নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতি গঠনের সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কৌশলগত নেতৃত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। তিনি বলেছেন, দেশের সব প্রতিষ্ঠানকে আরও কার্যকর ও অন্তর্ভুক্তিমূলক করতে হলে গতিশীল ও সংস্কারমুখী নেতৃত্ব গড়ে তুলতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার মিরপুর সেনানিবাসে ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে (এনডিসি) আয়োজিত তিন সপ্তাহব্যাপী স্ট্র্যাটেজিক লিডারশিপ প্রশিক্ষণ ক্যাপস্টোন কোর্স ২০২৫/২-এর সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বিকেলে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান বলেন, দ্রুত পরিবর্তনশীল বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে কৌশলগত অন্তর্দৃষ্টি ও জ্ঞানভিত্তিক নেতৃত্ব গড়ে তুলতে ক্যাপস্টোন কোর্স একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম। পরিবর্তনশীল ভূরাজনীতি, প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও নতুন জাতীয় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এ ধরনের প্রশিক্ষণ কার্যকর ভূমিকা রাখছে।
তিনি কোর্সে অংশগ্রহণকারী ফেলোদের অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, জাতিগত অগ্রগতির জন্য সম্মিলিত চিন্তাভাবনা, আন্তসংস্থার সহযোগিতা ও সুপরিকল্পিত নেতৃত্ব অপরিহার্য। কোর্সে অংশ নেওয়া ফেলোদের মধ্যে গড়ে ওঠা পারস্পরিক সহযোগিতার মনোভাব তাঁদের পেশাগত ও জাতীয় জীবনে দীর্ঘস্থায়ী অবদান রাখবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
ক্যাপস্টোন কোর্সে জ্যেষ্ঠ সামরিক কর্মকর্তা, শিক্ষাবিদ, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, বিজ্ঞানী, সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, কূটনীতিক, সাংবাদিক, ব্যবসায়ীসহ মোট ৪৫ জন ফেলো অংশ নেন।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন এনডিসি কমান্ড্যান্ট লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোহাম্মদ শাহীনুল হক। তিনি বলেন, জাতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সংলাপ এবং একীভূত চিন্তাধারা বিকাশে এই কোর্স অত্যন্ত কার্যকর। ফেলোগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নিয়ে কৌশলগত নেতৃত্বে একটি শক্তিশালী সেতুবন্ধন তৈরি করেছেন।
অনুষ্ঠানে সশস্ত্র বাহিনী ও সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের ঊর্ধ্বতন সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তা, এনডিসির ফ্যাকাল্টি ও স্টাফ অফিসার এবং জাতীয় পর্যায়ের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
জাতি গঠনের সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কৌশলগত নেতৃত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। তিনি বলেছেন, দেশের সব প্রতিষ্ঠানকে আরও কার্যকর ও অন্তর্ভুক্তিমূলক করতে হলে গতিশীল ও সংস্কারমুখী নেতৃত্ব গড়ে তুলতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার মিরপুর সেনানিবাসে ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে (এনডিসি) আয়োজিত তিন সপ্তাহব্যাপী স্ট্র্যাটেজিক লিডারশিপ প্রশিক্ষণ ক্যাপস্টোন কোর্স ২০২৫/২-এর সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বিকেলে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান বলেন, দ্রুত পরিবর্তনশীল বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে কৌশলগত অন্তর্দৃষ্টি ও জ্ঞানভিত্তিক নেতৃত্ব গড়ে তুলতে ক্যাপস্টোন কোর্স একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম। পরিবর্তনশীল ভূরাজনীতি, প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও নতুন জাতীয় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এ ধরনের প্রশিক্ষণ কার্যকর ভূমিকা রাখছে।
তিনি কোর্সে অংশগ্রহণকারী ফেলোদের অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, জাতিগত অগ্রগতির জন্য সম্মিলিত চিন্তাভাবনা, আন্তসংস্থার সহযোগিতা ও সুপরিকল্পিত নেতৃত্ব অপরিহার্য। কোর্সে অংশ নেওয়া ফেলোদের মধ্যে গড়ে ওঠা পারস্পরিক সহযোগিতার মনোভাব তাঁদের পেশাগত ও জাতীয় জীবনে দীর্ঘস্থায়ী অবদান রাখবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
ক্যাপস্টোন কোর্সে জ্যেষ্ঠ সামরিক কর্মকর্তা, শিক্ষাবিদ, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, বিজ্ঞানী, সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, কূটনীতিক, সাংবাদিক, ব্যবসায়ীসহ মোট ৪৫ জন ফেলো অংশ নেন।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন এনডিসি কমান্ড্যান্ট লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোহাম্মদ শাহীনুল হক। তিনি বলেন, জাতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সংলাপ এবং একীভূত চিন্তাধারা বিকাশে এই কোর্স অত্যন্ত কার্যকর। ফেলোগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নিয়ে কৌশলগত নেতৃত্বে একটি শক্তিশালী সেতুবন্ধন তৈরি করেছেন।
অনুষ্ঠানে সশস্ত্র বাহিনী ও সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের ঊর্ধ্বতন সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তা, এনডিসির ফ্যাকাল্টি ও স্টাফ অফিসার এবং জাতীয় পর্যায়ের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আজ রোববার থেকে সাক্ষ্য গ্রহণ হবে। প্রসিকিউশনের সূচনা বক্তব্যের পরই সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হবে।
৫ মিনিট আগেঅনিশ্চয়তা-সংশয় কাটিয়ে নির্ধারিত সময়েই ঘোষিত হচ্ছে জুলাই ঘোষণাপত্র। সরকারের পক্ষ থেকে গতকাল শনিবার জানানো হয়েছে, স্বৈরাচার পতনের বর্ষপূর্তির দিন ৫ আগস্ট মঙ্গলবার সব পক্ষের উপস্থিতিতেই ঘোষণাপত্র উপস্থাপন করা হবে।
৭ ঘণ্টা আগেঅটিজম একাডেমির জন্য দক্ষ জনবল তৈরির অংশ হিসেবে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণে খরচ হয়েছে ২৮ কোটি টাকার বেশি। তবে অটিজম একাডেমি তৈরির অসমাপ্ত প্রকল্প সমাপ্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। অর্থাৎ পূর্ণাঙ্গ অটিজম একাডেমি না করেই প্রকল্পটির ইতি টানতে চায় মন্ত্রণালয়।
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে বিভিন্ন শ্রেণির প্রায় এক হাজার ওষুধের নিবন্ধন আবেদন দুই বছরের বেশি সময় ধরে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে ঝুলে আছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ঔষধ শিল্প সমিতির (বিএপিআই) নেতারা। এদিকে আগামী বছরের নভেম্বরে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে উত্তরণ ঘটলে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও)
১২ ঘণ্টা আগে