নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এবারের ঈদযাত্রায় যাত্রীদের কাছ থেকে ৮৩২ কোটি ৩০ লাখ টাকা অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হবে বলে ধারণা করছে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি। আজ বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর–রুনি মিলনায়তনে ঈদ যাত্রায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের নৈরাজ্য ও যাত্রী হয়রানী বন্ধের দাবিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী এ কথা বলেন।
মোজাম্মেল হক বলেন, ঈদে ঢাকা থেকে ১ কোটি ৫০ লাখ মানুষ গ্রামের বাড়ি যাবে। এ ছাড়া ঈদবাজারসহ নানা প্রয়োজনে বিভিন্ন গণপরিবহনে বাড়তি ট্রিপ সম্পন্ন হবে। এসব যাত্রীর নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন যাতায়াত নিশ্চিত করার পাশাপাশি অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে সরকারের বিভিন্ন সংস্থার নানামুখী তৎপরতার মধ্যেও এবারে ঈদযাত্রায় কেবল ঢাকা ছাড়তেই ৮৩২ কোটি ৩০ লাখ টাকা অতিরিক্ত ভাড়া আদায় হবে।
এই হিসাব কীভাবে করা হয়েছে তার ব্যাখ্যা দিয়ে যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব বলেন, গণপরিবহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় পর্যবেক্ষণের জন্য আমাদের উপ–কমিটির সদস্যরা গত ২০ মার্চ থেকে ঢাকা মহানগরীতে দেশের সড়ক, রেল, নৌ ও আকাশপথের ঈদযাত্রা পরিস্থিতি, অতিরিক্ত ভাড়া আদায় ও যাত্রীসেবার সার্বিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করেছেন। সেই পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে আমরা দেখেছি, এবারের ঈদে ৯৮ শতাংশ গণপরিবহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হচ্ছে।
মোজাম্মেল হক বলেন, সরকার বাস-লঞ্চ ও বিভিন্ন গণপরিবহনের ভাড়া নির্ধারণে চালক, সহকারীর বেতন-ভাতা ও দুই ঈদের বোনাস প্রতিদিনের আদায়কৃত ভাড়ার মধ্যেই অন্তর্ভুক্ত রেখেছে। কিন্তু বাস্তবে কোনো পরিবহনে এটি কার্যকর নেই। ফলে ঈদে বিভিন্ন শ্রেণির গণপরিবহন ও ভাড়ায় চালিত প্রাইভেট পরিবহনগুলো একে অন্যের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করে।
তিনি আরও বলেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, ঈদ কেন্দ্রিক পরিবহনে চাঁদাবাজি বৃদ্ধি, পরিবহন কোম্পানিগুলোর বাড়তি খরচের যোগান দেওয়া, পরিবহনের মালিক-চালক-সহকারী ও অন্যান্য সহায়ক কর্মচারীদের ঈদ বোনাস তুলে নেওয়া, পরিবহন মালিকদের বাড়তি মুনাফা লুফে নেওয়াসহ নানা কারণে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের এই প্রবণতা দেখা যাচ্ছে।
যাত্রী কল্যাণ সমিতির মতে, এবারের ঈদে সবচেয়ে বেশি যাত্রী নৌপথে ঘরে ফিরবে। মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, ঢাকার সদরঘাট ও নারায়ণগঞ্জ নদীবন্দরসহ বিভিন্ন ঘাট দিয়ে ২০০টি ছোট-বড় নৌযানে প্রায় ৪০ লাখ যাত্রী দেশের বিভিন্ন গন্তব্যে যাবে। যাত্রীপ্রতি গড়ে ৫০ টাকা থেকে ১ হাজার টাকা পর্যন্ত শ্রেণিভেদে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। গড়ে যাত্রী প্রতি ২০০ টাকা হারে বাড়তি ভাড়া আদায় হলে ঈদের আগে শুধু নৌপথে ৮০ কোটি টাকা অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হবে।
