নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন পর্যবেক্ষণের অনুমতি পাওয়া দেশীয় ৯টি সংস্থা নির্বাচন কমিশনের কাছে আর্থিক সহায়তার দাবি তুলেছে। সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকটিভিস্ট ফোরাম ব্যানারে ‘নির্বাচন পর্যবেক্ষণ ও সোশ্যাল মিডিয়ার ভূমিকা’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি তোলা হয়। গতকাল ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে এ সংবাদ সম্মেলন হয়। আয়োজক সংস্থাগুলোর মধ্যে তিনটি নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধিত নয়।
সোশ্যাল অ্যাডভান্সমেন্ট কমিউনিটি অর্গানাইজেশনের (সাকো) প্রধান নির্বাহী দাবি করা মাহবুবুল আলম বলেন, ‘নির্বাচন করার সঙ্গে যত প্রতিষ্ঠান জড়িত আছে তাদের সবাইকে কিন্তু নির্বাচন কমিশন আর্থিকভাবে সহায়তা দিয়ে থাকে। প্রিসাইডিং কর্মকর্তা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ভাতা দেয়, তাদের যাতায়াত খরচ দিয়ে দেয়। আমরাও নির্বাচন পরিচালনারই একটা অংশ। অথচ আপনারা (নির্বাচন কমিশন) সরকারের থেকে পনেরো শ কোটি টাকার বাজেট আনছেন। আমাদের ১০ পয়সাও দিচ্ছেন না।’
এই দাবির সঙ্গে একমত পোষণ করেন সংস্থাটির প্রধান সমন্বয়ক পরিচয় দেওয়া মুহাম্মদ আতা উল্লাহ খান। তিনি বলেন, ‘আমরা অনুরোধ জানাই, যারা নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করছে তারা যেন নির্বিঘ্নে নিরাপত্তার সঙ্গে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে পারি। আমাদের প্রধান নির্বাহী (মাহবুবুল আলম) বলেছেন, নির্বাচনী বাজেট আছে। পর্যবেক্ষকদের নিরাপত্তা, যানবাহন ও ভাতা যেন দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। এটা গণতান্ত্রিক সব দেশেই আছে।’
তবে নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে এই প্রতিষ্ঠানের প্রধান ও আবেদনকারী হিসেবে নাম আছে মোসা. শাহানাজ খানমের। এ বিষয়ে জিজ্ঞেস করলে আতা উল্লা খান বলেন, ‘হ্যাঁ, এটা অন্যের নামে করা।’ তবে আতা উল্লা একাধারে তিনটি সংগঠনের চেয়ারম্যান। তিনি পেশায় কী করছেন, এমন প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘অফিসে আসেন, বিস্তারিত বলব।’
অভিযান নামের একটি সংস্থার পর্যবেক্ষক মো. আবুল হোসেন ওরফে হাসান বলেন, ‘আমার সংস্থা এবার নতুনভাবে নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য মনোনীত হয়েছে। আমি পরশুদিন নির্বাচন কমিশন থেকে আমাদের কাগজপত্র নিয়ে এসেছি। আমাদের ঢাকা-১১ আসন পর্যবেক্ষণ করার কথা ছিল কিন্তু আইডি কার্ডে দেখি, সমগ্র বাংলাদেশ লেখা।’
এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, পর্যবেক্ষণ সংস্থাকে নির্বাচন কমিশন থেকে টাকা দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
নির্বাচন পর্যবেক্ষণের অনুমতি পাওয়া দেশীয় ৯টি সংস্থা নির্বাচন কমিশনের কাছে আর্থিক সহায়তার দাবি তুলেছে। সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকটিভিস্ট ফোরাম ব্যানারে ‘নির্বাচন পর্যবেক্ষণ ও সোশ্যাল মিডিয়ার ভূমিকা’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি তোলা হয়। গতকাল ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে এ সংবাদ সম্মেলন হয়। আয়োজক সংস্থাগুলোর মধ্যে তিনটি নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধিত নয়।
সোশ্যাল অ্যাডভান্সমেন্ট কমিউনিটি অর্গানাইজেশনের (সাকো) প্রধান নির্বাহী দাবি করা মাহবুবুল আলম বলেন, ‘নির্বাচন করার সঙ্গে যত প্রতিষ্ঠান জড়িত আছে তাদের সবাইকে কিন্তু নির্বাচন কমিশন আর্থিকভাবে সহায়তা দিয়ে থাকে। প্রিসাইডিং কর্মকর্তা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ভাতা দেয়, তাদের যাতায়াত খরচ দিয়ে দেয়। আমরাও নির্বাচন পরিচালনারই একটা অংশ। অথচ আপনারা (নির্বাচন কমিশন) সরকারের থেকে পনেরো শ কোটি টাকার বাজেট আনছেন। আমাদের ১০ পয়সাও দিচ্ছেন না।’
এই দাবির সঙ্গে একমত পোষণ করেন সংস্থাটির প্রধান সমন্বয়ক পরিচয় দেওয়া মুহাম্মদ আতা উল্লাহ খান। তিনি বলেন, ‘আমরা অনুরোধ জানাই, যারা নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করছে তারা যেন নির্বিঘ্নে নিরাপত্তার সঙ্গে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে পারি। আমাদের প্রধান নির্বাহী (মাহবুবুল আলম) বলেছেন, নির্বাচনী বাজেট আছে। পর্যবেক্ষকদের নিরাপত্তা, যানবাহন ও ভাতা যেন দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। এটা গণতান্ত্রিক সব দেশেই আছে।’
তবে নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে এই প্রতিষ্ঠানের প্রধান ও আবেদনকারী হিসেবে নাম আছে মোসা. শাহানাজ খানমের। এ বিষয়ে জিজ্ঞেস করলে আতা উল্লা খান বলেন, ‘হ্যাঁ, এটা অন্যের নামে করা।’ তবে আতা উল্লা একাধারে তিনটি সংগঠনের চেয়ারম্যান। তিনি পেশায় কী করছেন, এমন প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘অফিসে আসেন, বিস্তারিত বলব।’
অভিযান নামের একটি সংস্থার পর্যবেক্ষক মো. আবুল হোসেন ওরফে হাসান বলেন, ‘আমার সংস্থা এবার নতুনভাবে নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য মনোনীত হয়েছে। আমি পরশুদিন নির্বাচন কমিশন থেকে আমাদের কাগজপত্র নিয়ে এসেছি। আমাদের ঢাকা-১১ আসন পর্যবেক্ষণ করার কথা ছিল কিন্তু আইডি কার্ডে দেখি, সমগ্র বাংলাদেশ লেখা।’
এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, পর্যবেক্ষণ সংস্থাকে নির্বাচন কমিশন থেকে টাকা দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের বহুল আলোচিত তৃতীয় টার্মিনাল চালুর পথে সবচেয়ে বড় অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে রাজস্ব ভাগাভাগি নিয়ে টানাপোড়েন। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) ও জাপানি কনসোর্টিয়ামের মধ্যে চুক্তির খসড়া নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে চলছে মতপার্থক্য।
২ ঘণ্টা আগেকারাগারের ভেতরে ‘অদৃশ্য’ এক আর্থিক লেনদেনের জাল বিস্তৃত হয়েছে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে। বন্দীদের নানা সুবিধা পাওয়ার ব্যবস্থা করতে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে স্বজনেরা টাকা পাঠাচ্ছেন কারারক্ষীদের কাছে। বিনিময়ে বন্দীদের কারাগারেই মিলছে মোবাইল ফোন ব্যবহার, মাদকসেবন, বাইরের খাবার কিংবা ফাঁকিবাজির সুযোগ।
২ ঘণ্টা আগেচলতি সপ্তাহে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করার কথা। তবে ইসি নির্বাচন আয়োজনে নিজেদের প্রস্তুতি তুলে ধরলেও রাজনৈতিক দলগুলো জুলাই জাতীয় সনদের আইনি ভিত্তি এবং বাস্তবায়ন নিয়ে মতবিরোধ দূর করতে পারেনি।
২ ঘণ্টা আগেসেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, বাংলাদেশে ধর্ম, জাতি, বর্ণ ও গোত্রের মধ্যে কোনো ভেদাভেদ থাকবে না। এই দেশের ওপর সব নাগরিকের অধিকার আছে। রাজধানীতে হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্মাষ্টমী উৎসবে অংশ নিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা নিশ্চিন্তে এ দেশে বসবাস করবেন। আমরা সব সময় আপনাদের পাশে থাকব।’
৭ ঘণ্টা আগে