নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই মাসে রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার, গায়েবি মামলা ও পুলিশি বলপ্রয়োগের ঘটনা বেড়েছে। জুলাই মাসে বিরোধী দলের বিরুদ্ধে ৪১টি রাজনৈতিক মামলা হয়েছে। এসব মামলায় ১২ হাজার ৭০২ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা পর্যালোচনা করে মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ) তাদের মাসিক প্রতিবেদনে এসব তথ্য দিয়েছে।
আজ সোমবার গণমাধ্যমে সংস্থাটির সভাপতি সুলতানা কামালের পক্ষ থেকে পাঠানো প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপব্যবহার, অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা ও মতামত প্রকাশের সংবিধানপ্রদত্ত অধিকার প্রয়োগের পথ রুদ্ধ করার মতো ঘটনা অব্যাহত রয়েছে।
প্রতিবেদনে মানবাধিকার লঙ্ঘনের এই ঘটনাগুলো ক্রমাগত বৃদ্ধি পাওয়ায় মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ) গভীর ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করছে। এসব ঘটনা রোধে সরকারের নিষ্ক্রিয়তার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে তারা। একই সