নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী অক্টোবরে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার লক্ষ্যে জুলাই-আগস্টের মধ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করার চিন্তা করছে নির্বাচন কমিশন। আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার এ কথা বলেন।
আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা জুলাই-আগস্টের মধ্যেই ফুল প্রস্তুত থাকার চিন্তা করছি। কারণ, আমাদের যে সংশোধনীগুলো আইনে আসছে, সেগুলোর ম্যানুয়াল পাবলিশ করতে হবে। এই জিনিসগুলো আবার ডিস্ট্রিবিউট করতে হবে। তারপরে মাঠ থেকে সকল পর্যায়ে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। বিশাল কর্মযজ্ঞ এটা। অক্টোবরে যদি আমরা তফসিল ঘোষণার চিন্তা করি, তাহলে জুলাই-আগস্টের ভেতরে আমাদের সমস্ত প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে। সেই লক্ষ্যে আমরা এগোচ্ছি।’
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা বরাবরই বলে আসছি, প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা অনুযায়ী ডিসেম্বরকে টার্গেট করে সরকারের দিক থেকে নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। আমরাও ডিসেম্বরকে টার্গেট করে সকল ধরনের পরিকল্পনাসহ কাজগুলো এগিয়ে নিচ্ছি।’
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দলের মধ্যে মাঠের উত্তেজনা নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে জানতে চাইলে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘নির্বাচন রাষ্ট্রের প্রতিটা অর্গানের সহযোগিতার ইন্টিগ্রেটেড রেজাল্ট। আমাদের বিশ্বাস, নির্বাচন কমিশনকে সবাই সহযোগিতা করবে এবং সবাই চাচ্ছে, এবারের নির্বাচন নজিরবিহীন সুন্দর নির্বাচন হবে। যেহেতু অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সময় নির্বাচনটা হচ্ছে, সেহেতু নির্বাচন কমিশন মনে করে, কোনো প্রকার প্রভাব ছাড়া, পক্ষপাতিত্বহীন, নির্ভেজাল ও নিরপেক্ষভাবে কাজ করা সম্ভব হবে। যেকোনো মূল্যেই ভালো নির্বাচনের বিকল্প নাই। সবাই নির্বাচন কমিশনের দিকে তাকিয়ে আছে। সে ক্ষেত্রে আমরা মনে করি, সব কর্নার থেকে সবাই সহযোগিতা করবে। সেই সহযোগিতার রেজাল্টটি হবে একটা ভালো নির্বাচন।’
ভোটার তালিকা জুনের মধ্যে চূড়ান্ত করার সম্ভব বলে কণ্ঠে আত্মবিশ্বাস ফুটিয়ে তুলে ইসি আনোয়ারুল বলেন, জুনের ভেতরে আসনবিন্যাসের কাজ শেষ করা সম্ভব হবে। এ জন্য সংশ্লিষ্ট আইনের কিছু ছাপার ভুল সংশোধনের কিছু প্রস্তাব পাঠানো হয়েছিল। কিছুদিনের মধ্যে হয়তো কাজটি হয়ে যাবে। এ সংশোধনীটা হলে সীমানা নির্ধারণের কাজটি করা যাবে। এ ক্ষেত্রে দেরি হলে বিদ্যমান আসনবিন্যাস রেখেই নির্বাচন করতে হবে।
এই কাজ জুনের ভেতরে শেষ করার পরিকল্পনার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘তারপর আনুষঙ্গিক বিষয়; ধরুন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীদের আচরণবিধি বা অন্য যাঁরা সংশ্লিষ্ট থাকবে, তাদের আচরণবিধির প্রসঙ্গ। প্রাথমিক পর্যায়ে আগের আচরণবিধির সঙ্গে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনের জন্য কিছু কিছু সহায়ক দিক আমরা সংযুক্ত করার চেষ্টা করছি। এটি এখনো খসড়া পর্যায়ে।’
আনোয়ারুল আরও বলেন, ‘তারপর পর্যবেক্ষক নীতিমালা—সেটি কমিশনে অনুমোদনের আগে বলা যাবে না এটি চূড়ান্ত। আমরা খসড়া সাবমিট করেছি। এরপর ধরুন, আমরা নির্বাচন রিলেটেড যে কেনাকাটা, সেটাও তো আমাদের ফিন্যান্সিয়াল ইয়ার জুনের ভেতরে করতে হচ্ছে। এটা হয়ে যাবে ইনশা আল্লাহ। পোলিং পারসনদের প্যানেলটাও আমরা জুলাই-আগস্টের দিকে প্রস্তুত করে ফেলব।’
তিনি আরও বলেন, রাজনীতিবিদসহ অন্যান্য স্টেকহোল্ডার যারা আছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, তাদের সঙ্গে আমাদের মতবিনিময় হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘যাঁরা ভিআইপি রয়েছেন, তাঁরা যাতে মুভমেন্টের সময় কোনো রাজনৈতিক দলের পক্ষে প্রচারণায় অংশগ্রহণ করতে না পারেন, সে বিষয়টা আচরণবিধিতে অলরেডি আছে। সেটা ধরে নির্বাচিত সরকারের বাইরে ও বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার রয়েছে। ভবিষ্যতে কেয়ারটেকার সরকারও থাকতে পারে। সে ক্ষেত্রে পদ-পদবির দিক থেকে অন্যান্য ভিআইপি, মন্ত্রী, এমপিদের সঙ্গে আমরা উপদেষ্টা শব্দটিও প্রস্তাব করব। আমরা এখনো পুরোপুরি খসড়াটা করি নাই। পরে নির্বাচন কমিশন যদি চূড়ান্তভাবে অনুমোদন করে, তাহলে এটি চূড়ান্ত হবে।’

আগামী অক্টোবরে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার লক্ষ্যে জুলাই-আগস্টের মধ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করার চিন্তা করছে নির্বাচন কমিশন। আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার এ কথা বলেন।
আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা জুলাই-আগস্টের মধ্যেই ফুল প্রস্তুত থাকার চিন্তা করছি। কারণ, আমাদের যে সংশোধনীগুলো আইনে আসছে, সেগুলোর ম্যানুয়াল পাবলিশ করতে হবে। এই জিনিসগুলো আবার ডিস্ট্রিবিউট করতে হবে। তারপরে মাঠ থেকে সকল পর্যায়ে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। বিশাল কর্মযজ্ঞ এটা। অক্টোবরে যদি আমরা তফসিল ঘোষণার চিন্তা করি, তাহলে জুলাই-আগস্টের ভেতরে আমাদের সমস্ত প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে। সেই লক্ষ্যে আমরা এগোচ্ছি।’
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা বরাবরই বলে আসছি, প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা অনুযায়ী ডিসেম্বরকে টার্গেট করে সরকারের দিক থেকে নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। আমরাও ডিসেম্বরকে টার্গেট করে সকল ধরনের পরিকল্পনাসহ কাজগুলো এগিয়ে নিচ্ছি।’
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দলের মধ্যে মাঠের উত্তেজনা নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে জানতে চাইলে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘নির্বাচন রাষ্ট্রের প্রতিটা অর্গানের সহযোগিতার ইন্টিগ্রেটেড রেজাল্ট। আমাদের বিশ্বাস, নির্বাচন কমিশনকে সবাই সহযোগিতা করবে এবং সবাই চাচ্ছে, এবারের নির্বাচন নজিরবিহীন সুন্দর নির্বাচন হবে। যেহেতু অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সময় নির্বাচনটা হচ্ছে, সেহেতু নির্বাচন কমিশন মনে করে, কোনো প্রকার প্রভাব ছাড়া, পক্ষপাতিত্বহীন, নির্ভেজাল ও নিরপেক্ষভাবে কাজ করা সম্ভব হবে। যেকোনো মূল্যেই ভালো নির্বাচনের বিকল্প নাই। সবাই নির্বাচন কমিশনের দিকে তাকিয়ে আছে। সে ক্ষেত্রে আমরা মনে করি, সব কর্নার থেকে সবাই সহযোগিতা করবে। সেই সহযোগিতার রেজাল্টটি হবে একটা ভালো নির্বাচন।’
ভোটার তালিকা জুনের মধ্যে চূড়ান্ত করার সম্ভব বলে কণ্ঠে আত্মবিশ্বাস ফুটিয়ে তুলে ইসি আনোয়ারুল বলেন, জুনের ভেতরে আসনবিন্যাসের কাজ শেষ করা সম্ভব হবে। এ জন্য সংশ্লিষ্ট আইনের কিছু ছাপার ভুল সংশোধনের কিছু প্রস্তাব পাঠানো হয়েছিল। কিছুদিনের মধ্যে হয়তো কাজটি হয়ে যাবে। এ সংশোধনীটা হলে সীমানা নির্ধারণের কাজটি করা যাবে। এ ক্ষেত্রে দেরি হলে বিদ্যমান আসনবিন্যাস রেখেই নির্বাচন করতে হবে।
এই কাজ জুনের ভেতরে শেষ করার পরিকল্পনার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘তারপর আনুষঙ্গিক বিষয়; ধরুন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীদের আচরণবিধি বা অন্য যাঁরা সংশ্লিষ্ট থাকবে, তাদের আচরণবিধির প্রসঙ্গ। প্রাথমিক পর্যায়ে আগের আচরণবিধির সঙ্গে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনের জন্য কিছু কিছু সহায়ক দিক আমরা সংযুক্ত করার চেষ্টা করছি। এটি এখনো খসড়া পর্যায়ে।’
