নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
উন্নত কৃষি নীতিমালার কারণে খাদ্য উৎপাদনে রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ। অধিক খাদ্য উৎপাদন নিয়ে গবেষণা চলছে। শতাধিক উন্নত জাতের ধানও আবিষ্কার করেছেন কৃষি বিজ্ঞানীরা। তবে ভেজাল আর অনিরাপদ খাদ্য নিয়ে এখনো সরকার উদাসীন। এই উদাসীনতা আগামী প্রজন্মকে মেধাহীন জাতিতে পরিণত করতে পারে। তাই শুধু খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণ হলেই চলবে না। দরকার নিরাপদ ও বিষমুক্ত খাবার। এজন্য খাদ্য, কৃষি ও শিল্প মন্ত্রণালয়কে একযোগে মাঠে নামতে হবে। গঠন করতে হবে নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন অ্যাকশন প্ল্যান।
আজ রোববার রাজধানীর আগারগাঁয়ে পর্যটন ভবন অডিটোরিয়ামে খাদ্য মন্ত্রণালয় আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা এ সব কথা বলেন।
ইউএন ফুড সিস্টেম সামিট ২০২১-এর প্রস্তুতির জন্য ‘স্টেজ-থ্রি: মেম্বার স্টেট ডায়ালগ’ শীর্ষক এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম।
আলোচনা সভায় খাবারের নামে দেশের মানুষ বিষ খাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন বক্তারা। তাঁরা বলেন, অতিমাত্রায় রাসায়নিক সার ব্যবহারের নামে বিষ দেওয়া হচ্ছে ফসলের খেতে। এ ব্যাপারে স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তারাও কৃষকদের সচেতন না করে উল্টো অধিক ফসলের উৎসাহ দিচ্ছেন। কোনো কোনো সময় পণ্যগুলো বাজারে আসার পর দ্বিতীয় দফায় রাসায়নিক মেশানো হয়। এই অবস্থায় নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করা বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বক্তারা বলেন, এভাবে চলতে থাকলে রুগ্ন হয়ে পড়বে গোটা জাতি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, নিরাপদ খাদ্য মানুষের সাংবিধানিক অধিকার। তাই বিষমুক্ত ও পুষ্টিকর খাদ্য উৎপাদনকে সরকার অধিক গুরুত্ব দিচ্ছে। এজন্য খাদ্য ব্যবস্থাপনাকে বাস্তবমুখী ও আধুনিক করার কাজ শুরু হয়েছে। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে দেশ। এখন দরকার নিরাপদ খাবারের নিশ্চয়তা।
ভার্চ্যুয়াল যুক্ত হয়ে পিকেএসএফের চেয়ারম্যান কাজি খলীকুজ্জামান আহমেদ বলেন, নিরাপদ খাদ্যের দাবিতে সামাজিক আন্দোলন গড়তে হবে। এজন্য তরুণদের সঙ্গে নিয়ে কৃষকদের সচেতন করতে হবে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. লুৎফুল হাসান। বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক মিয়া সেপ্পো, জাতিসংঘ খাদ্য ও কৃষি সংস্থার বাংলাদেশ প্রতিনিধি রবার্ট ডি সিম্পসন এবং গেইনের কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. রুদাবা খন্দকারও সভায় যুক্ত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক মো. শহীদুজ্জামান ফারুকী। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা, খাদ্য বিশেষজ্ঞ, উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
উন্নত কৃষি নীতিমালার কারণে খাদ্য উৎপাদনে রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ। অধিক খাদ্য উৎপাদন নিয়ে গবেষণা চলছে। শতাধিক উন্নত জাতের ধানও আবিষ্কার করেছেন কৃষি বিজ্ঞানীরা। তবে ভেজাল আর অনিরাপদ খাদ্য নিয়ে এখনো সরকার উদাসীন। এই উদাসীনতা আগামী প্রজন্মকে মেধাহীন জাতিতে পরিণত করতে পারে। তাই শুধু খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণ হলেই চলবে না। দরকার নিরাপদ ও বিষমুক্ত খাবার। এজন্য খাদ্য, কৃষি ও শিল্প মন্ত্রণালয়কে একযোগে মাঠে নামতে হবে। গঠন করতে হবে নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন অ্যাকশন প্ল্যান।
আজ রোববার রাজধানীর আগারগাঁয়ে পর্যটন ভবন অডিটোরিয়ামে খাদ্য মন্ত্রণালয় আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা এ সব কথা বলেন।
