নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে স্বামী হত্যার বিচার চেয়ে কেঁদেছেন সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম। তিনি প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘এই মহান সংসদে দাঁড়িয়ে আমি আমার দুটো এতিম শিশুর ফরিয়াদ আপনার (প্রধানমন্ত্রী) মাধ্যমে জানাই। এই হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত অপরাধীদের বিচারের আওতায় এনে সর্বোচ্চ শাস্তির জোর দাবি জানাচ্ছি।’
আজ রোববার জাতীয় সংসদে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে সংসদ সদস্য এ দাবি জানান।
বক্তব্যের শুরুতে পদ্মা সেতুসহ সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা করেন এমপি উম্মে ফাতেমা। শেষের দিকে গিয়ে তাঁর স্বামী ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি এ কে এম ইকবাল আজাদের খুনিদের বিচার চান। এ সময় তিনি কান্নায় ভেঙে পড়েন। কয়েক সেকেন্ড বক্তব্য বন্ধ রাখেন।
ফাতেমা নাজমা বলেন, ‘স্বজন হারানো কষ্ট সেই বোঝে, যে স্বজন হারিয়েছে। সরাইল আওয়ামী লীগের রাজনীতি করতে গিয়ে এই পরিবারের (স্বামীর পরিবার) তিনজনকে পরিকল্পিতভাবে হত্যাকাণ্ডের স্বীকার হতে হয়েছে। আমার শ্বশুরকে চুয়াত্তর সালে দুর্বৃত্তরা গুলি করলে বঙ্গবন্ধু হেলিকপ্টার করে ঢাকায় আনার পরেও বাঁচানো যায়নি। আমার ভাসুর আর্মিতে ছিলেন, ১৯৮৪ সালে ওনাকে হত্যা করা হয়।’
তিনি বলেন, ‘২০১২ সালের ২১ অক্টোবর আমার স্বামী শহীদ এ কে এম ইকবাল আজাদকে প্রকাশ্য দিবালোকে বল্লম দিয়ে ক্ষতবিক্ষত করে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। এই মহান সংসদে দাঁড়িয়ে আমি আমার দুটো এতিম শিশুর ফরিয়াদ আপনার (প্রধানমন্ত্রী) মাধ্যমে জানাই। এই হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত অপরাধীদের বিচারের আওতায় এনে সর্বোচ্চ শাস্তির জোর দাবি জানাচ্ছি। এই মামলাটি বর্তমানে হাইকোর্টে চলমান।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে স্বামী হত্যার বিচার চেয়ে কেঁদেছেন সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম। তিনি প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘এই মহান সংসদে দাঁড়িয়ে আমি আমার দুটো এতিম শিশুর ফরিয়াদ আপনার (প্রধানমন্ত্রী) মাধ্যমে জানাই। এই হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত অপরাধীদের বিচারের আওতায় এনে সর্বোচ্চ শাস্তির জোর দাবি জানাচ্ছি।’
আজ রোববার জাতীয় সংসদে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে সংসদ সদস্য এ দাবি জানান।
বক্তব্যের শুরুতে পদ্মা সেতুসহ সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা করেন এমপি উম্মে ফাতেমা। শেষের দিকে গিয়ে তাঁর স্বামী ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি এ কে এম ইকবাল আজাদের খুনিদের বিচার চান। এ সময় তিনি কান্নায় ভেঙে পড়েন। কয়েক সেকেন্ড বক্তব্য বন্ধ রাখেন।
ফাতেমা নাজমা বলেন, ‘স্বজন হারানো কষ্ট সেই বোঝে, যে স্বজন হারিয়েছে। সরাইল আওয়ামী লীগের রাজনীতি করতে গিয়ে এই পরিবারের (স্বামীর পরিবার) তিনজনকে পরিকল্পিতভাবে হত্যাকাণ্ডের স্বীকার হতে হয়েছে। আমার শ্বশুরকে চুয়াত্তর সালে দুর্বৃত্তরা গুলি করলে বঙ্গবন্ধু হেলিকপ্টার করে ঢাকায় আনার পরেও বাঁচানো যায়নি। আমার ভাসুর আর্মিতে ছিলেন, ১৯৮৪ সালে ওনাকে হত্যা করা হয়।’
তিনি বলেন, ‘২০১২ সালের ২১ অক্টোবর আমার স্বামী শহীদ এ কে এম ইকবাল আজাদকে প্রকাশ্য দিবালোকে বল্লম দিয়ে ক্ষতবিক্ষত করে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। এই মহান সংসদে দাঁড়িয়ে আমি আমার দুটো এতিম শিশুর ফরিয়াদ আপনার (প্রধানমন্ত্রী) মাধ্যমে জানাই। এই হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত অপরাধীদের বিচারের আওতায় এনে সর্বোচ্চ শাস্তির জোর দাবি জানাচ্ছি। এই মামলাটি বর্তমানে হাইকোর্টে চলমান।’
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৫ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৬ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৬ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৬ ঘণ্টা আগে