কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের ফেরানোর মাধ্যমে মিয়ানমারের সঙ্গে সম্পর্কের বরফ গলাতে চীন যে উদ্যোগ নিয়েছে সরকার তাতে অনুকূল সাড়া দিয়েছে। আজ শনিবার ঢাকায় চীনের সঙ্গে পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এই উদ্যোগের প্রতি সরকারের সমর্থনের কথা দেশটিকে জানানো হয়। পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন এবং চীনের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী সান ওয়েইডং বৈঠকে নিজ নিজ দেশের পক্ষে নেতৃত্ব দেন।
আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার স্বার্থে রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারের রাখাইনে ফেরানোর ওপর জোর দিচ্ছে বাংলাদেশ, আর এ বিষয়েই দেশটির সঙ্গে বাংলাদেশের মধ্যস্থতার জন্য চীন উদ্যোগ নিয়েছে বলে বৈঠকে উপস্থিত এক ঊর্ধ্বতন কূটনীতিক জানান।
সম্প্রতি ইরানের সঙ্গে সৌদি আরবের সম্পর্কে অচলাবস্থা কাটাতে প্রাথমিকভাবে সফল হওয়ার পর চীন বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে সম্পর্ক ঝালাই করতে নজর দেয় বলে কূটনীতিকেরা জানান। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন অন্তত শুরু করা গেলে তা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নের সূচনা হতে পারে বলে তারা মনে করেন।
চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কিউইন গ্যাং গত ২ মে মিয়ানমার সফরের সময় বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে সহায়তার প্রস্তাব দেন। এরই ধারাবাহিকতায় সান ওয়েইডংয়ের এই সফর বলে চীনা কূটনীতিকেরা জানান।
বৈঠকে বাংলাদেশ সরকার ঘোষিত ভারত ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় রূপরেখা (ইন্দো-প্যাসিফিক আউটলুক), বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় অর্থনৈতিক ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতা, বাণিজ্য ও এখানে চীনা বিনিয়োগসহ সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে উভয় পক্ষ খোলামেলা আলোচনা করেন।
মাসুদ বিন মোমেন ও সান ওয়েইডং বিদ্যুৎ ও যোগাযোগ খাতের কয়েকটি অমীমাংসিত প্রকল্পের জন্য দ্রুত সমাধান খোঁজা এবং জননিরাপত্তা ও কনস্যুলার সংলাপ আয়োজনের বিষয়ে একমত হন। তাঁরা প্রতিরক্ষা বাহিনীগুলোর মধ্যে আলোচনা অনুষ্ঠানের বিভিন্ন দিক নিয়েও কথা বলেন।
চীনা উপমন্ত্রী দেশটির শুরু করা গ্লোবাল ডেভেলপমেন্ট উদ্যোগে (জিডিআই) যুক্ত হতে বাংলাদেশকে আবারও অনুরোধ করেন। বাংলাদেশ সরকার এ বিষয়ে নিজেদের মধ্যে পরামর্শ করছে বলে উপমন্ত্রীকে জানানো হয়।
উচ্চপর্যায়ের রাজনৈতিক সফরে চীনের আগ্রহ বিষয়টি নিয়েও আলোচনা হয়েছে। সূত্র জানায়, ২০১৯ সালে সর্বশেষ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চীন সফর করেছিলেন। এরপর আর কোনো উচ্চপর্যায়ের রাজনৈতিক সফর হয়নি।
সূত্র আরও জানায়, এ বিষয়ে আলোচনা অব্যাহত রাখবে বলে জানিয়েছে বেইজিং কর্তৃপক্ষ। দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মধ্যে কানেকটিভিটির আওতায় একটি প্রকল্প নিয়েও কথা হয়েছে দুই পক্ষের মধ্যে।
বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের ফেরানোর মাধ্যমে মিয়ানমারের সঙ্গে সম্পর্কের বরফ গলাতে চীন যে উদ্যোগ নিয়েছে সরকার তাতে অনুকূল সাড়া দিয়েছে। আজ শনিবার ঢাকায় চীনের সঙ্গে পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এই উদ্যোগের প্রতি সরকারের সমর্থনের কথা দেশটিকে জানানো হয়। পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন এবং চীনের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী সান ওয়েইডং বৈঠকে নিজ নিজ দেশের পক্ষে নেতৃত্ব দেন।
আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার স্বার্থে রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারের রাখাইনে ফেরানোর ওপর জোর দিচ্ছে বাংলাদেশ, আর এ বিষয়েই দেশটির সঙ্গে বাংলাদেশের মধ্যস্থতার জন্য চীন উদ্যোগ নিয়েছে বলে বৈঠকে উপস্থিত এক ঊর্ধ্বতন কূটনীতিক জানান।
