নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই সনদের আইনি বাধ্যবাধকতা নিশ্চিত করা এবং বাস্তবায়ন পদ্ধতি কী হবে, তা নিয়ে আজ রোববার (১০ আগস্ট) থেকে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সেখানে তাঁরা প্রাথমিকভাবে সুপ্রিম কোর্টের মতামত, গণভোট ও অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছেন বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে।
বিশেষজ্ঞদের কেউ কেউ মনে করেছেন, ৫ আগস্টের পরে বাংলাদেশ নতুন এক সাংবিধানিক ব্যবস্থায় প্রবেশ করেছে। তাই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে সুপ্রিম কোর্টের মতামত চাওয়া হলে, উপেক্ষা করতে পারবেন না সর্বোচ্চ আদালত।
আজ বিকেলে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে আইনি বিশেষজ্ঞ হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এম এ মতিন, বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডিন মোহাম্মদ ইকরামুল হক, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শরিফ ভূঁইয়া, ব্যারিস্টার তানিম হোসেইন শাওন ও ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক।
এক ঘণ্টার বেশি সময় হওয়া আলোচনার সভাপতিত্ব করেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান ও ড. মো. আইয়ুব মিয়া। এ ছাড়া প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারও সভায় উপস্থিত ছিলেন।
সভায় উপস্থিত নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সদস্য জানান, বৈঠকে নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ-সংক্রান্ত কিছু গুরুত্বপূর্ণ সাংবিধানিক বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের মতামত চাওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন কেউ কেউ। তাঁরা সবাই মনে করেন, গত ৫ আগস্টের পর দেশ ইতিমধ্যেই নতুন এক সাংবিধানিক ব্যবস্থায় প্রবেশ করেছে এবং এই প্রক্রিয়াকে সুপ্রিম কোর্টও উপেক্ষা করতে পারবেন না।
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির বিষয়ে আরেক বিশেষজ্ঞ বলেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য সুপ্রিম কোর্টের মতামত নিতে হতে পারে। কারণ, সরকার গঠনের সময় ১০৬ অনুচ্ছেদের ভিত্তিতে নেওয়া আছে। যদিও তার ভিত্তি নানান কথা বলা হচ্ছে। আবার ১/১১ সময় সুপ্রিম কোর্ট থেকে বলা হয়েছিল, ২০০৮ সালর ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করা হলে তা যৌক্তিক সময় হবে। সে রায়ের আলোকে নির্বাচন হয়েছিল। তাই শেষ পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টে গড়াতে পারে।
গত ১৫ ফেব্রুয়ারি জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন হয়। গত ২০ মার্চ থেকে ১৯ মে পর্যন্ত ৪৪টি অধিবেশনে ৩২টি রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে প্রথম ধাপে সংলাপ করে কমিশন। সেখানে তাদের ১৬৬টি প্রস্তাবের মধ্যে ৬২টি রাজনৈতিক ঐকমত্য হয়। এরপর গত ৩ জুন থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত ৩০টি দল ও জোটের সঙ্গে ২৩ দিনের সংলাপ করে ২০টি বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেওয়া হয় কমিশনের পক্ষ থেকে। যার ভিত্তিতে জুলাই সনদ তৈরির কথা বলা হয়।
তবে অধিকাংশ দলই সনদের আইনি ভিত্তি নিশ্চিতের দাবি করে। যার পরিপ্রেক্ষিতে রোববার থেকে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক শুরু করে কমিশন। তা একাধিক সেশন হতে পারে বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে।
আজকের বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, আলোচনায় কেউ কেউ প্রস্তাব দেন যে সুপ্রিম কোর্টের কাছ থেকে সংবিধানের ১০৬-এর অধীনে মতামত নিয়ে বিষয়টি চূড়ান্ত করা যেতে পারে, এ রকম মতও এসেছে। কেউ কেউ বলেছে গণভোট একটা সমাধান হতে পারে। তবে তাঁরা এ-ও বলেছেন, গণভোট আয়োজন সম্ভব হলেও তা রাজনৈতিকভাবে চ্যালেঞ্জিং হবে। কারণ, সবাই এতে একমত না-ও হতে পারে।
