নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান, কমিশনার ও সচিবকে পদত্যাগের জন্য আলটিমেটাম দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ফেসবুক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে এই আলটিমেটাম দেন।
হাসনাত আব্দুল্লাহ তাঁর ফেসবুকে স্ট্যাটাসে লিখেছেন, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, আইন কমিশনসহ সব কমিশনে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের দোসররা এখনো বসে আছে। সব মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং সব কমিশনের প্রধানকে আজকের মধ্যে অপসারণ করতে হবে।
একই সঙ্গে সরকারি দপ্তর ও কমিশনে সৎ, যোগ্য ও দেশপ্রেমিক কর্মকর্তা নিয়োগ করার কথা জানিয়ে হাসনাত লিখেছেন, আজকের মধ্যেই সব ফ্যাসিস্ট আমলার পদত্যাগ নিশ্চিত করতে হবে এবং সৎ, যোগ্য ও দেশপ্রেমিক আমলাদের নিয়োগ দিতে হবে।
৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর থেকেই তোপের মুখে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের উচ্চ পদে দলীয় পরিচয়ে নিয়োগ পাওয়া অনেকে পদত্যাগ করছেন। পরিস্থিতি সামাল দিতে এনএসআই, পুলিশ, আনসার, সেনাবাহিনীর মতো গুরুত্বপূর্ণ বাহিনীতে বিতর্কিত কর্মকর্তাদের বরখাস্ত ও পদায়নের ঘটনা ঘটেছে।
এরই মধ্যে তোপের মুখে থাকা দুদকের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের নিয়েও গুঞ্জন শুরু হয়েছে। শোনা যাচ্ছে, অন্তর্বর্তী সরকারে নির্দেশনার জন্য অপেক্ষা করবেন তাঁরা। তবে আজ মঙ্গলবার পর্যন্ত কমিশনে পদত্যাগের কোনো ঘটনা ঘটেনি।
দুদকের একজন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে জানান, অন্তর্বর্তী সরকারের মর্জির ওপর নির্ভর করছে তাঁদের স্বপদে বহাল থাকা না থাকার বিষয়টি। এই সরকার চাইলে নিজেদের কাজ চালিয়ে যাবেন তাঁরা, না চাইলে পদত্যাগে আপত্তি নেই।
দুদকের একটি সূত্র জানায়, কমিশনের পক্ষ থেকে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকারের সবুজ সংকেত না পেলে পদত্যাগ করবেন তাঁরা।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান, কমিশনার ও সচিবকে পদত্যাগের জন্য আলটিমেটাম দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ফেসবুক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে এই আলটিমেটাম দেন।
হাসনাত আব্দুল্লাহ তাঁর ফেসবুকে স্ট্যাটাসে লিখেছেন, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, আইন কমিশনসহ সব কমিশনে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের দোসররা এখনো বসে আছে। সব মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং সব কমিশনের প্রধানকে আজকের মধ্যে অপসারণ করতে হবে।
একই সঙ্গে সরকারি দপ্তর ও কমিশনে সৎ, যোগ্য ও দেশপ্রেমিক কর্মকর্তা নিয়োগ করার কথা জানিয়ে হাসনাত লিখেছেন, আজকের মধ্যেই সব ফ্যাসিস্ট আমলার পদত্যাগ নিশ্চিত করতে হবে এবং সৎ, যোগ্য ও দেশপ্রেমিক আমলাদের নিয়োগ দিতে হবে।
৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর থেকেই তোপের মুখে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের উচ্চ পদে দলীয় পরিচয়ে নিয়োগ পাওয়া অনেকে পদত্যাগ করছেন। পরিস্থিতি সামাল দিতে এনএসআই, পুলিশ, আনসার, সেনাবাহিনীর মতো গুরুত্বপূর্ণ বাহিনীতে বিতর্কিত কর্মকর্তাদের বরখাস্ত ও পদায়নের ঘটনা ঘটেছে।
এরই মধ্যে তোপের মুখে থাকা দুদকের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের নিয়েও গুঞ্জন শুরু হয়েছে। শোনা যাচ্ছে, অন্তর্বর্তী সরকারে নির্দেশনার জন্য অপেক্ষা করবেন তাঁরা। তবে আজ মঙ্গলবার পর্যন্ত কমিশনে পদত্যাগের কোনো ঘটনা ঘটেনি।
দুদকের একজন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে জানান, অন্তর্বর্তী সরকারের মর্জির ওপর নির্ভর করছে তাঁদের স্বপদে বহাল থাকা না থাকার বিষয়টি। এই সরকার চাইলে নিজেদের কাজ চালিয়ে যাবেন তাঁরা, না চাইলে পদত্যাগে আপত্তি নেই।
দুদকের একটি সূত্র জানায়, কমিশনের পক্ষ থেকে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকারের সবুজ সংকেত না পেলে পদত্যাগ করবেন তাঁরা।
কমিশনের সভাপতি মেজর জেনারেল (অব.) এ. এল. এম. ফজলুর রহমান লিখিত বক্তব্যে বলেন, ‘বিডিআর হত্যাকাণ্ডের সময় রাজনৈতিকভাবে সমস্যা সমাধানের নামে অযথা সময়ক্ষেপণ এবং সশস্ত্র বাহিনী ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিষ্ক্রিয়তার সুযোগে বিদ্রোহীরা নির্বিঘ্নে হত্যাকাণ্ডসহ অন্যান্য অপরাধ সংঘটিত করতে পেরেছে...
৫ মিনিট আগেজাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। নির্বাচনের আগে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে শক্তিশালী করার ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে, যাতে তারা নির্বাচনে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রধানেরাও নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন..
৩৪ মিনিট আগেসংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবিত জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিলের (এনসিসি) সংশোধিত নাম ও কাঠামো রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে উপস্থাপন করবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ‘সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ কমিটি’ নামে নতুন এ কাঠামো থেকে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান বিচারপতির নাম বাদ দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসংবিধানে রাষ্ট্রের মূলনীতি হিসেবে সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার ও গণতন্ত্র যুক্ত করার প্রস্তাব করেছিল সংবিধান সংস্কার কমিশন। সংলাপে এর প্রতি সমর্থন জানিয়েছে প্রায় সব রাজনৈতিক দল। তবে বিদ্যমান সংবিধানের ধর্মনিরপেক্ষতার নীতিটি বাদ দিলে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের অধিকার ক্ষুণ্ন হওয়ার আশঙ্কা করছে...
৯ ঘণ্টা আগে