নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নিজেদের দাবি-দাওয়া নিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দিনের মতো রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের ফটকের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন জুলাই আন্দোলনে আহতদের একাংশ। এই আহত ব্যক্তিদের অভিযোগ, তাঁদের দিকে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নজর নেই’। এর আগে আন্দোলন করা আহত ব্যক্তিদের আরেকটি অংশকে ‘দালাল’ বলেও আখ্যায়িত করেছেন তাঁরা।
গত বুধবার অবস্থান শুরু করার পর গতকাল বিকেলেও প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সামনে বসে ছিলেন ২৫-৩০ জন আহত ব্যক্তি। নিরাপত্তার জন্য তাঁদের আশপাশে ছিলেন সেনাবাহিনী ও পুলিশের সদস্যরা। খবর সংগ্রহের জন্য দেশি-বিদেশি সংবাদমাধ্যমের কর্মীরাও সেখানে আসা-যাওয়া করছিলেন।
জুলাই আন্দোলনে আহত ব্যক্তিদের এ অংশের মূলত তিনটি দাবি। এগুলো হলো চিকিৎসাসেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে ‘বৈষম্য দূর করতে’ আহত ব্যক্তিদের ক্যাটাগরি তিনটির পরিবর্তে দুটি করা, অভ্যুত্থানে শহীদদের পরিবার ও আহত ব্যক্তিদের সুরক্ষার জন্য আইন করা এবং প্রত্যন্ত অঞ্চলের যাঁরা আহত হয়েছেন তাঁদের সেবা নিশ্চিত করতে ফোনের হটলাইন নম্বর চালু করা।
আন্দোলনকারীরা উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ ও পর্যাপ্ত সহায়তার দাবি করে বিভিন্ন স্লোগান দেন। এর মধ্যে ছিল ‘ক্ষমতা না জনতা, জনতা জনতা’, ‘দাবি মোদের একটা, ক্যাটাগরি দুইটা’, ‘আবু সাঈদ-মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ’।
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন বলেও ঘোষণা দেন আন্দোলনকারীরা।
আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, আহত ব্যক্তিদের তিনটি ক্যাটাগরির মধ্যে তাঁদের ‘সি’ ক্যাটাগরিতে রাখা হয়েছে। তাঁরা মনে করেন এই ক্যাটাগরির বিষয়ে সরকারের সিদ্ধান্ত স্পষ্ট নয়। কারণ সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এই ক্যাটাগরিতে যাঁরা থাকবেন, তাঁদের চাকরি দেওয়া হবে।
অবস্থান কর্মসূচি পালনকারীদের প্রশ্ন, বেশি বয়স্ক আহত ব্যক্তিদের কীভাবে চাকরি দেওয়া হবে? এ জন্য তাঁরা ‘এ’ ও ‘বি’—শুধু এই দুই ক্যাটাগরি রাখার দাবি করছেন।
বুধবার থেকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সামনে বসে থাকা আহতদের একজন জানান, আন্দোলনের সময় মহাখালীতে তাঁর ডান হাতে গুলি লেগে বেরিয়ে যায়। তিনি বলেন, ‘আমরা চাই দুটো ক্যাটাগরি হোক। যাঁরা আহত হয়ে কর্মক্ষমতা হারিয়েছেন, অর্থাৎ পঙ্গু হয়েছেন, তাঁদের ‘এ’ এবং যাঁরা আহত হওয়ার পরও কর্মক্ষম তাঁদের ‘বি’ ক্যাটাগরিতে রাখা হোক।’
জুলাই আন্দোলনে আহত ব্যক্তিদের ৬ মাস ধরে সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন ও রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতিসহ সাত দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন। তাঁরা এর আগে বিভিন্ন সময় স্বীকৃতি ও পুনর্বাসনের দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ ও শ্যামলীর সড়কে অবস্থান নেন এবং প্রধান উপদেষ্টার আগের কার্যালয় ও বাসভবন যমুনা অবরোধ করেন।
আহত ব্যক্তিদের আরেকটি অংশ ৩ ফেব্রুয়ারি রাতে প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ দেখান। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহর কাছ থেকে কিছু দাবি পূরণের আশ্বাস পেয়ে সেদিন রাতে তাঁরা হাসপাতালে ফিরে যান।
আহত ব্যক্তিদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে সরকারি আবাসনের ব্যবস্থা করা, পরিচয়পত্র দেওয়া ও রেশন কার্ডের ব্যবস্থা করা, যোগ্যতা অনুযায়ী সরকারি চাকরির ব্যবস্থা করা, বিনা মূল্যে বিমান, রেল ও বাসে চলাচলের ব্যবস্থা করা, যানবাহন কেনায় শুল্ক-কর মওকুফ, রাষ্ট্রীয় অতিথিশালাগুলো ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া ইত্যাদি।

নিজেদের দাবি-দাওয়া নিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দিনের মতো রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের ফটকের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন জুলাই আন্দোলনে আহতদের একাংশ। এই আহত ব্যক্তিদের অভিযোগ, তাঁদের দিকে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নজর নেই’। এর আগে আন্দোলন করা আহত ব্যক্তিদের আরেকটি অংশকে ‘দালাল’ বলেও আখ্যায়িত করেছেন তাঁরা।
গত বুধবার অবস্থান শুরু করার পর গতকাল বিকেলেও প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সামনে বসে ছিলেন ২৫-৩০ জন আহত ব্যক্তি। নিরাপত্তার জন্য তাঁদের আশপাশে ছিলেন সেনাবাহিনী ও পুলিশের সদস্যরা। খবর সংগ্রহের জন্য দেশি-বিদেশি সংবাদমাধ্যমের কর্মীরাও সেখানে আসা-যাওয়া করছিলেন।
জুলাই আন্দোলনে আহত ব্যক্তিদের এ অংশের মূলত তিনটি দাবি। এগুলো হলো চিকিৎসাসেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে ‘বৈষম্য দূর করতে’ আহত ব্যক্তিদের ক্যাটাগরি তিনটির পরিবর্তে দুটি করা, অভ্যুত্থানে শহীদদের পরিবার ও আহত ব্যক্তিদের সুরক্ষার জন্য আইন করা এবং প্রত্যন্ত অঞ্চলের যাঁরা আহত হয়েছেন তাঁদের সেবা নিশ্চিত করতে ফোনের হটলাইন নম্বর চালু করা।