রাজধানীর গণপরিবহন ও অটোরিকশার বিষয়ে মোজাম্মেল হক বলেন, রাজধানীতে চলাচলকারী সিএনজিচালিত অটোরিকশায় ঈদকে কেন্দ্র করে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের নৈরাজ্য চলছে। কেনাকাটা, বিভিন্ন টার্মিনালে যাতায়াতসহ দৈনন্দিন নানা কাজে যাত্রীদের গড়ে প্রতি ট্রিপে ২০০ টাকা হারে বাড়তি ভাড়া গুনতে হচ্ছে। ঈদের আগে রাজধানীতে চলাচলকারী ২০ হাজার সিএনজিচালিত অটোরিকশায় প্রায় ৩০ লাখ ট্রিপ যাত্রীর কাছ থেকে ৬০ কোটি টাকার বেশি বাড়তি ভাড়া নেওয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, ব্যাটারিচালিত রিকশা, ইজিবাইক, প্যাডেলচালিত রিকশা ঈদ বকশিশের নামে যাত্রীপ্রতি গড়ে ২০ টাকা হারে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছে। আমরা মনে করি, রাজধানীতে চলাচলকারী প্রায় ৮ লাখ ইজিবাইক, ব্যাটারিচালিত রিকশা, প্যাডেলচালিত রিকশায় ৮ কোটি ট্রিপ যাত্রী যাতায়াত করতে পারে। এই যানবাহনে যাত্রীদের ১৬০ কোটি টাকা বাড়তি ভাড়া গুনতে হবে।
দূরপাল্লার বাস ও মিনিবাসের ক্ষেত্রে তিনি বলেন, এবারের ঈদে ঢাকা থেকে দূরপাল্লার রুটে বাস-মিনিবাসে ৩০ লাখ ট্রিপ যাত্রীর যাতায়াতে যাত্রীপ্রতি গড়ে ৩০০ টাকা হারে বাড়তি ভাড়া গুনতে হচ্ছে। সে হিসাবে দূরপাল্লার রুটে বাস-মিনিবাসের যাত্রীদের ৯০ কোটি টাকা অতিরিক্ত ভাড়া গুনতে হবে।
সংগঠনটি জানায়, প্রাইভেটকার, জিপ ও মাইক্রোবাসের ২০ হাজার, যেখানে ৬০ হাজার ট্রিপে গড়ে ৩ হাজার ৫০০ টাকা হারে অতিরিক্ত ভাড়া গুনতে হচ্ছে। সে হিসাবে এই পরিবহন ব্যবহারকারী যাত্রীদের ২১ কোটি টাকা বাড়তি ভাড়া গুনতে হবে।
রেলপথে বাড়তি ঘুষ ও ভাড়া আদায়ের প্রসঙ্গে বলা হয়, প্রতিবছর ঈদে ট্রেনের ছাদে যাত্রী পরিবহন ঠেকাতে নানা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলেও বিপুল সংখ্যক নিম্ন আয়ের লোকজন কম খরচে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ট্রেনের ছাদে যাতায়াত করেন। এবারের ঈদে ঢাকা থেকে ৮০ হাজার যাত্রী ট্রেনের ছাদে যাবে। তাদের প্রত্যেককে গড়ে ১০০ টাকা হারে ৮০ লাখ টাকা রেলে নিয়োজিত কর্মকর্তাদের ঘুষ দিতে হবে। এ ছাড়া বিনা টিকিটে ২ লাখ ৫০ হাজার যাত্রী যাতায়াত করবে, যারা গড়ে ৩০০ টাকা হারে ৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা ঘুষ দিতে বাধ্য হবে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের সাবেক সচিব ড. মোহাম্মদ জাকারিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক ও ঢাকা যানবাহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের সাবেক নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ আহমদ, অর্থ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান রাসেল, প্রচার সম্পাদক মোহাম্মদ আলাউদ্দিন মাসুদ, নির্বাহী কমিটির সদস্য রফিকা আফরোজ ও মোহাম্মদ আরিফ প্রমুখ।
এবারের ঈদযাত্রায় যাত্রীদের কাছ থেকে ৮৩২ কোটি ৩০ লাখ টাকা অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হবে বলে ধারণা করছে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি। আজ বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর–রুনি মিলনায়তনে ঈদ যাত্রায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের নৈরাজ্য ও যাত্রী হয়রানী বন্ধের দাবিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী এ কথা বলেন।
