নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পাঁচ ছাত্র। পরিবারও অভিজাত। শখের বসে বন্ধুদের মাধ্যমে ভয়ানক মাদক লাইসার্জিক অ্যাসিড ডাইথ্যালামাইড (এলএসডি) সেবন শুরু। তারপর হয়ে উঠে এলএসডির বিক্রেতা। ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে কুরিয়ার ও লাগেজ পার্টির মাধ্যমে এলএসডি এনে ঢাকায় বিক্রি করেন। নিজেরা বিক্রির পাশাপাশি ১৩ থেকে ১৪টি চক্র গড়ে তুলেছেন তাঁরা।
এ চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মতিঝিল বিভাগ। গ্রেপ্তারকৃতরা হল-সাইফুল ইসলাম সাইফ (২০), মনওয়ার আকিব (২০), নাজমুস সাকিব (২০), নাজমুল ইসলাম (২৪) ও সিরাজুস সালেকিন (২৪)। শনিবার রাত থেকে রোববার বিকেল পর্যন্ত রাজধানীর খিলগাঁও ও বনানী এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। উদ্ধার করা হয় ২ হাজার মাইক্রোগ্রাম এলএসডি, গাঁজা ও আইস।
রোববার সন্ধ্যায় পল্টন থানায় এক সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের ডিসি মো. আ. আহাদ জানান, শনিবার রাতে খিলগাঁওয়ের মালিবাগ কমিউনিটি সেন্টারের সামনে থেকে সাইফুল, সাকিব ও আকিবকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ সময় দলের নেতা সাইফুলের কাছ থেকে এলএসডি মিশ্রিত তিনটি ব্লট পেপার উদ্ধার করা হয়। অপর দুই আসামির কাছ থেকেও একটি করে পেপার ব্লট উদ্ধার করে পুলিশ। পরে তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ভাটারার বারিধারা চৌধুরী লাউঞ্জ থেকে নাজমুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। সেখান থেকে এলএসডি ও আইস উদ্ধার করা হয়। পরে নাজমুলের শ্বশুরবাড়ি বনানী থেকে চারটি রঙিন ব্লটে এলএসডি উদ্ধার করা হয়।
উপকমিশনার জানান, গ্রেপ্তারকৃতরা গত এক বছর ধরে এলএসডি সেবন ও ব্যবসা করে আসছিলেন। ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে অনলাইনের মাধ্যমে এলএসডি মাদক কিনে কুরিয়ার ও বিভিন্ন ব্যাগেজের মাধ্যমে দেশে আনতো তাঁরা। এ চক্রে আরও অনেক সদস্য রয়েছে। তাঁদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
উপ-কমিশনার আব্দুল আহাদ বলেন, এখন পর্যন্ত আমরা চৌদ্দ-পনেরটি এলএসডি মাদক সেবন ও বিক্রির গ্রুপের সন্ধান পেয়েছি। যে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাঁরা এলএসডি মাদক সেবনের পাশাপাশি ব্যবসা করত। আমরা অন্যান্য গ্রুপগুলোকে শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছি।
সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হাফিজুর রহমানের মৃত্যু তদন্ত করতে গিয়ে দশটি এলএসডি মাদক মিশ্রিত ব্লটার পেপার উদ্ধার ও তিন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করে। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে এলএসডি মাদক পুরোনো হলেও সম্প্রতি বাংলাদেশে এর ব্যবহার শুরু হয়েছে। গত কয়েক বছর ধরে উচ্চবিত্ত ও উচ্চ মধ্যবিত্ত তরুণেরা ডার্ক ওয়েব ব্যবহার করে ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে এলএসডি মাদক কিনে এনে বিক্রি করছে।
ঢাকা: বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পাঁচ ছাত্র। পরিবারও অভিজাত। শখের বসে বন্ধুদের মাধ্যমে ভয়ানক মাদক লাইসার্জিক অ্যাসিড ডাইথ্যালামাইড (এলএসডি) সেবন শুরু। তারপর হয়ে উঠে এলএসডির বিক্রেতা। ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে কুরিয়ার ও লাগেজ পার্টির মাধ্যমে এলএসডি এনে ঢাকায় বিক্রি করেন। নিজেরা বিক্রির পাশাপাশি ১৩ থেকে ১৪টি চক্র গড়ে তুলেছেন তাঁরা।
এ চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মতিঝিল বিভাগ। গ্রেপ্তারকৃতরা হল-সাইফুল ইসলাম সাইফ (২০), মনওয়ার আকিব (২০), নাজমুস সাকিব (২০), নাজমুল ইসলাম (২৪) ও সিরাজুস সালেকিন (২৪)। শনিবার রাত থেকে রোববার বিকেল পর্যন্ত রাজধানীর খিলগাঁও ও বনানী এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। উদ্ধার করা হয় ২ হাজার মাইক্রোগ্রাম এলএসডি, গাঁজা ও আইস।
রোববার সন্ধ্যায় পল্টন থানায় এক সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের ডিসি মো. আ. আহাদ জানান, শনিবার রাতে খিলগাঁওয়ের মালিবাগ কমিউনিটি সেন্টারের সামনে থেকে সাইফুল, সাকিব ও আকিবকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ সময় দলের নেতা সাইফুলের কাছ থেকে এলএসডি মিশ্রিত তিনটি ব্লট পেপার উদ্ধার করা হয়। অপর দুই আসামির কাছ থেকেও একটি করে পেপার ব্লট উদ্ধার করে পুলিশ। পরে তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ভাটারার বারিধারা চৌধুরী লাউঞ্জ থেকে নাজমুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। সেখান থেকে এলএসডি ও আইস উদ্ধার করা হয়। পরে নাজমুলের শ্বশুরবাড়ি বনানী থেকে চারটি রঙিন ব্লটে এলএসডি উদ্ধার করা হয়।
উপকমিশনার জানান, গ্রেপ্তারকৃতরা গত এক বছর ধরে এলএসডি সেবন ও ব্যবসা করে আসছিলেন। ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে অনলাইনের মাধ্যমে এলএসডি মাদক কিনে কুরিয়ার ও বিভিন্ন ব্যাগেজের মাধ্যমে দেশে আনতো তাঁরা। এ চক্রে আরও অনেক সদস্য রয়েছে। তাঁদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
উপ-কমিশনার আব্দুল আহাদ বলেন, এখন পর্যন্ত আমরা চৌদ্দ-পনেরটি এলএসডি মাদক সেবন ও বিক্রির গ্রুপের সন্ধান পেয়েছি। যে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাঁরা এলএসডি মাদক সেবনের পাশাপাশি ব্যবসা করত। আমরা অন্যান্য গ্রুপগুলোকে শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছি।
সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হাফিজুর রহমানের মৃত্যু তদন্ত করতে গিয়ে দশটি এলএসডি মাদক মিশ্রিত ব্লটার পেপার উদ্ধার ও তিন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করে। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে এলএসডি মাদক পুরোনো হলেও সম্প্রতি বাংলাদেশে এর ব্যবহার শুরু হয়েছে। গত কয়েক বছর ধরে উচ্চবিত্ত ও উচ্চ মধ্যবিত্ত তরুণেরা ডার্ক ওয়েব ব্যবহার করে ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে এলএসডি মাদক কিনে এনে বিক্রি করছে।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৫ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৫ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৬ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৬ ঘণ্টা আগে