ইউএন ফুড সিস্টেম সামিট ২০২১-এর প্রস্তুতির জন্য ‘স্টেজ-থ্রি: মেম্বার স্টেট ডায়ালগ’ শীর্ষক এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম।
আলোচনা সভায় খাবারের নামে দেশের মানুষ বিষ খাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন বক্তারা। তাঁরা বলেন, অতিমাত্রায় রাসায়নিক সার ব্যবহারের নামে বিষ দেওয়া হচ্ছে ফসলের খেতে। এ ব্যাপারে স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তারাও কৃষকদের সচেতন না করে উল্টো অধিক ফসলের উৎসাহ দিচ্ছেন। কোনো কোনো সময় পণ্যগুলো বাজারে আসার পর দ্বিতীয় দফায় রাসায়নিক মেশানো হয়। এই অবস্থায় নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করা বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বক্তারা বলেন, এভাবে চলতে থাকলে রুগ্ন হয়ে পড়বে গোটা জাতি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, নিরাপদ খাদ্য মানুষের সাংবিধানিক অধিকার। তাই বিষমুক্ত ও পুষ্টিকর খাদ্য উৎপাদনকে সরকার অধিক গুরুত্ব দিচ্ছে। এজন্য খাদ্য ব্যবস্থাপনাকে বাস্তবমুখী ও আধুনিক করার কাজ শুরু হয়েছে। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে দেশ। এখন দরকার নিরাপদ খাবারের নিশ্চয়তা।
ভার্চ্যুয়াল যুক্ত হয়ে পিকেএসএফের চেয়ারম্যান কাজি খলীকুজ্জামান আহমেদ বলেন, নিরাপদ খাদ্যের দাবিতে সামাজিক আন্দোলন গড়তে হবে। এজন্য তরুণদের সঙ্গে নিয়ে কৃষকদের সচেতন করতে হবে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. লুৎফুল হাসান। বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক মিয়া সেপ্পো, জাতিসংঘ খাদ্য ও কৃষি সংস্থার বাংলাদেশ প্রতিনিধি রবার্ট ডি সিম্পসন এবং গেইনের কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. রুদাবা খন্দকারও সভায় যুক্ত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক মো. শহীদুজ্জামান ফারুকী। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা, খাদ্য বিশেষজ্ঞ, উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
একজন জ্যেষ্ঠ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ওঠা নারী নির্যাতনের অভিযোগ তদন্তে উচ্চপদস্থ বোর্ড গঠন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই কর্মকর্তার নারী নির্যাতন-সংক্রান্ত একটি অভিযোগ প্রচার হয়েছে। তবে বিষয়টি প্রচারিত হওয়ার আগেই সেনাবাহিনী জানতে পেরে গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত কার্যক্রম
২ মিনিট আগেআগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যাপক সংস্কারমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। এক বছরেরও বেশি সময় আগে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দেশে সহিংস বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পর এটিই হবে দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটিতে প্রথম নির্বাচন।
৭ ঘণ্টা আগেশীতাতপনিয়ন্ত্রিত (এসি) বাস ও পণ্যবাহী যানবাহনের জন্য সরকার কোনো ভাড়া নির্ধারণ করেনি। এসব যানের ভাড়া ঠিক করছেন পরিবহনের মালিকেরা। দূরপাল্লার এসি বাসে ইচ্ছেমতো ভাড়া আদায়ের অভিযোগ যাত্রীদের। পণ্যবাহী যানবাহনের ক্ষেত্রেও একই অভিযোগ। এ অবস্থায় এসি বাস ও পণ্যবাহী যানের ভাড়া নির্ধারণের উদ্যোগ নিয়েছে...
১৪ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর মতামতের ভিত্তিতে জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত খসড়া তৈরি করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে জাতীয় সনদকে বিশেষ মর্যাদা ও আইনি ভিত্তি দেওয়ার কথা আছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতামত গ্রহণ এবং কিছু শব্দ ও ভাষাগত সংযোজন-বিয়োজন শেষে দু-এক দিনের মধ্যে সনদের চূড়ান্ত...
১৪ ঘণ্টা আগে