আবার কয়েকজন প্রস্তাব করেন, বর্তমান অধ্যাদেশের পরিধি কিছুটা বৃদ্ধি করে সমাধান খোঁজা যেতে পারে। একাধিক বিশেষজ্ঞ সম্ভাব্য সমাধান হিসেবে সংবিধান সভা গঠনের কথাও আলোচনা করেছেন। এ ছাড়া লিগ্যাল ফ্রেমওয়ার্ক অর্ডার (এলএফও) সম্পর্কেও আলোচনা হয়েছে; যার ইতিবাচক ও নেতিবাচক প্রভাব বিবেচনা করা হয়েছে।
বৈঠকে উপস্থিত আরেক বিশেষজ্ঞ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৫ আগস্টের পরে যে সাংবিধানিক পরিস্থিতিটা তৈরি হয়েছে, তা ইউনিক। খুবই ব্যতিক্রমী পরিস্থিতি। সেটা মাথায় রেখেই জুলাই সনদ বাস্তবায়নের রূপরেখা তৈরি করতে পরামর্শ দিয়েছি। আমরা একাধিক পদ্ধতি ও তার ভালো-মন্দ নিয়ে কথা বলেছি। এদিনের বৈঠকটি মূলত প্রাথমিক পর্যায়ের আলোচনা হিসেবে দেখা হয়েছে। কমিশন জানিয়েছেন, এ বিষয়ে আরও সভা ও জনপর্যায়েও আলোচনা হবে।’
কমিশন সূত্রে জানা গেছে, বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আইনি ভিত্তির রূপরেখা তৈরি করে সরকার ও রাজনৈতিক দলকে পাঠানো হবে।
বদিউল আলম মজুমদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, জুলাই সনদের আইনগত ভিত্তি ও বাস্তবায়নে বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়েছেন।
বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একক কোনো পরামর্শ কেউ দেননি। বিভিন্ন রকম বিকল্প নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমরা প্রেক্ষাপট, রাজনৈতিক পরিস্থিতি, সনদে কী কী আছে, তা বলেছি। তাঁরা সম্ভাব্য পথ নিয়ে কথাবার্তা বলেছেন। তাঁদের মতামতের পক্ষে ভালো-মন্দ নিয়ে কথাবার্তা বলেছেন।’
জুলাই সনদের আইনি বাধ্যবাধকতা নিশ্চিত করা এবং বাস্তবায়ন পদ্ধতি কী হবে, তা নিয়ে আজ রোববার (১০ আগস্ট) থেকে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সেখানে তাঁরা প্রাথমিকভাবে সুপ্রিম কোর্টের মতামত, গণভোট ও অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছেন বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে।
বিশেষজ্ঞদের কেউ কেউ মনে করেছেন, ৫ আগস্টের পরে বাংলাদেশ নতুন এক সাংবিধানিক ব্যবস্থায় প্রবেশ করেছে। তাই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে সুপ্রিম কোর্টের মতামত চাওয়া হলে, উপেক্ষা করতে পারবেন না সর্বোচ্চ আদালত।
আজ বিকেলে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে আইনি বিশেষজ্ঞ হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এম এ মতিন, বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডিন মোহাম্মদ ইকরামুল হক, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শরিফ ভূঁইয়া, ব্যারিস্টার তানিম হোসেইন শাওন ও ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক।
এক ঘণ্টার বেশি সময় হওয়া আলোচনার সভাপতিত্ব করেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান ও ড. মো. আইয়ুব মিয়া। এ ছাড়া প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারও সভায় উপস্থিত ছিলেন।
সভায় উপস্থিত নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সদস্য জানান, বৈঠকে নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ-সংক্রান্ত কিছু গুরুত্বপূর্ণ সাংবিধানিক বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের মতামত চাওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন কেউ কেউ। তাঁরা সবাই মনে করেন, গত ৫ আগস্টের পর দেশ ইতিমধ্যেই নতুন এক সাংবিধানিক ব্যবস্থায় প্রবেশ করেছে এবং এই প্রক্রিয়াকে সুপ্রিম কোর্টও উপেক্ষা করতে পারবেন না।
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির বিষয়ে আরেক বিশেষজ্ঞ বলেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য সুপ্রিম কোর্টের মতামত নিতে হতে পারে। কারণ, সরকার গঠনের সময় ১০৬ অনুচ্ছেদের ভিত্তিতে নেওয়া আছে। যদিও তার ভিত্তি নানান কথা বলা হচ্ছে। আবার ১/১১ সময় সুপ্রিম কোর্ট থেকে বলা হয়েছিল, ২০০৮ সালর ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করা হলে তা যৌক্তিক সময় হবে। সে রায়ের আলোকে নির্বাচন হয়েছিল। তাই শেষ পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টে গড়াতে পারে।
