নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পেশাদার মোটরযান চালকদের ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে আজ রোববার থেকে ডোপ টেস্ট সনদ বাধ্যতামূলক করেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ বিআরটিএ। কিন্তু নতুন এই কার্যক্রম সম্পর্কে জানানে গ্রাহকেরা। ফলে পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে এসে ডোপ টেস্ট সনদ না থাকায় গ্রাহকেরা ভোগান্তিতে পড়েছেন। একই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হাসপাতালগুলোতে এখনো ডোপ টেস্ট করাতে প্রস্তুত হয়নি বলে জানা গেছে।
আজ রোববার থেকে বিআরটিএর সকল সার্কেল অফিস থেকে এই সেবা চালু হয়েছে। পেশাদার চালকদের নতুন ড্রাইভিং লাইসেন্স এবং নবায়নের ক্ষেত্রে দেখাতে হচ্ছে এই সনদ। কিন্তু প্রথম দিন হওয়ায় যারা এসেছেন তারা কেউ জানতেন না নতুন কার্যক্রমের বিষয়ে। বিআরটিএ তরফ থেকে বলা হয়েছে, দেশের সব সরকারি হাসপাতালে এ টেস্ট করা হবে। শুধুমাত্র ঢাকার ছয়টি হাসপাতাল থেকে এ টেস্ট করা যাবে। হাসপাতালগুলোতে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে এখনও কোন হাসপাতালেই ডোপ টেস্ট সেবা চালু হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মেডিকেল কলেজের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাজমুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডোপ টেস্ট করার বিষয়ে আমরা প্রক্রিয়া শুরু করেছি। এটি বাস্তবায়ন করতে আমাদের হাসপাতালে আরও পাঁচ থেকে ছয় দিন সময় লাগবে। আমরা দিকনির্দেশনা চেয়েছি নির্দেশনা পেলেই শুরু করতে পারব। তবে কত টাকা খরচ হবে সেটা এখনই বলা যাচ্ছে না’।
এদিকে রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে মিরপুর বিআরটিএ সার্কেল অফিসে আসা মো. সোহেল মিয়া এসেছিলেন তাঁর পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করতে। তাঁর সকল কাগজপত্র থাকলেও ডোপ টেস্টের সনদ না থাকায় কাগজপত্র জমা দিতে পারেননি তিনি। মিরপুরেরে বিআরটিএ অফিস থেকে বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট হাসপাতাল থেকে ডোপ টেস্টের সনদ নিয়ে এসে তার পরে সকল কাগজ জমা দিতে হবে। এ বিষয়ে মো. সোহেল মিয়া বলেন, নতুন সিস্টেমে ড্রাইভিং লাইসেন্স বিষয় আমার জানা ছিল না। হঠাৎ নতুন সিদ্ধান্তের ফলে কিছুটা ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে। তবে বিষয়টি ভালো লেগেছে কিন্তু সেটি কতটা দুর্ভোগ এবং ভোগান্তি ছাড়া হাসপাতাল থেকে করা যাবে সেটাই এখন দেখার বিষয়।
মোহাম্মদ জুবায়ের আলী রাজধানীতে প্রাইভেট কার চালান, এসেছেন তাঁর পেশাদার নতুন ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে। তিনি বলেন, সরকারের নতুন উদ্যোগ ভালো। কিন্তু ডোপ টেস্ট করার জন্য হাসপাতালে যাওয়া আবার সনদ নিয়ে এসে বিআরটিএ-তে জমা দেওয়া এটা আমাদের জন্য একটু ভোগান্তি হবে। এই টেস্ট যদি বিআরটিএ-তে করা যেত তাহলে আমাদের জন্য ভালো হতো।
এদিকে নতুন কার্যক্রম মিরপুর বিআরটিএর সার্কেল অফিসে পরিদর্শনে গিয়ে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ বিআরটিএর চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ মজুমদার বলেন, চালকেরে যাতে মাদকমুক্ত গাড়ি চালাতে পারে এ কারণে আজ সারা দেশে ডোপ টেস্ট বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করতে আসলে সকল কাগজপত্রের সঙ্গে এখন থেকে ডোপ টেস্টের সনদ জমা দিতে হবে। না হলে ড্রাইভিং লাইসেন্স দেওয়া হবে না। আমি একাধিকবার ডিজি হেলথকে এ বিষয়গুলো জানিয়েছি যেন হাসপাতালে চালু করা হয় ডোপ টেস্ট। যেহেতু নতুন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ফলে হাসপাতালগুলোতেও কিছুটা সমস্যা থাকতে পারে তবে সমাধান হয়ে যাবে।
পেশাদার মোটরযান চালকদের ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে আজ রোববার থেকে ডোপ টেস্ট সনদ বাধ্যতামূলক করেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ বিআরটিএ। কিন্তু নতুন এই কার্যক্রম সম্পর্কে জানানে গ্রাহকেরা। ফলে পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে এসে ডোপ টেস্ট সনদ না থাকায় গ্রাহকেরা ভোগান্তিতে পড়েছেন। একই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হাসপাতালগুলোতে এখনো ডোপ টেস্ট করাতে প্রস্তুত হয়নি বলে জানা গেছে।
আজ রোববার থেকে বিআরটিএর সকল সার্কেল অফিস থেকে এই সেবা চালু হয়েছে। পেশাদার চালকদের নতুন ড্রাইভিং লাইসেন্স এবং নবায়নের ক্ষেত্রে দেখাতে হচ্ছে এই সনদ। কিন্তু প্রথম দিন হওয়ায় যারা এসেছেন তারা কেউ জানতেন না নতুন কার্যক্রমের বিষয়ে। বিআরটিএ তরফ থেকে বলা হয়েছে, দেশের সব সরকারি হাসপাতালে এ টেস্ট করা হবে। শুধুমাত্র ঢাকার ছয়টি হাসপাতাল থেকে এ টেস্ট করা যাবে। হাসপাতালগুলোতে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে এখনও কোন হাসপাতালেই ডোপ টেস্ট সেবা চালু হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মেডিকেল কলেজের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাজমুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডোপ টেস্ট করার বিষয়ে আমরা প্রক্রিয়া শুরু করেছি। এটি বাস্তবায়ন করতে আমাদের হাসপাতালে আরও পাঁচ থেকে ছয় দিন সময় লাগবে। আমরা দিকনির্দেশনা চেয়েছি নির্দেশনা পেলেই শুরু করতে পারব। তবে কত টাকা খরচ হবে সেটা এখনই বলা যাচ্ছে না’।
এদিকে রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে মিরপুর বিআরটিএ সার্কেল অফিসে আসা মো. সোহেল মিয়া এসেছিলেন তাঁর পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করতে। তাঁর সকল কাগজপত্র থাকলেও ডোপ টেস্টের সনদ না থাকায় কাগজপত্র জমা দিতে পারেননি তিনি। মিরপুরেরে বিআরটিএ অফিস থেকে বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট হাসপাতাল থেকে ডোপ টেস্টের সনদ নিয়ে এসে তার পরে সকল কাগজ জমা দিতে হবে। এ বিষয়ে মো. সোহেল মিয়া বলেন, নতুন সিস্টেমে ড্রাইভিং লাইসেন্স বিষয় আমার জানা ছিল না। হঠাৎ নতুন সিদ্ধান্তের ফলে কিছুটা ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে। তবে বিষয়টি ভালো লেগেছে কিন্তু সেটি কতটা দুর্ভোগ এবং ভোগান্তি ছাড়া হাসপাতাল থেকে করা যাবে সেটাই এখন দেখার বিষয়।
মোহাম্মদ জুবায়ের আলী রাজধানীতে প্রাইভেট কার চালান, এসেছেন তাঁর পেশাদার নতুন ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে। তিনি বলেন, সরকারের নতুন উদ্যোগ ভালো। কিন্তু ডোপ টেস্ট করার জন্য হাসপাতালে যাওয়া আবার সনদ নিয়ে এসে বিআরটিএ-তে জমা দেওয়া এটা আমাদের জন্য একটু ভোগান্তি হবে। এই টেস্ট যদি বিআরটিএ-তে করা যেত তাহলে আমাদের জন্য ভালো হতো।
এদিকে নতুন কার্যক্রম মিরপুর বিআরটিএর সার্কেল অফিসে পরিদর্শনে গিয়ে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ বিআরটিএর চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ মজুমদার বলেন, চালকেরে যাতে মাদকমুক্ত গাড়ি চালাতে পারে এ কারণে আজ সারা দেশে ডোপ টেস্ট বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করতে আসলে সকল কাগজপত্রের সঙ্গে এখন থেকে ডোপ টেস্টের সনদ জমা দিতে হবে। না হলে ড্রাইভিং লাইসেন্স দেওয়া হবে না। আমি একাধিকবার ডিজি হেলথকে এ বিষয়গুলো জানিয়েছি যেন হাসপাতালে চালু করা হয় ডোপ টেস্ট। যেহেতু নতুন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ফলে হাসপাতালগুলোতেও কিছুটা সমস্যা থাকতে পারে তবে সমাধান হয়ে যাবে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর মালিকানাধীন ছয়টি ব্রিটিশ রিয়েল এস্টেট কোম্পানিকে দুর্নীতির অভিযোগে প্রশাসকের অধীনে নেওয়া হয়েছে। এই কেলেঙ্কারির সঙ্গে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি ও সাবেক ব্রিটিশ ট্রেজারি মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকের নামও জড়িয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে