নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নেওয়ার বিষয়ে মালয়েশিয়ার সঙ্গে সমঝোতা হলেও সিন্ডিকেটের কারণে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না বলে সংসদে অভিযোগ করেছেন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য রুস্তম আলী ফরাজী।
আজ রোববার জাতীয় সংসদের অধিবেশনে অনির্ধারিত আলোচনায় এ কথা বলেন তিনি। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হয়।
করোনাভাইরাসের কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক মন্দার পরেও বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মালয়েশিয়া। এ নিয়ে দেশটির সঙ্গে সমঝোতা স্মরক সই হয়েছে।
জাপার এমপি রুস্তম আলী ফরাজী বলেন, ‘সবকিছু হওয়ার পরে এখানকার (বাংলাদেশ) মন্ত্রী ওখানে বারবার গেলেন, ওনাদের (মালয়েশিয়া) মানবসম্পদ মন্ত্রী বললেন আপনারা সিদ্ধান্ত নিয়ে আমাদের জানান। আমরা নেব।’
এমপি বলেন, ‘আমাদের দেশ থেকে বারবার সফর করেও কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না সিন্ডিকেটের কারণে। কয়েকটা বিশেষ গোষ্ঠীকে আমরা যদি সুযোগ দিই, তাহলে দাম বেড়ে যাবে। এখন মালয়েশিয়ায় যাওয়া যায় ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা থেকে দেড় লাখ টাকায়। কিন্তু পরে লাগবে ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা। আমাদের দেশের নিম্নবিত্ত ও সাধারণ মানুষ কী করে এ টাকা সংগ্রহ করবে!’
মন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে জাপার এ এমপি বলেন, ‘তালবাহানা না করে, আপনারা সঠিক সিদ্ধান্ত নেন। সবাইকে ছেড়ে দেন, ওনাদের সঙ্গে আলোচনা করুন, যাতে অল্প পয়সায় যেতে পারে, সে ব্যবস্থা করুন। দেশের মানুষ এটা চায়।’
সাধারণ ঘরের সন্তানেরা মালয়েমিয়া গেলে রেমিট্যান্স আসবে উল্লেখ করে রুস্তম আলী বলেন, ‘অর্থমন্ত্রীর অর্থনৈতিক ভাণ্ডার সমৃদ্ধ হবে। দেশের কর্ম সংস্থান হবে, আয় বাড়বে এবং বেকারত্ব দূর হবে।’
সমস্যার আশু সমাধানে প্রধানমন্ত্রীকে উদ্যোগ নেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘দেশের সাধারণ মানুষ যাতে মালয়েশিয়ায় যেতে সেই ব্যবস্থা ত্বরিৎ করতে পারে।’

বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নেওয়ার বিষয়ে মালয়েশিয়ার সঙ্গে সমঝোতা হলেও সিন্ডিকেটের কারণে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না বলে সংসদে অভিযোগ করেছেন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য রুস্তম আলী ফরাজী।
আজ রোববার জাতীয় সংসদের অধিবেশনে অনির্ধারিত আলোচনায় এ কথা বলেন তিনি। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হয়।
করোনাভাইরাসের কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক মন্দার পরেও বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মালয়েশিয়া। এ নিয়ে দেশটির সঙ্গে সমঝোতা স্মরক সই হয়েছে।
জাপার এমপি রুস্তম আলী ফরাজী বলেন, ‘সবকিছু হওয়ার পরে এখানকার (বাংলাদেশ) মন্ত্রী ওখানে বারবার গেলেন, ওনাদের (মালয়েশিয়া) মানবসম্পদ মন্ত্রী বললেন আপনারা সিদ্ধান্ত নিয়ে আমাদের জানান। আমরা নেব।’
এমপি বলেন, ‘আমাদের দেশ থেকে বারবার সফর করেও কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না সিন্ডিকেটের কারণে। কয়েকটা বিশেষ গোষ্ঠীকে আমরা যদি সুযোগ দিই, তাহলে দাম বেড়ে যাবে। এখন মালয়েশিয়ায় যাওয়া যায় ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা থেকে দেড় লাখ টাকায়। কিন্তু পরে লাগবে ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা। আমাদের দেশের নিম্নবিত্ত ও সাধারণ মানুষ কী করে এ টাকা সংগ্রহ করবে!’
