নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বন্যা পরিস্থিতিতে শিশুদের সুরক্ষা ও মানসিক বিকাশে বিদ্যালয় পর্যায়ে মিড ডে মিল চালুসহ ৯টি পরামর্শ দিয়েছে নাগরিক সমাজের ২০ প্রতিনিধি। শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে এ সব পরামর্শ তুলে ধরা হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চলে আঘাত হানা বন্যায় প্রাথমিক হিসাবে ১১টি জেলার ৭৭টি উপজেলার প্রায় ৫৬ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। প্রাণহানি ও নিখোঁজের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। বন্যার পানি নামতে শুরু করলেও মানুষের দুর্ভোগ বাড়ছে। তবে সবচেয়ে বেশি সংকটাপন্ন অবস্থায় রয়েছে শিশুরা। অনেক শিশু তাদের প্রিয়জনকে হারিয়েছে, অনেকে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের ঘরবাড়ি ও বিদ্যালয়।
ইউনিসেফের সূত্রমতে ২০ লাখেরও বেশি শিশু এখন ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। বন্যাপরবর্তী কাজে যারা অংশ নেবেন তাদের কর্মসূচির মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব শিশুকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ফেরানো। কোনো শিশু যেন শিশুশ্রমে যুক্ত না হয়। শিশুরা যেন তাদের বসতভিটায় অভিভাবকদের সঙ্গে থাকতে পারে।
কোনো শিশু যেন বাল্যবিয়ের শিকার না হয়। এছাড়া পানি কমে যাওয়ার পর পরিবারের বড়রা বাড়িঘর মেরামত, ত্রাণসামগ্রী সংগ্রহ ও পুনর্বাসনসহ অন্যান্য কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়ে তখন তারা সাধারণত শিশুদের প্রয়োজনীয় সময় দিতে পারে না, এমনকি তাদের সুরক্ষা এবং শিক্ষার দিকেও নজর থাকে না।
দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ, ঘরে পানিবন্দি হয়ে থাকা, খেলাধুলা করতে না পারা কিংবা পরিবার থেকে দূরে থাকার কারণে তাদের ওপর মানসিক চাপ পড়ে। এই সময়ে শিশুদের মনোসামাজিক অবস্থার ওপর বিশেষ নজর দিতে হবে। পরিবারের বড়রা যখন কাজে ব্যস্ত থাকবে তখন শিশুদের কথাও মনে রাখতে হবে, তাদের সময় দিতে হবে।
নাগরিক সমাজের পক্ষ থেকে যে ৯টি পরামর্শ দেওয়া হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে– শিক্ষকদের এই সময়ে নিয়মিত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা, বিদ্যালয়ে না হলে বাড়িতেই যেন নিয়মিত পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারে সেজন্য প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেওয়া, বন্যার কারণে যেসব এলাকার স্কুল বন্ধ সেসব এলাকায় শিশু-কিশোর কার্যক্রম চলমান রাখার জন্য যত দ্রুত সম্ভব অস্থায়ী বিদ্যালয় বা শিশুবান্ধব স্থানের ব্যবস্থা করা।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন উন্নয়নকর্মী এবং শিশুরাই সব এর আহ্বায়ক লায়লা খন্দকার, সাবেক অতিরিক্ত সচিব একেএম সাইফুল ইসলাম চৌধুরী, শিশু অধিকার ও উন্নয়নকর্মী আসিফ মুনীর, উন্নয়নকর্মী জাফর ইকবাল, বাপার সাধারণ সম্পাদক আলমগীর কবির, লেখক ও গবেষক গওহার নঈম ওয়ারা প্রমুখ।
বন্যা পরিস্থিতিতে শিশুদের সুরক্ষা ও মানসিক বিকাশে বিদ্যালয় পর্যায়ে মিড ডে মিল চালুসহ ৯টি পরামর্শ দিয়েছে নাগরিক সমাজের ২০ প্রতিনিধি। শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে এ সব পরামর্শ তুলে ধরা হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চলে আঘাত হানা বন্যায় প্রাথমিক হিসাবে ১১টি জেলার ৭৭টি উপজেলার প্রায় ৫৬ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। প্রাণহানি ও নিখোঁজের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। বন্যার পানি নামতে শুরু করলেও মানুষের দুর্ভোগ বাড়ছে। তবে সবচেয়ে বেশি সংকটাপন্ন অবস্থায় রয়েছে শিশুরা। অনেক শিশু তাদের প্রিয়জনকে হারিয়েছে, অনেকে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের ঘরবাড়ি ও বিদ্যালয়।
ইউনিসেফের সূত্রমতে ২০ লাখেরও বেশি শিশু এখন ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। বন্যাপরবর্তী কাজে যারা অংশ নেবেন তাদের কর্মসূচির মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব শিশুকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ফেরানো। কোনো শিশু যেন শিশুশ্রমে যুক্ত না হয়। শিশুরা যেন তাদের বসতভিটায় অভিভাবকদের সঙ্গে থাকতে পারে।
কোনো শিশু যেন বাল্যবিয়ের শিকার না হয়। এছাড়া পানি কমে যাওয়ার পর পরিবারের বড়রা বাড়িঘর মেরামত, ত্রাণসামগ্রী সংগ্রহ ও পুনর্বাসনসহ অন্যান্য কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়ে তখন তারা সাধারণত শিশুদের প্রয়োজনীয় সময় দিতে পারে না, এমনকি তাদের সুরক্ষা এবং শিক্ষার দিকেও নজর থাকে না।
দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ, ঘরে পানিবন্দি হয়ে থাকা, খেলাধুলা করতে না পারা কিংবা পরিবার থেকে দূরে থাকার কারণে তাদের ওপর মানসিক চাপ পড়ে। এই সময়ে শিশুদের মনোসামাজিক অবস্থার ওপর বিশেষ নজর দিতে হবে। পরিবারের বড়রা যখন কাজে ব্যস্ত থাকবে তখন শিশুদের কথাও মনে রাখতে হবে, তাদের সময় দিতে হবে।
নাগরিক সমাজের পক্ষ থেকে যে ৯টি পরামর্শ দেওয়া হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে– শিক্ষকদের এই সময়ে নিয়মিত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা, বিদ্যালয়ে না হলে বাড়িতেই যেন নিয়মিত পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারে সেজন্য প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেওয়া, বন্যার কারণে যেসব এলাকার স্কুল বন্ধ সেসব এলাকায় শিশু-কিশোর কার্যক্রম চলমান রাখার জন্য যত দ্রুত সম্ভব অস্থায়ী বিদ্যালয় বা শিশুবান্ধব স্থানের ব্যবস্থা করা।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন উন্নয়নকর্মী এবং শিশুরাই সব এর আহ্বায়ক লায়লা খন্দকার, সাবেক অতিরিক্ত সচিব একেএম সাইফুল ইসলাম চৌধুরী, শিশু অধিকার ও উন্নয়নকর্মী আসিফ মুনীর, উন্নয়নকর্মী জাফর ইকবাল, বাপার সাধারণ সম্পাদক আলমগীর কবির, লেখক ও গবেষক গওহার নঈম ওয়ারা প্রমুখ।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৩৮ মিনিট আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৪৩ মিনিট আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
১ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৩ ঘণ্টা আগে