আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সহিংসতার আশঙ্কায় বাংলাদেশে মার্কিন নাগরিকদের চলাফেরায় সতর্ক করেছে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস। এই অবস্থায় দূতাবাস মার্কিন নাগরিকদের বেশ কিছু সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিতে বলেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার মার্কিন দূতাবাসের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক সতর্কবার্তায় এ কথা জানানো হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, নির্বাচনের দিন দূতাবাস বন্ধ থাকবে।
দূতাবাসের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশে সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস সেদিন বন্ধ থাকবে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মার্কিন নাগরিকদের সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। মনে রাখা উচিত, নির্বাচন যদিও শান্তিপূর্ণ হবে বলেই আয়োজন করা হয়েছে, তবে তা সংঘর্ষ ও সহিংসতায় রূপ নিতে পারে। নির্বাচনের আগে, নির্বাচনের দিন বা পরের দিন বা সপ্তাহগুলোতে সামান্য বা কোনো ধরনের পূর্ব সতর্কতা ছাড়াই সহিংসতা ঘটতে পারে।
এই অবস্থায় মার্কিন নাগরিকদের সতর্ক করে দিয়ে দূতাবাসের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ‘মার্কিন নাগরিকদের যেকোনো বড় সমাবেশের আশপাশে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। আপনার ব্যক্তিগত নিরাপত্তা পরিকল্পনা পর্যালোচনা করা উচিত। স্থানীয় ঘটনাসহ আপনার আশপাশের পরিস্থিতির বিষয়ে সচেতন থাকুন এবং কী ঘটছে সে বিষয়ে অবহিত থাকার জন্য স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো পর্যবেক্ষণ করুন।’ এ ছাড়া মোবাইল ফোনে সব সময় চার্জ রাখা এবং যেকোনো জায়গায় চলাফেরার ক্ষেত্রে বিকল্প সবগুলো পথের খোঁজ রাখার অনুরোধ করা হয়েছে।
মার্কিন দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সতর্ক করে দিয়ে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কর্মীরা কঠোর নিরাপত্তা নির্দেশিকা অনুযায়ী বসবাস, কাজ এবং ভ্রমণ করেন। তাদের চলাচল ও ভ্রমণ বিধিনিষেধের অধীন। বিক্ষোভ ও নাগরিক অস্থিরতার সময় এই ভ্রমণ বিধিনিষেধ বাড়ানো হতে পারে।’ সর্তকতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করায় দূতাবাসের সেবা বিঘ্নিত হতে পারে বলেও জানানো হয়েছে।
সর্বশেষ নিরাপত্তা তথ্যের জন্য বিদেশ ভ্রমণকারী মার্কিন নাগরিকদের নিয়মিতভাবে ডিপার্টমেন্ট অব স্টেটের ওয়েবসাইট পর্যবেক্ষণের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ওই সতর্কবার্তায়।
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সহিংসতার আশঙ্কায় বাংলাদেশে মার্কিন নাগরিকদের চলাফেরায় সতর্ক করেছে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস। এই অবস্থায় দূতাবাস মার্কিন নাগরিকদের বেশ কিছু সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিতে বলেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার মার্কিন দূতাবাসের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক সতর্কবার্তায় এ কথা জানানো হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, নির্বাচনের দিন দূতাবাস বন্ধ থাকবে।
দূতাবাসের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশে সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস সেদিন বন্ধ থাকবে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মার্কিন নাগরিকদের সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। মনে রাখা উচিত, নির্বাচন যদিও শান্তিপূর্ণ হবে বলেই আয়োজন করা হয়েছে, তবে তা সংঘর্ষ ও সহিংসতায় রূপ নিতে পারে। নির্বাচনের আগে, নির্বাচনের দিন বা পরের দিন বা সপ্তাহগুলোতে সামান্য বা কোনো ধরনের পূর্ব সতর্কতা ছাড়াই সহিংসতা ঘটতে পারে।
এই অবস্থায় মার্কিন নাগরিকদের সতর্ক করে দিয়ে দূতাবাসের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ‘মার্কিন নাগরিকদের যেকোনো বড় সমাবেশের আশপাশে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। আপনার ব্যক্তিগত নিরাপত্তা পরিকল্পনা পর্যালোচনা করা উচিত। স্থানীয় ঘটনাসহ আপনার আশপাশের পরিস্থিতির বিষয়ে সচেতন থাকুন এবং কী ঘটছে সে বিষয়ে অবহিত থাকার জন্য স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো পর্যবেক্ষণ করুন।’ এ ছাড়া মোবাইল ফোনে সব সময় চার্জ রাখা এবং যেকোনো জায়গায় চলাফেরার ক্ষেত্রে বিকল্প সবগুলো পথের খোঁজ রাখার অনুরোধ করা হয়েছে।
মার্কিন দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সতর্ক করে দিয়ে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কর্মীরা কঠোর নিরাপত্তা নির্দেশিকা অনুযায়ী বসবাস, কাজ এবং ভ্রমণ করেন। তাদের চলাচল ও ভ্রমণ বিধিনিষেধের অধীন। বিক্ষোভ ও নাগরিক অস্থিরতার সময় এই ভ্রমণ বিধিনিষেধ বাড়ানো হতে পারে।’ সর্তকতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করায় দূতাবাসের সেবা বিঘ্নিত হতে পারে বলেও জানানো হয়েছে।
সর্বশেষ নিরাপত্তা তথ্যের জন্য বিদেশ ভ্রমণকারী মার্কিন নাগরিকদের নিয়মিতভাবে ডিপার্টমেন্ট অব স্টেটের ওয়েবসাইট পর্যবেক্ষণের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ওই সতর্কবার্তায়।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজারবাগে পুলিশ সপ্তাহের তৃতীয় দিনের আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন সাবেক আইজিপি আব্দুল কাইয়ুম। ‘নাগরিক ভাবনায় জনতার পুলিশ: নিরাপত্তা ও আস্থার বন্ধন’ শীর্ষক আলোচনায় তিনি বিশেষ আলোচক হিসেবে এসব বক্তব্য দেন...
২৮ মিনিট আগেশ্রমিকদের অবস্থান পরিবর্তনের জন্য শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, শ্রমিকদের আগের অবস্থায় রেখে নতুন বাংলাদেশ গড়া সম্ভব নয়। এ জন্য প্রয়োজন শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলোর বাস্তবায়ন।
৪ ঘণ্টা আগেমানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
৯ ঘণ্টা আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
১৫ ঘণ্টা আগে