মন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে জাপার এ এমপি বলেন, ‘তালবাহানা না করে, আপনারা সঠিক সিদ্ধান্ত নেন। সবাইকে ছেড়ে দেন, ওনাদের সঙ্গে আলোচনা করুন, যাতে অল্প পয়সায় যেতে পারে, সে ব্যবস্থা করুন। দেশের মানুষ এটা চায়।’
সাধারণ ঘরের সন্তানেরা মালয়েমিয়া গেলে রেমিট্যান্স আসবে উল্লেখ করে রুস্তম আলী বলেন, ‘অর্থমন্ত্রীর অর্থনৈতিক ভাণ্ডার সমৃদ্ধ হবে। দেশের কর্ম সংস্থান হবে, আয় বাড়বে এবং বেকারত্ব দূর হবে।’
সমস্যার আশু সমাধানে প্রধানমন্ত্রীকে উদ্যোগ নেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘দেশের সাধারণ মানুষ যাতে মালয়েশিয়ায় যেতে সেই ব্যবস্থা ত্বরিৎ করতে পারে।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নেওয়ার বিষয়ে মালয়েশিয়ার সঙ্গে সমঝোতা হলেও সিন্ডিকেটের কারণে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না বলে সংসদে অভিযোগ করেছেন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য রুস্তম আলী ফরাজী।
আজ রোববার জাতীয় সংসদের অধিবেশনে অনির্ধারিত আলোচনায় এ কথা বলেন তিনি। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হয়।
করোনাভাইরাসের কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক মন্দার পরেও বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মালয়েশিয়া। এ নিয়ে দেশটির সঙ্গে সমঝোতা স্মরক সই হয়েছে।
জাপার এমপি রুস্তম আলী ফরাজী বলেন, ‘সবকিছু হওয়ার পরে এখানকার (বাংলাদেশ) মন্ত্রী ওখানে বারবার গেলেন, ওনাদের (মালয়েশিয়া) মানবসম্পদ মন্ত্রী বললেন আপনারা সিদ্ধান্ত নিয়ে আমাদের জানান। আমরা নেব।’
এমপি বলেন, ‘আমাদের দেশ থেকে বারবার সফর করেও কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না সিন্ডিকেটের কারণে। কয়েকটা বিশেষ গোষ্ঠীকে আমরা যদি সুযোগ দিই, তাহলে দাম বেড়ে যাবে। এখন মালয়েশিয়ায় যাওয়া যায় ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা থেকে দেড় লাখ টাকায়। কিন্তু পরে লাগবে ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা। আমাদের দেশের নিম্নবিত্ত ও সাধারণ মানুষ কী করে এ টাকা সংগ্রহ করবে!’
