আজকের পত্রিকা ডেস্ক

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব প্রার্থীর এজেন্টকে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) সদস্যরা প্রশিক্ষণ দিতে চায় বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইউএনডিপি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
সচিব বলেন, শুধু দলীয় প্রার্থীর নয়, অন্যান্য প্রার্থীর হয়েও ভোটকেন্দ্রে যিনি থাকেন, তাঁর সঙ্গে যদি আমরা একসঙ্গে কাজ করতে পারি, তবে বেটার রেজাল্ট পাব। তারা (ইউএনডিপি) মাঠ থেকে এমন চাহিদা পেয়েছে, তবে এটা লাগে। ভালো কিছু করতে গেলে একসঙ্গে সবাই অন্তর্ভুক্তিমূলক হোক।
তিনি আরও বলেন, ‘প্রশিক্ষণ কোথায় হবে, কারা দেবে এই প্রশ্নগুলো তো সামনে আসবে। বিস্তারিত পরে জানা যাবে। সব প্রার্থীর এজেন্ট প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে কলেবরটা বাড়াতে হবে।’
ইসি সচিব বলেন, ‘১০ দিন পর এসে আজকে একটা ফিডব্যাক দিয়েছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজের সঙ্গে কথা বলেছেন। সরেজমিন দেখেছেন, এর ভিত্তিতে তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যে আমাদের কিছু সহযোগিতা করবেন। কিছু লজিস্টিকস যেমন—ক্যামেরা, কম্পিউটার, হার্ডওয়্যার টাইপের; আরেকটা জিনিস হচ্ছে দক্ষতা উন্নয়নে প্রশিক্ষণ দেবেন। এই প্রশিক্ষণ অংশীজনদের নিয়ে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যেমন বলেছিলাম নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে জড়িতদের দক্ষতা বৃদ্ধির প্রয়োজন আছে, তেমনি প্রাসঙ্গিকভাবে যাঁরা জড়িত তাঁদেরও প্রয়োজন আছে। যেমন সিভিল সোসাইটির যাঁরা ভোটের সময় নির্বাচনী এজেন্ট হিসেবে কাজ করেন, এঁদের জন্য প্রশিক্ষণ কেমন করে কতটুকু দেওয়া যেতে পারে। উপকরণ কী হবে, এগুলোর সঙ্গে তাঁরা আছেন। নারী অংশগ্রহণের বিষয়ে তাঁরা বলেছেন। আমরা বলেছি যে এ জন্য ঘরে ঘরে গিয়ে ভোটার করছি। এখন ভোটকেন্দ্রে তো তাঁরাই যাবেন। এ জন্য আমরা সব সময় উৎসাহ জানাচ্ছি, যাতে তাঁরা অংশগ্রহণ করেন।’
ইসি সচিব বলেন, ‘তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিতে দক্ষতা আরও কীভাবে বাড়ানো যায়, যাতে নির্বাচনী ফলাফল দ্রুত দেওয়া যায়। সুশীল সমাজের অংশগ্রহণ, যুবসমাজের সচেতনতা বৃদ্ধি করা যে তাদের দায়িত্বটা কী। সীমানা পুনর্নির্ধারণে কতটা কী করা যেতে পারে, তা নিয়েও কথা হয়েছে। আমরা বলেছি, কোনো কিছু বন্ধ রাখিনি। একটা সুষ্ঠু-গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য যা করা দরকার আমরা করছি।’
ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘নির্বাচনের জন্য আগাম হিসাবটা খুব জরুরি। ধরুন, জানুয়ারির ১ তারিখে নির্বাচন করতে হলে ডিসেম্বর থেকেই প্রস্তুতি নিতে হয়। এই ব্যাকওয়ার্ড ক্যালকুলেশনে যতগুলো জিনিস আছে, আমরা সবগুলো নিয়ে কাজ করছি। তারা বলেছে, তোমরা যা করার করছ, গ্যাপ যা থাকে আমরা পূরণের চেষ্টা করব।’
তিনি আরও বলেন, ‘তাঁরা (ইএনডিপির সদস্য) নিউইয়র্কে যাচ্ছেন। রিপোর্টটা দেবে। সেখান থেকে অনুমোদনের পর দুই সপ্তাহের মধ্যে আবার আমাদের কাছে আসবেন।’

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব প্রার্থীর এজেন্টকে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) সদস্যরা প্রশিক্ষণ দিতে চায় বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইউএনডিপি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
সচিব বলেন, শুধু দলীয় প্রার্থীর নয়, অন্যান্য প্রার্থীর হয়েও ভোটকেন্দ্রে যিনি থাকেন, তাঁর সঙ্গে যদি আমরা একসঙ্গে কাজ করতে পারি, তবে বেটার রেজাল্ট পাব। তারা (ইউএনডিপি) মাঠ থেকে এমন চাহিদা পেয়েছে, তবে এটা লাগে। ভালো কিছু করতে গেলে একসঙ্গে সবাই অন্তর্ভুক্তিমূলক হোক।
তিনি আরও বলেন, ‘প্রশিক্ষণ কোথায় হবে, কারা দেবে এই প্রশ্নগুলো তো সামনে আসবে। বিস্তারিত পরে জানা যাবে। সব প্রার্থীর এজেন্ট প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে কলেবরটা বাড়াতে হবে।’
