নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে নৌপথে নিরাপদ যাতায়াতের স্বার্থে ভ্রাম্যমাণ আদালতের কার্যক্রম জোরদারের দাবি জানিয়েছে নৌ, সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটি। শনিবার সংগঠনের সভাপতি হাজী মোহাম্মদ শহীদ মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক আশীষ কুমার দে স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এই দাবিসহ মোট ১২টি সুপারিশ উত্থাপন করা হয়।
নৌ, সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভরা দুর্যোগ মৌসুমে ঈদ উদ্যাপিত হবে—এই বিবেচনায় আগামী ১৫ রমজান (১৭ এপ্রিল) থেকে সুপারিশগুলো বাস্তবায়ন শুরু করে ঈদ-পরবর্তী ১০ দিন পর্যন্ত অব্যাহত রাখা দরকার।
কমিটির সুপারিশগুলো হলো:
১. বিদ্যমান অনিয়ম-অব্যবস্থাপনা রোধে নদীবন্দর ও নৌপথসমূহে ভ্রাম্যমাণ আদালতের কার্যক্রম শুরু।
২. নৌপরিবহন অধিদপ্তর ও বিআইডব্লিউটিএতে অস্থায়ী ভিত্তিতে অন্তত চারজন করে নির্বাহী হাকিম পদায়ন দিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের সংখ্যা বৃদ্ধি।
৩. পদ্মার শিমুলিয়া-বাংলাবাজার ও পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে ফেরি ও লঞ্চ চলাচলে বিশৃঙ্খল এড়াতে পর্যাপ্তসংখ্যক র্যাব, পুলিশ ও আনসার সদস্য মোতায়েন।
৪. শিমুলিয়া-বাংলাবাজার, পাটুরিয়া-দৌলতদিয়াসহ সব নৌপথে লঞ্চে অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহন কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ।
৫. উপকূলীয়, হাওর ও পাহাড়ি জনপদে অবৈধ ও ত্রুটিপূর্ণ লঞ্চ চলাচল বন্ধে সংশ্লিষ্ট জেলা ও পুলিশ প্রশাসনকে সম্পৃক্তকরণ।
৬. সারা দেশে যাত্রী, পণ্যবাহীসহ যেকোনো ধরনের অনিবন্ধিত ও ত্রুটিপূর্ণ নৌযানের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান অব্যাহত রাখা।
৭. গুরুত্বপূর্ণ নৌপথসমূহে কোস্টগার্ড ও নৌ-পুলিশের তৎপরতা জোরদারকরণ।
৮. সর্বসাধারণের জ্ঞাতার্থে টেলিভিশন ও বেতারে প্রতি ঘণ্টায় আবহাওয়ার সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি প্রচার।
৯. যাত্রীদের সতর্কতার জন্য টার্মিনাল ও গুরুত্বপূর্ণ ঘাটগুলোতে বড় পর্দায় ও লাউড স্পিকারে আবহাওয়া বার্তা প্রচার।
১০. লঞ্চ, স্টিমারসহ সব ধরনের যাত্রীবাহী নৌযানে প্রয়োজনীয়সংখ্যক সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনসহ সশস্ত্র নিরাপত্তাকর্মী নিয়োগ।
১১. যাত্রীভর্তি নৌযান ছাড়ার আগে ভিডিওচিত্র ধারণ করে টার্মিনাল বা ঘাট কর্তৃপক্ষের কাছে সংরক্ষণ।
১২. সব টার্মিনালে নিরাপত্তা এবং শৌচাগার ও অজুখানা পর্যাপ্ত পানিসহ পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিতকরণ।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, দূরপাল্লার সড়কে তীব্র যানজটসহ লাগামহীন দুর্ঘটনার কারণে উপকূলীয় জনপদের মানুষ নৌপথকেই প্রাধান্য দেবে। এতে লঞ্চ-স্টিমার বিভিন্ন ধরনের নৌযানে যাত্রীর চাপ বাড়বে। অন্যদিকে ভরা দুর্যোগ মৌসুমের কারণে দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। তাই জননিরাপত্তার স্বার্থে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে ১২ দফা সুপারিশ বাস্তবায়ন করতে হবে।
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে নৌপথে নিরাপদ যাতায়াতের স্বার্থে ভ্রাম্যমাণ আদালতের কার্যক্রম জোরদারের দাবি জানিয়েছে নৌ, সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটি। শনিবার সংগঠনের সভাপতি হাজী মোহাম্মদ শহীদ মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক আশীষ কুমার দে স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এই দাবিসহ মোট ১২টি সুপারিশ উত্থাপন করা হয়।
নৌ, সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভরা দুর্যোগ মৌসুমে ঈদ উদ্যাপিত হবে—এই বিবেচনায় আগামী ১৫ রমজান (১৭ এপ্রিল) থেকে সুপারিশগুলো বাস্তবায়ন শুরু করে ঈদ-পরবর্তী ১০ দিন পর্যন্ত অব্যাহত রাখা দরকার।
কমিটির সুপারিশগুলো হলো:
১. বিদ্যমান অনিয়ম-অব্যবস্থাপনা রোধে নদীবন্দর ও নৌপথসমূহে ভ্রাম্যমাণ আদালতের কার্যক্রম শুরু।
২. নৌপরিবহন অধিদপ্তর ও বিআইডব্লিউটিএতে অস্থায়ী ভিত্তিতে অন্তত চারজন করে নির্বাহী হাকিম পদায়ন দিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের সংখ্যা বৃদ্ধি।
৩. পদ্মার শিমুলিয়া-বাংলাবাজার ও পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে ফেরি ও লঞ্চ চলাচলে বিশৃঙ্খল এড়াতে পর্যাপ্তসংখ্যক র্যাব, পুলিশ ও আনসার সদস্য মোতায়েন।
৪. শিমুলিয়া-বাংলাবাজার, পাটুরিয়া-দৌলতদিয়াসহ সব নৌপথে লঞ্চে অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহন কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ।
৫. উপকূলীয়, হাওর ও পাহাড়ি জনপদে অবৈধ ও ত্রুটিপূর্ণ লঞ্চ চলাচল বন্ধে সংশ্লিষ্ট জেলা ও পুলিশ প্রশাসনকে সম্পৃক্তকরণ।
৬. সারা দেশে যাত্রী, পণ্যবাহীসহ যেকোনো ধরনের অনিবন্ধিত ও ত্রুটিপূর্ণ নৌযানের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান অব্যাহত রাখা।
৭. গুরুত্বপূর্ণ নৌপথসমূহে কোস্টগার্ড ও নৌ-পুলিশের তৎপরতা জোরদারকরণ।
৮. সর্বসাধারণের জ্ঞাতার্থে টেলিভিশন ও বেতারে প্রতি ঘণ্টায় আবহাওয়ার সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি প্রচার।
৯. যাত্রীদের সতর্কতার জন্য টার্মিনাল ও গুরুত্বপূর্ণ ঘাটগুলোতে বড় পর্দায় ও লাউড স্পিকারে আবহাওয়া বার্তা প্রচার।
১০. লঞ্চ, স্টিমারসহ সব ধরনের যাত্রীবাহী নৌযানে প্রয়োজনীয়সংখ্যক সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনসহ সশস্ত্র নিরাপত্তাকর্মী নিয়োগ।
১১. যাত্রীভর্তি নৌযান ছাড়ার আগে ভিডিওচিত্র ধারণ করে টার্মিনাল বা ঘাট কর্তৃপক্ষের কাছে সংরক্ষণ।
১২. সব টার্মিনালে নিরাপত্তা এবং শৌচাগার ও অজুখানা পর্যাপ্ত পানিসহ পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিতকরণ।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, দূরপাল্লার সড়কে তীব্র যানজটসহ লাগামহীন দুর্ঘটনার কারণে উপকূলীয় জনপদের মানুষ নৌপথকেই প্রাধান্য দেবে। এতে লঞ্চ-স্টিমার বিভিন্ন ধরনের নৌযানে যাত্রীর চাপ বাড়বে। অন্যদিকে ভরা দুর্যোগ মৌসুমের কারণে দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। তাই জননিরাপত্তার স্বার্থে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে ১২ দফা সুপারিশ বাস্তবায়ন করতে হবে।
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার ক্ষমতা সরকারের হাতে রয়েছে। শেখ মুজিবুর রহমান নিজেই একসময় আওয়ামী লীগের রাজনীতি বন্ধ করে বাকশাল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তাঁর প্রণীত ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ১৯ ধারায় দল নিষিদ্ধ করার মতো উপাদান রয়েছে। এখন সরকার চাইলে তা বিবেচনা করতে পারে।
৯ মিনিট আগেশিক্ষক-কর্মকর্তাদের বদলির তদবির করতে ঢাকায় আসতে নিষেধ করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। গতকাল বৃহস্পতিবার জারি করা এক অফিস আদেশে এ নিষেধ করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চলমান উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতিতে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস তাদের আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের রুট ও সময়সূচিতে পরিবর্তন এনেছে। পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে নিরাপদ ফ্লাইট পরিচালনার সিদ্ধান্তের অংশ হিসেবে টরন্টো, রোম ও লন্ডনগামী ফ্লাইটের সময়সূচিতে এ পরিবর্তন আনা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেজুলাই-আগস্টে সারা দেশে সংঘটিত গণহত্যার ঘটনায় দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আগামী সোমবার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা।
৭ ঘণ্টা আগে