মন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে জাপার এ এমপি বলেন, ‘তালবাহানা না করে, আপনারা সঠিক সিদ্ধান্ত নেন। সবাইকে ছেড়ে দেন, ওনাদের সঙ্গে আলোচনা করুন, যাতে অল্প পয়সায় যেতে পারে, সে ব্যবস্থা করুন। দেশের মানুষ এটা চায়।’
সাধারণ ঘরের সন্তানেরা মালয়েমিয়া গেলে রেমিট্যান্স আসবে উল্লেখ করে রুস্তম আলী বলেন, ‘অর্থমন্ত্রীর অর্থনৈতিক ভাণ্ডার সমৃদ্ধ হবে। দেশের কর্ম সংস্থান হবে, আয় বাড়বে এবং বেকারত্ব দূর হবে।’
সমস্যার আশু সমাধানে প্রধানমন্ত্রীকে উদ্যোগ নেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘দেশের সাধারণ মানুষ যাতে মালয়েশিয়ায় যেতে সেই ব্যবস্থা ত্বরিৎ করতে পারে।’

বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নেওয়ার বিষয়ে মালয়েশিয়ার সঙ্গে সমঝোতা হলেও সিন্ডিকেটের কারণে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না বলে সংসদে অভিযোগ করেছেন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য রুস্তম আলী ফরাজী।
আজ রোববার জাতীয় সংসদের অধিবেশনে অনির্ধারিত আলোচনায় এ কথা বলেন তিনি। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হয়।
করোনাভাইরাসের কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক মন্দার পরেও বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মালয়েশিয়া। এ নিয়ে দেশটির সঙ্গে সমঝোতা স্মরক সই হয়েছে।
জাপার এমপি রুস্তম আলী ফরাজী বলেন, ‘সবকিছু হওয়ার পরে এখানকার (বাংলাদেশ) মন্ত্রী ওখানে বারবার গেলেন, ওনাদের (মালয়েশিয়া) মানবসম্পদ মন্ত্রী বললেন আপনারা সিদ্ধান্ত নিয়ে আমাদের জানান। আমরা নেব।’
এমপি বলেন, ‘আমাদের দেশ থেকে বারবার সফর করেও কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না সিন্ডিকেটের কারণে। কয়েকটা বিশেষ গোষ্ঠীকে আমরা যদি সুযোগ দিই, তাহলে দাম বেড়ে যাবে। এখন মালয়েশিয়ায় যাওয়া যায় ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা থেকে দেড় লাখ টাকায়। কিন্তু পরে লাগবে ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা। আমাদের দেশের নিম্নবিত্ত ও সাধারণ মানুষ কী করে এ টাকা সংগ্রহ করবে!’
মন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে জাপার এ এমপি বলেন, ‘তালবাহানা না করে, আপনারা সঠিক সিদ্ধান্ত নেন। সবাইকে ছেড়ে দেন, ওনাদের সঙ্গে আলোচনা করুন, যাতে অল্প পয়সায় যেতে পারে, সে ব্যবস্থা করুন। দেশের মানুষ এটা চায়।’
সাধারণ ঘরের সন্তানেরা মালয়েমিয়া গেলে রেমিট্যান্স আসবে উল্লেখ করে রুস্তম আলী বলেন, ‘অর্থমন্ত্রীর অর্থনৈতিক ভাণ্ডার সমৃদ্ধ হবে। দেশের কর্ম সংস্থান হবে, আয় বাড়বে এবং বেকারত্ব দূর হবে।’
সমস্যার আশু সমাধানে প্রধানমন্ত্রীকে উদ্যোগ নেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘দেশের সাধারণ মানুষ যাতে মালয়েশিয়ায় যেতে সেই ব্যবস্থা ত্বরিৎ করতে পারে।’

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট আয়োজন করা হবে। বৃহস্পতিবার বেলা আড়াইটার দিকে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এই ঘোষণা দেন।
১১ মিনিট আগে
জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশে সই করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাষ্ট্রপতি এতে সই করেন বলে কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে।
১২ মিনিট আগে
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, ‘যে জাতি ঐক্যবদ্ধ থাকে এবং জনগণ যখন জেগে থাকে, সেই দেশের ভাগ্য নিয়ে বা নৈরাজ্য সৃষ্টির সাহস কারও থাকে না।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘দেশে সরকার, রাষ্ট্র ও জনগণ সবই আছে এবং তারা পরিস্থিতি ভালোভাবে বোঝেন।
১৪ মিনিট আগে
পঞ্চদশ সংশোধনীর অংশবিশেষ অসাংবিধানিক ঘোষণা করে গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর হাইকোর্ট রায় দেন। রায়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তি সংক্রান্ত পঞ্চদশ সংশোধনী আইনের ২০ ও ২১ ধারা সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ও বাতিল ঘোষণা করা হয়। সেই সঙ্গে পঞ্চদশ সংশোধনী আইনের মাধ্যমে সংবিধানে যুক্ত ৭ক, ৭খ, ৪৪ (২) অনুচ্ছেদও
১৮ মিনিট আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট আয়োজন করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা আড়াইটার দিকে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এই ঘোষণা দেন।
তিনি জানান, চারটি বিষয়ে এক প্রশ্নে হ্যাঁ/না ভোট হবে।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে গত ২৭ অক্টোবর অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে সুপারিশ জমা দেয় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গণভোটের দিনক্ষণ ও সনদে থাকা আপত্তি (নোট অব ডিসেন্ট) গণভোটে না থাকায় বিএনপি, জামায়াতসহ বিভিন্ন দল বিপরীত অবস্থানে আছে। এমন অবস্থায় দলগুলোকে আলোচনা করে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত দিতে গত ৩ অক্টোবর সরকার থেকে অনুরোধ করা হয়। দলগুলো তাতে একমত হতে পারেনি।
এমন অবস্থায় আজ বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশের বিষয়টি চূড়ান্ত করা হয়। এরই মধ্যে এ আদেশে সই করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আর দুপুর আড়াইটায় জাতির উদ্দেশে ভাষণে গণভোটের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানালেন প্রধান উপদেষ্টা।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট আয়োজন করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা আড়াইটার দিকে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এই ঘোষণা দেন।
তিনি জানান, চারটি বিষয়ে এক প্রশ্নে হ্যাঁ/না ভোট হবে।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে গত ২৭ অক্টোবর অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে সুপারিশ জমা দেয় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গণভোটের দিনক্ষণ ও সনদে থাকা আপত্তি (নোট অব ডিসেন্ট) গণভোটে না থাকায় বিএনপি, জামায়াতসহ বিভিন্ন দল বিপরীত অবস্থানে আছে। এমন অবস্থায় দলগুলোকে আলোচনা করে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত দিতে গত ৩ অক্টোবর সরকার থেকে অনুরোধ করা হয়। দলগুলো তাতে একমত হতে পারেনি।
এমন অবস্থায় আজ বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশের বিষয়টি চূড়ান্ত করা হয়। এরই মধ্যে এ আদেশে সই করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আর দুপুর আড়াইটায় জাতির উদ্দেশে ভাষণে গণভোটের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানালেন প্রধান উপদেষ্টা।

আমাদের দেশ থেকে বারবার সফর করেও কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না সিন্ডিকেটের কারণে। কয়েকটা বিশেষ গোষ্ঠীকে আমরা যদি সুযোগ দিই, তাহলে দাম বেড়ে যাবে। এখন মালয়েশিয়ায় যাওয়া যায় ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা থেকে দেড় লাখ টাকায়। কিন্তু পরে লাগবে ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা। আমাদের দেশের নিম্নবিত্ত ও সাধারণ মানুষ কী করে এ টাকা সংগ
২৬ জুন ২০২২
জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশে সই করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাষ্ট্রপতি এতে সই করেন বলে কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে।
১২ মিনিট আগে
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, ‘যে জাতি ঐক্যবদ্ধ থাকে এবং জনগণ যখন জেগে থাকে, সেই দেশের ভাগ্য নিয়ে বা নৈরাজ্য সৃষ্টির সাহস কারও থাকে না।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘দেশে সরকার, রাষ্ট্র ও জনগণ সবই আছে এবং তারা পরিস্থিতি ভালোভাবে বোঝেন।
১৪ মিনিট আগে
পঞ্চদশ সংশোধনীর অংশবিশেষ অসাংবিধানিক ঘোষণা করে গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর হাইকোর্ট রায় দেন। রায়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তি সংক্রান্ত পঞ্চদশ সংশোধনী আইনের ২০ ও ২১ ধারা সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ও বাতিল ঘোষণা করা হয়। সেই সঙ্গে পঞ্চদশ সংশোধনী আইনের মাধ্যমে সংবিধানে যুক্ত ৭ক, ৭খ, ৪৪ (২) অনুচ্ছেদও