সম্প্রতি ইরানের সঙ্গে সৌদি আরবের সম্পর্কে অচলাবস্থা কাটাতে প্রাথমিকভাবে সফল হওয়ার পর চীন বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে সম্পর্ক ঝালাই করতে নজর দেয় বলে কূটনীতিকেরা জানান। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন অন্তত শুরু করা গেলে তা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নের সূচনা হতে পারে বলে তারা মনে করেন।
চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কিউইন গ্যাং গত ২ মে মিয়ানমার সফরের সময় বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে সহায়তার প্রস্তাব দেন। এরই ধারাবাহিকতায় সান ওয়েইডংয়ের এই সফর বলে চীনা কূটনীতিকেরা জানান।
বৈঠকে বাংলাদেশ সরকার ঘোষিত ভারত ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় রূপরেখা (ইন্দো-প্যাসিফিক আউটলুক), বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় অর্থনৈতিক ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতা, বাণিজ্য ও এখানে চীনা বিনিয়োগসহ সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে উভয় পক্ষ খোলামেলা আলোচনা করেন।
মাসুদ বিন মোমেন ও সান ওয়েইডং বিদ্যুৎ ও যোগাযোগ খাতের কয়েকটি অমীমাংসিত প্রকল্পের জন্য দ্রুত সমাধান খোঁজা এবং জননিরাপত্তা ও কনস্যুলার সংলাপ আয়োজনের বিষয়ে একমত হন। তাঁরা প্রতিরক্ষা বাহিনীগুলোর মধ্যে আলোচনা অনুষ্ঠানের বিভিন্ন দিক নিয়েও কথা বলেন।
চীনা উপমন্ত্রী দেশটির শুরু করা গ্লোবাল ডেভেলপমেন্ট উদ্যোগে (জিডিআই) যুক্ত হতে বাংলাদেশকে আবারও অনুরোধ করেন। বাংলাদেশ সরকার এ বিষয়ে নিজেদের মধ্যে পরামর্শ করছে বলে উপমন্ত্রীকে জানানো হয়।
উচ্চপর্যায়ের রাজনৈতিক সফরে চীনের আগ্রহ বিষয়টি নিয়েও আলোচনা হয়েছে। সূত্র জানায়, ২০১৯ সালে সর্বশেষ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চীন সফর করেছিলেন। এরপর আর কোনো উচ্চপর্যায়ের রাজনৈতিক সফর হয়নি।
সূত্র আরও জানায়, এ বিষয়ে আলোচনা অব্যাহত রাখবে বলে জানিয়েছে বেইজিং কর্তৃপক্ষ। দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মধ্যে কানেকটিভিটির আওতায় একটি প্রকল্প নিয়েও কথা হয়েছে দুই পক্ষের মধ্যে।
বাংলাদেশের সঙ্গে পাকিস্তানের পাঁচ দশকের কূটনৈতিক সম্পর্ক বরাবরই চড়াই-উতরাইয়ের। এর মধ্যে ২০০৯ সাল থেকে শেখ হাসিনার টানা প্রায় ১৬ বছরের শাসনামলে এ সম্পর্ক টিকে ছিল সুতোর ওপর। গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে তিনি ভারতে আশ্রয় নিলে দেশটির চিরবৈরী পাকিস্তান বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কে গতি আনতে সক্রিয় হয়।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম থেকে ঢাকা পর্যন্ত পাইপলাইনে জ্বালানি তেল পরিবহনের প্রকল্পটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হচ্ছে আজ শনিবার। উদ্বোধন করবেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান। ঢাকা পর্যন্ত পাইপলাইনে জ্বালানি তেল পরিবহন প্রকল্পের (সিডিপিএল) পরিচালক প্রকৌশলী আমিনুল হক বলেন, তেল পরিবহনে শতাধিক
২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ছাত্র-শ্রমিক-জনতার ঐতিহাসিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন অটুট রাখতে বদ্ধপরিকর। তিনি সমাজে বিদ্যমান শৃঙ্খলা, ভ্রাতৃত্ববোধ ও সম্প্রীতি বিনষ্টের যেকোনো চেষ্টা রোধে সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানান।
১৩ ঘণ্টা আগেবিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে ফুলের তোড়া পাঠিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বিকেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন গণমাধ্যমকে এসব কথা জানান।
১৬ ঘণ্টা আগে