আন্দোলনকারীরা উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ ও পর্যাপ্ত সহায়তার দাবি করে বিভিন্ন স্লোগান দেন। এর মধ্যে ছিল ‘ক্ষমতা না জনতা, জনতা জনতা’, ‘দাবি মোদের একটা, ক্যাটাগরি দুইটা’, ‘আবু সাঈদ-মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ’।
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন বলেও ঘোষণা দেন আন্দোলনকারীরা।
আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, আহত ব্যক্তিদের তিনটি ক্যাটাগরির মধ্যে তাঁদের ‘সি’ ক্যাটাগরিতে রাখা হয়েছে। তাঁরা মনে করেন এই ক্যাটাগরির বিষয়ে সরকারের সিদ্ধান্ত স্পষ্ট নয়। কারণ সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এই ক্যাটাগরিতে যাঁরা থাকবেন, তাঁদের চাকরি দেওয়া হবে।
অবস্থান কর্মসূচি পালনকারীদের প্রশ্ন, বেশি বয়স্ক আহত ব্যক্তিদের কীভাবে চাকরি দেওয়া হবে? এ জন্য তাঁরা ‘এ’ ও ‘বি’—শুধু এই দুই ক্যাটাগরি রাখার দাবি করছেন।
বুধবার থেকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সামনে বসে থাকা আহতদের একজন জানান, আন্দোলনের সময় মহাখালীতে তাঁর ডান হাতে গুলি লেগে বেরিয়ে যায়। তিনি বলেন, ‘আমরা চাই দুটো ক্যাটাগরি হোক। যাঁরা আহত হয়ে কর্মক্ষমতা হারিয়েছেন, অর্থাৎ পঙ্গু হয়েছেন, তাঁদের ‘এ’ এবং যাঁরা আহত হওয়ার পরও কর্মক্ষম তাঁদের ‘বি’ ক্যাটাগরিতে রাখা হোক।’
জুলাই আন্দোলনে আহত ব্যক্তিদের ৬ মাস ধরে সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন ও রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতিসহ সাত দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন। তাঁরা এর আগে বিভিন্ন সময় স্বীকৃতি ও পুনর্বাসনের দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ ও শ্যামলীর সড়কে অবস্থান নেন এবং প্রধান উপদেষ্টার আগের কার্যালয় ও বাসভবন যমুনা অবরোধ করেন।
আহত ব্যক্তিদের আরেকটি অংশ ৩ ফেব্রুয়ারি রাতে প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ দেখান। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহর কাছ থেকে কিছু দাবি পূরণের আশ্বাস পেয়ে সেদিন রাতে তাঁরা হাসপাতালে ফিরে যান।
আহত ব্যক্তিদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে সরকারি আবাসনের ব্যবস্থা করা, পরিচয়পত্র দেওয়া ও রেশন কার্ডের ব্যবস্থা করা, যোগ্যতা অনুযায়ী সরকারি চাকরির ব্যবস্থা করা, বিনা মূল্যে বিমান, রেল ও বাসে চলাচলের ব্যবস্থা করা, যানবাহন কেনায় শুল্ক-কর মওকুফ, রাষ্ট্রীয় অতিথিশালাগুলো ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া ইত্যাদি।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নিজেদের দাবি-দাওয়া নিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দিনের মতো রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের ফটকের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন জুলাই আন্দোলনে আহতদের একাংশ। এই আহত ব্যক্তিদের অভিযোগ, তাঁদের দিকে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নজর নেই’। এর আগে আন্দোলন করা আহত ব্যক্তিদের আরেকটি অংশকে ‘দালাল’ বলেও আখ্যায়িত করেছেন তাঁরা।
গত বুধবার অবস্থান শুরু করার পর গতকাল বিকেলেও প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সামনে বসে ছিলেন ২৫-৩০ জন আহত ব্যক্তি। নিরাপত্তার জন্য তাঁদের আশপাশে ছিলেন সেনাবাহিনী ও পুলিশের সদস্যরা। খবর সংগ্রহের জন্য দেশি-বিদেশি সংবাদমাধ্যমের কর্মীরাও সেখানে আসা-যাওয়া করছিলেন।
জুলাই আন্দোলনে আহত ব্যক্তিদের এ অংশের মূলত তিনটি দাবি। এগুলো হলো চিকিৎসাসেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে ‘বৈষম্য দূর করতে’ আহত ব্যক্তিদের ক্যাটাগরি তিনটির পরিবর্তে দুটি করা, অভ্যুত্থানে শহীদদের পরিবার ও আহত ব্যক্তিদের সুরক্ষার জন্য আইন করা এবং প্রত্যন্ত অঞ্চলের যাঁরা আহত হয়েছেন তাঁদের সেবা নিশ্চিত করতে ফোনের হটলাইন নম্বর চালু করা।
আন্দোলনকারীরা উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ ও পর্যাপ্ত সহায়তার দাবি করে বিভিন্ন স্লোগান দেন। এর মধ্যে ছিল ‘ক্ষমতা না জনতা, জনতা জনতা’, ‘দাবি মোদের একটা, ক্যাটাগরি দুইটা’, ‘আবু সাঈদ-মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ’।
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন বলেও ঘোষণা দেন আন্দোলনকারীরা।
আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, আহত ব্যক্তিদের তিনটি ক্যাটাগরির মধ্যে তাঁদের ‘সি’ ক্যাটাগরিতে রাখা হয়েছে। তাঁরা মনে করেন এই ক্যাটাগরির বিষয়ে সরকারের সিদ্ধান্ত স্পষ্ট নয়। কারণ সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এই ক্যাটাগরিতে যাঁরা থাকবেন, তাঁদের চাকরি দেওয়া হবে।
অবস্থান কর্মসূচি পালনকারীদের প্রশ্ন, বেশি বয়স্ক আহত ব্যক্তিদের কীভাবে চাকরি দেওয়া হবে? এ জন্য তাঁরা ‘এ’ ও ‘বি’—শুধু এই দুই ক্যাটাগরি রাখার দাবি করছেন।
বুধবার থেকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সামনে বসে থাকা আহতদের একজন জানান, আন্দোলনের সময় মহাখালীতে তাঁর ডান হাতে গুলি লেগে বেরিয়ে যায়। তিনি বলেন, ‘আমরা চাই দুটো ক্যাটাগরি হোক। যাঁরা আহত হয়ে কর্মক্ষমতা হারিয়েছেন, অর্থাৎ পঙ্গু হয়েছেন, তাঁদের ‘এ’ এবং যাঁরা আহত হওয়ার পরও কর্মক্ষম তাঁদের ‘বি’ ক্যাটাগরিতে রাখা হোক।’
