নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে প্রশাসনিক, আইনি এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে দিয়ে গণমাধ্যমগুলোর স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করলেও অন্তর্বর্তী সরকার এসব বিষয়ে ন্যূনতম হস্তক্ষেপ করেনি বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ শনিবার (৫ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দ্য ডেইলি স্টার সেন্টারে ‘গণমাধ্যম সংস্কার প্রতিবেদন পর্যালোচনা’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
শফিকুল আলম বলেন, ‘বাংলাদেশের সাংবাদিকতা আগে অনেক বেশি সরকার নিয়ন্ত্রিত ছিল। আমরা সেই জায়গা থেকে বের হতে চাচ্ছি। যেন সবাই ইথিক্যাল গ্রাউন্ড থেকে সাংবাদিকতা করতে পারে, সব করতে পারছি তেমন না, তবে অনেক কিছুই করা যাচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টটা আমাদের মাথার ওপর একদম একটা খড়্গ হিসেবে ছিল। যেটা ব্যবহার করে একটা হিসাবে এসেছে—সাত হাজারের বেশি কেস করা হয়েছে। মেইন টার্গেট ছিল বাক্স্বাধীনতাকে ব্যাহত করা। বাংলাদেশে শেখ হাসিনার আমলে মানুষ মেইন স্ট্রিম মিডিয়ায় কথা বলতে পারত না অনেক ক্ষেত্রেই। ফেসবুক বা ইউটিউব বা সোশ্যাল মিডিয়াকে সবার কণ্ঠস্বরকে নিয়ন্ত্রণ করার একটা যন্ত্র বা মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করেছে। সেটাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্যই ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট বা সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট নিয়ে আসে। আমরা প্রথম যে কাজটা করেছি, এই পুরো আইনটাকে বাদ দিয়েছি।’
নতুন সাইবার নিরাপত্তা আইন প্রসঙ্গে শফিকুল আলম বলেন, ‘নতুন আইন করার ক্ষেত্রে আমরা প্রত্যেকটা গ্রুপের সঙ্গে কথা বলেছি। সবাই মতামত দিয়েছেন। আমরা মনে করি না, কেউ বলতে পারবে—এটার মাধ্যমে কারও বাক্স্বাধীনতায় আমরা আক্রমণ করেছি। শুধু এই আইন না, আরও অনেকভাবেই বাংলাদেশে মানুষের মুখ বন্ধ করা হয়েছে।’
আগে ডিজিএফআইসহ গোয়েন্দা ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর মাধ্যমে ভয়ের সংস্কৃতি তৈরি করা হয়েছিল মন্তব্য করে প্রেস সচিব বলেন, ‘আগে যেটা ছিল, গোপন কোনো সংস্থাকে দিয়ে একটা ভয়ের সংস্কৃতি তৈরি করে আপনার মুখটাকে বন্ধ করা। আমরা এটা বন্ধ করতে পেরেছি। আমাদের তরফ থেকে বারবার বলা হয়েছে, কোনো ধরনের কোনো সিক্রেট এজেন্সি, কোনো ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি যেন কোনো সংবাদমাধ্যম বা সাংবাদিককে একটা যেন ফোন না করে।’
গণমাধ্যমকর্মীদের এ নিয়ে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘যদি কেউ ভুল তথ্য দেয়, অপতথ্য দেয়, সরকারের একটা মেকানিজম আছে; সরকার সেটা দেখবে। আমরা বলব, যে এই নিউজটা ভুল আছে। আপনি এই জিনিসটা ঠিকমতো দিচ্ছেন না।’
আওয়ামী লীগ সরকার আমলের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘আগে পিএম অফিসের একজন ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি মিনিস্টার ছিলেন। ওনার জন্য এটা করা যাবে না, ওটা করা যাবে না। আমরা তো সে জায়গায় যেতে চাই না। আমরা চাই বাংলাদেশে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতাটা প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পাক। অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ, লিগ্যাল এবং গোয়েন্দা সংস্থাকে দিয়ে চাপ দেওয়া—এই তিনটি জায়গায় এই সরকার ন্যূনতম কোনো হস্তক্ষেপ করেনি।’
নিউজ ২৪-এর বার্তা সম্পাদক বোরহানুল হক সম্রাট বলেন, ‘সাংবাদিকদের পেশাগত উন্নয়ন ও আর্থিক স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে।’
