নিয়োগবিধি ত্রুটিপূর্ণ হওয়ায় পদোন্নতিতে বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন খাদ্য পরিদর্শকেরা। তাঁরা খাদ্য অধিদপ্তরে বিদ্যমান নন–ক্যাডার গেজেটেড কর্মকর্তা ও নন–গেজেটেড কর্মচারী নিয়োগবিধি, ২০১৮ দ্রুত সংশোধনের দাবি জানিয়েছেন।
বিদ্যমান পদোন্নতির কোটা অনুযায়ী পদোন্নতি ও চলতি দায়িত্ব না দিতে আজ রোববার খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে স্মারকলিপি দিয়েছে বাংলাদেশ খাদ্য পরিদর্শক সমিতি।
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সমমানের ৯ম গ্রেডের (১ম শ্রেণি) ৬৩৭টি পদের ফিডার পদে ১০ম গ্রেডের (২য় শ্রেণি) খাদ্য পরিদর্শক ও সাইলো সুপারভাইজারদের পাশাপাশি ১৩ তম গ্রেডের প্রধান সহকারী/সমমানের কর্মচারীদের পদোন্নতির কোটা সংরক্ষণের মাধ্যমে এ বৈষম্য সৃষ্টি হয়েছে বলে অভিযোগ সংগঠনটির।
স্মারকলিপি পাওয়ার কথা স্বীকার করে খাদ্য অধিদপ্তরের ডিজি (গ্রেড–১) এম. শাখাওয়াত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খাদ্য পরিদর্শক সমিতির স্মারকলিপি পেয়েছি। তাঁদের দাবির যৌক্তিকতা পর্যালোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কারও প্রতি কোনো ধরনের অবিচার করা হবে না।’
বৈষম্যের বিষয় তুলে ধরে স্মারকলিপিতে বলা হয়, নিয়োগবিধিতে কোটা বৈষম্য থাকায় নিম্ন পদধারী কর্মচারীরা পদোন্নতি পাচ্ছেন এবং খাদ্য পরিদর্শকেরা সুপারসিড (স্থলাভিষিক্ত) হচ্ছেন। উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক পদে পদোন্নতির হার খাদ্য পরিদর্শকেরা ৪ দশমিক ২ জনে ১ জন, প্রধান সহকারীরা ২ দশমিক ৪ জনে ১ জন এবং সাইলো সুপারভাইজাররা ২ দশমিক ৬ জনে একজন পদোন্নতি পাচ্ছেন। ত্রুটিপূর্ণ ও বৈষম্যমূলক নিয়োগবিধির অজুহাতে সম্প্রতি ৯ম গ্রেডের উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ও সমমানের শূন্য পদে ১৩ তম গ্রেডের কর্মচারীদের ফিডার পদের নির্ধারিত মেয়াদ পূর্ণ না হওয়া সত্ত্বেও চলতি দায়িত্ব দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এটি ন্যায়বিচার ও চলতি দায়িত্ব প্রদান সংক্রান্ত বিধিবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক পদটি ৯ম গ্রেডের ১ম শ্রেণির গেজেটেড পদ। এ প্রস্তাব কার্যকর হলে নানাবিধ প্রশাসনিক জটিলতা তৈরি করবে।
প্রসঙ্গত, বর্তমানে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক/সমমানের ১১৭টি শূন্য পদ রয়েছে। এসব পদ পূরণে শিগগিরই পদোন্নতি দেওয়া হবে।
নিয়োগবিধি ত্রুটিপূর্ণ হওয়ায় পদোন্নতিতে বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন খাদ্য পরিদর্শকেরা। তাঁরা খাদ্য অধিদপ্তরে বিদ্যমান নন–ক্যাডার গেজেটেড কর্মকর্তা ও নন–গেজেটেড কর্মচারী নিয়োগবিধি, ২০১৮ দ্রুত সংশোধনের দাবি জানিয়েছেন।
বিদ্যমান পদোন্নতির কোটা অনুযায়ী পদোন্নতি ও চলতি দায়িত্ব না দিতে আজ রোববার খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে স্মারকলিপি দিয়েছে বাংলাদেশ খাদ্য পরিদর্শক সমিতি।
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সমমানের ৯ম গ্রেডের (১ম শ্রেণি) ৬৩৭টি পদের ফিডার পদে ১০ম গ্রেডের (২য় শ্রেণি) খাদ্য পরিদর্শক ও সাইলো সুপারভাইজারদের পাশাপাশি ১৩ তম গ্রেডের প্রধান সহকারী/সমমানের কর্মচারীদের পদোন্নতির কোটা সংরক্ষণের মাধ্যমে এ বৈষম্য সৃষ্টি হয়েছে বলে অভিযোগ সংগঠনটির।
স্মারকলিপি পাওয়ার কথা স্বীকার করে খাদ্য অধিদপ্তরের ডিজি (গ্রেড–১) এম. শাখাওয়াত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খাদ্য পরিদর্শক সমিতির স্মারকলিপি পেয়েছি। তাঁদের দাবির যৌক্তিকতা পর্যালোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কারও প্রতি কোনো ধরনের অবিচার করা হবে না।’
বৈষম্যের বিষয় তুলে ধরে স্মারকলিপিতে বলা হয়, নিয়োগবিধিতে কোটা বৈষম্য থাকায় নিম্ন পদধারী কর্মচারীরা পদোন্নতি পাচ্ছেন এবং খাদ্য পরিদর্শকেরা সুপারসিড (স্থলাভিষিক্ত) হচ্ছেন। উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক পদে পদোন্নতির হার খাদ্য পরিদর্শকেরা ৪ দশমিক ২ জনে ১ জন, প্রধান সহকারীরা ২ দশমিক ৪ জনে ১ জন এবং সাইলো সুপারভাইজাররা ২ দশমিক ৬ জনে একজন পদোন্নতি পাচ্ছেন। ত্রুটিপূর্ণ ও বৈষম্যমূলক নিয়োগবিধির অজুহাতে সম্প্রতি ৯ম গ্রেডের উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ও সমমানের শূন্য পদে ১৩ তম গ্রেডের কর্মচারীদের ফিডার পদের নির্ধারিত মেয়াদ পূর্ণ না হওয়া সত্ত্বেও চলতি দায়িত্ব দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এটি ন্যায়বিচার ও চলতি দায়িত্ব প্রদান সংক্রান্ত বিধিবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক পদটি ৯ম গ্রেডের ১ম শ্রেণির গেজেটেড পদ। এ প্রস্তাব কার্যকর হলে নানাবিধ প্রশাসনিক জটিলতা তৈরি করবে।
প্রসঙ্গত, বর্তমানে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক/সমমানের ১১৭টি শূন্য পদ রয়েছে। এসব পদ পূরণে শিগগিরই পদোন্নতি দেওয়া হবে।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৮ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৯ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৯ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
১১ ঘণ্টা আগে