জুলাই আন্দোলনে আহত ব্যক্তিদের ৬ মাস ধরে সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন ও রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতিসহ সাত দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন। তাঁরা এর আগে বিভিন্ন সময় স্বীকৃতি ও পুনর্বাসনের দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ ও শ্যামলীর সড়কে অবস্থান নেন এবং প্রধান উপদেষ্টার আগের কার্যালয় ও বাসভবন যমুনা অবরোধ করেন।
আহত ব্যক্তিদের আরেকটি অংশ ৩ ফেব্রুয়ারি রাতে প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ দেখান। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহর কাছ থেকে কিছু দাবি পূরণের আশ্বাস পেয়ে সেদিন রাতে তাঁরা হাসপাতালে ফিরে যান।
আহত ব্যক্তিদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে সরকারি আবাসনের ব্যবস্থা করা, পরিচয়পত্র দেওয়া ও রেশন কার্ডের ব্যবস্থা করা, যোগ্যতা অনুযায়ী সরকারি চাকরির ব্যবস্থা করা, বিনা মূল্যে বিমান, রেল ও বাসে চলাচলের ব্যবস্থা করা, যানবাহন কেনায় শুল্ক-কর মওকুফ, রাষ্ট্রীয় অতিথিশালাগুলো ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া ইত্যাদি।

নিজেদের দাবি-দাওয়া নিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দিনের মতো রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের ফটকের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন জুলাই আন্দোলনে আহতদের একাংশ। এই আহত ব্যক্তিদের অভিযোগ, তাঁদের দিকে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নজর নেই’। এর আগে আন্দোলন করা আহত ব্যক্তিদের আরেকটি অংশকে ‘দালাল’ বলেও আখ্যায়িত করেছেন তাঁরা।
গত বুধবার অবস্থান শুরু করার পর গতকাল বিকেলেও প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সামনে বসে ছিলেন ২৫-৩০ জন আহত ব্যক্তি। নিরাপত্তার জন্য তাঁদের আশপাশে ছিলেন সেনাবাহিনী ও পুলিশের সদস্যরা। খবর সংগ্রহের জন্য দেশি-বিদেশি সংবাদমাধ্যমের কর্মীরাও সেখানে আসা-যাওয়া করছিলেন।
জুলাই আন্দোলনে আহত ব্যক্তিদের এ অংশের মূলত তিনটি দাবি। এগুলো হলো চিকিৎসাসেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে ‘বৈষম্য দূর করতে’ আহত ব্যক্তিদের ক্যাটাগরি তিনটির পরিবর্তে দুটি করা, অভ্যুত্থানে শহীদদের পরিবার ও আহত ব্যক্তিদের সুরক্ষার জন্য আইন করা এবং প্রত্যন্ত অঞ্চলের যাঁরা আহত হয়েছেন তাঁদের সেবা নিশ্চিত করতে ফোনের হটলাইন নম্বর চালু করা।
আন্দোলনকারীরা উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ ও পর্যাপ্ত সহায়তার দাবি করে বিভিন্ন স্লোগান দেন। এর মধ্যে ছিল ‘ক্ষমতা না জনতা, জনতা জনতা’, ‘দাবি মোদের একটা, ক্যাটাগরি দুইটা’, ‘আবু সাঈদ-মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ’।
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন বলেও ঘোষণা দেন আন্দোলনকারীরা।
আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, আহত ব্যক্তিদের তিনটি ক্যাটাগরির মধ্যে তাঁদের ‘সি’ ক্যাটাগরিতে রাখা হয়েছে। তাঁরা মনে করেন এই ক্যাটাগরির বিষয়ে সরকারের সিদ্ধান্ত স্পষ্ট নয়। কারণ সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এই ক্যাটাগরিতে যাঁরা থাকবেন, তাঁদের চাকরি দেওয়া হবে।
অবস্থান কর্মসূচি পালনকারীদের প্রশ্ন, বেশি বয়স্ক আহত ব্যক্তিদের কীভাবে চাকরি দেওয়া হবে? এ জন্য তাঁরা ‘এ’ ও ‘বি’—শুধু এই দুই ক্যাটাগরি রাখার দাবি করছেন।
বুধবার থেকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সামনে বসে থাকা আহতদের একজন জানান, আন্দোলনের সময় মহাখালীতে তাঁর ডান হাতে গুলি লেগে বেরিয়ে যায়। তিনি বলেন, ‘আমরা চাই দুটো ক্যাটাগরি হোক। যাঁরা আহত হয়ে কর্মক্ষমতা হারিয়েছেন, অর্থাৎ পঙ্গু হয়েছেন, তাঁদের ‘এ’ এবং যাঁরা আহত হওয়ার পরও কর্মক্ষম তাঁদের ‘বি’ ক্যাটাগরিতে রাখা হোক।’
জুলাই আন্দোলনে আহত ব্যক্তিদের ৬ মাস ধরে সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন ও রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতিসহ সাত দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন। তাঁরা এর আগে বিভিন্ন সময় স্বীকৃতি ও পুনর্বাসনের দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ ও শ্যামলীর সড়কে অবস্থান নেন এবং প্রধান উপদেষ্টার আগের কার্যালয় ও বাসভবন যমুনা অবরোধ করেন।
আহত ব্যক্তিদের আরেকটি অংশ ৩ ফেব্রুয়ারি রাতে প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ দেখান। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহর কাছ থেকে কিছু দাবি পূরণের আশ্বাস পেয়ে সেদিন রাতে তাঁরা হাসপাতালে ফিরে যান।
আহত ব্যক্তিদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে সরকারি আবাসনের ব্যবস্থা করা, পরিচয়পত্র দেওয়া ও রেশন কার্ডের ব্যবস্থা করা, যোগ্যতা অনুযায়ী সরকারি চাকরির ব্যবস্থা করা, বিনা মূল্যে বিমান, রেল ও বাসে চলাচলের ব্যবস্থা করা, যানবাহন কেনায় শুল্ক-কর মওকুফ, রাষ্ট্রীয় অতিথিশালাগুলো ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া ইত্যাদি।

দুদকের অভিযোগে বলা হয়, ২০১৮ সালে খুলনার আড়ংঘাটা বাজারে মুনমানহা নামে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং শাখা অনুমোদন পায়। সেখানে স্থানীয়ভাবে আর্থিক সেবা সহজলভ্য করতে ব্যাংকটির উদ্যোগে গ্রাহক লেনদেন, আমানত, প্রবাসী রেমিট্যান্স, ঋণ ও বিল পরিশোধের সেবা দেওয়া হচ্ছিল। আসামিরা ৫০ জন গ্রাহকের কাছ থেকে ৯৪
