশ ঢাকায় পৌঁছানোকে কেন্দ্র করে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরজুড়ে নেওয়া হয়েছে ব্যাপক নিরাপত্তাব্যবস্থা।
৩২ মিনিট আগে