মোজাম্মেল হক বলেন, ঈদে ঢাকা থেকে ১ কোটি ৫০ লাখ মানুষ গ্রামের বাড়ি যাবে। এ ছাড়া ঈদবাজারসহ নানা প্রয়োজনে বিভিন্ন গণপরিবহনে বাড়তি ট্রিপ সম্পন্ন হবে। এসব যাত্রীর নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন যাতায়াত নিশ্চিত করার পাশাপাশি অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে সরকারের বিভিন্ন সংস্থার নানামুখী তৎপরতার মধ্যেও এবারে ঈদযাত্রায় কেবল ঢাকা ছাড়তেই ৮৩২ কোটি ৩০ লাখ টাকা অতিরিক্ত ভাড়া আদায় হবে।
এই হিসাব কীভাবে করা হয়েছে তার ব্যাখ্যা দিয়ে যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব বলেন, গণপরিবহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় পর্যবেক্ষণের জন্য আমাদের উপ–কমিটির সদস্যরা গত ২০ মার্চ থেকে ঢাকা মহানগরীতে দেশের সড়ক, রেল, নৌ ও আকাশপথের ঈদযাত্রা পরিস্থিতি, অতিরিক্ত ভাড়া আদায় ও যাত্রীসেবার সার্বিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করেছেন। সেই পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে আমরা দেখেছি, এবারের ঈদে ৯৮ শতাংশ গণপরিবহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হচ্ছে।
মোজাম্মেল হক বলেন, সরকার বাস-লঞ্চ ও বিভিন্ন গণপরিবহনের ভাড়া নির্ধারণে চালক, সহকারীর বেতন-ভাতা ও দুই ঈদের বোনাস প্রতিদিনের আদায়কৃত ভাড়ার মধ্যেই অন্তর্ভুক্ত রেখেছে। কিন্তু বাস্তবে কোনো পরিবহনে এটি কার্যকর নেই। ফলে ঈদে বিভিন্ন শ্রেণির গণপরিবহন ও ভাড়ায় চালিত প্রাইভেট পরিবহনগুলো একে অন্যের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করে।
তিনি আরও বলেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, ঈদ কেন্দ্রিক পরিবহনে চাঁদাবাজি বৃদ্ধি, পরিবহন কোম্পানিগুলোর বাড়তি খরচের যোগান দেওয়া, পরিবহনের মালিক-চালক-সহকারী ও অন্যান্য সহায়ক কর্মচারীদের ঈদ বোনাস তুলে নেওয়া, পরিবহন মালিকদের বাড়তি মুনাফা লুফে নেওয়াসহ নানা কারণে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের এই প্রবণতা দেখা যাচ্ছে।
যাত্রী কল্যাণ সমিতির মতে, এবারের ঈদে সবচেয়ে বেশি যাত্রী নৌপথে ঘরে ফিরবে। মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, ঢাকার সদরঘাট ও নারায়ণগঞ্জ নদীবন্দরসহ বিভিন্ন ঘাট দিয়ে ২০০টি ছোট-বড় নৌযানে প্রায় ৪০ লাখ যাত্রী দেশের বিভিন্ন গন্তব্যে যাবে। যাত্রীপ্রতি গড়ে ৫০ টাকা থেকে ১ হাজার টাকা পর্যন্ত শ্রেণিভেদে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। গড়ে যাত্রী প্রতি ২০০ টাকা হারে বাড়তি ভাড়া আদায় হলে ঈদের আগে শুধু নৌপথে ৮০ কোটি টাকা অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হবে।
রাজধানীর গণপরিবহন ও অটোরিকশার বিষয়ে মোজাম্মেল হক বলেন, রাজধানীতে চলাচলকারী সিএনজিচালিত অটোরিকশায় ঈদকে কেন্দ্র করে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের নৈরাজ্য চলছে। কেনাকাটা, বিভিন্ন টার্মিনালে যাতায়াতসহ দৈনন্দিন নানা কাজে যাত্রীদের গড়ে প্রতি ট্রিপে ২০০ টাকা হারে বাড়তি ভাড়া গুনতে হচ্ছে। ঈদের আগে রাজধানীতে চলাচলকারী ২০ হাজার সিএনজিচালিত অটোরিকশায় প্রায় ৩০ লাখ ট্রিপ যাত্রীর কাছ থেকে ৬০ কোটি টাকার বেশি বাড়তি ভাড়া নেওয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, ব্যাটারিচালিত রিকশা, ইজিবাইক, প্যাডেলচালিত রিকশা ঈদ বকশিশের নামে যাত্রীপ্রতি গড়ে ২০ টাকা হারে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছে। আমরা মনে করি, রাজধানীতে চলাচলকারী প্রায় ৮ লাখ ইজিবাইক, ব্যাটারিচালিত রিকশা, প্যাডেলচালিত রিকশায় ৮ কোটি ট্রিপ যাত্রী যাতায়াত করতে পারে। এই যানবাহনে যাত্রীদের ১৬০ কোটি টাকা বাড়তি ভাড়া গুনতে হবে।
দূরপাল্লার বাস ও মিনিবাসের ক্ষেত্রে তিনি বলেন, এবারের ঈদে ঢাকা থেকে দূরপাল্লার রুটে বাস-মিনিবাসে ৩০ লাখ ট্রিপ যাত্রীর যাতায়াতে যাত্রীপ্রতি গড়ে ৩০০ টাকা হারে বাড়তি ভাড়া গুনতে হচ্ছে। সে হিসাবে দূরপাল্লার রুটে বাস-মিনিবাসের যাত্রীদের ৯০ কোটি টাকা অতিরিক্ত ভাড়া গুনতে হবে।
সংগঠনটি জানায়, প্রাইভেটকার, জিপ ও মাইক্রোবাসের ২০ হাজার, যেখানে ৬০ হাজার ট্রিপে গড়ে ৩ হাজার ৫০০ টাকা হারে অতিরিক্ত ভাড়া গুনতে হচ্ছে। সে হিসাবে এই পরিবহন ব্যবহারকারী যাত্রীদের ২১ কোটি টাকা বাড়তি ভাড়া গুনতে হবে।
রেলপথে বাড়তি ঘুষ ও ভাড়া আদায়ের প্রসঙ্গে বলা হয়, প্রতিবছর ঈদে ট্রেনের ছাদে যাত্রী পরিবহন ঠেকাতে নানা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলেও বিপুল সংখ্যক নিম্ন আয়ের লোকজন কম খরচে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ট্রেনের ছাদে যাতায়াত করেন। এবারের ঈদে ঢাকা থেকে ৮০ হাজার যাত্রী ট্রেনের ছাদে যাবে। তাদের প্রত্যেককে গড়ে ১০০ টাকা হারে ৮০ লাখ টাকা রেলে নিয়োজিত কর্মকর্তাদের ঘুষ দিতে হবে। এ ছাড়া বিনা টিকিটে ২ লাখ ৫০ হাজার যাত্রী যাতায়াত করবে, যারা গড়ে ৩০০ টাকা হারে ৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা ঘুষ দিতে বাধ্য হবে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের সাবেক সচিব ড. মোহাম্মদ জাকারিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক ও ঢাকা যানবাহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের সাবেক নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ আহমদ, অর্থ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান রাসেল, প্রচার সম্পাদক মোহাম্মদ আলাউদ্দিন মাসুদ, নির্বাহী কমিটির সদস্য রফিকা আফরোজ ও মোহাম্মদ আরিফ প্রমুখ।
রেলযাত্রা নিয়ে মানুষের ভোগান্তির গল্পের শেষ নেই। সময়মতো ট্রেন না ছাড়া, দরকারি টিকিট না পাওয়া, অপরিচ্ছন্ন আসন, নোংরা প্ল্যাটফর্ম— এমন অভিযোগের দীর্ঘ তালিকা রয়েছে যাত্রী-মনে। ট্রেনে ও স্টেশনে সেসব অভিযোগ জানানোর জন্য রয়েছে বড় আকারের রুলটানা খাতা, যার সরকারি নাম ‘কমপ্লেইন রেজিস্ট্রার বুক’।
২৮ মিনিট আগেঅবশেষে ব্ল্যাংক স্মার্ট কার্ড কেনার জট খুলছে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী মাসের (সেপ্টেম্বর) প্রথম সপ্তাহ থেকে ব্ল্যাংক স্মার্ট কার্ড হাতে পাবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আইডেনটিফিকেশন সিস্টেম ফর এনহ্যান্সিং অ্যাকসেস টু সার্ভিসেস (আইডিইএ) দ্বিতীয় পর্যায় প্রকল্পের মাধ্যমে ২ কোটি ৩৬ লাখ ৩৪ হাজার কার্ড কিনছে...
২ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, ‘সম্প্রতি সংবাদপত্রে প্রকাশিত কিছু প্রতিবেদন অন্তর্বর্তী সরকারের নজরে এসেছে, যেখানে সাবেক সরকারি কর্মকর্তা এ বি এম আব্দুস সাত্তার নাম উল্লেখ না করে কয়েকজন উপদেষ্টার বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ উত্থাপন করেছেন। আমরা এই অভিযোগ দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করছি। প্রমাণ উপস্থাপন বা ব্যক্তিদের...
৯ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
১ দিন আগে