যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে আবারও উঠে এসেছে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ। যুক্তরাষ্ট্রের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু সম্প্রতি দক্ষিণ এশিয়া সফর করলেও বাংলাদেশ সফর করেননি। বিষয়টির পাশাপাশি ভারতের ত্রিপুরায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলার বিষয়টিও উঠে এসেছে।
স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর তথা স্টেট ডিপার্টমেন্টের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলারের কাছে জানতে চাওয়া হয়, ডোনাল্ড লু সম্প্রতি ভারত ও নেপাল সফর করেছেন। এটি এই অঞ্চলে গত তিন মাসের মধ্যে তাঁর দ্বিতীয় সফর। গত সফরে তিনি পাকিস্তান বাদ দিয়েছিলেন। এবার তিনি বাংলাদেশ ও পাকিস্তানকে বাদ দিয়েছেন। আপনারা কী বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের সঙ্গে আপনার কূটনৈতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে নীতিগত কিছু পরিবর্তন করেছেন?
জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘আমি প্রশ্নটি পুরোপুরি বুঝতে পারছি না।’ এরপর প্রশ্নকর্তা আবারও জানতে চান, আপনারা কি স্পষ্টতই বিশ্বাস করেন না যে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সঙ্গে আপনাদের কূটনৈতিক সম্পর্ক দৃঢ় রয়েছে? জবাবে মিলার বলেন, ‘অবশ্যই বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের সঙ্গে আমাদের কূটনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে।’
একই প্রশ্নকর্তা আবারও বলেন, ‘কিন্তু খুব একটা মনে হচ্ছে না—যেমন উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তারা বাংলাদেশ ও পাকিস্তান সফর করছেন না!’
জবাবে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র বলেন, ‘সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রকৃতপক্ষে মার্কিন সরকারের একজন অত্যন্ত উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তা, যিনি ওই অঞ্চলের জন্য মূল দায়িত্বপ্রাপ্ত। আপনারা দেখেছেন, সম্প্রতি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিঙ্কেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর (প্রধান উপদেষ্টা) সঙ্গে এবং পাকিস্তানের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। এটি এই প্রশাসনের জন্য অত্যন্ত অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়।’
অপর এক প্রশ্নে উঠে আসে আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলার বিষয়টি। ম্যাথিউ মিলারের কাছে জানতে চাওয়া হয়, ভারতীয় পররাষ্ট্রসচিব বাংলাদেশ সফর করেছেন। সম্প্রতি ভারত ও বাংলাদেশ উভয় দেশই ভারতে বাংলাদেশের একটি কূটনৈতিক মিশনে সহিংস হামলার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এ বিষয়ে আপনার কোনো মন্তব্য আছে কি? এবং বাংলাদেশের প্রতি (ভারতীয় নেতাদের) ক্রমবর্ধমান আক্রমণাত্মক বক্তব্য নিয়ে আপনার মত কী?
ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘দেখুন, আমরা চাই যে সব পক্ষই শান্তিপূর্ণভাবে তাদের মতপার্থক্যগুলো মিটিয়ে ফেলুক।’
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে আবারও উঠে এসেছে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ। যুক্তরাষ্ট্রের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু সম্প্রতি দক্ষিণ এশিয়া সফর করলেও বাংলাদেশ সফর করেননি। বিষয়টির পাশাপাশি ভারতের ত্রিপুরায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলার বিষয়টিও উঠে এসেছে।
স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর তথা স্টেট ডিপার্টমেন্টের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলারের কাছে জানতে চাওয়া হয়, ডোনাল্ড লু সম্প্রতি ভারত ও নেপাল সফর করেছেন। এটি এই অঞ্চলে গত তিন মাসের মধ্যে তাঁর দ্বিতীয় সফর। গত সফরে তিনি পাকিস্তান বাদ দিয়েছিলেন। এবার তিনি বাংলাদেশ ও পাকিস্তানকে বাদ দিয়েছেন। আপনারা কী বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের সঙ্গে আপনার কূটনৈতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে নীতিগত কিছু পরিবর্তন করেছেন?
জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘আমি প্রশ্নটি পুরোপুরি বুঝতে পারছি না।’ এরপর প্রশ্নকর্তা আবারও জানতে চান, আপনারা কি স্পষ্টতই বিশ্বাস করেন না যে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সঙ্গে আপনাদের কূটনৈতিক সম্পর্ক দৃঢ় রয়েছে? জবাবে মিলার বলেন, ‘অবশ্যই বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের সঙ্গে আমাদের কূটনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে।’
একই প্রশ্নকর্তা আবারও বলেন, ‘কিন্তু খুব একটা মনে হচ্ছে না—যেমন উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তারা বাংলাদেশ ও পাকিস্তান সফর করছেন না!’
জবাবে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র বলেন, ‘সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রকৃতপক্ষে মার্কিন সরকারের একজন অত্যন্ত উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তা, যিনি ওই অঞ্চলের জন্য মূল দায়িত্বপ্রাপ্ত। আপনারা দেখেছেন, সম্প্রতি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিঙ্কেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর (প্রধান উপদেষ্টা) সঙ্গে এবং পাকিস্তানের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। এটি এই প্রশাসনের জন্য অত্যন্ত অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়।’
অপর এক প্রশ্নে উঠে আসে আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলার বিষয়টি। ম্যাথিউ মিলারের কাছে জানতে চাওয়া হয়, ভারতীয় পররাষ্ট্রসচিব বাংলাদেশ সফর করেছেন। সম্প্রতি ভারত ও বাংলাদেশ উভয় দেশই ভারতে বাংলাদেশের একটি কূটনৈতিক মিশনে সহিংস হামলার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এ বিষয়ে আপনার কোনো মন্তব্য আছে কি? এবং বাংলাদেশের প্রতি (ভারতীয় নেতাদের) ক্রমবর্ধমান আক্রমণাত্মক বক্তব্য নিয়ে আপনার মত কী?
ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘দেখুন, আমরা চাই যে সব পক্ষই শান্তিপূর্ণভাবে তাদের মতপার্থক্যগুলো মিটিয়ে ফেলুক।’
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৭ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৭ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৯ ঘণ্টা আগে