নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের ফার্মেসিগুলোতে পণ্যের মতো অ্যান্টিবায়োটিক মিলছে বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক। আজ মঙ্গলবার বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ উপলক্ষে রাজধানীর হোটেল মেরিডিয়ানে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখা আয়োজিত অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘পৃথিবীর অন্য কোনো দেশে স্বীকৃত চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয় না ৷ অথচ আমাদের ফার্মেসিতে যত্রতত্রই মিলছে। এটি রোধে আমাদের আইন আছে, কিন্তু ব্যবস্থা নেই।’
জাহিদ মালেক বলেন, ‘অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারকারীদের অধিকাংশ মানুষ কোর্স পূর্ণ করে না। আবার যেসব অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হচ্ছে, তাদের অধিকাংশের প্রয়োজন নেই ৷ গ্রামাঞ্চলে এটি সবচেয়ে বেশি। সেখানে যেসব গ্রামীণ ডাক্তারের স্বীকৃতি নেই, তাঁরা দিচ্ছেন। ঔষধ প্রশাসন বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে, কিন্তু তাতেও হচ্ছে না। এটিতে আরও গুরুত্ব দিতে হবে। এর জন্য কীভাবে অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার হচ্ছে, সেটি সাধারণ মানুষকে জানাতে হবে।’
সচেতনতা বাড়ানোর বিষয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, কখন অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা উচিত, সেটি মানুষকে জানাতে হবে। এর জন্য সচেতনতা বাড়াতে হবে। ব্যবস্থাপত্র ছাড়া যাতে বিক্রি না হয়, সেটি গুরুত্বের সঙ্গে দেখতে হবে। প্রয়োজনে ফার্মেসি বন্ধ করে দিতে হবে।
জাহিদ মালেক বলেন, পোল্ট্রি খামারগুলোতে ব্যাপক আকারে অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার হচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা অনুযায়ী যতটুকু ব্যবহার করা উচিত, তার বাইরে যাতে যাতে না হয় সেটি দেখতে হবে। বর্জ্যের কারণে মাছ-মাংস খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের শরীরে জটিল ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করছে। এতে করে আর অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না।
এ সময় ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহম্মদ ইউসুফ বলেন, অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার অনেক বেশি। এটি রোধে শক্ত আইনের বিকল্প নেই। ইতিমধ্যে কোয়ালিটি ঠিক না রাখায় ২৭ কোটি কোম্পানির নিবন্ধন বাতিল করা হয়েছে। অযাচিত অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের আইন প্রস্তুত করা হয়েছে। আগামী সংসদে সেটি পাস হবে।
মোহম্মদ ইউসুফ বলেন, দেশের ওষুধ বেচাকেনায় জড়িতদের ৬৬ শতাংশই অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার সম্পর্কে জানেন না। এ জন্য লাল চিহ্নযুক্ত আলাদা প্যাকেজিং করা হচ্ছে, যাতে সব শ্রেণি-পেশার মানুষ সহজেই শনাক্ত করতে পারে। একই সঙ্গে স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম বলেন, অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার নিয়ন্ত্রণে ব্যবস্থাপত্র ও ফুল ডোজ ছাড়া বিক্রি বন্ধ নিশ্চিত করতে হবে। তবে শুধু আইন করে এটি রোধ করা সম্ভব নয়। মানুষের সচেতনতা বাড়ানোর বিকল্প নেই।
দেশের ফার্মেসিগুলোতে পণ্যের মতো অ্যান্টিবায়োটিক মিলছে বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক। আজ মঙ্গলবার বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ উপলক্ষে রাজধানীর হোটেল মেরিডিয়ানে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখা আয়োজিত অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘পৃথিবীর অন্য কোনো দেশে স্বীকৃত চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয় না ৷ অথচ আমাদের ফার্মেসিতে যত্রতত্রই মিলছে। এটি রোধে আমাদের আইন আছে, কিন্তু ব্যবস্থা নেই।’
জাহিদ মালেক বলেন, ‘অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারকারীদের অধিকাংশ মানুষ কোর্স পূর্ণ করে না। আবার যেসব অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হচ্ছে, তাদের অধিকাংশের প্রয়োজন নেই ৷ গ্রামাঞ্চলে এটি সবচেয়ে বেশি। সেখানে যেসব গ্রামীণ ডাক্তারের স্বীকৃতি নেই, তাঁরা দিচ্ছেন। ঔষধ প্রশাসন বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে, কিন্তু তাতেও হচ্ছে না। এটিতে আরও গুরুত্ব দিতে হবে। এর জন্য কীভাবে অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার হচ্ছে, সেটি সাধারণ মানুষকে জানাতে হবে।’
সচেতনতা বাড়ানোর বিষয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, কখন অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা উচিত, সেটি মানুষকে জানাতে হবে। এর জন্য সচেতনতা বাড়াতে হবে। ব্যবস্থাপত্র ছাড়া যাতে বিক্রি না হয়, সেটি গুরুত্বের সঙ্গে দেখতে হবে। প্রয়োজনে ফার্মেসি বন্ধ করে দিতে হবে।
জাহিদ মালেক বলেন, পোল্ট্রি খামারগুলোতে ব্যাপক আকারে অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার হচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা অনুযায়ী যতটুকু ব্যবহার করা উচিত, তার বাইরে যাতে যাতে না হয় সেটি দেখতে হবে। বর্জ্যের কারণে মাছ-মাংস খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের শরীরে জটিল ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করছে। এতে করে আর অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না।
এ সময় ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহম্মদ ইউসুফ বলেন, অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার অনেক বেশি। এটি রোধে শক্ত আইনের বিকল্প নেই। ইতিমধ্যে কোয়ালিটি ঠিক না রাখায় ২৭ কোটি কোম্পানির নিবন্ধন বাতিল করা হয়েছে। অযাচিত অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের আইন প্রস্তুত করা হয়েছে। আগামী সংসদে সেটি পাস হবে।
মোহম্মদ ইউসুফ বলেন, দেশের ওষুধ বেচাকেনায় জড়িতদের ৬৬ শতাংশই অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার সম্পর্কে জানেন না। এ জন্য লাল চিহ্নযুক্ত আলাদা প্যাকেজিং করা হচ্ছে, যাতে সব শ্রেণি-পেশার মানুষ সহজেই শনাক্ত করতে পারে। একই সঙ্গে স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম বলেন, অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার নিয়ন্ত্রণে ব্যবস্থাপত্র ও ফুল ডোজ ছাড়া বিক্রি বন্ধ নিশ্চিত করতে হবে। তবে শুধু আইন করে এটি রোধ করা সম্ভব নয়। মানুষের সচেতনতা বাড়ানোর বিকল্প নেই।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের বহুল আলোচিত তৃতীয় টার্মিনাল চালুর পথে সবচেয়ে বড় অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে রাজস্ব ভাগাভাগি নিয়ে টানাপোড়েন। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) ও জাপানি কনসোর্টিয়ামের মধ্যে চুক্তির খসড়া নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে চলছে মতপার্থক্য।
২ ঘণ্টা আগেকারাগারের ভেতরে ‘অদৃশ্য’ এক আর্থিক লেনদেনের জাল বিস্তৃত হয়েছে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে। বন্দীদের নানা সুবিধা পাওয়ার ব্যবস্থা করতে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে স্বজনেরা টাকা পাঠাচ্ছেন কারারক্ষীদের কাছে। বিনিময়ে বন্দীদের কারাগারেই মিলছে মোবাইল ফোন ব্যবহার, মাদকসেবন, বাইরের খাবার কিংবা ফাঁকিবাজির সুযোগ।
২ ঘণ্টা আগেচলতি সপ্তাহে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করার কথা। তবে ইসি নির্বাচন আয়োজনে নিজেদের প্রস্তুতি তুলে ধরলেও রাজনৈতিক দলগুলো জুলাই জাতীয় সনদের আইনি ভিত্তি এবং বাস্তবায়ন নিয়ে মতবিরোধ দূর করতে পারেনি।
২ ঘণ্টা আগেসেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, বাংলাদেশে ধর্ম, জাতি, বর্ণ ও গোত্রের মধ্যে কোনো ভেদাভেদ থাকবে না। এই দেশের ওপর সব নাগরিকের অধিকার আছে। রাজধানীতে হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্মাষ্টমী উৎসবে অংশ নিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা নিশ্চিন্তে এ দেশে বসবাস করবেন। আমরা সব সময় আপনাদের পাশে থাকব।’
৭ ঘণ্টা আগে