ইসি সচিব বলেন, ‘১০ দিন পর এসে আজকে একটা ফিডব্যাক দিয়েছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজের সঙ্গে কথা বলেছেন। সরেজমিন দেখেছেন, এর ভিত্তিতে তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যে আমাদের কিছু সহযোগিতা করবেন। কিছু লজিস্টিকস যেমন—ক্যামেরা, কম্পিউটার, হার্ডওয়্যার টাইপের; আরেকটা জিনিস হচ্ছে দক্ষতা উন্নয়নে প্রশিক্ষণ দেবেন। এই প্রশিক্ষণ অংশীজনদের নিয়ে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যেমন বলেছিলাম নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে জড়িতদের দক্ষতা বৃদ্ধির প্রয়োজন আছে, তেমনি প্রাসঙ্গিকভাবে যাঁরা জড়িত তাঁদেরও প্রয়োজন আছে। যেমন সিভিল সোসাইটির যাঁরা ভোটের সময় নির্বাচনী এজেন্ট হিসেবে কাজ করেন, এঁদের জন্য প্রশিক্ষণ কেমন করে কতটুকু দেওয়া যেতে পারে। উপকরণ কী হবে, এগুলোর সঙ্গে তাঁরা আছেন। নারী অংশগ্রহণের বিষয়ে তাঁরা বলেছেন। আমরা বলেছি যে এ জন্য ঘরে ঘরে গিয়ে ভোটার করছি। এখন ভোটকেন্দ্রে তো তাঁরাই যাবেন। এ জন্য আমরা সব সময় উৎসাহ জানাচ্ছি, যাতে তাঁরা অংশগ্রহণ করেন।’
ইসি সচিব বলেন, ‘তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিতে দক্ষতা আরও কীভাবে বাড়ানো যায়, যাতে নির্বাচনী ফলাফল দ্রুত দেওয়া যায়। সুশীল সমাজের অংশগ্রহণ, যুবসমাজের সচেতনতা বৃদ্ধি করা যে তাদের দায়িত্বটা কী। সীমানা পুনর্নির্ধারণে কতটা কী করা যেতে পারে, তা নিয়েও কথা হয়েছে। আমরা বলেছি, কোনো কিছু বন্ধ রাখিনি। একটা সুষ্ঠু-গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য যা করা দরকার আমরা করছি।’
ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘নির্বাচনের জন্য আগাম হিসাবটা খুব জরুরি। ধরুন, জানুয়ারির ১ তারিখে নির্বাচন করতে হলে ডিসেম্বর থেকেই প্রস্তুতি নিতে হয়। এই ব্যাকওয়ার্ড ক্যালকুলেশনে যতগুলো জিনিস আছে, আমরা সবগুলো নিয়ে কাজ করছি। তারা বলেছে, তোমরা যা করার করছ, গ্যাপ যা থাকে আমরা পূরণের চেষ্টা করব।’
তিনি আরও বলেন, ‘তাঁরা (ইএনডিপির সদস্য) নিউইয়র্কে যাচ্ছেন। রিপোর্টটা দেবে। সেখান থেকে অনুমোদনের পর দুই সপ্তাহের মধ্যে আবার আমাদের কাছে আসবেন।’
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব প্রার্থীর এজেন্টকে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) সদস্যরা প্রশিক্ষণ দিতে চায় বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইউএনডিপি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
সচিব বলেন, শুধু দলীয় প্রার্থীর নয়, অন্যান্য প্রার্থীর হয়েও ভোটকেন্দ্রে যিনি থাকেন, তাঁর সঙ্গে যদি আমরা একসঙ্গে কাজ করতে পারি, তবে বেটার রেজাল্ট পাব। তারা (ইউএনডিপি) মাঠ থেকে এমন চাহিদা পেয়েছে, তবে এটা লাগে। ভালো কিছু করতে গেলে একসঙ্গে সবাই অন্তর্ভুক্তিমূলক হোক।
তিনি আরও বলেন, ‘প্রশিক্ষণ কোথায় হবে, কারা দেবে এই প্রশ্নগুলো তো সামনে আসবে। বিস্তারিত পরে জানা যাবে। সব প্রার্থীর এজেন্ট প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে কলেবরটা বাড়াতে হবে।’
ইসি সচিব বলেন, ‘১০ দিন পর এসে আজকে একটা ফিডব্যাক দিয়েছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজের সঙ্গে কথা বলেছেন। সরেজমিন দেখেছেন, এর ভিত্তিতে তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যে আমাদের কিছু সহযোগিতা করবেন। কিছু লজিস্টিকস যেমন—ক্যামেরা, কম্পিউটার, হার্ডওয়্যার টাইপের; আরেকটা জিনিস হচ্ছে দক্ষতা উন্নয়নে প্রশিক্ষণ দেবেন। এই প্রশিক্ষণ অংশীজনদের নিয়ে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যেমন বলেছিলাম নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে জড়িতদের দক্ষতা বৃদ্ধির প্রয়োজন আছে, তেমনি প্রাসঙ্গিকভাবে যাঁরা জড়িত তাঁদেরও প্রয়োজন আছে। যেমন সিভিল সোসাইটির যাঁরা ভোটের সময় নির্বাচনী এজেন্ট হিসেবে কাজ করেন, এঁদের জন্য প্রশিক্ষণ কেমন করে কতটুকু দেওয়া যেতে পারে। উপকরণ কী হবে, এগুলোর সঙ্গে তাঁরা আছেন। নারী অংশগ্রহণের বিষয়ে তাঁরা বলেছেন। আমরা বলেছি যে এ জন্য ঘরে ঘরে গিয়ে ভোটার করছি। এখন ভোটকেন্দ্রে তো তাঁরাই যাবেন। এ জন্য আমরা সব সময় উৎসাহ জানাচ্ছি, যাতে তাঁরা অংশগ্রহণ করেন।’
ইসি সচিব বলেন, ‘তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিতে দক্ষতা আরও কীভাবে বাড়ানো যায়, যাতে নির্বাচনী ফলাফল দ্রুত দেওয়া যায়। সুশীল সমাজের অংশগ্রহণ, যুবসমাজের সচেতনতা বৃদ্ধি করা যে তাদের দায়িত্বটা কী। সীমানা পুনর্নির্ধারণে কতটা কী করা যেতে পারে, তা নিয়েও কথা হয়েছে। আমরা বলেছি, কোনো কিছু বন্ধ রাখিনি। একটা সুষ্ঠু-গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য যা করা দরকার আমরা করছি।’
ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘নির্বাচনের জন্য আগাম হিসাবটা খুব জরুরি। ধরুন, জানুয়ারির ১ তারিখে নির্বাচন করতে হলে ডিসেম্বর থেকেই প্রস্তুতি নিতে হয়। এই ব্যাকওয়ার্ড ক্যালকুলেশনে যতগুলো জিনিস আছে, আমরা সবগুলো নিয়ে কাজ করছি। তারা বলেছে, তোমরা যা করার করছ, গ্যাপ যা থাকে আমরা পূরণের চেষ্টা করব।’
তিনি আরও বলেন, ‘তাঁরা (ইএনডিপির সদস্য) নিউইয়র্কে যাচ্ছেন। রিপোর্টটা দেবে। সেখান থেকে অনুমোদনের পর দুই সপ্তাহের মধ্যে আবার আমাদের কাছে আসবেন।’

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব প্রার্থীর এজেন্টকে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) সদস্যরা প্রশিক্ষণ দিতে চায় বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইউএনডিপি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
সচিব বলেন, শুধু দলীয় প্রার্থীর নয়, অন্যান্য প্রার্থীর হয়েও ভোটকেন্দ্রে যিনি থাকেন, তাঁর সঙ্গে যদি আমরা একসঙ্গে কাজ করতে পারি, তবে বেটার রেজাল্ট পাব। তারা (ইউএনডিপি) মাঠ থেকে এমন চাহিদা পেয়েছে, তবে এটা লাগে। ভালো কিছু করতে গেলে একসঙ্গে সবাই অন্তর্ভুক্তিমূলক হোক।
তিনি আরও বলেন, ‘প্রশিক্ষণ কোথায় হবে, কারা দেবে এই প্রশ্নগুলো তো সামনে আসবে। বিস্তারিত পরে জানা যাবে। সব প্রার্থীর এজেন্ট প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে কলেবরটা বাড়াতে হবে।’
ইসি সচিব বলেন, ‘১০ দিন পর এসে আজকে একটা ফিডব্যাক দিয়েছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজের সঙ্গে কথা বলেছেন। সরেজমিন দেখেছেন, এর ভিত্তিতে তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যে আমাদের কিছু সহযোগিতা করবেন। কিছু লজিস্টিকস যেমন—ক্যামেরা, কম্পিউটার, হার্ডওয়্যার টাইপের; আরেকটা জিনিস হচ্ছে দক্ষতা উন্নয়নে প্রশিক্ষণ দেবেন। এই প্রশিক্ষণ অংশীজনদের নিয়ে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যেমন বলেছিলাম নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে জড়িতদের দক্ষতা বৃদ্ধির প্রয়োজন আছে, তেমনি প্রাসঙ্গিকভাবে যাঁরা জড়িত তাঁদেরও প্রয়োজন আছে। যেমন সিভিল সোসাইটির যাঁরা ভোটের সময় নির্বাচনী এজেন্ট হিসেবে কাজ করেন, এঁদের জন্য প্রশিক্ষণ কেমন করে কতটুকু দেওয়া যেতে পারে। উপকরণ কী হবে, এগুলোর সঙ্গে তাঁরা আছেন। নারী অংশগ্রহণের বিষয়ে তাঁরা বলেছেন। আমরা বলেছি যে এ জন্য ঘরে ঘরে গিয়ে ভোটার করছি। এখন ভোটকেন্দ্রে তো তাঁরাই যাবেন। এ জন্য আমরা সব সময় উৎসাহ জানাচ্ছি, যাতে তাঁরা অংশগ্রহণ করেন।’
ইসি সচিব বলেন, ‘তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিতে দক্ষতা আরও কীভাবে বাড়ানো যায়, যাতে নির্বাচনী ফলাফল দ্রুত দেওয়া যায়। সুশীল সমাজের অংশগ্রহণ, যুবসমাজের সচেতনতা বৃদ্ধি করা যে তাদের দায়িত্বটা কী। সীমানা পুনর্নির্ধারণে কতটা কী করা যেতে পারে, তা নিয়েও কথা হয়েছে। আমরা বলেছি, কোনো কিছু বন্ধ রাখিনি। একটা সুষ্ঠু-গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য যা করা দরকার আমরা করছি।’
ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘নির্বাচনের জন্য আগাম হিসাবটা খুব জরুরি। ধরুন, জানুয়ারির ১ তারিখে নির্বাচন করতে হলে ডিসেম্বর থেকেই প্রস্তুতি নিতে হয়। এই ব্যাকওয়ার্ড ক্যালকুলেশনে যতগুলো জিনিস আছে, আমরা সবগুলো নিয়ে কাজ করছি। তারা বলেছে, তোমরা যা করার করছ, গ্যাপ যা থাকে আমরা পূরণের চেষ্টা করব।’
তিনি আরও বলেন, ‘তাঁরা (ইএনডিপির সদস্য) নিউইয়র্কে যাচ্ছেন। রিপোর্টটা দেবে। সেখান থেকে অনুমোদনের পর দুই সপ্তাহের মধ্যে আবার আমাদের কাছে আসবেন।’

বাজারে থাকা অননুমোদিত সব মোবাইল হ্যান্ডসেটের বৈধতা দিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। চিঠিতে মোবাইল ফোন সেট ও ফোন সেট উৎপাদনের যন্ত্রাংশের আমদানি শুল্ক এবং দেশে উৎপাদিত হ্যান্ডসেটের ভ্যাট কমানোর কথাও বলা হয়েছে।
৩ মিনিট আগে
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের...