গত ১৫ ফেব্রুয়ারি জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন হয়। গত ২০ মার্চ থেকে ১৯ মে পর্যন্ত ৪৪টি অধিবেশনে ৩২টি রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে প্রথম ধাপে সংলাপ করে কমিশন। সেখানে তাদের ১৬৬টি প্রস্তাবের মধ্যে ৬২টি রাজনৈতিক ঐকমত্য হয়। এরপর গত ৩ জুন থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত ৩০টি দল ও জোটের সঙ্গে ২৩ দিনের সংলাপ করে ২০টি বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেওয়া হয় কমিশনের পক্ষ থেকে। যার ভিত্তিতে জুলাই সনদ তৈরির কথা বলা হয়।
তবে অধিকাংশ দলই সনদের আইনি ভিত্তি নিশ্চিতের দাবি করে। যার পরিপ্রেক্ষিতে রোববার থেকে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক শুরু করে কমিশন। তা একাধিক সেশন হতে পারে বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে।
আজকের বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, আলোচনায় কেউ কেউ প্রস্তাব দেন যে সুপ্রিম কোর্টের কাছ থেকে সংবিধানের ১০৬-এর অধীনে মতামত নিয়ে বিষয়টি চূড়ান্ত করা যেতে পারে, এ রকম মতও এসেছে। কেউ কেউ বলেছে গণভোট একটা সমাধান হতে পারে। তবে তাঁরা এ-ও বলেছেন, গণভোট আয়োজন সম্ভব হলেও তা রাজনৈতিকভাবে চ্যালেঞ্জিং হবে। কারণ, সবাই এতে একমত না-ও হতে পারে।
আবার কয়েকজন প্রস্তাব করেন, বর্তমান অধ্যাদেশের পরিধি কিছুটা বৃদ্ধি করে সমাধান খোঁজা যেতে পারে। একাধিক বিশেষজ্ঞ সম্ভাব্য সমাধান হিসেবে সংবিধান সভা গঠনের কথাও আলোচনা করেছেন। এ ছাড়া লিগ্যাল ফ্রেমওয়ার্ক অর্ডার (এলএফও) সম্পর্কেও আলোচনা হয়েছে; যার ইতিবাচক ও নেতিবাচক প্রভাব বিবেচনা করা হয়েছে।
বৈঠকে উপস্থিত আরেক বিশেষজ্ঞ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৫ আগস্টের পরে যে সাংবিধানিক পরিস্থিতিটা তৈরি হয়েছে, তা ইউনিক। খুবই ব্যতিক্রমী পরিস্থিতি। সেটা মাথায় রেখেই জুলাই সনদ বাস্তবায়নের রূপরেখা তৈরি করতে পরামর্শ দিয়েছি। আমরা একাধিক পদ্ধতি ও তার ভালো-মন্দ নিয়ে কথা বলেছি। এদিনের বৈঠকটি মূলত প্রাথমিক পর্যায়ের আলোচনা হিসেবে দেখা হয়েছে। কমিশন জানিয়েছেন, এ বিষয়ে আরও সভা ও জনপর্যায়েও আলোচনা হবে।’
কমিশন সূত্রে জানা গেছে, বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আইনি ভিত্তির রূপরেখা তৈরি করে সরকার ও রাজনৈতিক দলকে পাঠানো হবে।
বদিউল আলম মজুমদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, জুলাই সনদের আইনগত ভিত্তি ও বাস্তবায়নে বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়েছেন।
বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একক কোনো পরামর্শ কেউ দেননি। বিভিন্ন রকম বিকল্প নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমরা প্রেক্ষাপট, রাজনৈতিক পরিস্থিতি, সনদে কী কী আছে, তা বলেছি। তাঁরা সম্ভাব্য পথ নিয়ে কথাবার্তা বলেছেন। তাঁদের মতামতের পক্ষে ভালো-মন্দ নিয়ে কথাবার্তা বলেছেন।’
বাংলাদেশ পুলিশের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) পদমর্যাদার সাত কর্মকর্তাকে অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শকের (আইজিপি) সুপার নিউমারারি পদে পদোন্নতি দিয়েছে সরকার। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
১৫ মিনিট আগেতিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে মালয়েশিয়ায় পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মালয়েশিয়ায় স্থানীয় সময় আজ সোমবার (১১ আগস্ট) রাত ৭টা ৫০ মিনিটে তিনি কুয়ালালামপুরে পৌঁছান।
৩৭ মিনিট আগেরংপুরে তারাগঞ্জে হিন্দু সম্প্রদায়ের দুজনকে ভ্যান চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বেসরকারি সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। সংস্থাটি তাদের পরিসংখ্যান তুলে ধরে জানিয়েছে, চলতি বছর জানুয়ারি থেকে ১০ আগস্ট পর্যন্ত মব সন্ত্রাসের শিকার হয়ে নিহত হয়েছে ১১১ জন।
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুলে শাহরিয়ার খান আনাসসহ ছয়জনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দিয়েছেন আনাসের বাবা শাহরিয়ার খান পলাশ। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ...
৩ ঘণ্টা আগে