জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক, ঢাকা
সকাল হতেই জাতীয় প্রেসক্লাবের বিপরীতে মানুষ জড়ো হতে শুরু করে। বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর সদস্যরা ছাড়াও এতে জড়ো হতে থাকে নানা সংগঠনসহ শ্রেণি-পেশার মানুষ, সঙ্গে ছোটরাও। তাদের কারও হাতে জাতীয় পতাকা, কারও মাথায় পতাকা বাঁধা। সবার কণ্ঠে প্রিয় সংগীত ‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।’
আজ শুক্রবার সকাল ১০টায় জাতীয় সংগীত নিয়ে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে একযোগে জাতীয় সংগীত গাওয়ার কর্মসূচি পালন করে বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী। পাশাপাশি অংশ নেয় কেন্দ্রীয় খেলাঘর আসরসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন।
আজ শুক্রবার সকালে দেশজুড়ে জাতীয় সংগীত গাওয়া হয়। ঢাকার কেন্দ্রীয় আয়োজনে উদীচী কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতি অধ্যাপক বদিউর রহমানের নেতৃত্বে পতাকা উত্তোলন এবং জাতীয় সংগীত গাওয়া হয়। সঞ্চালনা করেন উদীচী কেন্দ্রীয় সংসদের সাধারণ সম্পাদক অমিত রঞ্জন দে। সাধারণ মানুষও শিল্পীদের সঙ্গে জাতীয় সংগীতে কণ্ঠ মেলান।
জাতীয় সংগীত ছাড়াও শিল্পীরা একে একে গেয়ে শোনান দেশাত্মবোধক গান ‘মাগো ভাবনা কেন’, ‘পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে’, ‘তীরহারা এই ঢেউয়ের সাগর পাড়ি দেব রে’ গানগুলো। সবশেষে উদীচী সংগীত এবং আবারও জাতীয় সংগীত গেয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।
আয়োজনে উদীচীর সাধারণ সম্পাদক অমিত রঞ্জন দে বলেন, ‘আমরা স্বৈরশাসক হটিয়েছি ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, নব্বইয়ের গণ-আন্দোলনের মধ্য দিয়ে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছি। পাশাপাশি আমরা এটাও বলতে চাই, একাত্তরে যে অমীমাংসিত বিষয় ছিল, সেগুলোর মীমাংসা হয়েছে এবং পরাজিত শক্তিরা পরাজিত হয়েছে। কিন্তু তারা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। আমরা সেটাকে প্রতিহত করতে চাই। আমাদের জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত মুক্তিযুদ্ধের কোনো কিছুই ধূলিসাৎ হতে দেব না।’
সংগঠনটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, একটি ধর্মান্ধ স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী ছাত্র-জনতার অভূতপূর্ব গণ-অভ্যুত্থানের মূল সুরকে বিকৃত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। এরা মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনার বিরোধিতা করা থেকে শুরু করে জাতীয় সংগীত, জাতীয় পতাকার ওপর আঘাত হানতে শুরু করেছে। এই হীন চক্রান্তের প্রতিবাদ এবং এর সঙ্গে জড়িতদের রুখে দেওয়ার প্রত্যয় নিয়ে দেশের সর্বত্র একযোগে ‘উন্মুক্ত স্থানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন এবং জাতীয় সংগীত গাওয়া কর্মসূচি’র এই আয়োজন।
সকাল হতেই জাতীয় প্রেসক্লাবের বিপরীতে মানুষ জড়ো হতে শুরু করে। বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর সদস্যরা ছাড়াও এতে জড়ো হতে থাকে নানা সংগঠনসহ শ্রেণি-পেশার মানুষ, সঙ্গে ছোটরাও। তাদের কারও হাতে জাতীয় পতাকা, কারও মাথায় পতাকা বাঁধা। সবার কণ্ঠে প্রিয় সংগীত ‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।’