আনোয়ারুল আরও বলেন, ‘তারপর পর্যবেক্ষক নীতিমালা—সেটি কমিশনে অনুমোদনের আগে বলা যাবে না এটি চূড়ান্ত। আমরা খসড়া সাবমিট করেছি। এরপর ধরুন, আমরা নির্বাচন রিলেটেড যে কেনাকাটা, সেটাও তো আমাদের ফিন্যান্সিয়াল ইয়ার জুনের ভেতরে করতে হচ্ছে। এটা হয়ে যাবে ইনশা আল্লাহ। পোলিং পারসনদের প্যানেলটাও আমরা জুলাই-আগস্টের দিকে প্রস্তুত করে ফেলব।’
তিনি আরও বলেন, রাজনীতিবিদসহ অন্যান্য স্টেকহোল্ডার যারা আছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, তাদের সঙ্গে আমাদের মতবিনিময় হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘যাঁরা ভিআইপি রয়েছেন, তাঁরা যাতে মুভমেন্টের সময় কোনো রাজনৈতিক দলের পক্ষে প্রচারণায় অংশগ্রহণ করতে না পারেন, সে বিষয়টা আচরণবিধিতে অলরেডি আছে। সেটা ধরে নির্বাচিত সরকারের বাইরে ও বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার রয়েছে। ভবিষ্যতে কেয়ারটেকার সরকারও থাকতে পারে। সে ক্ষেত্রে পদ-পদবির দিক থেকে অন্যান্য ভিআইপি, মন্ত্রী, এমপিদের সঙ্গে আমরা উপদেষ্টা শব্দটিও প্রস্তাব করব। আমরা এখনো পুরোপুরি খসড়াটা করি নাই। পরে নির্বাচন কমিশন যদি চূড়ান্তভাবে অনুমোদন করে, তাহলে এটি চূড়ান্ত হবে।’

পরিষদের নেতারা বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রায় ৯ শতাংশ জনগণ কোনো না কোনোভাবে প্রতিবন্ধী। এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত রেখে দেশের টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সম্ভব নয়। শিশুদের মা-বাবার পরেই প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা তাদের মানসিক উন্নয়নে কাজ করেন।
১৫ মিনিট আগে
বাংলাদেশের দক্ষ জনশক্তিকে জাপানের শ্রমবাজারে আরও বেশি অন্তর্ভুক্ত করতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া।
৩২ মিনিট আগে
সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ করা হয়েছে। আজ বুধবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
ই-মেইলে বলা হয়, ‘আমাদের নজরে এসেছে, আপনাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন ধরনের জুয়া, অনলাইন বেটিং ও পর্নোগ্রাফি-সংক্রান্ত কনটেন্ট ও বিজ্ঞাপন প্রচারিত হচ্ছে। এ ধরনের কনটেন্ট বাংলাদেশে অবৈধ এবং দণ্ডনীয় অপরাধ। এসব কনটেন্টের প্রচার ও উপস্থিতি আইনি ও সামাজিক দিক থেকে গুরুতর উদ্বেগের কারণ হয়
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের সব বিশেষ (অটিস্টিক ও প্রতিবন্ধী) বিদ্যালয়কে এমপিওভুক্ত করাসহ পাঁচ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষক-কর্মচারীরা। এ সময় দাবি মানা না হলে আগামী রোববার থেকে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় সমন্বয় পরিষদের আয়োজনে আজ বুধবার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
কর্মসূচিতে পরিষদের পক্ষ থেকে পাঁচ দফা দাবি তুলে ধরেন এর সভাপতি মো. ইলিয়াস রাজ।
দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—সব বিশেষ (অটিস্টিক ও প্রতিবন্ধী) বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি, এমপিওভুক্তি ও প্রতিবন্ধীবান্ধব অবকাঠামো সুনিশ্চিত করতে হবে; বিশেষ শিক্ষার্থীদের ন্যূনতম শিক্ষা ভাতা তিন হাজার টাকা নিশ্চিত করা; শিক্ষার্থীদের মিড-ডে মিলসহ শিক্ষা উপকরণ ও খেলাধুলার সরঞ্জাম প্রদান; থেরাপি সেন্টার বাস্তবায়ন করা; ছাত্রছাত্রীদের ভোকেশনাল শিক্ষা কারিকুলামের আওতায় কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও পুনর্বাসন নিশ্চিত করতে হবে এবং সব সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বিশেষ ব্যক্তিদের কোটা অনুযায়ী চাকরি সুনিশ্চিত করতে হবে।
কর্মসূচিতে ইলিয়াস রাজ বলেন, ‘আমাদের যৌক্তিক দাবি সরকারকে মেনে নিতে হবে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত বাড়ি ফিরব না।’
