ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবিলায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে সার্বক্ষণিক কন্ট্রোল রুম চালু করা হয়েছে। একই সঙ্গে অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সব ছুটি বাতিল করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে আয়োজিত এক জরুরি সভায় অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম এসব নির্দেশনা দিয়েছেন।
অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, মোখা মোকাবিলায় শুক্রবার রাত ১০টায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম চট্টগ্রাম খুলনা ও বরিশাল বিভাগের সব স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ও মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালকদের সঙ্গে জরুরি ভার্চুয়াল সভায় মিলিত হন। সেখানে অধিদপ্তরের সব পর্যায়ের কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় মহাপরিচালক মোখা মোকাবিলায় অধিদপ্তর ও স্থানীয় পর্যায়ের কর্মকর্তাদের প্রস্তুতির বিষয়ে জানতে চান। মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা তাঁদের প্রস্তুতির ব্যাপারে মহাপরিচালককে আশ্বস্ত করেন। তাঁরা জানান, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় এরই মধ্যে ১. উপকূলীয় জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে পর্যাপ্ত মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। ২. হাসপাতালগুলোর জরুরি বিভাগে অতিরিক্ত জনবল সম্পৃক্ত করা হয়েছে। ৩. মেডিকেল কলেজ হাসপাতালগুলোতে একটি করে পৃথক ওয়ার্ড স্থাপন করা হয়েছে। ৪. অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত রাখা আছে। ৫. জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সকল প্রকার ছুটি বাতিল করা হয়েছে। ৬. অপারেশন থিয়েটার গুলো ২৪ ঘণ্টা প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। ৭. প্রয়োজনীয় সব জরুরি ওষুধ সংরক্ষণ করা হয়েছে।
এ সময় মহাপরিচালক বিভাগীয় পরিচালকদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা দেন। এর মধ্যে সার্বক্ষণিক কন্ট্রোল রুম চালু রাখা, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখা, মোবাইল যোগাযোগ নিরবচ্ছিন্ন রাখা, প্রয়োজনীয় ওষুধের বাফার স্টক প্রস্তুত রাখা অন্যতম।
মহাপরিচালক অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের উপকূলীয় হাসপাতালগুলোর যেকোনো চাহিদা তাৎক্ষণিকভাবে পূরণের নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তা ও নিরাপদ আশ্রয়ের ব্যবস্থাও নিশ্চিত করার কথা বলেন।
ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবিলায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে সার্বক্ষণিক কন্ট্রোল রুম চালু করা হয়েছে। একই সঙ্গে অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সব ছুটি বাতিল করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে আয়োজিত এক জরুরি সভায় অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম এসব নির্দেশনা দিয়েছেন।
অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, মোখা মোকাবিলায় শুক্রবার রাত ১০টায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম চট্টগ্রাম খুলনা ও বরিশাল বিভাগের সব স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ও মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালকদের সঙ্গে জরুরি ভার্চুয়াল সভায় মিলিত হন। সেখানে অধিদপ্তরের সব পর্যায়ের কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় মহাপরিচালক মোখা মোকাবিলায় অধিদপ্তর ও স্থানীয় পর্যায়ের কর্মকর্তাদের প্রস্তুতির বিষয়ে জানতে চান। মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা তাঁদের প্রস্তুতির ব্যাপারে মহাপরিচালককে আশ্বস্ত করেন। তাঁরা জানান, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় এরই মধ্যে ১. উপকূলীয় জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে পর্যাপ্ত মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। ২. হাসপাতালগুলোর জরুরি বিভাগে অতিরিক্ত জনবল সম্পৃক্ত করা হয়েছে। ৩. মেডিকেল কলেজ হাসপাতালগুলোতে একটি করে পৃথক ওয়ার্ড স্থাপন করা হয়েছে। ৪. অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত রাখা আছে। ৫. জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সকল প্রকার ছুটি বাতিল করা হয়েছে। ৬. অপারেশন থিয়েটার গুলো ২৪ ঘণ্টা প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। ৭. প্রয়োজনীয় সব জরুরি ওষুধ সংরক্ষণ করা হয়েছে।
এ সময় মহাপরিচালক বিভাগীয় পরিচালকদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা দেন। এর মধ্যে সার্বক্ষণিক কন্ট্রোল রুম চালু রাখা, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখা, মোবাইল যোগাযোগ নিরবচ্ছিন্ন রাখা, প্রয়োজনীয় ওষুধের বাফার স্টক প্রস্তুত রাখা অন্যতম।
মহাপরিচালক অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের উপকূলীয় হাসপাতালগুলোর যেকোনো চাহিদা তাৎক্ষণিকভাবে পূরণের নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তা ও নিরাপদ আশ্রয়ের ব্যবস্থাও নিশ্চিত করার কথা বলেন।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৪১ মিনিট আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
১ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
২ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
২ ঘণ্টা আগে