নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গড়ে ৪১ দশমিক ৮ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। এই ফলাফলে কারও সন্দেহ থাকলে চ্যালেঞ্জ করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। সোমবার (৮ জানুয়ারি) আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এমন কথা বলেন সিইসি।
মাঠপর্যায় থেকে ইসিতে আসা ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, শতাংশের হারে সর্বোচ্চ ভোট পড়েছে গোপালগঞ্জ–৩ আসনে, ৮৭ দশমিক ২৪ শতাংশ। ২ লাখ ৯০ হাজার ২৯৭ ভোটারের এই আসনে ২ লাখ ৪৯ হাজার ৯৬২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সে হিসাবে তিনি পেয়েছেন বৈধ ভোটের ৮৬ শতাংশ।
আর সবচেয়ে কম ভোট পড়েছে ঢাকা–১৫ আসনে, ১৩ দশমিক ০৪ শতাংশ। ৩ লাখ ৪৪ হাজার ৫০৭ ভোটারের এই আসনে ৩৯ হাজার ৬৩২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী কামাল আহমেদ মজুমদার। সে হিসাবে তিনি পেয়েছেন ১১ দশমিক ৫ শতাংশ ভোট।
এ ছাড়া গোপালগঞ্জ-২ আসনে ৮৩ দশমিক ২০ শতাংশ ভোট পড়েছে। ৩ লাখ ৬০ হাজার ৬৩৩ ভোটারের আসনে ২ লাখ ৯৫ হাজার ২৯১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের শেখ ফজলুল করিম সেলিম। তিনি পেয়েছেন ৮১ দশমিক ৮৮ শতাংশ।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ৭৬ শতাংশ ভোট পড়েছে। ২ লাখ ৬৪ হাজার ৪৩৩ ভোটারের আসনে ১ লাখ ৯৩ হাজার ৮৭০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি তাজুল ইসলাম। সে হিসাবে তিনি ভোট পেয়েছেন ৭৩ দশমিক ৩১ শতাংশ।
ঢাকা-১৭ আসনে ভোট পড়েছে ১৬ দশমিক ৬৬ শতাংশ। ৩ লাখ ২৩ হাজার ৯৩২ ভোটারের আসনে ৪৮ হাজার ৫৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী মোহাম্মদ আলী আরাফাত। অর্থাৎ, কাস্ট হওয়া ভোটের ১৪ দশমিক ৮৩ শতাংশ পেয়েছেন তিনি।
ঢাকা-৮ আসনে ভোট পড়েছে ১৮ দশমিক ৭০ শতাংশ। ২ লাখ ৭০ হাজার ৬৫০ ভোটারের আসনে ৪৬ হাজার ৬১০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিম। তিনি পেয়েছেন কাস্ট হওয়া ভোটের ১৭ দশমিক ২২ শতাংশ।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গড়ে ৪১ দশমিক ৮ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। এই ফলাফলে কারও সন্দেহ থাকলে চ্যালেঞ্জ করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। সোমবার (৮ জানুয়ারি) আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এমন কথা বলেন সিইসি।
মাঠপর্যায় থেকে ইসিতে আসা ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, শতাংশের হারে সর্বোচ্চ ভোট পড়েছে গোপালগঞ্জ–৩ আসনে, ৮৭ দশমিক ২৪ শতাংশ। ২ লাখ ৯০ হাজার ২৯৭ ভোটারের এই আসনে ২ লাখ ৪৯ হাজার ৯৬২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সে হিসাবে তিনি পেয়েছেন বৈধ ভোটের ৮৬ শতাংশ।
আর সবচেয়ে কম ভোট পড়েছে ঢাকা–১৫ আসনে, ১৩ দশমিক ০৪ শতাংশ। ৩ লাখ ৪৪ হাজার ৫০৭ ভোটারের এই আসনে ৩৯ হাজার ৬৩২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী কামাল আহমেদ মজুমদার। সে হিসাবে তিনি পেয়েছেন ১১ দশমিক ৫ শতাংশ ভোট।
এ ছাড়া গোপালগঞ্জ-২ আসনে ৮৩ দশমিক ২০ শতাংশ ভোট পড়েছে। ৩ লাখ ৬০ হাজার ৬৩৩ ভোটারের আসনে ২ লাখ ৯৫ হাজার ২৯১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের শেখ ফজলুল করিম সেলিম। তিনি পেয়েছেন ৮১ দশমিক ৮৮ শতাংশ।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ৭৬ শতাংশ ভোট পড়েছে। ২ লাখ ৬৪ হাজার ৪৩৩ ভোটারের আসনে ১ লাখ ৯৩ হাজার ৮৭০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি তাজুল ইসলাম। সে হিসাবে তিনি ভোট পেয়েছেন ৭৩ দশমিক ৩১ শতাংশ।
ঢাকা-১৭ আসনে ভোট পড়েছে ১৬ দশমিক ৬৬ শতাংশ। ৩ লাখ ২৩ হাজার ৯৩২ ভোটারের আসনে ৪৮ হাজার ৫৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী মোহাম্মদ আলী আরাফাত। অর্থাৎ, কাস্ট হওয়া ভোটের ১৪ দশমিক ৮৩ শতাংশ পেয়েছেন তিনি।
ঢাকা-৮ আসনে ভোট পড়েছে ১৮ দশমিক ৭০ শতাংশ। ২ লাখ ৭০ হাজার ৬৫০ ভোটারের আসনে ৪৬ হাজার ৬১০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিম। তিনি পেয়েছেন কাস্ট হওয়া ভোটের ১৭ দশমিক ২২ শতাংশ।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৫ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৫ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৬ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৬ ঘণ্টা আগে