পরিষদের নেতারা বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রায় ৯ শতাংশ জনগণ কোনো না কোনোভাবে প্রতিবন্ধী। এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত রেখে দেশের টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সম্ভব নয়। শিশুদের মা-বাবার পরেই প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা তাদের মানসিক উন্নয়নে কাজ করেন।
পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রিমা খাতুন জানান, ২০১৯ সালের ২০ ডিসেম্বর সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়গুলোর স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে এবং অনলাইনে আবেদন গ্রহণ শুরু করে। এতে ২ হাজার ৭৪১টি প্রতিষ্ঠান আবেদন করে, যার মধ্যে প্রাথমিক যাচাই-বাছাই শেষে ১ হাজার ৭৭২টি আবেদন গৃহীত হয়। পরে অফলাইনে আরও প্রায় ২০০টি আবেদন নেওয়া হয়। এরপর বিশেষ শিক্ষা নীতিমালা, ২০১৯ অনুযায়ী জাতীয় স্বীকৃতি ও এমপিও কমিটি গঠন করে প্রতিষ্ঠানগুলোকে ক, খ, গ–এই তিন শ্রেণিতে ভাগ করে কার্যক্রম শুরু হয়। কিন্তু তা অত্যন্ত ধীরগতিতে চলছে। এর ফলে প্রায় ৬৩ হাজার শিক্ষক-কর্মচারী মানবেতর জীবন যাপন করছেন এবং শিক্ষা কার্যক্রমে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।

দেশের সব বিশেষ (অটিস্টিক ও প্রতিবন্ধী) বিদ্যালয়কে এমপিওভুক্ত করাসহ পাঁচ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষক-কর্মচারীরা। এ সময় দাবি মানা না হলে আগামী রোববার থেকে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় সমন্বয় পরিষদের আয়োজনে আজ বুধবার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
কর্মসূচিতে পরিষদের পক্ষ থেকে পাঁচ দফা দাবি তুলে ধরেন এর সভাপতি মো. ইলিয়াস রাজ।
দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—সব বিশেষ (অটিস্টিক ও প্রতিবন্ধী) বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি, এমপিওভুক্তি ও প্রতিবন্ধীবান্ধব অবকাঠামো সুনিশ্চিত করতে হবে; বিশেষ শিক্ষার্থীদের ন্যূনতম শিক্ষা ভাতা তিন হাজার টাকা নিশ্চিত করা; শিক্ষার্থীদের মিড-ডে মিলসহ শিক্ষা উপকরণ ও খেলাধুলার সরঞ্জাম প্রদান; থেরাপি সেন্টার বাস্তবায়ন করা; ছাত্রছাত্রীদের ভোকেশনাল শিক্ষা কারিকুলামের আওতায় কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও পুনর্বাসন নিশ্চিত করতে হবে এবং সব সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বিশেষ ব্যক্তিদের কোটা অনুযায়ী চাকরি সুনিশ্চিত করতে হবে।
কর্মসূচিতে ইলিয়াস রাজ বলেন, ‘আমাদের যৌক্তিক দাবি সরকারকে মেনে নিতে হবে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত বাড়ি ফিরব না।’
পরিষদের নেতারা বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রায় ৯ শতাংশ জনগণ কোনো না কোনোভাবে প্রতিবন্ধী। এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত রেখে দেশের টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সম্ভব নয়। শিশুদের মা-বাবার পরেই প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা তাদের মানসিক উন্নয়নে কাজ করেন।
পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রিমা খাতুন জানান, ২০১৯ সালের ২০ ডিসেম্বর সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়গুলোর স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে এবং অনলাইনে আবেদন গ্রহণ শুরু করে। এতে ২ হাজার ৭৪১টি প্রতিষ্ঠান আবেদন করে, যার মধ্যে প্রাথমিক যাচাই-বাছাই শেষে ১ হাজার ৭৭২টি আবেদন গৃহীত হয়। পরে অফলাইনে আরও প্রায় ২০০টি আবেদন নেওয়া হয়। এরপর বিশেষ শিক্ষা নীতিমালা, ২০১৯ অনুযায়ী জাতীয় স্বীকৃতি ও এমপিও কমিটি গঠন করে প্রতিষ্ঠানগুলোকে ক, খ, গ–এই তিন শ্রেণিতে ভাগ করে কার্যক্রম শুরু হয়। কিন্তু তা অত্যন্ত ধীরগতিতে চলছে। এর ফলে প্রায় ৬৩ হাজার শিক্ষক-কর্মচারী মানবেতর জীবন যাপন করছেন এবং শিক্ষা কার্যক্রমে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।