৩৮ মিনিট আগে
তদন্তে দুদক জানতে পেরেছে, মহীউদ্দীন খান আলমগীর, তাঁর স্ত্রী ও তাঁদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে ৭৯টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ২১৬ কোটি ১ লাখ ৬৩ হাজার ৪৯ টাকা এবং ৬ হাজার ১৮৮ মার্কিন ডলার জমা রাখা হয়। একই সঙ্গে তাঁরা ২০৯ কোটি ১৭ লাখ ৬৩ হাজার ৬৪০ টাকা এবং ৬ হাজার মার্কিন ডলার উত্তোলন করেন। এসব
২ ঘণ্টা আগে
পুরোনো ও ত্রুটিপূর্ণ মিসরীয় বিমান ভাড়ায় এনে সরকারের ৭৪১ কোটি টাকা ক্ষতির মামলায় সাবেক বিচারপতি এ এফ এ মেসবাহ উদ্দিনসহ তিনজনকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ তাঁদের জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
হাইকোর্টে স্থায়ী নিয়োগ পাওয়া ২১ বিচারপতি শপথ নিয়েছেন। আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তাঁদের শপথ বাক্য পাঠ করান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে গ্রাহকদের ৯৪ লাখ ৯৭ হাজার ৫৬৬ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তাসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা অনুমোদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সংস্থার মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন আজ বুধবার বিষয়টি জানিয়েছেন।
আসামিরা হলেন ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের আওতাধীন মুনমানহা এজেন্ট শাখার স্বত্বাধিকারী এস এম সোহেল মাহমুদ, টেলর মো. আব্দুল হান্নান ও আউটলেট রিলেশন অফিসার পলি খাতুন।
এ ছাড়া ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের সাবেক এরিয়া ম্যানেজার মো. আশরাফুল ইসলাম, সাবেক আঞ্চলিক প্রধান এইচ এম কামরুজ্জামান, বিভাগীয় প্রধান আহাম্মেদ আসলাম আল ফেরদৌস ও মো. ফরহাদ মাহমুদ, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাহাদৎ হোসেন ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কাশেম মো. শিরিন।
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, ২০১৮ সালে খুলনার আড়ংঘাটা বাজারে মুনমানহা নামে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং শাখা অনুমোদন পায়। সেখানে স্থানীয়ভাবে আর্থিক সেবা সহজলভ্য করতে ব্যাংকটির উদ্যোগে গ্রাহক লেনদেন, আমানত, প্রবাসী রেমিট্যান্স, ঋণ ও বিল পরিশোধের সেবা দেওয়া হচ্ছিল। আসামিরা ৫০ জন গ্রাহকের কাছ থেকে ৯৪ লাখ ৯৭ হাজার ৫৬৬ টাকা আত্মসাৎ করে শাখা বন্ধ না করে আত্মগোপনে চলে যান।
এ ঘটনায় ওই ৯ আসামির বিরুদ্ধে দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা তৎসহ দণ্ডবিধির ৪০৯/৪২০/১০৯ ধারায় অভিযোগ আনা হয়।

এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে গ্রাহকদের ৯৪ লাখ ৯৭ হাজার ৫৬৬ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তাসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা অনুমোদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সংস্থার মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন আজ বুধবার বিষয়টি জানিয়েছেন।
আসামিরা হলেন ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের আওতাধীন মুনমানহা এজেন্ট শাখার স্বত্বাধিকারী এস এম সোহেল মাহমুদ, টেলর মো. আব্দুল হান্নান ও আউটলেট রিলেশন অফিসার পলি খাতুন।
এ ছাড়া ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের সাবেক এরিয়া ম্যানেজার মো. আশরাফুল ইসলাম, সাবেক আঞ্চলিক প্রধান এইচ এম কামরুজ্জামান, বিভাগীয় প্রধান আহাম্মেদ আসলাম আল ফেরদৌস ও মো. ফরহাদ মাহমুদ, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাহাদৎ হোসেন ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কাশেম মো. শিরিন।
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, ২০১৮ সালে খুলনার আড়ংঘাটা বাজারে মুনমানহা নামে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং শাখা অনুমোদন পায়। সেখানে স্থানীয়ভাবে আর্থিক সেবা সহজলভ্য করতে ব্যাংকটির উদ্যোগে গ্রাহক লেনদেন, আমানত, প্রবাসী রেমিট্যান্স, ঋণ ও বিল পরিশোধের সেবা দেওয়া হচ্ছিল। আসামিরা ৫০ জন গ্রাহকের কাছ থেকে ৯৪ লাখ ৯৭ হাজার ৫৬৬ টাকা আত্মসাৎ করে শাখা বন্ধ না করে আত্মগোপনে চলে যান।
এ ঘটনায় ওই ৯ আসামির বিরুদ্ধে দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা তৎসহ দণ্ডবিধির ৪০৯/৪২০/১০৯ ধারায় অভিযোগ আনা হয়।

নিজেদের দাবি-দাওয়া নিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দিনের মতো রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের ফটকের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন জুলাই আন্দোলনে আহতদের একাংশ। এই আহত ব্যক্তিদের অভিযোগ, তাঁদের দিকে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নজর নেই’।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
তদন্তে দুদক জানতে পেরেছে, মহীউদ্দীন খান আলমগীর, তাঁর স্ত্রী ও তাঁদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে ৭৯টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ২১৬ কোটি ১ লাখ ৬৩ হাজার ৪৯ টাকা এবং ৬ হাজার ১৮৮ মার্কিন ডলার জমা রাখা হয়। একই সঙ্গে তাঁরা ২০৯ কোটি ১৭ লাখ ৬৩ হাজার ৬৪০ টাকা এবং ৬ হাজার মার্কিন ডলার উত্তোলন করেন। এসব
