নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশে সরিষার উৎপাদন হয়েছে ১১ লাখ ৫২ হাজার টন, যা আগের অর্থবছরে ছিল ৮ লাখ ২৪ হাজার টন। সে হিসেবে একবছরে সরিষার ফলন বেড়েছে শতকরা ৪০ ভাগ। আজ সোমবার কৃষি মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
মন্ত্রণালয় বলছে, দেশের ভোজ্যতেলের চাহিদার ৪০ শতাংশ ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের মধ্য স্থানীয়ভাবে উৎপাদনের যে উদ্যােগ সরকার নিয়েছে, সরিষার উৎপাদন বৃদ্ধি তার ফসল। এর অংশ হিসেবে এক বছরে সরিষার উৎপাদন বেড়েছে ৩ লাখ ৩৫ হাজার মেট্রিক টন। আবাদি জমির পরিমাণ বেড়েছে ২ লাখ হেক্টর।
এই পরিমাণ সরিষা থেকে বাড়তি ১ লাখ ২১ হাজার টন তেল বেশি উৎপাদিত হয়েছে, যার আনুমানিক মূল্য (প্রতি লিটার ২৫০ টাকা ধরে) প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হিসেবে, দেশে বছরে ভোজ্যতেলের চাহিদা রয়েছে প্রায় ২৪ লাখ টন। এর মধ্যে সরিষা, তিল ও সূর্যমুখী থেকে স্থানীয়ভাবে উৎপাদন হয় মাত্র ৩ লাখ টন, যা চাহিদার মাত্র ১২ শতাংশ। বাকি ভোজ্যতেল আমদানি করতে হয়।
সে জন্য ভোজ্যতেলের আমদানি নির্ভরতা কমাতে ৩ বছর মেয়াদি কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে কৃষি মন্ত্রণালয়। এর আওতায়, ধানের উৎপাদন না কমিয়েই ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের মধ্যে স্থানীয়ভাবে ১০ লাখ টন তেল উৎপাদন করা হবে, যা চাহিদার ৪০ শতাংশ। এর ফলে তেল আমদানিতে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় করা সম্ভব হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করা হয়েছে।
কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী, তিন বছরের মধ্যে সরিষা, তিল, বাদাম, সয়াবিন, সূর্যমুখীসহ তেলজাতীয় ফসলের আবাদ তিনগুণ বৃদ্ধি করে বর্তমানের ৮ লাখ ৬০ হেক্টর জমি থেকে ২৩ লাখ ৬০ হাজার হেক্টরে উন্নীত করা হবে। তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বর্তমানের ১২ লাখ টন থেকে ২৯ লাখ টনে এবং তেলের উৎপাদন বর্তমানের ৩ লাখ টন থেকে ১০ লাখ টনে উন্নীত করা হবে।
এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ৩টি বিষয়কে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে-
* উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি: বর্তমানে আবাদকৃত টরি-৭, মাঘী, ডুপিসহ স্থানীয় জাতের পরিবর্তে উচ্চফলনশীল সরিষার জাত বিনা-৪, ৯, বারি ১৪, ১৭ প্রভৃতি জাত ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।
*অনাবাদি চরাঞ্চল, উপকূলের লবণাক্ত, হাওর ও পাহাড়ি অঞ্চলকে তেলজাতীয় ফসল চাষের আওতায় আনা হচ্ছে।
*নতুন শস্যবিন্যাসে স্বল্প জীবনকালের ধানের চাষ করে রোপা আমন ও বোরোর মধ্যবর্তী সময়ে অতিরিক্ত ফসল হিসাবে সরিষার চাষ করা হচ্ছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হিসেবে, গত বছর সরিষা আবাদ হয়েছিল ৬ লাখ ১০ হাজার হেক্টর জমিতে, এ বছর হয়েছে ৮ লাখ ১২ হাজার হেক্টর জমিতে।
চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশে সরিষার উৎপাদন হয়েছে ১১ লাখ ৫২ হাজার টন, যা আগের অর্থবছরে ছিল ৮ লাখ ২৪ হাজার টন। সে হিসেবে একবছরে সরিষার ফলন বেড়েছে শতকরা ৪০ ভাগ। আজ সোমবার কৃষি মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
মন্ত্রণালয় বলছে, দেশের ভোজ্যতেলের চাহিদার ৪০ শতাংশ ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের মধ্য স্থানীয়ভাবে উৎপাদনের যে উদ্যােগ সরকার নিয়েছে, সরিষার উৎপাদন বৃদ্ধি তার ফসল। এর অংশ হিসেবে এক বছরে সরিষার উৎপাদন বেড়েছে ৩ লাখ ৩৫ হাজার মেট্রিক টন। আবাদি জমির পরিমাণ বেড়েছে ২ লাখ হেক্টর।
এই পরিমাণ সরিষা থেকে বাড়তি ১ লাখ ২১ হাজার টন তেল বেশি উৎপাদিত হয়েছে, যার আনুমানিক মূল্য (প্রতি লিটার ২৫০ টাকা ধরে) প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হিসেবে, দেশে বছরে ভোজ্যতেলের চাহিদা রয়েছে প্রায় ২৪ লাখ টন। এর মধ্যে সরিষা, তিল ও সূর্যমুখী থেকে স্থানীয়ভাবে উৎপাদন হয় মাত্র ৩ লাখ টন, যা চাহিদার মাত্র ১২ শতাংশ। বাকি ভোজ্যতেল আমদানি করতে হয়।
সে জন্য ভোজ্যতেলের আমদানি নির্ভরতা কমাতে ৩ বছর মেয়াদি কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে কৃষি মন্ত্রণালয়। এর আওতায়, ধানের উৎপাদন না কমিয়েই ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের মধ্যে স্থানীয়ভাবে ১০ লাখ টন তেল উৎপাদন করা হবে, যা চাহিদার ৪০ শতাংশ। এর ফলে তেল আমদানিতে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় করা সম্ভব হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করা হয়েছে।
কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী, তিন বছরের মধ্যে সরিষা, তিল, বাদাম, সয়াবিন, সূর্যমুখীসহ তেলজাতীয় ফসলের আবাদ তিনগুণ বৃদ্ধি করে বর্তমানের ৮ লাখ ৬০ হেক্টর জমি থেকে ২৩ লাখ ৬০ হাজার হেক্টরে উন্নীত করা হবে। তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বর্তমানের ১২ লাখ টন থেকে ২৯ লাখ টনে এবং তেলের উৎপাদন বর্তমানের ৩ লাখ টন থেকে ১০ লাখ টনে উন্নীত করা হবে।
এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ৩টি বিষয়কে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে-
* উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি: বর্তমানে আবাদকৃত টরি-৭, মাঘী, ডুপিসহ স্থানীয় জাতের পরিবর্তে উচ্চফলনশীল সরিষার জাত বিনা-৪, ৯, বারি ১৪, ১৭ প্রভৃতি জাত ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।
*অনাবাদি চরাঞ্চল, উপকূলের লবণাক্ত, হাওর ও পাহাড়ি অঞ্চলকে তেলজাতীয় ফসল চাষের আওতায় আনা হচ্ছে।
*নতুন শস্যবিন্যাসে স্বল্প জীবনকালের ধানের চাষ করে রোপা আমন ও বোরোর মধ্যবর্তী সময়ে অতিরিক্ত ফসল হিসাবে সরিষার চাষ করা হচ্ছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হিসেবে, গত বছর সরিষা আবাদ হয়েছিল ৬ লাখ ১০ হাজার হেক্টর জমিতে, এ বছর হয়েছে ৮ লাখ ১২ হাজার হেক্টর জমিতে।
ফুটবল, ক্রিকেট, কাবাডি, নৌকাবাইচের মতো অনুমোদিত খেলায় আর্থিক ঝুঁকি তৈরি হলে সেগুলোকে জুয়া হিসেবে গণ্য করা হবে। এ জন্য দুই বছর কারাদণ্ড, ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হবে। জুয়া নিয়ে ফেসবুকে প্রচার করলেও দেওয়া হবে জেল-জরিমানা। অফলাইন ও অনলাইনে জুয়া খেলাকে নিয়ন্ত্রণ করতে নতুন অধ্যাদেশের খসড়া চূড়ান্ত করেছে
২ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নূরুল হুদাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রাজধানীর উত্তরা থানা পুলিশ রোববার (২২ জুন) একটি সুনির্দিষ্ট মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে। তবে এ সময় ‘মব’ কর্তৃক সৃষ্ট বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি এবং অভিযুক্তকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার ঘটনা সরকারের নজরে এসেছে।
৪ ঘণ্টা আগেভারতীয় টিভি চ্যানেল রিপাবলিক বাংলার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং বাংলাদেশে তাদের সম্প্রচার নিষিদ্ধে নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ-সংক্রান্ত একটি রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুরের বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
৬ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এই হামলার পরিণতিতে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা ইতিমধ্যেই নাজুক একটি অঞ্চলের স্থিতিশীলতা আরও বিঘ্নিত করার ঝুঁকি তৈরি করেছে, যা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার প্রতি হুমকিস্বরূপ। বাংলাদেশ সব পক্ষকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে এবং আঞ্চলিক উত্তেজনা
৮ ঘণ্টা আগে