নিউজ ২৪-এর হেড অব নিউজ শরিফুল ইসলাম জানান, গণমাধ্যম আস্থার সংকটে ভুগছে। তিনি বলেন, মূল সংস্কারের জায়গা হচ্ছে, আস্থার জায়গাটা। কেন গণমাধ্যমের প্রতি মানুষের আস্থা তৈরি হচ্ছে না। আস্থার জায়গাটা আরও পরিষ্কার করতে হবে।
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সদস্য ফাহিম আহমেদ বলেন, ‘আমরা যেটুকু সংস্কার প্রস্তাবনা দিয়েছি, সেটুকু বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিলেও মানুষের মনে সংস্কার নিয়ে ইতিবাচক ধারণা তৈরি হবে।’ এ সময় তিনি প্রেস সচিব শফিকুল আলমের প্রতি গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা দ্রুত বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানান।
তবে কমিশনের কার্যক্রম, বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেন এনটিভির সাবেক হেড অব নিউজ খাইরুল আনোয়ার মুকুল। তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন সময় আশার আলো দেখা যায়, তবে শেষ পর্যন্ত আর কিছু হয় না। মার্চের ২৪ তারিখে সংস্কারের সংক্ষিপ্ত তালিকা দেওয়া হয়েছে। তার তিন মাস পর একটা পর্যালোচনা কমিটি গঠন করা হয়। একটা পর্যালোচনা কমিটি করতে তিন মাস সময় লাগলে এটার বাস্তবায়ন কি আদৌ হবে?’
চ্যানেল আইয়ের সাংবাদিক জান্নাতুল বাকি কেকা বলেন, ‘গণমাধ্যমে নারীদের পক্ষে কথা বলার মানুষ খুব একটা নেই। নারীরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে যেতে পারে না। গণমাধ্যমের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে নারীদের নিয়ে আসতে প্রতিবেদনে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা থাকতে হবে।’
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সদস্য ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতি আরা নাসরীন বলেন, কমিশনের কাজে অসম্পূর্ণতা থাকতে পারে—সেগুলো আলোচনা হবে, পর্যালোচনা হবে। তারপর বাস্তবায়নের চেষ্টা হবে। আগে গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা প্রতিষ্ঠা করতে হবে। এই জায়গায় যেতে যতটুকু করা প্রয়োজন, তার চেষ্টা করা হচ্ছে।
সভাপতির বক্তব্যে ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টারের (বিজেসি) সভাপতি রেজোয়ানুল হক রাজা বলেন, ‘গত সরকারের আমলে সরকারের কাছাকাছি যাওয়ার চেষ্টা, দলবাজির কারণে সাংবাদিকতার বর্তমান হাল তৈরি হয়েছে। কমিশনের রিপোর্টের সঙ্গে শতভাগ একমত না হলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রে একমত। সাংবাদিকদের আর্থিক স্বচ্ছতা নিশ্চিত না হলে যথাযথ সাংবাদিকতা আশা করা যায় না।’
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে প্রশাসনিক, আইনি এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে দিয়ে গণমাধ্যমগুলোর স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করলেও অন্তর্বর্তী সরকার এসব বিষয়ে ন্যূনতম হস্তক্ষেপ করেনি বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ শনিবার (৫ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দ্য ডেইলি স্টার সেন্টারে ‘গণমাধ্যম সংস্কার প্রতিবেদন পর্যালোচনা’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
শফিকুল আলম বলেন, ‘বাংলাদেশের সাংবাদিকতা আগে অনেক বেশি সরকার নিয়ন্ত্রিত ছিল। আমরা সেই জায়গা থেকে বের হতে চাচ্ছি। যেন সবাই ইথিক্যাল গ্রাউন্ড থেকে সাংবাদিকতা করতে পারে, সব করতে পারছি তেমন না, তবে অনেক কিছুই করা যাচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টটা আমাদের মাথার ওপর একদম একটা খড়্গ হিসেবে ছিল। যেটা ব্যবহার করে একটা হিসাবে এসেছে—সাত হাজারের বেশি কেস করা হয়েছে। মেইন টার্গেট ছিল বাক্স্বাধীনতাকে ব্যাহত করা। বাংলাদেশে শেখ হাসিনার আমলে মানুষ মেইন স্ট্রিম মিডিয়ায় কথা বলতে পারত না অনেক ক্ষেত্রেই। ফেসবুক বা ইউটিউব বা সোশ্যাল মিডিয়াকে সবার কণ্ঠস্বরকে নিয়ন্ত্রণ করার একটা যন্ত্র বা মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করেছে। সেটাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্যই ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট বা সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট নিয়ে আসে। আমরা প্রথম যে কাজটা করেছি, এই পুরো আইনটাকে বাদ দিয়েছি।’