২ ঘণ্টা আগে
পুরোনো ও ত্রুটিপূর্ণ মিসরীয় বিমান ভাড়ায় এনে সরকারের ৭৪১ কোটি টাকা ক্ষতির মামলায় সাবেক বিচারপতি এ এফ এ মেসবাহ উদ্দিনসহ তিনজনকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ তাঁদের জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
হাইকোর্টে স্থায়ী নিয়োগ পাওয়া ২১ বিচারপতি শপথ নিয়েছেন। আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তাঁদের শপথ বাক্য পাঠ করান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর ও তাঁর স্ত্রী সিতারা আলমগীরের বিরুদ্ধে ২১৬ কোটি টাকার মানি লন্ডারিং মামলার অভিযোগ এনেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহজাহান মিরাজ বাদী হয়ে কমিশনের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলাটি করেছেন বলে আজ বুধবার নিশ্চিত করেছেন সংস্থার মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ে আসামিরা ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত অর্থ এক হিসাব থেকে অন্য হিসাবে স্থানান্তর ও রূপান্তর করেছেন।
তদন্তে দুদক জানতে পেরেছে, মহীউদ্দীন খান আলমগীর, তাঁর স্ত্রী ও তাঁদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে ৭৯টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ২১৬ কোটি ১ লাখ ৬৩ হাজার ৪৯ টাকা এবং ৬ হাজার ১৮৮ মার্কিন ডলার জমা রাখা হয়। একই সঙ্গে তাঁরা ২০৯ কোটি ১৭ লাখ ৬৩ হাজার ৬৪০ টাকা ও ৬ হাজার মার্কিন ডলার উত্তোলন করেন। এসব অর্থ স্থানান্তর ও রূপান্তর করেন আসামিরা।
তাঁদের এ কর্মকাণ্ড মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছরের ২৩ অক্টোবর আলোচিত ফারমার্স ব্যাংকের (বর্তমানে পদ্মা ব্যাংক) ৮ কোটি ৮৬ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে মহীউদ্দীন খান আলমগীরসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন ফারমার্স ব্যাংকের চেয়ারম্যান।

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর ও তাঁর স্ত্রী সিতারা আলমগীরের বিরুদ্ধে ২১৬ কোটি টাকার মানি লন্ডারিং মামলার অভিযোগ এনেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহজাহান মিরাজ বাদী হয়ে কমিশনের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলাটি করেছেন বলে আজ বুধবার নিশ্চিত করেছেন সংস্থার মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ে আসামিরা ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত অর্থ এক হিসাব থেকে অন্য হিসাবে স্থানান্তর ও রূপান্তর করেছেন।
তদন্তে দুদক জানতে পেরেছে, মহীউদ্দীন খান আলমগীর, তাঁর স্ত্রী ও তাঁদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে ৭৯টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ২১৬ কোটি ১ লাখ ৬৩ হাজার ৪৯ টাকা এবং ৬ হাজার ১৮৮ মার্কিন ডলার জমা রাখা হয়। একই সঙ্গে তাঁরা ২০৯ কোটি ১৭ লাখ ৬৩ হাজার ৬৪০ টাকা ও ৬ হাজার মার্কিন ডলার উত্তোলন করেন। এসব অর্থ স্থানান্তর ও রূপান্তর করেন আসামিরা।
তাঁদের এ কর্মকাণ্ড মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছরের ২৩ অক্টোবর আলোচিত ফারমার্স ব্যাংকের (বর্তমানে পদ্মা ব্যাংক) ৮ কোটি ৮৬ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে মহীউদ্দীন খান আলমগীরসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন ফারমার্স ব্যাংকের চেয়ারম্যান।

নিজেদের দাবি-দাওয়া নিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দিনের মতো রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের ফটকের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন জুলাই আন্দোলনে আহতদের একাংশ। এই আহত ব্যক্তিদের অভিযোগ, তাঁদের দিকে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নজর নেই’।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, ২০১৮ সালে খুলনার আড়ংঘাটা বাজারে মুনমানহা নামে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং শাখা অনুমোদন পায়। সেখানে স্থানীয়ভাবে আর্থিক সেবা সহজলভ্য করতে ব্যাংকটির উদ্যোগে গ্রাহক লেনদেন, আমানত, প্রবাসী রেমিট্যান্স, ঋণ ও বিল পরিশোধের সেবা দেওয়া হচ্ছিল। আসামিরা ৫০ জন গ্রাহকের কাছ থেকে ৯৪
৩৮ মিনিট আগে
পুরোনো ও ত্রুটিপূর্ণ মিসরীয় বিমান ভাড়ায় এনে সরকারের ৭৪১ কোটি টাকা ক্ষতির মামলায় সাবেক বিচারপতি এ এফ এ মেসবাহ উদ্দিনসহ তিনজনকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ তাঁদের জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
হাইকোর্টে স্থায়ী নিয়োগ পাওয়া ২১ বিচারপতি শপথ নিয়েছেন। আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তাঁদের শপথ বাক্য পাঠ করান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পুরোনো ও ত্রুটিপূর্ণ মিসরীয় বিমান ভাড়ায় এনে সরকারের ৭৪১ কোটি টাকা ক্ষতির মামলায় সাবেক বিচারপতি এ এফ এ মেসবাহ উদ্দিনসহ তিনজনকে জামিন দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ তাঁদের জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।
জামিনপ্রাপ্ত অন্যরা হলেন—বিমানের পরিচালনা পর্ষদের সাবেক চেয়ারম্যান এয়ার মার্শাল জামাল উদ্দিন আহমেদ ও সাবেক পরিচালক ফজলে কবির।