২ ঘণ্টা আগে
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাজারে থাকা অননুমোদিত সব মোবাইল হ্যান্ডসেটের বৈধতা দিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। চিঠিতে মোবাইল ফোন সেট ও ফোন সেট উৎপাদনের যন্ত্রাংশের আমদানি শুল্ক এবং দেশে উৎপাদিত হ্যান্ডসেটের ভ্যাট কমানোর কথাও বলা হয়েছে।
৪ নভেম্বর বিটিআরসির স্পেকট্রাম বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আমিনুল হক স্বাক্ষরিত চিঠিটি এনবিআর চেয়ারম্যানকে পাঠানো হয়। একই চিঠি অর্থসচিবের কাছেও পাঠানো হয়েছে।
আগামী ১৬ ডিসেম্বর থেকে দেশে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) কার্যকরের ঘোষণা দিয়েছে সরকার। এরই মধ্যে বিটিআরসির এমন পদক্ষেপের তথ্য সামনে এল। এনইআইআর কার্যকর হলে ১৬ ডিসেম্বর থেকে চালু হওয়া প্রতিটি হ্যান্ডসেট নিবন্ধিত হতে হবে। না হলে সেগুলো নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। চাইলেই একজনের সিম কার্ড আরেকজনের হ্যান্ডসেটে ব্যবহার করা যাবে না। তবে ১৬ ডিসেম্বরের আগপর্যন্ত নেটওয়ার্কে ব্যবহার হতে থাকা ফোনগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধন হবে। বিটিআরসি চাইছে, ব্যবহার হতে থাকা ফোনগুলোর পাশাপাশি যেগুলো ইতিমধ্যে দেশের বাজারে প্রবেশ করেছে, সেগুলোকেও বৈধ করা হোক।
বিটিআরসির চিঠিতে বলা হয়েছে, দেশের বাজারে দীর্ঘ সময় ধরে একটি উল্লেখযোগ্যসংখ্যক স্মার্টফোন হ্যান্ডসেট অবৈধ পথে অনুপ্রবেশ ঘটেছে। এই খাতের সংশ্লিষ্টদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, দেশের বাজারে যে সংখ্যক অননুমোদিত হ্যান্ডসেট রয়েছে, তার একটি বিশাল অংশ আগামী ১৬ ডিসেম্বর এনইআইআর সিস্টেম চালু হলে অবিক্রীত থেকে যাবে। পরবর্তী সময়ে এই হ্যান্ডসেটগুলো নেটওয়ার্কে ব্যবহারের সুযোগ থাকবে না। বিশাল আর্থিক লোকসান থেকে রক্ষা পেতে এই খাতের ব্যবসায়ীরা বিটিআরসিকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানিয়েছে। কারিগরি দিক বিবেচনায় অননুমোদিত হ্যান্ডসেটগুলোর আইএমইআই (ইউনিক কোড, যা প্রতিটি মোবাইল ফোনকে শনাক্ত করতে ব্যবহৃত হয়) বিটিআরসির ডেটাবেইসে সংযুক্ত করার সুযোগ রয়েছে। অননুমোদিত হ্যান্ডসেটগুলোর তথ্য বিটিআরসির ডেটাবেইসে সংযুক্ত হলে সে ক্ষেত্রে প্রযোজ্য শুল্কায়নের বিষয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের মতামতসহ সিদ্ধান্ত প্রয়োজন।
চিঠিতে মোবাইল ফোন ও ফোন উৎপাদনের যন্ত্রাংশের আমদানি শুল্ক এবং দেশে উৎপাদিত হ্যান্ডসেটের ভ্যাট কমানোর বিষয়ে বলা হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশে মোবাইল হ্যান্ডসেট উৎপাদন এবং আমদানির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য আমদানি শুল্ক এবং উৎপাদিত পণ্যের ভ্যাট (মূল্য সংযোজন কর) বেশি। তাই মোবাইল হ্যান্ডসেটের দাম অন্যান্য দেশের তুলনায় বেশি। তাই এ ক্ষেত্রে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কার্যকরী ভূমিকার মাধ্যমে শুল্কহার যৌক্তিকভাবে পুনর্বিবেচনা করার সুযোগ রয়েছে।
চিঠিতে জানানো হয়, বর্তমানে বিদেশ থেকে আমদানি করা মোবাইল ফোন হ্যান্ডসেটের আমদানি শুল্ক প্রায় ৫৮ দশমিক ৬ শতাংশ। এনইআইআর সিস্টেম চালু হলে দেশে অবৈধ পথে হ্যান্ডসেট আনা বন্ধ হবে। ফলে দেশে মোবাইলের উৎপাদন বাড়বে। একই সঙ্গে যেসব ব্র্যান্ডের বা মডেলের মোবাইল হ্যান্ডসেট দেশে উৎপাদন হয় না, সেগুলোর বৈধভাবে আমদানির পরিমাণ বাড়বে। তাই মোবাইল হ্যান্ডসেট আমদানির ক্ষেত্রে বর্তমানে প্রযোজ্য উচ্চ আমদানি শুল্ক কমিয়ে আনা প্রয়োজন বলে মনে করে কমিশন।
