নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। কিন্তু জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়ায় আয়োজিত সংলাপে অংশগ্রহণকারী বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল চায় সরকার যত শিগগির সম্ভব জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করুক। এই সনদের ভিত্তিতেই আগামী নির্বাচন হোক। কিন্তু সনদ কীভাবে বাস্তবায়ন করা যেতে পারে, তা এখনো সরকার ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে স্পষ্ট নয়।
অন্যদিকে, জুলাই সনদ থেকে কী বা কতটুকু আগামী জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতির ক্ষেত্রে সমন্বিত করতে হবে, তা-ও নির্বাচন কমিশনের কাছে স্পষ্ট নয়।
সরকার ও ঐকমত্য কমিশনের ভেতরকার তথ্য অনুযায়ী, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস মনে করেন ঐকমত্য কমিশন জুলাই সনদ শুধু তৈরি করে দিলেই চলবে না, এই সনদ কীভাবে বাস্তবায়ন করা যেতে পারে—সে বিষয়েও সুপারিশ করার জন্য তিনি কমিশনকে নির্দেশনা দিয়েছেন।
ঐকমত্য কমিশন তাহলে কোন পথে এগোচ্ছে, জানতে চাইলে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ জানান, সনদের সমন্বিত পূর্ণাঙ্গ খসড়া আগামী দুদিনের মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হবে। সনদটি চূড়ান্ত হওয়ার পর তা বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে কমিশন বিশেষজ্ঞদের মত নেবে, দলগুলোর সঙ্গেও কথা বলবে।
জাতীয় সংসদের এলডি হলে গতকাল শুক্রবার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আলী রীয়াজ এসব কথা জানান। তিনি বলেন, ‘এখন বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার বিষয়ে বিশেষজ্ঞ এবং রাজনৈতিক দলগুলোর দিকে তাকিয়ে আছি। তারা কীভাবে বলে, আমরা হয়তো সেভাবে পরামর্শ দিতে পারব।’
কমিশনের সহসভাপতি জানান, কোনো কোনো দল সনদের ভিত্তিতে নির্বাচনের কথা বলছে। কিন্তু নির্বাচন প্রক্রিয়ার সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যুক্ত নয়। কমিশনের দায়িত্ব হচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করা। যে যে বিষয়ে দলগুলো ও অংশীজনেরা একমত হচ্ছে, সেগুলোর সমন্বয়ে সনদ তৈরি করে তা বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া কী হবে, সে বিষয়ে কমিশন সুপারিশ সরকারের কাছে পেশ করবে। আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে সরকার এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
জুলাই সনদের পটভূমি তুলে ধরে এতে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য কয়েকটি অঙ্গীকারের বিষয়ে লিখিতভাবে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে গত ২৮ জুলাই পাঠানো হয়। এসব অঙ্গীকার নিয়ে অধিকাংশ দলের আপত্তি রয়েছে।
তবে আলী রীয়াজ গতকাল বলেন, অঙ্গীকারের অংশটি কমিশনের সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব নয়। দলগুলোর মন্তব্যের ভিত্তিতে এই অংশে আরও বিষয় যুক্ত হবে, সংশোধিত হবে। এ নিয়ে ঐকমত্য হলে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের দিনক্ষণ ঠিক করা হবে; অন্যমত পেলেও বিবেচনা করা হবে।
জুলাই সনদ নিয়ে এখন পর্যন্ত আলোচনা হয়েছে দুটি ধাপে। দ্বিতীয় ধাপে ২০টি বিষয় আলোচনায় আসে। এর ১১টিতে দলগুলো একমত হয়েছে, নয়টিতে দলগুলোর লিখিত ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট) আছে। সংসদে মহিলা প্রতিনিধিত্ব নিয়ে দলগুলোর সবচেয়ে বেশি ভিন্নমত পড়েছে বলে জানায় কমিশন।
এ বিষয়ে আলী রীয়াজ বলেন, ব্যাপকসংখ্যক দল নোট অব ডিসেন্ট দিলে তার গুরুত্ব আছে। এ বিষয়ে কমিশন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলবে। আইনি ও সাংবিধানিক বিষয়গুলো সেখানে আলোচনায় আসবে।
তৃতীয় ধাপের আলোচনাটা কমিশন স্বল্পতম সময়ে করতে চায় বলে জানিয়েছেন আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, বিশেষজ্ঞদের মতামত ও রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থানের ক্ষেত্রে এক জায়গায় আসা যায় কি না, সে চেষ্টা কমিশন করবে। সেটা খুব দীর্ঘমেয়াদি হবে না।
আগামী নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন শুরু করা সম্ভব কি না, এমন প্রশ্নে আলী রীয়াজ বলেন, ‘নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের কিছু প্রস্তাব আশু, কিছু প্রস্তাব দীর্ঘমেয়াদি। এর কিছু বাস্তবায়ন হচ্ছে।... আশা করি, ইতিমধ্যে সংস্কার পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, (এমন বিষয়ে) ইসির পক্ষ থেকে (ব্যবস্থা) নেওয়া হচ্ছে; এবং আরও পদক্ষেপ নেবে।’
ভোটের প্রস্তুতির সঙ্গে জুলাই সনদ সমন্বয় করা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণবিধিমালা তৈরির কাজ নির্বাচন কমিশনের দিক থেকে এগিয়ে রাখা হয়েছে। এটি চূড়ান্ত করে পাঠাতে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। ঐকমত্য কমিশনের মতামত না পেলে বলা যাচ্ছে না, সেখানে (সনদে) কী আছে। এমনও হতে পারে, তাতে যেসব সুপারিশ থাকবে, তা নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যে আরপিওতে যুক্ত করেছে।
এদিকে ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে চলতি মাসের মাঝামাঝি। কমিশনের সহসভাপতি মনে করেন, এর মধ্যে সনদের কাজ সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে কতটুকু অগ্রসর হওয়া যাবে, তা অনেকটা দল ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনার ওপর নির্ভর করবে।
কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধির সম্ভাবনার বিষয়ে আলী রীয়াজ জানান, কাজের অগ্রগতি কমিশনের সভাপতি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসকে অবহিত করা হচ্ছে। প্রয়োজন হলে তিনি সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন।
গতকালের সংবাদ সম্মেলনে ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান, সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, মো. আইয়ুব মিয়া ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (ঐকমত্য) মনির হায়দার উপস্থিত ছিলেন।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। কিন্তু জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়ায় আয়োজিত সংলাপে অংশগ্রহণকারী বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল চায় সরকার যত শিগগির সম্ভব জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করুক। এই সনদের ভিত্তিতেই আগামী নির্বাচন হোক। কিন্তু সনদ কীভাবে বাস্তবায়ন করা যেতে পারে, তা এখনো সরকার ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে স্পষ্ট নয়।
অন্যদিকে, জুলাই সনদ থেকে কী বা কতটুকু আগামী জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতির ক্ষেত্রে সমন্বিত করতে হবে, তা-ও নির্বাচন কমিশনের কাছে স্পষ্ট নয়।
সরকার ও ঐকমত্য কমিশনের ভেতরকার তথ্য অনুযায়ী, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস মনে করেন ঐকমত্য কমিশন জুলাই সনদ শুধু তৈরি করে দিলেই চলবে না, এই সনদ কীভাবে বাস্তবায়ন করা যেতে পারে—সে বিষয়েও সুপারিশ করার জন্য তিনি কমিশনকে নির্দেশনা দিয়েছেন।
ঐকমত্য কমিশন তাহলে কোন পথে এগোচ্ছে, জানতে চাইলে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ জানান, সনদের সমন্বিত পূর্ণাঙ্গ খসড়া আগামী দুদিনের মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হবে। সনদটি চূড়ান্ত হওয়ার পর তা বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে কমিশন বিশেষজ্ঞদের মত নেবে, দলগুলোর সঙ্গেও কথা বলবে।
জাতীয় সংসদের এলডি হলে গতকাল শুক্রবার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আলী রীয়াজ এসব কথা জানান। তিনি বলেন, ‘এখন বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার বিষয়ে বিশেষজ্ঞ এবং রাজনৈতিক দলগুলোর দিকে তাকিয়ে আছি। তারা কীভাবে বলে, আমরা হয়তো সেভাবে পরামর্শ দিতে পারব।’
কমিশনের সহসভাপতি জানান, কোনো কোনো দল সনদের ভিত্তিতে নির্বাচনের কথা বলছে। কিন্তু নির্বাচন প্রক্রিয়ার সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যুক্ত নয়। কমিশনের দায়িত্ব হচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করা। যে যে বিষয়ে দলগুলো ও অংশীজনেরা একমত হচ্ছে, সেগুলোর সমন্বয়ে সনদ তৈরি করে তা বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া কী হবে, সে বিষয়ে কমিশন সুপারিশ সরকারের কাছে পেশ করবে। আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে সরকার এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
জুলাই সনদের পটভূমি তুলে ধরে এতে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য কয়েকটি অঙ্গীকারের বিষয়ে লিখিতভাবে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে গত ২৮ জুলাই পাঠানো হয়। এসব অঙ্গীকার নিয়ে অধিকাংশ দলের আপত্তি রয়েছে।
তবে আলী রীয়াজ গতকাল বলেন, অঙ্গীকারের অংশটি কমিশনের সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব নয়। দলগুলোর মন্তব্যের ভিত্তিতে এই অংশে আরও বিষয় যুক্ত হবে, সংশোধিত হবে। এ নিয়ে ঐকমত্য হলে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের দিনক্ষণ ঠিক করা হবে; অন্যমত পেলেও বিবেচনা করা হবে।
জুলাই সনদ নিয়ে এখন পর্যন্ত আলোচনা হয়েছে দুটি ধাপে। দ্বিতীয় ধাপে ২০টি বিষয় আলোচনায় আসে। এর ১১টিতে দলগুলো একমত হয়েছে, নয়টিতে দলগুলোর লিখিত ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট) আছে। সংসদে মহিলা প্রতিনিধিত্ব নিয়ে দলগুলোর সবচেয়ে বেশি ভিন্নমত পড়েছে বলে জানায় কমিশন।
এ বিষয়ে আলী রীয়াজ বলেন, ব্যাপকসংখ্যক দল নোট অব ডিসেন্ট দিলে তার গুরুত্ব আছে। এ বিষয়ে কমিশন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলবে। আইনি ও সাংবিধানিক বিষয়গুলো সেখানে আলোচনায় আসবে।
তৃতীয় ধাপের আলোচনাটা কমিশন স্বল্পতম সময়ে করতে চায় বলে জানিয়েছেন আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, বিশেষজ্ঞদের মতামত ও রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থানের ক্ষেত্রে এক জায়গায় আসা যায় কি না, সে চেষ্টা কমিশন করবে। সেটা খুব দীর্ঘমেয়াদি হবে না।
আগামী নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন শুরু করা সম্ভব কি না, এমন প্রশ্নে আলী রীয়াজ বলেন, ‘নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের কিছু প্রস্তাব আশু, কিছু প্রস্তাব দীর্ঘমেয়াদি। এর কিছু বাস্তবায়ন হচ্ছে।... আশা করি, ইতিমধ্যে সংস্কার পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, (এমন বিষয়ে) ইসির পক্ষ থেকে (ব্যবস্থা) নেওয়া হচ্ছে; এবং আরও পদক্ষেপ নেবে।’
ভোটের প্রস্তুতির সঙ্গে জুলাই সনদ সমন্বয় করা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণবিধিমালা তৈরির কাজ নির্বাচন কমিশনের দিক থেকে এগিয়ে রাখা হয়েছে। এটি চূড়ান্ত করে পাঠাতে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। ঐকমত্য কমিশনের মতামত না পেলে বলা যাচ্ছে না, সেখানে (সনদে) কী আছে। এমনও হতে পারে, তাতে যেসব সুপারিশ থাকবে, তা নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যে আরপিওতে যুক্ত করেছে।
এদিকে ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে চলতি মাসের মাঝামাঝি। কমিশনের সহসভাপতি মনে করেন, এর মধ্যে সনদের কাজ সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে কতটুকু অগ্রসর হওয়া যাবে, তা অনেকটা দল ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনার ওপর নির্ভর করবে।
কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধির সম্ভাবনার বিষয়ে আলী রীয়াজ জানান, কাজের অগ্রগতি কমিশনের সভাপতি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসকে অবহিত করা হচ্ছে। প্রয়োজন হলে তিনি সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন।
গতকালের সংবাদ সম্মেলনে ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান, সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, মো. আইয়ুব মিয়া ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (ঐকমত্য) মনির হায়দার উপস্থিত ছিলেন।
রেলযাত্রা নিয়ে মানুষের ভোগান্তির গল্পের শেষ নেই। সময়মতো ট্রেন না ছাড়া, দরকারি টিকিট না পাওয়া, অপরিচ্ছন্ন আসন, নোংরা প্ল্যাটফর্ম— এমন অভিযোগের দীর্ঘ তালিকা রয়েছে যাত্রী-মনে। ট্রেনে ও স্টেশনে সেসব অভিযোগ জানানোর জন্য রয়েছে বড় আকারের রুলটানা খাতা, যার সরকারি নাম ‘কমপ্লেইন রেজিস্ট্রার বুক’।
২৬ মিনিট আগেঅবশেষে ব্ল্যাংক স্মার্ট কার্ড কেনার জট খুলছে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী মাসের (সেপ্টেম্বর) প্রথম সপ্তাহ থেকে ব্ল্যাংক স্মার্ট কার্ড হাতে পাবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আইডেনটিফিকেশন সিস্টেম ফর এনহ্যান্সিং অ্যাকসেস টু সার্ভিসেস (আইডিইএ) দ্বিতীয় পর্যায় প্রকল্পের মাধ্যমে ২ কোটি ৩৬ লাখ ৩৪ হাজার কার্ড কিনছে...
২ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, ‘সম্প্রতি সংবাদপত্রে প্রকাশিত কিছু প্রতিবেদন অন্তর্বর্তী সরকারের নজরে এসেছে, যেখানে সাবেক সরকারি কর্মকর্তা এ বি এম আব্দুস সাত্তার নাম উল্লেখ না করে কয়েকজন উপদেষ্টার বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ উত্থাপন করেছেন। আমরা এই অভিযোগ দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করছি। প্রমাণ উপস্থাপন বা ব্যক্তিদের...
৯ ঘণ্টা আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ দিন আগে