নতুন সাইবার নিরাপত্তা আইন প্রসঙ্গে শফিকুল আলম বলেন, ‘নতুন আইন করার ক্ষেত্রে আমরা প্রত্যেকটা গ্রুপের সঙ্গে কথা বলেছি। সবাই মতামত দিয়েছেন। আমরা মনে করি না, কেউ বলতে পারবে—এটার মাধ্যমে কারও বাক্স্বাধীনতায় আমরা আক্রমণ করেছি। শুধু এই আইন না, আরও অনেকভাবেই বাংলাদেশে মানুষের মুখ বন্ধ করা হয়েছে।’
আগে ডিজিএফআইসহ গোয়েন্দা ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর মাধ্যমে ভয়ের সংস্কৃতি তৈরি করা হয়েছিল মন্তব্য করে প্রেস সচিব বলেন, ‘আগে যেটা ছিল, গোপন কোনো সংস্থাকে দিয়ে একটা ভয়ের সংস্কৃতি তৈরি করে আপনার মুখটাকে বন্ধ করা। আমরা এটা বন্ধ করতে পেরেছি। আমাদের তরফ থেকে বারবার বলা হয়েছে, কোনো ধরনের কোনো সিক্রেট এজেন্সি, কোনো ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি যেন কোনো সংবাদমাধ্যম বা সাংবাদিককে একটা যেন ফোন না করে।’
গণমাধ্যমকর্মীদের এ নিয়ে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘যদি কেউ ভুল তথ্য দেয়, অপতথ্য দেয়, সরকারের একটা মেকানিজম আছে; সরকার সেটা দেখবে। আমরা বলব, যে এই নিউজটা ভুল আছে। আপনি এই জিনিসটা ঠিকমতো দিচ্ছেন না।’
আওয়ামী লীগ সরকার আমলের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘আগে পিএম অফিসের একজন ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি মিনিস্টার ছিলেন। ওনার জন্য এটা করা যাবে না, ওটা করা যাবে না। আমরা তো সে জায়গায় যেতে চাই না। আমরা চাই বাংলাদেশে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতাটা প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পাক। অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ, লিগ্যাল এবং গোয়েন্দা সংস্থাকে দিয়ে চাপ দেওয়া—এই তিনটি জায়গায় এই সরকার ন্যূনতম কোনো হস্তক্ষেপ করেনি।’
নিউজ ২৪-এর বার্তা সম্পাদক বোরহানুল হক সম্রাট বলেন, ‘সাংবাদিকদের পেশাগত উন্নয়ন ও আর্থিক স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে।’
নিউজ ২৪-এর হেড অব নিউজ শরিফুল ইসলাম জানান, গণমাধ্যম আস্থার সংকটে ভুগছে। তিনি বলেন, মূল সংস্কারের জায়গা হচ্ছে, আস্থার জায়গাটা। কেন গণমাধ্যমের প্রতি মানুষের আস্থা তৈরি হচ্ছে না। আস্থার জায়গাটা আরও পরিষ্কার করতে হবে।
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সদস্য ফাহিম আহমেদ বলেন, ‘আমরা যেটুকু সংস্কার প্রস্তাবনা দিয়েছি, সেটুকু বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিলেও মানুষের মনে সংস্কার নিয়ে ইতিবাচক ধারণা তৈরি হবে।’ এ সময় তিনি প্রেস সচিব শফিকুল আলমের প্রতি গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা দ্রুত বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানান।
তবে কমিশনের কার্যক্রম, বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেন এনটিভির সাবেক হেড অব নিউজ খাইরুল আনোয়ার মুকুল। তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন সময় আশার আলো দেখা যায়, তবে শেষ পর্যন্ত আর কিছু হয় না। মার্চের ২৪ তারিখে সংস্কারের সংক্ষিপ্ত তালিকা দেওয়া হয়েছে। তার তিন মাস পর একটা পর্যালোচনা কমিটি গঠন করা হয়। একটা পর্যালোচনা কমিটি করতে তিন মাস সময় লাগলে এটার বাস্তবায়ন কি আদৌ হবে?’