আজ শুক্রবার সকাল ১০টায় জাতীয় সংগীত নিয়ে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে একযোগে জাতীয় সংগীত গাওয়ার কর্মসূচি পালন করে বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী। পাশাপাশি অংশ নেয় কেন্দ্রীয় খেলাঘর আসরসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন।
আজ শুক্রবার সকালে দেশজুড়ে জাতীয় সংগীত গাওয়া হয়। ঢাকার কেন্দ্রীয় আয়োজনে উদীচী কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতি অধ্যাপক বদিউর রহমানের নেতৃত্বে পতাকা উত্তোলন এবং জাতীয় সংগীত গাওয়া হয়। সঞ্চালনা করেন উদীচী কেন্দ্রীয় সংসদের সাধারণ সম্পাদক অমিত রঞ্জন দে। সাধারণ মানুষও শিল্পীদের সঙ্গে জাতীয় সংগীতে কণ্ঠ মেলান।
জাতীয় সংগীত ছাড়াও শিল্পীরা একে একে গেয়ে শোনান দেশাত্মবোধক গান ‘মাগো ভাবনা কেন’, ‘পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে’, ‘তীরহারা এই ঢেউয়ের সাগর পাড়ি দেব রে’ গানগুলো। সবশেষে উদীচী সংগীত এবং আবারও জাতীয় সংগীত গেয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।
আয়োজনে উদীচীর সাধারণ সম্পাদক অমিত রঞ্জন দে বলেন, ‘আমরা স্বৈরশাসক হটিয়েছি ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, নব্বইয়ের গণ-আন্দোলনের মধ্য দিয়ে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছি। পাশাপাশি আমরা এটাও বলতে চাই, একাত্তরে যে অমীমাংসিত বিষয় ছিল, সেগুলোর মীমাংসা হয়েছে এবং পরাজিত শক্তিরা পরাজিত হয়েছে। কিন্তু তারা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। আমরা সেটাকে প্রতিহত করতে চাই। আমাদের জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত মুক্তিযুদ্ধের কোনো কিছুই ধূলিসাৎ হতে দেব না।’
সংগঠনটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, একটি ধর্মান্ধ স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী ছাত্র-জনতার অভূতপূর্ব গণ-অভ্যুত্থানের মূল সুরকে বিকৃত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। এরা মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনার বিরোধিতা করা থেকে শুরু করে জাতীয় সংগীত, জাতীয় পতাকার ওপর আঘাত হানতে শুরু করেছে। এই হীন চক্রান্তের প্রতিবাদ এবং এর সঙ্গে জড়িতদের রুখে দেওয়ার প্রত্যয় নিয়ে দেশের সর্বত্র একযোগে ‘উন্মুক্ত স্থানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন এবং জাতীয় সংগীত গাওয়া কর্মসূচি’র এই আয়োজন।
বিবাহিতদের পুলিশ ক্যাডারে না নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মহাপরিচালক (ডিজি) একেএম শহিদুর রহমান। তিনি বলেন, পুলিশ ক্যাডারে কাউকে সুপারিশ করার আগেই তাঁর বৈবাহিক, শারীরিক ও অন্যান্য বিষয়াদি খতিয়ে দেখা দরকার।
১৪ মিনিট আগে‘এক ঠিকানায় সকল নাগরিক সেবা’ স্লোগান নিয়ে এই সেবা আউটলেটের যাত্রা শুরু হয়েছে। এর মাধ্যমে কার্যকর সরকারি সেবা দিয়ে জনগণের ক্ষমতায়ন করা হবে। ওয়েবসাইটটিতে গিয়ে দেখা যায়, জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ বিল, বয়স্ক ভাতা, স্কুলে ভর্তি, জলবায়ু কর্মসূচির তথ্যও পাওয়া যাবে।
৪০ মিনিট আগেসেবা প্রদানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে এবং দ্রুততম সময়ে সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আগামী ১৬ মে থেকে দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদের আবেদন শতভাগ অনলাইনে গ্রহণ ও নিষ্পত্তি করা হবে।
১ ঘণ্টা আগেসব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১১ ঘণ্টা আগে