আজ সকালে এই তিনজন আইনজীবীর মাধ্যমে আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। শুনানি শেষে আদালত তিনজনকে জামিন দেন।
সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গত ৫ নভেম্বর এ মামলায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কর্মকর্তাসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র আমলে নেন আদালত। ওই দিন পলাতক থাকায় সাবেক বিচারপতি এ এফ এম মেজবাউদ্দিনসহ সাতজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। এ ছাড়া ১৮ জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হওয়া অন্য আসামিরা হলেন—বিমানের সাবেক পরিচালক খোরশেদ আলম চৌধুরী, সাবেক পরিচালক এয়ার ভাইস মার্শাল আবু এসরার, সাবেক পরিচালক মেজর জেনারেল আবুল হোসেন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ইকবাল আহমেদ।
মামলায় আগেই জামিনে রয়েছেন—বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের সাবেক পরিচালক (ফ্লাইট অপারেশনস) ক্যাপ্টেন ইশরাত আহমেদ, সাবেক ডেপুটি চিফ ইঞ্জিনিয়ার মো. শফিকুল আলম সিদ্দিক (মো. এসএ সিদ্দিক), সাবেক প্রিন্সিপাল ইঞ্জিনিয়ার শহীদ উদ্দিন মোহাম্মদ হানিফ, সাবেক প্রিন্সিপাল ইঞ্জিনিয়ার দেবেশ চৌধুরী, সাবেক এয়ারক্রাফট মেকানিক বর্তমানে প্রকৌশলী কর্মকর্তা মো. সাদেকুল ইসলাম ভূঁইয়া, প্রিন্সিপাল সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার (স্ট্রাকচার) শরীফ রুহুল কুদ্দুস, সাবেক উপপ্রধান প্রকৌশলী মো. শাহজাহান, ইঞ্জিনিয়ার অফিসার (অব.) মো. জাহিদ হোসেন, প্রকৌশলী কর্মকর্তা হীরালাল চক্রবর্তী, প্রিন্সিপাল সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার অশোক কুমার সর্দার, প্রকৌশলী কর্মকর্তা মো. লুৎফর রহমান।
২০২৩ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি দুদকের উপপরিচালক জেসমিন আক্তার বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
তদন্ত শেষে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও দুদকের উপপরিচালক আনোয়ারুল হক আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এতে ১৬ জনকে অভিযুক্ত করা হয়। এর মধ্যে সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কেভিন জন স্টিল মারা গেছেন। পরে অধিকতর তদন্তে আরও সাতজনকে অভিযুক্ত করে ২২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় দুদক।
মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, ২০১৪ সালে পাঁচ বছরের চুক্তিতে ইজিপ্ট এয়ার থেকে বোয়িং ৭৭৭-২০০ ইআর উড়োজাহাজ দুটি লিজ নিয়েছিল বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস। ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে ফ্লাইট পরিচালনার পর একটির ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়। উড়োজাহাজটি সচল রাখতে ইজিপ্ট এয়ার থেকেই ভাড়ায় আনা হয় আরেকটি ইঞ্জিন। দেড় বছরের মাথায় নষ্ট হয় বাকি ইঞ্জিনও। উড়োজাহাজটি সচল রাখতে ইজিপ্ট এয়ার থেকে ফের ভাড়ায় আনা হয় আরেকটি ইঞ্জিন। পরে ভাড়ায় আনা ইঞ্জিনও নষ্ট হয়ে যায়। সেই ইঞ্জিন মেরামত করতে যুক্তরাষ্ট্রের আরেকটি প্রতিষ্ঠানে পাঠানো হয়। তবে কোনো সময় নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়নি। সে কারণে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসকে ইজিপ্ট এয়ার এবং মেরামতকারী কোম্পানি উভয়কেই অর্থ দিতে হয়েছে। ফলে উড়োজাহাজ দুটির জন্য রাষ্ট্রের ক্ষতি হয় ৭৪১ কোটি টাকা।

পুরোনো ও ত্রুটিপূর্ণ মিসরীয় বিমান ভাড়ায় এনে সরকারের ৭৪১ কোটি টাকা ক্ষতির মামলায় সাবেক বিচারপতি এ এফ এ মেসবাহ উদ্দিনসহ তিনজনকে জামিন দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ তাঁদের জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।
জামিনপ্রাপ্ত অন্যরা হলেন—বিমানের পরিচালনা পর্ষদের সাবেক চেয়ারম্যান এয়ার মার্শাল জামাল উদ্দিন আহমেদ ও সাবেক পরিচালক ফজলে কবির।
আজ সকালে এই তিনজন আইনজীবীর মাধ্যমে আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। শুনানি শেষে আদালত তিনজনকে জামিন দেন।
সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গত ৫ নভেম্বর এ মামলায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কর্মকর্তাসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র আমলে নেন আদালত। ওই দিন পলাতক থাকায় সাবেক বিচারপতি এ এফ এম মেজবাউদ্দিনসহ সাতজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। এ ছাড়া ১৮ জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হওয়া অন্য আসামিরা হলেন—বিমানের সাবেক পরিচালক খোরশেদ আলম চৌধুরী, সাবেক পরিচালক এয়ার ভাইস মার্শাল আবু এসরার, সাবেক পরিচালক মেজর জেনারেল আবুল হোসেন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ইকবাল আহমেদ।
মামলায় আগেই জামিনে রয়েছেন—বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের সাবেক পরিচালক (ফ্লাইট অপারেশনস) ক্যাপ্টেন ইশরাত আহমেদ, সাবেক ডেপুটি চিফ ইঞ্জিনিয়ার মো. শফিকুল আলম সিদ্দিক (মো. এসএ সিদ্দিক), সাবেক প্রিন্সিপাল ইঞ্জিনিয়ার শহীদ উদ্দিন মোহাম্মদ হানিফ, সাবেক প্রিন্সিপাল ইঞ্জিনিয়ার দেবেশ চৌধুরী, সাবেক এয়ারক্রাফট মেকানিক বর্তমানে প্রকৌশলী কর্মকর্তা মো. সাদেকুল ইসলাম ভূঁইয়া, প্রিন্সিপাল সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার (স্ট্রাকচার) শরীফ রুহুল কুদ্দুস, সাবেক উপপ্রধান প্রকৌশলী মো. শাহজাহান, ইঞ্জিনিয়ার অফিসার (অব.) মো. জাহিদ হোসেন, প্রকৌশলী কর্মকর্তা হীরালাল চক্রবর্তী, প্রিন্সিপাল সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার অশোক কুমার সর্দার, প্রকৌশলী কর্মকর্তা মো. লুৎফর রহমান।