চ্যানেল আইয়ের সাংবাদিক জান্নাতুল বাকি কেকা বলেন, ‘গণমাধ্যমে নারীদের পক্ষে কথা বলার মানুষ খুব একটা নেই। নারীরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে যেতে পারে না। গণমাধ্যমের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে নারীদের নিয়ে আসতে প্রতিবেদনে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা থাকতে হবে।’
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সদস্য ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতি আরা নাসরীন বলেন, কমিশনের কাজে অসম্পূর্ণতা থাকতে পারে—সেগুলো আলোচনা হবে, পর্যালোচনা হবে। তারপর বাস্তবায়নের চেষ্টা হবে। আগে গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা প্রতিষ্ঠা করতে হবে। এই জায়গায় যেতে যতটুকু করা প্রয়োজন, তার চেষ্টা করা হচ্ছে।
সভাপতির বক্তব্যে ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টারের (বিজেসি) সভাপতি রেজোয়ানুল হক রাজা বলেন, ‘গত সরকারের আমলে সরকারের কাছাকাছি যাওয়ার চেষ্টা, দলবাজির কারণে সাংবাদিকতার বর্তমান হাল তৈরি হয়েছে। কমিশনের রিপোর্টের সঙ্গে শতভাগ একমত না হলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রে একমত। সাংবাদিকদের আর্থিক স্বচ্ছতা নিশ্চিত না হলে যথাযথ সাংবাদিকতা আশা করা যায় না।’
কুমিল্লার মুরাদনগরের আকুবপুর ইউনিয়নের কড়ইবাড়ি গ্রামে মা, মেয়ে ও ছেলেকে নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনায় মূল হোতা হিসেবে উঠে এসেছে আওয়ামী লীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান শিমুল বিল্লালের নাম। বিগত ১৭ বছরে দলীয় প্রভাব বিস্তার করে শূন্য থেকে কোটিপতি বনে যাওয়া এই চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মাটি ভরাট, ড্রেজার ব্যবসা...
৩ ঘণ্টা আগেএকাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে মানবতা-বিরোধী অপরাধের মামলায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার স্থানীয় আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেতা ও ‘রাজাকার কমান্ডার’ মোবারক হোসেনকে ২০১৪ সালের ২৪ নভেম্বর মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন তৎকালীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
৪ ঘণ্টা আগেত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জোরেশোরে প্রস্তুতি সেরে রাখছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। প্রস্তুতির অংশ হিসেবে চলতি সপ্তাহেই সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণের খসড়া প্রকাশ করা হতে পারে। নিজেদের প্রস্তুতি সেরে রাখার পাশাপাশি আইন-বিধিতে কোনো পরিবর্তন করতে হবে কি না...
৪ ঘণ্টা আগেজঙ্গিবাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় আটকের পর দেশে ফেরত পাঠানো তিন বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে গতকাল শনিবার কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। পুলিশ বলেছে, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ওই তিনজন একাধিক জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার কথা স্বীকার করেছেন।
৭ ঘণ্টা আগে