চিঠিতে বিটিআরসি বলেছে, ‘বাংলাদেশে মোবাইল হ্যান্ডসেট উৎপাদন এবং আমদানির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য আমদানি শুল্ক এবং উৎপাদিত পণ্যের মূল্য সংযোজন কর কমানোর জন্য যদি উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়, তবে তা এমনভাবে সমন্বয় করতে হবে যাতে দেশের অভ্যন্তরে স্থাপিত মোবাইল হ্যান্ডসেট শিল্প এবং এ খাতে কর্মরত সকলের স্বার্থ রক্ষা হয়।’
সার্বিক দিক বিবেচনায় তিনটি বিষয়ে এনবিআরকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে নির্দেশক্রমে অনুরোধ জানিয়েছে বিটিআরসি। এগুলো হলো ইতিমধ্যে দেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করা অননুমোদিত হ্যান্ডসেটগুলো বিটিআরসির ডেটাবেইসে সংযুক্ত করা হলে সে ক্ষেত্রে প্রযোজ্য শুল্কায়নের বিষয়ে সিদ্ধান্ত, দেশের অভ্যন্তরে কারখানায় মোবাইল হ্যান্ডসেট উৎপাদন এবং বিদেশ থেকে হ্যান্ডসেট আমদানির ক্ষেত্রে শুল্ক ও ভ্যাট কমানোর ব্যবস্থা এবং বিদেশ থেকে আমদানি করা ও দেশের অভ্যন্তরে তৈরি মোবাইল সেটের শুল্কের মধ্যে সামঞ্জস্য বিধানের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া।
বিটিআরসির উপপরিচালক (জনসংযোগ) মো. জাকির হোসেন খান এনবিআরের চেয়ারম্যানকে চিঠি পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তবে তিনি এ বিষয়ে এর বেশি কিছু জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেন।

বাজারে থাকা অননুমোদিত সব মোবাইল হ্যান্ডসেটের বৈধতা দিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। চিঠিতে মোবাইল ফোন সেট ও ফোন সেট উৎপাদনের যন্ত্রাংশের আমদানি শুল্ক এবং দেশে উৎপাদিত হ্যান্ডসেটের ভ্যাট কমানোর কথাও বলা হয়েছে।
৪ নভেম্বর বিটিআরসির স্পেকট্রাম বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আমিনুল হক স্বাক্ষরিত চিঠিটি এনবিআর চেয়ারম্যানকে পাঠানো হয়। একই চিঠি অর্থসচিবের কাছেও পাঠানো হয়েছে।
আগামী ১৬ ডিসেম্বর থেকে দেশে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) কার্যকরের ঘোষণা দিয়েছে সরকার। এরই মধ্যে বিটিআরসির এমন পদক্ষেপের তথ্য সামনে এল। এনইআইআর কার্যকর হলে ১৬ ডিসেম্বর থেকে চালু হওয়া প্রতিটি হ্যান্ডসেট নিবন্ধিত হতে হবে। না হলে সেগুলো নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। চাইলেই একজনের সিম কার্ড আরেকজনের হ্যান্ডসেটে ব্যবহার করা যাবে না। তবে ১৬ ডিসেম্বরের আগপর্যন্ত নেটওয়ার্কে ব্যবহার হতে থাকা ফোনগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধন হবে। বিটিআরসি চাইছে, ব্যবহার হতে থাকা ফোনগুলোর পাশাপাশি যেগুলো ইতিমধ্যে দেশের বাজারে প্রবেশ করেছে, সেগুলোকেও বৈধ করা হোক।
বিটিআরসির চিঠিতে বলা হয়েছে, দেশের বাজারে দীর্ঘ সময় ধরে একটি উল্লেখযোগ্যসংখ্যক স্মার্টফোন হ্যান্ডসেট অবৈধ পথে অনুপ্রবেশ ঘটেছে। এই খাতের সংশ্লিষ্টদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, দেশের বাজারে যে সংখ্যক অননুমোদিত হ্যান্ডসেট রয়েছে, তার একটি বিশাল অংশ আগামী ১৬ ডিসেম্বর এনইআইআর সিস্টেম চালু হলে অবিক্রীত থেকে যাবে। পরবর্তী সময়ে এই হ্যান্ডসেটগুলো নেটওয়ার্কে ব্যবহারের সুযোগ থাকবে না। বিশাল আর্থিক লোকসান থেকে রক্ষা পেতে এই খাতের ব্যবসায়ীরা বিটিআরসিকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানিয়েছে। কারিগরি দিক বিবেচনায় অননুমোদিত হ্যান্ডসেটগুলোর আইএমইআই (ইউনিক কোড, যা প্রতিটি মোবাইল ফোনকে শনাক্ত করতে ব্যবহৃত হয়) বিটিআরসির ডেটাবেইসে সংযুক্ত করার সুযোগ রয়েছে। অননুমোদিত হ্যান্ডসেটগুলোর তথ্য বিটিআরসির ডেটাবেইসে সংযুক্ত হলে সে ক্ষেত্রে প্রযোজ্য শুল্কায়নের বিষয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের মতামতসহ সিদ্ধান্ত প্রয়োজন।
চিঠিতে মোবাইল ফোন ও ফোন উৎপাদনের যন্ত্রাংশের আমদানি শুল্ক এবং দেশে উৎপাদিত হ্যান্ডসেটের ভ্যাট কমানোর বিষয়ে বলা হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশে মোবাইল হ্যান্ডসেট উৎপাদন এবং আমদানির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য আমদানি শুল্ক এবং উৎপাদিত পণ্যের ভ্যাট (মূল্য সংযোজন কর) বেশি। তাই মোবাইল হ্যান্ডসেটের দাম অন্যান্য দেশের তুলনায় বেশি। তাই এ ক্ষেত্রে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কার্যকরী ভূমিকার মাধ্যমে শুল্কহার যৌক্তিকভাবে পুনর্বিবেচনা করার সুযোগ রয়েছে।
চিঠিতে জানানো হয়, বর্তমানে বিদেশ থেকে আমদানি করা মোবাইল ফোন হ্যান্ডসেটের আমদানি শুল্ক প্রায় ৫৮ দশমিক ৬ শতাংশ। এনইআইআর সিস্টেম চালু হলে দেশে অবৈধ পথে হ্যান্ডসেট আনা বন্ধ হবে। ফলে দেশে মোবাইলের উৎপাদন বাড়বে। একই সঙ্গে যেসব ব্র্যান্ডের বা মডেলের মোবাইল হ্যান্ডসেট দেশে উৎপাদন হয় না, সেগুলোর বৈধভাবে আমদানির পরিমাণ বাড়বে। তাই মোবাইল হ্যান্ডসেট আমদানির ক্ষেত্রে বর্তমানে প্রযোজ্য উচ্চ আমদানি শুল্ক কমিয়ে আনা প্রয়োজন বলে মনে করে কমিশন।
চিঠিতে বিটিআরসি বলেছে, ‘বাংলাদেশে মোবাইল হ্যান্ডসেট উৎপাদন এবং আমদানির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য আমদানি শুল্ক এবং উৎপাদিত পণ্যের মূল্য সংযোজন কর কমানোর জন্য যদি উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়, তবে তা এমনভাবে সমন্বয় করতে হবে যাতে দেশের অভ্যন্তরে স্থাপিত মোবাইল হ্যান্ডসেট শিল্প এবং এ খাতে কর্মরত সকলের স্বার্থ রক্ষা হয়।’
সার্বিক দিক বিবেচনায় তিনটি বিষয়ে এনবিআরকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে নির্দেশক্রমে অনুরোধ জানিয়েছে বিটিআরসি। এগুলো হলো ইতিমধ্যে দেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করা অননুমোদিত হ্যান্ডসেটগুলো বিটিআরসির ডেটাবেইসে সংযুক্ত করা হলে সে ক্ষেত্রে প্রযোজ্য শুল্কায়নের বিষয়ে সিদ্ধান্ত, দেশের অভ্যন্তরে কারখানায় মোবাইল হ্যান্ডসেট উৎপাদন এবং বিদেশ থেকে হ্যান্ডসেট আমদানির ক্ষেত্রে শুল্ক ও ভ্যাট কমানোর ব্যবস্থা এবং বিদেশ থেকে আমদানি করা ও দেশের অভ্যন্তরে তৈরি মোবাইল সেটের শুল্কের মধ্যে সামঞ্জস্য বিধানের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া।
বিটিআরসির উপপরিচালক (জনসংযোগ) মো. জাকির হোসেন খান এনবিআরের চেয়ারম্যানকে চিঠি পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তবে তিনি এ বিষয়ে এর বেশি কিছু জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেন।

শুধু দলীয় প্রার্থীর নয়, অন্যান্য প্রার্থীর হয়েও ভোটকেন্দ্রে যিনি থাকেন, তাঁর সঙ্গে যদি আমরা একসঙ্গে কাজ করতে পারি, তবে বেটার রেজাল্ট পাব। তারা (ইউএনডিপি) মাঠ থেকে এমন চাহিদা পেয়েছে, তবে এটা লাগে। ভালো কিছু করতে গেলে একসঙ্গে সবাই অন্তর্ভুক্তিমূলক হোক...
২৩ জানুয়ারি ২০২৫
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের...