১৮ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশে সই করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাষ্ট্রপতি এতে সই করেন বলে কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে।
কার্যালয়ের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুপুরে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশে রাষ্ট্রপতি সই করেছেন।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে গত ২৭ অক্টোবর অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে সুপারিশ জমা দেয় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গণভোটের দিনক্ষণ ও সনদে থাকা আপত্তি (নোট অব ডিসেন্ট) গণভোটে না থাকায় বিএনপি, জামায়াতসহ বিভিন্ন দল বিপরীত অবস্থানে আছে। এমন অবস্থায় দলগুলোকে আলোচনা করে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত দিতে গত ৩ অক্টোবর সরকার থেকে অনুরোধ করা হয়। দলগুলো তাতে একমত হতে পারেনি।
এমন অবস্থায় উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশের বিষয়টি চূড়ান্ত করা হয়।

জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশে সই করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাষ্ট্রপতি এতে সই করেন বলে কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে।
কার্যালয়ের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুপুরে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশে রাষ্ট্রপতি সই করেছেন।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে গত ২৭ অক্টোবর অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে সুপারিশ জমা দেয় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গণভোটের দিনক্ষণ ও সনদে থাকা আপত্তি (নোট অব ডিসেন্ট) গণভোটে না থাকায় বিএনপি, জামায়াতসহ বিভিন্ন দল বিপরীত অবস্থানে আছে। এমন অবস্থায় দলগুলোকে আলোচনা করে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত দিতে গত ৩ অক্টোবর সরকার থেকে অনুরোধ করা হয়। দলগুলো তাতে একমত হতে পারেনি।
এমন অবস্থায় উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশের বিষয়টি চূড়ান্ত করা হয়।

আমাদের দেশ থেকে বারবার সফর করেও কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না সিন্ডিকেটের কারণে। কয়েকটা বিশেষ গোষ্ঠীকে আমরা যদি সুযোগ দিই, তাহলে দাম বেড়ে যাবে। এখন মালয়েশিয়ায় যাওয়া যায় ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা থেকে দেড় লাখ টাকায়। কিন্তু পরে লাগবে ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা। আমাদের দেশের নিম্নবিত্ত ও সাধারণ মানুষ কী করে এ টাকা সংগ
২৬ জুন ২০২২
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট আয়োজন করা হবে। বৃহস্পতিবার বেলা আড়াইটার দিকে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এই ঘোষণা দেন।
১১ মিনিট আগে
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, ‘যে জাতি ঐক্যবদ্ধ থাকে এবং জনগণ যখন জেগে থাকে, সেই দেশের ভাগ্য নিয়ে বা নৈরাজ্য সৃষ্টির সাহস কারও থাকে না।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘দেশে সরকার, রাষ্ট্র ও জনগণ সবই আছে এবং তারা পরিস্থিতি ভালোভাবে বোঝেন।
১৪ মিনিট আগে
পঞ্চদশ সংশোধনীর অংশবিশেষ অসাংবিধানিক ঘোষণা করে গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর হাইকোর্ট রায় দেন। রায়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তি সংক্রান্ত পঞ্চদশ সংশোধনী আইনের ২০ ও ২১ ধারা সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ও বাতিল ঘোষণা করা হয়। সেই সঙ্গে পঞ্চদশ সংশোধনী আইনের মাধ্যমে সংবিধানে যুক্ত ৭ক, ৭খ, ৪৪ (২) অনুচ্ছেদও