২০২৩ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি দুদকের উপপরিচালক জেসমিন আক্তার বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
তদন্ত শেষে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও দুদকের উপপরিচালক আনোয়ারুল হক আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এতে ১৬ জনকে অভিযুক্ত করা হয়। এর মধ্যে সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কেভিন জন স্টিল মারা গেছেন। পরে অধিকতর তদন্তে আরও সাতজনকে অভিযুক্ত করে ২২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় দুদক।
মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, ২০১৪ সালে পাঁচ বছরের চুক্তিতে ইজিপ্ট এয়ার থেকে বোয়িং ৭৭৭-২০০ ইআর উড়োজাহাজ দুটি লিজ নিয়েছিল বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস। ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে ফ্লাইট পরিচালনার পর একটির ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়। উড়োজাহাজটি সচল রাখতে ইজিপ্ট এয়ার থেকেই ভাড়ায় আনা হয় আরেকটি ইঞ্জিন। দেড় বছরের মাথায় নষ্ট হয় বাকি ইঞ্জিনও। উড়োজাহাজটি সচল রাখতে ইজিপ্ট এয়ার থেকে ফের ভাড়ায় আনা হয় আরেকটি ইঞ্জিন। পরে ভাড়ায় আনা ইঞ্জিনও নষ্ট হয়ে যায়। সেই ইঞ্জিন মেরামত করতে যুক্তরাষ্ট্রের আরেকটি প্রতিষ্ঠানে পাঠানো হয়। তবে কোনো সময় নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়নি। সে কারণে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসকে ইজিপ্ট এয়ার এবং মেরামতকারী কোম্পানি উভয়কেই অর্থ দিতে হয়েছে। ফলে উড়োজাহাজ দুটির জন্য রাষ্ট্রের ক্ষতি হয় ৭৪১ কোটি টাকা।

নিজেদের দাবি-দাওয়া নিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দিনের মতো রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের ফটকের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন জুলাই আন্দোলনে আহতদের একাংশ। এই আহত ব্যক্তিদের অভিযোগ, তাঁদের দিকে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নজর নেই’।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, ২০১৮ সালে খুলনার আড়ংঘাটা বাজারে মুনমানহা নামে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং শাখা অনুমোদন পায়। সেখানে স্থানীয়ভাবে আর্থিক সেবা সহজলভ্য করতে ব্যাংকটির উদ্যোগে গ্রাহক লেনদেন, আমানত, প্রবাসী রেমিট্যান্স, ঋণ ও বিল পরিশোধের সেবা দেওয়া হচ্ছিল। আসামিরা ৫০ জন গ্রাহকের কাছ থেকে ৯৪
৩৮ মিনিট আগে
তদন্তে দুদক জানতে পেরেছে, মহীউদ্দীন খান আলমগীর, তাঁর স্ত্রী ও তাঁদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে ৭৯টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ২১৬ কোটি ১ লাখ ৬৩ হাজার ৪৯ টাকা এবং ৬ হাজার ১৮৮ মার্কিন ডলার জমা রাখা হয়। একই সঙ্গে তাঁরা ২০৯ কোটি ১৭ লাখ ৬৩ হাজার ৬৪০ টাকা এবং ৬ হাজার মার্কিন ডলার উত্তোলন করেন। এসব
২ ঘণ্টা আগে
হাইকোর্টে স্থায়ী নিয়োগ পাওয়া ২১ বিচারপতি শপথ নিয়েছেন। আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তাঁদের শপথ বাক্য পাঠ করান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

হাইকোর্টে স্থায়ী নিয়োগ পাওয়া ২১ বিচারপতি শপথ নিয়েছেন। আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তাঁদের শপথ বাক্য পাঠ করান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
এ সময় সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি, অ্যাটর্নি জেনারেল, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যানসহ সুপ্রিম কোর্ট রেজিস্ট্রির কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন স্থায়ী নিয়োগ পাওয়া বিচারপতিদের পরিবারের সদস্যরাও। শপথ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল হাবিবুর রহমান সিদ্দিকী।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার হাইকোর্ট বিভাগে অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পাওয়া ২২ বিচারপতিকে স্থায়ী নিয়োগ দিয়েছে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে আইন মন্ত্রণালয় থেকে ২২ জনকে স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি সংবিধানের ৯৫ অনুচ্ছেদ অনুসারে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে পরামর্শক্রমে হাইকোর্ট বিভাগের ২২ জন অতিরিক্ত বিচারককে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারক হিসেবে নিয়োগদান করেছেন। এই নিয়োগ শপথ গ্রহণের তারিখ হতে কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়।
গত বছরের ৮ অক্টোবর তাদের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। শপথ নেওয়া ২১ বিচারপতি হলেন— বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদার, বিচারপতি মো. মনসুর আলম, বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুর, বিচারপতি কে এম রাশেদুজ্জামান রাজা, বিচারপতি মো. যাবিদ হোসেন, বিচারপতি মুবিনা আসাফ, বিচারপতি কাজী ওয়ালিউল ইসলাম, বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকা, বিচারপতি মো. আবদুল মান্নান, বিচারপতি তামান্না রহমান খালিদী, বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ, বিচারপতি মো. হামিদুর রহমান, বিচারপতি নাসরিন আক্তার, বিচারপতি সাথীকা হোসেন, বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ তাজরুল হোসেন, বিচারপতি মো. তৌফিক ইনাম, বিচারপতি ইউসুফ আব্দুল্লাহ সুমন, বিচারপতি শেখ তাহসিন আলী, বিচারপতি ফয়েজ আহমেদ, বিচারপতি মো. সগীর হোসেন ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজী।
এদিকে স্থায়ী নিয়োগ পাওয়া বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেন অসুস্থতার কারণে শপথ অনুষ্ঠানে আসতে পারেননি। তাঁকে সুস্থ হওয়ার পর শপথ পড়ানো হবে বলে জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল।

হাইকোর্টে স্থায়ী নিয়োগ পাওয়া ২১ বিচারপতি শপথ নিয়েছেন। আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তাঁদের শপথ বাক্য পাঠ করান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
এ সময় সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি, অ্যাটর্নি জেনারেল, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যানসহ সুপ্রিম কোর্ট রেজিস্ট্রির কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন স্থায়ী নিয়োগ পাওয়া বিচারপতিদের পরিবারের সদস্যরাও। শপথ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল হাবিবুর রহমান সিদ্দিকী।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার হাইকোর্ট বিভাগে অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পাওয়া ২২ বিচারপতিকে স্থায়ী নিয়োগ দিয়েছে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে আইন মন্ত্রণালয় থেকে ২২ জনকে স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি সংবিধানের ৯৫ অনুচ্ছেদ অনুসারে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে পরামর্শক্রমে হাইকোর্ট বিভাগের ২২ জন অতিরিক্ত বিচারককে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারক হিসেবে নিয়োগদান করেছেন। এই নিয়োগ শপথ গ্রহণের তারিখ হতে কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়।
গত বছরের ৮ অক্টোবর তাদের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। শপথ নেওয়া ২১ বিচারপতি হলেন— বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদার, বিচারপতি মো. মনসুর আলম, বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুর, বিচারপতি কে এম রাশেদুজ্জামান রাজা, বিচারপতি মো. যাবিদ হোসেন, বিচারপতি মুবিনা আসাফ, বিচারপতি কাজী ওয়ালিউল ইসলাম, বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকা, বিচারপতি মো. আবদুল মান্নান, বিচারপতি তামান্না রহমান খালিদী, বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ, বিচারপতি মো. হামিদুর রহমান, বিচারপতি নাসরিন আক্তার, বিচারপতি সাথীকা হোসেন, বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ তাজরুল হোসেন, বিচারপতি মো. তৌফিক ইনাম, বিচারপতি ইউসুফ আব্দুল্লাহ সুমন, বিচারপতি শেখ তাহসিন আলী, বিচারপতি ফয়েজ আহমেদ, বিচারপতি মো. সগীর হোসেন ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজী।
এদিকে স্থায়ী নিয়োগ পাওয়া বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেন অসুস্থতার কারণে শপথ অনুষ্ঠানে আসতে পারেননি। তাঁকে সুস্থ হওয়ার পর শপথ পড়ানো হবে বলে জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল।

নিজেদের দাবি-দাওয়া নিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দিনের মতো রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের ফটকের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন জুলাই আন্দোলনে আহতদের একাংশ। এই আহত ব্যক্তিদের অভিযোগ, তাঁদের দিকে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নজর নেই’।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, ২০১৮ সালে খুলনার আড়ংঘাটা বাজারে মুনমানহা নামে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং শাখা অনুমোদন পায়। সেখানে স্থানীয়ভাবে আর্থিক সেবা সহজলভ্য করতে ব্যাংকটির উদ্যোগে গ্রাহক লেনদেন, আমানত, প্রবাসী রেমিট্যান্স, ঋণ ও বিল পরিশোধের সেবা দেওয়া হচ্ছিল। আসামিরা ৫০ জন গ্রাহকের কাছ থেকে ৯৪
৩৮ মিনিট আগে
তদন্তে দুদক জানতে পেরেছে, মহীউদ্দীন খান আলমগীর, তাঁর স্ত্রী ও তাঁদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে ৭৯টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ২১৬ কোটি ১ লাখ ৬৩ হাজার ৪৯ টাকা এবং ৬ হাজার ১৮৮ মার্কিন ডলার জমা রাখা হয়। একই সঙ্গে তাঁরা ২০৯ কোটি ১৭ লাখ ৬৩ হাজার ৬৪০ টাকা এবং ৬ হাজার মার্কিন ডলার উত্তোলন করেন। এসব
২ ঘণ্টা আগে
পুরোনো ও ত্রুটিপূর্ণ মিসরীয় বিমান ভাড়ায় এনে সরকারের ৭৪১ কোটি টাকা ক্ষতির মামলায় সাবেক বিচারপতি এ এফ এ মেসবাহ উদ্দিনসহ তিনজনকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ তাঁদের জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।
৩ ঘণ্টা আগে