২ ঘণ্টা আগে
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী।
আজ সোমবার সকালে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সিইসির কার্যালয়ে ঘণ্টাখানেক বৈঠক করেন তিনি। এ সময় নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
তবে কী বিষয় নিয়ে বিজিবি মহাপরিচালক সিইসির সঙ্গে বৈঠক করেন, সে বিষয়ে কিছু জানা যায়নি।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী।
আজ সোমবার সকালে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সিইসির কার্যালয়ে ঘণ্টাখানেক বৈঠক করেন তিনি। এ সময় নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
তবে কী বিষয় নিয়ে বিজিবি মহাপরিচালক সিইসির সঙ্গে বৈঠক করেন, সে বিষয়ে কিছু জানা যায়নি।

শুধু দলীয় প্রার্থীর নয়, অন্যান্য প্রার্থীর হয়েও ভোটকেন্দ্রে যিনি থাকেন, তাঁর সঙ্গে যদি আমরা একসঙ্গে কাজ করতে পারি, তবে বেটার রেজাল্ট পাব। তারা (ইউএনডিপি) মাঠ থেকে এমন চাহিদা পেয়েছে, তবে এটা লাগে। ভালো কিছু করতে গেলে একসঙ্গে সবাই অন্তর্ভুক্তিমূলক হোক...
২৩ জানুয়ারি ২০২৫
বাজারে থাকা অননুমোদিত সব মোবাইল হ্যান্ডসেটের বৈধতা দিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। চিঠিতে মোবাইল ফোন সেট ও ফোন সেট উৎপাদনের যন্ত্রাংশের আমদানি শুল্ক এবং দেশে উৎপাদিত হ্যান্ডসেটের ভ্যাট কমানোর কথাও বলা হয়েছে।
৩ মিনিট আগে
সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের...
২ ঘণ্টা আগে
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকেলে দুদকের সহকারী পরিচালক তানজির আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এমএলআর দুই দেশ বা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পারস্পরিক আইনি সহায়তার আবেদন। দুদক যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে বেনজীর আহমেদ ও তাঁর পরিবারের সম্ভাব্য সম্পদ সম্পর্কে জানতে এই এমএলআর পাঠিয়েছে। বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) মাধ্যমে এ বিষয়ে তথ্য চাওয়া হয়েছে।
এদিকে দুদকে করা এক মামলায় বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ১১ কোটি ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৬ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে চার্জশিট অনুমোদন করেছে কমিশন। শিগগির অভিযোগপত্র আদালতে দাখিল করা হবে বলে জানা গেছে।
দুদকের অনুসন্ধান প্রতিবেদনে দেখা যায়, কমিশনের নোটিশে সম্পদ বিবরণী দাখিলকালে বেনজীর আহমেদ ৬ কোটি ৪৫ লাখ ৩৭ হাজার ৩৬৫ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ৫ কোটি ৭৪ লাখ ৮৯ হাজার ৯৬৬ টাকার অস্থাবর সম্পদের তথ্য জমা দেন। তবে তদন্তে তাঁর নামে ৭ কোটি ৫২ লাখ ৬৮ হাজার ৯৮৭ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ৮ কোটি ১২ লাখ ৩১ হাজার ২৬৪ টাকার অস্থাবর সম্পদ থাকার প্রমাণ মেলে। তিনি ১ কোটি ৮৫ লাখ ৩১ হাজার ৬২২ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ২ কোটি ৪০ লাখ ৪১ হাজার ২৯৮ টাকার অস্থাবর সম্পদ গোপন করেছেন বলে দুদকের তদন্তে উঠে এসেছে।
এ ছাড়া অপরাধলব্ধ আয়ের উৎস ও মালিকানা গোপনের উদ্দেশ্যে তিনি তাঁর নাবালিকা কন্যা যাহরা যারীন বিনতে বেনজীরের নামে অর্জিত সম্পদ এর বিবরণীতে প্রদর্শন করেননি।
দুদকের অনুসন্ধান অনুযায়ী, বেনজীর আহমেদের নামে স্থাবর ও অস্থাবর মিলিয়ে ১৫ কোটি ৬৮ লাখ টাকার সম্পদ পাওয়া যায়। এর বিপরীতে বৈধ ও গ্রহণযোগ্য আয়ের পরিমাণ মাত্র ৬ কোটি ৫৯ লাখ ৪২ হাজার ৬৬৮ টাকা। নির্ধারিত সময়ে তিনি ১ কোটি ৯৫ লাখ ৮৫ হাজার ৯৯৩ টাকা ব্যয় করেছেন। ফলে তাঁর অবৈধ সম্পদ দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৬ টাকা।
দুদক জানায়, বেনজীর আহমেদ তাঁর অপরাধলব্ধ অর্থের প্রকৃতি, উৎস ও নিয়ন্ত্রণ গোপন করে তা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাব, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও যৌথ মূলধনি প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করেছেন। এ কার্যক্রম দুদক আইন, ২০০৪-এর ২৬(২) ও ২৭(১) ধারা, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকেলে দুদকের সহকারী পরিচালক তানজির আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এমএলআর দুই দেশ বা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পারস্পরিক আইনি সহায়তার আবেদন। দুদক যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে বেনজীর আহমেদ ও তাঁর পরিবারের সম্ভাব্য সম্পদ সম্পর্কে জানতে এই এমএলআর পাঠিয়েছে। বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) মাধ্যমে এ বিষয়ে তথ্য চাওয়া হয়েছে।
এদিকে দুদকে করা এক মামলায় বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ১১ কোটি ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৬ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে চার্জশিট অনুমোদন করেছে কমিশন। শিগগির অভিযোগপত্র আদালতে দাখিল করা হবে বলে জানা গেছে।
দুদকের অনুসন্ধান প্রতিবেদনে দেখা যায়, কমিশনের নোটিশে সম্পদ বিবরণী দাখিলকালে বেনজীর আহমেদ ৬ কোটি ৪৫ লাখ ৩৭ হাজার ৩৬৫ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ৫ কোটি ৭৪ লাখ ৮৯ হাজার ৯৬৬ টাকার অস্থাবর সম্পদের তথ্য জমা দেন। তবে তদন্তে তাঁর নামে ৭ কোটি ৫২ লাখ ৬৮ হাজার ৯৮৭ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ৮ কোটি ১২ লাখ ৩১ হাজার ২৬৪ টাকার অস্থাবর সম্পদ থাকার প্রমাণ মেলে। তিনি ১ কোটি ৮৫ লাখ ৩১ হাজার ৬২২ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ২ কোটি ৪০ লাখ ৪১ হাজার ২৯৮ টাকার অস্থাবর সম্পদ গোপন করেছেন বলে দুদকের তদন্তে উঠে এসেছে।
এ ছাড়া অপরাধলব্ধ আয়ের উৎস ও মালিকানা গোপনের উদ্দেশ্যে তিনি তাঁর নাবালিকা কন্যা যাহরা যারীন বিনতে বেনজীরের নামে অর্জিত সম্পদ এর বিবরণীতে প্রদর্শন করেননি।
দুদকের অনুসন্ধান অনুযায়ী, বেনজীর আহমেদের নামে স্থাবর ও অস্থাবর মিলিয়ে ১৫ কোটি ৬৮ লাখ টাকার সম্পদ পাওয়া যায়। এর বিপরীতে বৈধ ও গ্রহণযোগ্য আয়ের পরিমাণ মাত্র ৬ কোটি ৫৯ লাখ ৪২ হাজার ৬৬৮ টাকা। নির্ধারিত সময়ে তিনি ১ কোটি ৯৫ লাখ ৮৫ হাজার ৯৯৩ টাকা ব্যয় করেছেন। ফলে তাঁর অবৈধ সম্পদ দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৬ টাকা।
দুদক জানায়, বেনজীর আহমেদ তাঁর অপরাধলব্ধ অর্থের প্রকৃতি, উৎস ও নিয়ন্ত্রণ গোপন করে তা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাব, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও যৌথ মূলধনি প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করেছেন। এ কার্যক্রম দুদক আইন, ২০০৪-এর ২৬(২) ও ২৭(১) ধারা, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

শুধু দলীয় প্রার্থীর নয়, অন্যান্য প্রার্থীর হয়েও ভোটকেন্দ্রে যিনি থাকেন, তাঁর সঙ্গে যদি আমরা একসঙ্গে কাজ করতে পারি, তবে বেটার রেজাল্ট পাব। তারা (ইউএনডিপি) মাঠ থেকে এমন চাহিদা পেয়েছে, তবে এটা লাগে। ভালো কিছু করতে গেলে একসঙ্গে সবাই অন্তর্ভুক্তিমূলক হোক...
২৩ জানুয়ারি ২০২৫
বাজারে থাকা অননুমোদিত সব মোবাইল হ্যান্ডসেটের বৈধতা দিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। চিঠিতে মোবাইল ফোন সেট ও ফোন সেট উৎপাদনের যন্ত্রাংশের আমদানি শুল্ক এবং দেশে উৎপাদিত হ্যান্ডসেটের ভ্যাট কমানোর কথাও বলা হয়েছে।
৩ মিনিট আগে
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী।
১ ঘণ্টা আগে
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম জানিয়েছেন, ২০২১ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হেফাজতে ইসলামের আন্দোলনকে কেন্দ্র করে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। ওই সময় হেফাজতের বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী নিহত হন। উবায়দুল মোকতাদিরের বিরুদ্ধে মিসকেস হয়েছে এবং তদন্ত চলছে।
অন্য একটি মামলায় তিনি গ্রেপ্তার রয়েছেন। তাই আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম জানিয়েছেন, ২০২১ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হেফাজতে ইসলামের আন্দোলনকে কেন্দ্র করে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। ওই সময় হেফাজতের বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী নিহত হন। উবায়দুল মোকতাদিরের বিরুদ্ধে মিসকেস হয়েছে এবং তদন্ত চলছে।
অন্য একটি মামলায় তিনি গ্রেপ্তার রয়েছেন। তাই আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।

শুধু দলীয় প্রার্থীর নয়, অন্যান্য প্রার্থীর হয়েও ভোটকেন্দ্রে যিনি থাকেন, তাঁর সঙ্গে যদি আমরা একসঙ্গে কাজ করতে পারি, তবে বেটার রেজাল্ট পাব। তারা (ইউএনডিপি) মাঠ থেকে এমন চাহিদা পেয়েছে, তবে এটা লাগে। ভালো কিছু করতে গেলে একসঙ্গে সবাই অন্তর্ভুক্তিমূলক হোক...
২৩ জানুয়ারি ২০২৫
বাজারে থাকা অননুমোদিত সব মোবাইল হ্যান্ডসেটের বৈধতা দিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। চিঠিতে মোবাইল ফোন সেট ও ফোন সেট উৎপাদনের যন্ত্রাংশের আমদানি শুল্ক এবং দেশে উৎপাদিত হ্যান্ডসেটের ভ্যাট কমানোর কথাও বলা হয়েছে।
৩ মিনিট আগে
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের...
২ ঘণ্টা আগে