১৮ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, ‘যে জাতি ঐক্যবদ্ধ থাকে এবং জনগণ যখন জেগে থাকে, সেই দেশের ভাগ্য নিয়ে বা নৈরাজ্য সৃষ্টির সাহস কারও থাকে না।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘দেশে সরকার, রাষ্ট্র ও জনগণ সবই আছে এবং তারা পরিস্থিতি ভালোভাবে বোঝেন। যারা সন্ত্রাস বা উস্কানি দেওয়ার চেষ্টা করছেন, তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে।’
আজ বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে চিফ প্রসিকিউটর এ মন্তব্য করেন। শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় রায়ের দিন ধার্য করাকে কেন্দ্র করে দেশের বিভিন্ন স্থানে সহিংসতার ঘটনা প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি এসব কথা বলেন।
ট্রাইব্যুনাল রায় ঘোষণার দিন ঠিক করার পর চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম সরকারের বিভিন্ন সংস্থা ও বাহিনীর প্রতি আস্থা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করি বিচ্ছিন্নভাবে যা কিছু ঘটছে, সেগুলোর কোনো প্রভাব পড়বে না এবং সবকিছু সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হবে। বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাবে।’
বিচার প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করার বিষয়ে জাতিসংঘের অভিযোগ প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তাজুল ইসলাম বলেন, ‘এ মুহূর্তে এসে ওনারা বিচারটাকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করছেন নানাভাবে। এই বিচার আমরা যে প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে এসেছি, সেটা ছিল স্বচ্ছ (ট্রান্সপারেন্ট)। আপনারা সবাই তার প্রত্যক্ষ সাক্ষী।’
তিনি আরও বলেন, ‘এখানে অকাট্য প্রমাণ, শক্তিশালী সাক্ষ্য প্রমাণ—সবকিছু জাতির সামনে তুলে ধরা হয়েছে। দুনিয়ার সামনে ক্রিস্টাল ক্লিয়ারভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে, ন্যায় বিচার তার নিজস্ব গতিতেই চলবে।’
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, তাঁরা অঙ্গীকার করেছিলেন, অপরাধী যত শক্তিশালীই হোক না কেন, মানবতাবিরোধী অপরাধ করলে তাঁকে সঠিক পন্থায় বিচারের মুখোমুখি করা হবে এবং আইন অনুযায়ী প্রাপ্য বুঝিয়ে দেওয়া হবে।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, ‘আমরা এখন চূড়ান্ত পর্বে উপনীত হয়েছি। আশা করছি, ইনশাআল্লাহ ১৭ নভেম্বর আদালত তাঁর সুবিবেচনা, তাঁর প্রজ্ঞা প্রয়োগ করবেন। এই জাতির বিচারের জন্য যে আকাঙ্ক্ষা, সেটার প্রতি তাঁরা সুবিচার করবেন। একটি সঠিক রায়ের মাধ্যমে বাংলাদেশে সংগঠিত মানবতাবিরোধী অপরাধের একটি ইতি ঘটাবেন এবং ভবিষ্যতের জন্য এই রায়টি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে, তেমন একটি রায় আমরা প্রত্যাশা করছি।’ প্রসিকিউশন সর্বোচ্চ শাস্তি আদালতের কাছে প্রার্থনা করেছেন বলেও তিনি জানান।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, ‘যে জাতি ঐক্যবদ্ধ থাকে এবং জনগণ যখন জেগে থাকে, সেই দেশের ভাগ্য নিয়ে বা নৈরাজ্য সৃষ্টির সাহস কারও থাকে না।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘দেশে সরকার, রাষ্ট্র ও জনগণ সবই আছে এবং তারা পরিস্থিতি ভালোভাবে বোঝেন। যারা সন্ত্রাস বা উস্কানি দেওয়ার চেষ্টা করছেন, তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে।’
আজ বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে চিফ প্রসিকিউটর এ মন্তব্য করেন। শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় রায়ের দিন ধার্য করাকে কেন্দ্র করে দেশের বিভিন্ন স্থানে সহিংসতার ঘটনা প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি এসব কথা বলেন।
ট্রাইব্যুনাল রায় ঘোষণার দিন ঠিক করার পর চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম সরকারের বিভিন্ন সংস্থা ও বাহিনীর প্রতি আস্থা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করি বিচ্ছিন্নভাবে যা কিছু ঘটছে, সেগুলোর কোনো প্রভাব পড়বে না এবং সবকিছু সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হবে। বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাবে।’
বিচার প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করার বিষয়ে জাতিসংঘের অভিযোগ প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তাজুল ইসলাম বলেন, ‘এ মুহূর্তে এসে ওনারা বিচারটাকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করছেন নানাভাবে। এই বিচার আমরা যে প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে এসেছি, সেটা ছিল স্বচ্ছ (ট্রান্সপারেন্ট)। আপনারা সবাই তার প্রত্যক্ষ সাক্ষী।’
তিনি আরও বলেন, ‘এখানে অকাট্য প্রমাণ, শক্তিশালী সাক্ষ্য প্রমাণ—সবকিছু জাতির সামনে তুলে ধরা হয়েছে। দুনিয়ার সামনে ক্রিস্টাল ক্লিয়ারভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে, ন্যায় বিচার তার নিজস্ব গতিতেই চলবে।’
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, তাঁরা অঙ্গীকার করেছিলেন, অপরাধী যত শক্তিশালীই হোক না কেন, মানবতাবিরোধী অপরাধ করলে তাঁকে সঠিক পন্থায় বিচারের মুখোমুখি করা হবে এবং আইন অনুযায়ী প্রাপ্য বুঝিয়ে দেওয়া হবে।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, ‘আমরা এখন চূড়ান্ত পর্বে উপনীত হয়েছি। আশা করছি, ইনশাআল্লাহ ১৭ নভেম্বর আদালত তাঁর সুবিবেচনা, তাঁর প্রজ্ঞা প্রয়োগ করবেন। এই জাতির বিচারের জন্য যে আকাঙ্ক্ষা, সেটার প্রতি তাঁরা সুবিচার করবেন। একটি সঠিক রায়ের মাধ্যমে বাংলাদেশে সংগঠিত মানবতাবিরোধী অপরাধের একটি ইতি ঘটাবেন এবং ভবিষ্যতের জন্য এই রায়টি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে, তেমন একটি রায় আমরা প্রত্যাশা করছি।’ প্রসিকিউশন সর্বোচ্চ শাস্তি আদালতের কাছে প্রার্থনা করেছেন বলেও তিনি জানান।

আমাদের দেশ থেকে বারবার সফর করেও কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না সিন্ডিকেটের কারণে। কয়েকটা বিশেষ গোষ্ঠীকে আমরা যদি সুযোগ দিই, তাহলে দাম বেড়ে যাবে। এখন মালয়েশিয়ায় যাওয়া যায় ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা থেকে দেড় লাখ টাকায়। কিন্তু পরে লাগবে ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা। আমাদের দেশের নিম্নবিত্ত ও সাধারণ মানুষ কী করে এ টাকা সংগ
২৬ জুন ২০২২
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট আয়োজন করা হবে। বৃহস্পতিবার বেলা আড়াইটার দিকে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এই ঘোষণা দেন।
১১ মিনিট আগে
জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশে সই করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাষ্ট্রপতি এতে সই করেন বলে কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে।
১২ মিনিট আগে
পঞ্চদশ সংশোধনীর অংশবিশেষ অসাংবিধানিক ঘোষণা করে গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর হাইকোর্ট রায় দেন। রায়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তি সংক্রান্ত পঞ্চদশ সংশোধনী আইনের ২০ ও ২১ ধারা সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ও বাতিল ঘোষণা করা হয়। সেই সঙ্গে পঞ্চদশ সংশোধনী আইনের মাধ্যমে সংবিধানে যুক্ত ৭ক, ৭খ, ৪৪ (২) অনুচ্ছেদও
১৮ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পঞ্চদশ সংশোধনীর অংশবিশেষ অসাংবিধানিক ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল মঞ্জুর (আপিলের অনুমতি) করেছেন আপিল বিভাগ।
আজ বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এই আদেশ দেন।
পঞ্চদশ সংশোধনীর অংশবিশেষ অসাংবিধানিক ঘোষণা করে গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর হাইকোর্ট রায় দেন। রায়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তি সংক্রান্ত পঞ্চদশ সংশোধনী আইনের ২০ ও ২১ ধারা সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ও বাতিল ঘোষণা করা হয়। সেই সঙ্গে পঞ্চদশ সংশোধনী আইনের মাধ্যমে সংবিধানে যুক্ত ৭ক, ৭খ, ৪৪ (২) অনুচ্ছেদও বাতিল ঘোষণা করা হয়।
চলতি বছরের ৮ জুলাই হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়। এরপর পঞ্চদশ সংশোধনী আইন সম্পূর্ণ বাতিল চেয়ে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেন সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারসহ চার ব্যক্তি। অন্য তিন ব্যক্তি হলেন এম হাফিজ উদ্দিন খান, জোবাইরুল হক ভূঁইয়া ও জাহরা রহমান।
জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার পৃথক লিভ টু আপিল করেন। এ ছাড়া মোফাজ্জল হোসেন নামে এক ব্যক্তি আরেকটি লিভ টু আপিল করেন।
লিভ টু আপিলগুলো একসঙ্গে শুনানি শেষে লিভ টু আপিল মঞ্জুর করে আজ আদেশ দেন আপিল বিভাগ। চার বিশিষ্ট ব্যক্তির পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া। জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেলের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন।
এ ছাড়া মোফাজ্জল হোসেনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী এ এস এম শাহরিয়ার কবির। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক।

পঞ্চদশ সংশোধনীর অংশবিশেষ অসাংবিধানিক ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল মঞ্জুর (আপিলের অনুমতি) করেছেন আপিল বিভাগ।
আজ বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এই আদেশ দেন।
পঞ্চদশ সংশোধনীর অংশবিশেষ অসাংবিধানিক ঘোষণা করে গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর হাইকোর্ট রায় দেন। রায়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তি সংক্রান্ত পঞ্চদশ সংশোধনী আইনের ২০ ও ২১ ধারা সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ও বাতিল ঘোষণা করা হয়। সেই সঙ্গে পঞ্চদশ সংশোধনী আইনের মাধ্যমে সংবিধানে যুক্ত ৭ক, ৭খ, ৪৪ (২) অনুচ্ছেদও বাতিল ঘোষণা করা হয়।
চলতি বছরের ৮ জুলাই হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়। এরপর পঞ্চদশ সংশোধনী আইন সম্পূর্ণ বাতিল চেয়ে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেন সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারসহ চার ব্যক্তি। অন্য তিন ব্যক্তি হলেন এম হাফিজ উদ্দিন খান, জোবাইরুল হক ভূঁইয়া ও জাহরা রহমান।
জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার পৃথক লিভ টু আপিল করেন। এ ছাড়া মোফাজ্জল হোসেন নামে এক ব্যক্তি আরেকটি লিভ টু আপিল করেন।
লিভ টু আপিলগুলো একসঙ্গে শুনানি শেষে লিভ টু আপিল মঞ্জুর করে আজ আদেশ দেন আপিল বিভাগ। চার বিশিষ্ট ব্যক্তির পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া। জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেলের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন।
এ ছাড়া মোফাজ্জল হোসেনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী এ এস এম শাহরিয়ার কবির। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক।

আমাদের দেশ থেকে বারবার সফর করেও কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না সিন্ডিকেটের কারণে। কয়েকটা বিশেষ গোষ্ঠীকে আমরা যদি সুযোগ দিই, তাহলে দাম বেড়ে যাবে। এখন মালয়েশিয়ায় যাওয়া যায় ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা থেকে দেড় লাখ টাকায়। কিন্তু পরে লাগবে ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা। আমাদের দেশের নিম্নবিত্ত ও সাধারণ মানুষ কী করে এ টাকা সংগ
২৬ জুন ২০২২
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট আয়োজন করা হবে। বৃহস্পতিবার বেলা আড়াইটার দিকে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এই ঘোষণা দেন।
১১ মিনিট আগে
জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশে সই করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাষ্ট্রপতি এতে সই করেন বলে কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে।
১২ মিনিট আগে
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, ‘যে জাতি ঐক্যবদ্ধ থাকে এবং জনগণ যখন জেগে থাকে, সেই দেশের ভাগ্য নিয়ে বা নৈরাজ্য সৃষ্টির সাহস কারও থাকে না।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘দেশে সরকার, রাষ্ট্র ও জনগণ সবই আছে এবং তারা পরিস্থিতি ভালোভাবে বোঝেন।
১৪ মিনিট আগে