আগামী অক্টোবরে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার লক্ষ্যে জুলাই-আগস্টের মধ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে চায় নির্বাচন কমিশন। কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম জানান, ভোটার তালিকা ও আসনবিন্যাস চূড়ান্ত করা, আইন সংশোধন, প্রশিক্ষণ, নির্বাচনী আচরণবিধি নির্ধারণসহ বিভিন্ন কার্যক্রম দ্রুততার সঙ্গে এগিয়ে
২৫ মার্চ ২০২৫
বাংলাদেশের দক্ষ জনশক্তিকে জাপানের শ্রমবাজারে আরও বেশি অন্তর্ভুক্ত করতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া।
৩২ মিনিট আগে
সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ করা হয়েছে। আজ বুধবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
ই-মেইলে বলা হয়, ‘আমাদের নজরে এসেছে, আপনাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন ধরনের জুয়া, অনলাইন বেটিং ও পর্নোগ্রাফি-সংক্রান্ত কনটেন্ট ও বিজ্ঞাপন প্রচারিত হচ্ছে। এ ধরনের কনটেন্ট বাংলাদেশে অবৈধ এবং দণ্ডনীয় অপরাধ। এসব কনটেন্টের প্রচার ও উপস্থিতি আইনি ও সামাজিক দিক থেকে গুরুতর উদ্বেগের কারণ হয়
২ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

বাংলাদেশের দক্ষ জনশক্তিকে জাপানের শ্রমবাজারে আরও বেশি অন্তর্ভুক্ত করতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) টোকিওতে জাপানের কৃষি, বন ও মৎস্য মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিকবিষয়ক ভাইস মিনিস্টার ওয়াতানাবে ইয়োইচির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি। এ সময় জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. দাউদ আলী উপস্থিত ছিলেন।
সাক্ষাৎকালে সিনিয়র সচিব বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং বিশেষ করে, কারিগরি প্রশিক্ষণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে জাপান সরকারের অব্যাহত সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ২০৪০ সালের মধ্যে জাপানের প্রায় ১ কোটি ১০ লাখ শ্রমিকের প্রয়োজন হবে—বাংলাদেশ এই বিশাল সুযোগের সর্বোচ্চ সদ্ব্যবহার করতে চায়।
সিনিয়র সচিব জানান, বর্তমানে দুই দেশের মধ্যে দুটি সহযোগিতা স্মারক ও দুই শতাধিক প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। একই সঙ্গে প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে একটি বিশেষ ‘জাপান সেল’ গঠন করা হয়েছে, যা জাপানি ভাষা ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচি সম্প্রসারণে কাজ করছে।
সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা স্পেসিফায়েড স্কিল্ড ওয়ার্কার (এসএসডব্লিউ) কর্মসূচির অধীনে বাংলাদেশে পাঁচটি ক্ষেত্রে দক্ষতা পরীক্ষা চালু করায় জাপান সরকারকে ধন্যবাদ জানান। পাশাপাশি খাদ্য ও পানীয় উৎপাদন, খাদ্য পরিবেশন শিল্প, বনশিল্পসহ আরও কিছু ক্ষেত্রে এই পরীক্ষার পরিধি বাড়ানোর অনুরোধ জানান।
ভাইস মিনিস্টার ওয়াতানাবে ইয়োইচি এ প্রস্তাবে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশে জাপান দূতাবাস নতুন খাত অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু করেছে।
সাক্ষাৎ শেষে সিনিয়র সচিব ভাইস মিনিস্টারকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান, যাতে দক্ষতা উন্নয়ন ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানে দুই দেশের সহযোগিতা আরও জোরদার হয়।
পরে ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া জাপানের শীর্ষ জনশক্তি গ্রহণকারী সংস্থা আইএম জাপান অফিস পরিদর্শন করেন এবং সংস্থার প্রধান নির্বাহী কানামোরি হিতোশির সঙ্গে বৈঠক করেন।
বৈঠকে জানানো হয়, ২০২৬ সালে বাংলাদেশ থেকে টেকনিক্যাল ইন্টার্ন ট্রেইনি ও এসএসডব্লিউ কর্মীর সংখ্যা বাড়িয়ে অন্তত ৩০০ জনে উন্নীত করা হবে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সিনিয়র সচিব টোকিওতে বাংলাদেশ দূতাবাসের অডিটরিয়ামে আয়োজিত বাংলাদেশি জনশক্তি রপ্তানিকারকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় অংশ নেন।

বাংলাদেশের দক্ষ জনশক্তিকে জাপানের শ্রমবাজারে আরও বেশি অন্তর্ভুক্ত করতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) টোকিওতে জাপানের কৃষি, বন ও মৎস্য মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিকবিষয়ক ভাইস মিনিস্টার ওয়াতানাবে ইয়োইচির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি। এ সময় জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. দাউদ আলী উপস্থিত ছিলেন।
সাক্ষাৎকালে সিনিয়র সচিব বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং বিশেষ করে, কারিগরি প্রশিক্ষণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে জাপান সরকারের অব্যাহত সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ২০৪০ সালের মধ্যে জাপানের প্রায় ১ কোটি ১০ লাখ শ্রমিকের প্রয়োজন হবে—বাংলাদেশ এই বিশাল সুযোগের সর্বোচ্চ সদ্ব্যবহার করতে চায়।
সিনিয়র সচিব জানান, বর্তমানে দুই দেশের মধ্যে দুটি সহযোগিতা স্মারক ও দুই শতাধিক প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। একই সঙ্গে প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে একটি বিশেষ ‘জাপান সেল’ গঠন করা হয়েছে, যা জাপানি ভাষা ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচি সম্প্রসারণে কাজ করছে।
সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা স্পেসিফায়েড স্কিল্ড ওয়ার্কার (এসএসডব্লিউ) কর্মসূচির অধীনে বাংলাদেশে পাঁচটি ক্ষেত্রে দক্ষতা পরীক্ষা চালু করায় জাপান সরকারকে ধন্যবাদ জানান। পাশাপাশি খাদ্য ও পানীয় উৎপাদন, খাদ্য পরিবেশন শিল্প, বনশিল্পসহ আরও কিছু ক্ষেত্রে এই পরীক্ষার পরিধি বাড়ানোর অনুরোধ জানান।
ভাইস মিনিস্টার ওয়াতানাবে ইয়োইচি এ প্রস্তাবে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশে জাপান দূতাবাস নতুন খাত অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু করেছে।
সাক্ষাৎ শেষে সিনিয়র সচিব ভাইস মিনিস্টারকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান, যাতে দক্ষতা উন্নয়ন ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানে দুই দেশের সহযোগিতা আরও জোরদার হয়।
পরে ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া জাপানের শীর্ষ জনশক্তি গ্রহণকারী সংস্থা আইএম জাপান অফিস পরিদর্শন করেন এবং সংস্থার প্রধান নির্বাহী কানামোরি হিতোশির সঙ্গে বৈঠক করেন।
বৈঠকে জানানো হয়, ২০২৬ সালে বাংলাদেশ থেকে টেকনিক্যাল ইন্টার্ন ট্রেইনি ও এসএসডব্লিউ কর্মীর সংখ্যা বাড়িয়ে অন্তত ৩০০ জনে উন্নীত করা হবে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সিনিয়র সচিব টোকিওতে বাংলাদেশ দূতাবাসের অডিটরিয়ামে আয়োজিত বাংলাদেশি জনশক্তি রপ্তানিকারকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় অংশ নেন।

আগামী অক্টোবরে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার লক্ষ্যে জুলাই-আগস্টের মধ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে চায় নির্বাচন কমিশন। কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম জানান, ভোটার তালিকা ও আসনবিন্যাস চূড়ান্ত করা, আইন সংশোধন, প্রশিক্ষণ, নির্বাচনী আচরণবিধি নির্ধারণসহ বিভিন্ন কার্যক্রম দ্রুততার সঙ্গে এগিয়ে
২৫ মার্চ ২০২৫
পরিষদের নেতারা বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রায় ৯ শতাংশ জনগণ কোনো না কোনোভাবে প্রতিবন্ধী। এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত রেখে দেশের টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সম্ভব নয়। শিশুদের মা-বাবার পরেই প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা তাদের মানসিক উন্নয়নে কাজ করেন।
১৫ মিনিট আগে
সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ করা হয়েছে। আজ বুধবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
ই-মেইলে বলা হয়, ‘আমাদের নজরে এসেছে, আপনাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন ধরনের জুয়া, অনলাইন বেটিং ও পর্নোগ্রাফি-সংক্রান্ত কনটেন্ট ও বিজ্ঞাপন প্রচারিত হচ্ছে। এ ধরনের কনটেন্ট বাংলাদেশে অবৈধ এবং দণ্ডনীয় অপরাধ। এসব কনটেন্টের প্রচার ও উপস্থিতি আইনি ও সামাজিক দিক থেকে গুরুতর উদ্বেগের কারণ হয়
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ করা হয়েছে। আজ বুধবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের তদন্তে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার তাঁর পদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালনে অযোগ্য হয়ে পড়েছেন বিধায় রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।

সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ করা হয়েছে। আজ বুধবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের তদন্তে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার তাঁর পদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালনে অযোগ্য হয়ে পড়েছেন বিধায় রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।

আগামী অক্টোবরে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার লক্ষ্যে জুলাই-আগস্টের মধ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে চায় নির্বাচন কমিশন। কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম জানান, ভোটার তালিকা ও আসনবিন্যাস চূড়ান্ত করা, আইন সংশোধন, প্রশিক্ষণ, নির্বাচনী আচরণবিধি নির্ধারণসহ বিভিন্ন কার্যক্রম দ্রুততার সঙ্গে এগিয়ে
২৫ মার্চ ২০২৫
পরিষদের নেতারা বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রায় ৯ শতাংশ জনগণ কোনো না কোনোভাবে প্রতিবন্ধী। এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত রেখে দেশের টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সম্ভব নয়। শিশুদের মা-বাবার পরেই প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা তাদের মানসিক উন্নয়নে কাজ করেন।
১৫ মিনিট আগে
বাংলাদেশের দক্ষ জনশক্তিকে জাপানের শ্রমবাজারে আরও বেশি অন্তর্ভুক্ত করতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া।
৩২ মিনিট আগে
ই-মেইলে বলা হয়, ‘আমাদের নজরে এসেছে, আপনাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন ধরনের জুয়া, অনলাইন বেটিং ও পর্নোগ্রাফি-সংক্রান্ত কনটেন্ট ও বিজ্ঞাপন প্রচারিত হচ্ছে। এ ধরনের কনটেন্ট বাংলাদেশে অবৈধ এবং দণ্ডনীয় অপরাধ। এসব কনটেন্টের প্রচার ও উপস্থিতি আইনি ও সামাজিক দিক থেকে গুরুতর উদ্বেগের কারণ হয়
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অনলাইন জুয়া, বেটিং ও পর্নোগ্রাফিসংশ্লিষ্ট কনটেন্ট ও বিজ্ঞাপন অপসারণের অনুরোধ জানিয়ে মেটা, গুগল ও টিকটকের মতো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মগুলোকে ই-মেইল করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
গত সোমবার মেটা, গুগল ও টিকটকের প্রতিনিধিদের কাছে এই ই-মেইলগুলো পাঠানো হয়।
ই-মেইলে বলা হয়, ‘আমাদের নজরে এসেছে, আপনাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন ধরনের জুয়া, অনলাইন বেটিং ও পর্নোগ্রাফি-সংক্রান্ত কনটেন্ট ও বিজ্ঞাপন প্রচারিত হচ্ছে। এ ধরনের কনটেন্ট বাংলাদেশে অবৈধ এবং দণ্ডনীয় অপরাধ। এসব কনটেন্টের প্রচার ও উপস্থিতি আইনি ও সামাজিক দিক থেকে গুরুতর উদ্বেগের কারণ হয়ে উঠেছে।’
ই-মেইলে দ্য পাবলিক গ্যাম্বলিং অ্যাক্ট-১৮৬৭, বাংলাদেশের সংবিধানের ১৮ অনুচ্ছেদ, সাইবার সিকিউরিটি অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর ২০ ধারা ও পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১২ উল্লেখ করে বলা হয়, বাংলাদেশে প্রচলিত এসব আইন অনলাইন বা ডিজিটাল মাধ্যমে জুয়া, বেটিং ও পর্নোগ্রাফিক সামগ্রী প্রচারকে স্পষ্টভাবে নিষিদ্ধ করেছে। এ ধরনের কনটেন্ট ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজের ওপর মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এগুলো তরুণ প্রজন্মের নৈতিক অবক্ষয়, সামাজিক ও নৈতিক মূল্যবোধের অবনতি, আর্থিক ও মানসিক সংকট এবং পারিবারিক ও সামাজিক দ্বন্দ্ব বাড়িয়ে তোলে। কিছু ক্ষেত্রে মানসিক চাপ ও আসক্তির কারণে আত্মহত্যার ঘটনাও ঘটেছে।
অনুরোধ জানিয়ে বিটিআরসি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোকে বলেছে, দ্রুত পদক্ষেপ নিয়ে যেন বাংলাদেশে প্রবেশযোগ্য সব ধরনের জুয়া, অনলাইন বেটিং এবং পর্নোগ্রাফি-সংক্রান্ত কনটেন্ট ও বিজ্ঞাপন শনাক্ত, সীমিত ও অপসারণ করা হয়।

অনলাইন জুয়া, বেটিং ও পর্নোগ্রাফিসংশ্লিষ্ট কনটেন্ট ও বিজ্ঞাপন অপসারণের অনুরোধ জানিয়ে মেটা, গুগল ও টিকটকের মতো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মগুলোকে ই-মেইল করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
গত সোমবার মেটা, গুগল ও টিকটকের প্রতিনিধিদের কাছে এই ই-মেইলগুলো পাঠানো হয়।
ই-মেইলে বলা হয়, ‘আমাদের নজরে এসেছে, আপনাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন ধরনের জুয়া, অনলাইন বেটিং ও পর্নোগ্রাফি-সংক্রান্ত কনটেন্ট ও বিজ্ঞাপন প্রচারিত হচ্ছে। এ ধরনের কনটেন্ট বাংলাদেশে অবৈধ এবং দণ্ডনীয় অপরাধ। এসব কনটেন্টের প্রচার ও উপস্থিতি আইনি ও সামাজিক দিক থেকে গুরুতর উদ্বেগের কারণ হয়ে উঠেছে।’
ই-মেইলে দ্য পাবলিক গ্যাম্বলিং অ্যাক্ট-১৮৬৭, বাংলাদেশের সংবিধানের ১৮ অনুচ্ছেদ, সাইবার সিকিউরিটি অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর ২০ ধারা ও পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১২ উল্লেখ করে বলা হয়, বাংলাদেশে প্রচলিত এসব আইন অনলাইন বা ডিজিটাল মাধ্যমে জুয়া, বেটিং ও পর্নোগ্রাফিক সামগ্রী প্রচারকে স্পষ্টভাবে নিষিদ্ধ করেছে। এ ধরনের কনটেন্ট ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজের ওপর মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এগুলো তরুণ প্রজন্মের নৈতিক অবক্ষয়, সামাজিক ও নৈতিক মূল্যবোধের অবনতি, আর্থিক ও মানসিক সংকট এবং পারিবারিক ও সামাজিক দ্বন্দ্ব বাড়িয়ে তোলে। কিছু ক্ষেত্রে মানসিক চাপ ও আসক্তির কারণে আত্মহত্যার ঘটনাও ঘটেছে।
অনুরোধ জানিয়ে বিটিআরসি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোকে বলেছে, দ্রুত পদক্ষেপ নিয়ে যেন বাংলাদেশে প্রবেশযোগ্য সব ধরনের জুয়া, অনলাইন বেটিং এবং পর্নোগ্রাফি-সংক্রান্ত কনটেন্ট ও বিজ্ঞাপন শনাক্ত, সীমিত ও অপসারণ করা হয়।

আগামী অক্টোবরে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার লক্ষ্যে জুলাই-আগস্টের মধ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে চায় নির্বাচন কমিশন। কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম জানান, ভোটার তালিকা ও আসনবিন্যাস চূড়ান্ত করা, আইন সংশোধন, প্রশিক্ষণ, নির্বাচনী আচরণবিধি নির্ধারণসহ বিভিন্ন কার্যক্রম দ্রুততার সঙ্গে এগিয়ে
২৫ মার্চ ২০২৫
পরিষদের নেতারা বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রায় ৯ শতাংশ জনগণ কোনো না কোনোভাবে প্রতিবন্ধী। এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত রেখে দেশের টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সম্ভব নয়। শিশুদের মা-বাবার পরেই প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা তাদের মানসিক উন্নয়নে কাজ করেন।
১৫ মিনিট আগে
বাংলাদেশের দক্ষ জনশক্তিকে জাপানের শ্রমবাজারে আরও বেশি অন্তর্ভুক্ত করতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া।
৩২ মিনিট আগে
সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ করা হয়েছে। আজ বুধবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে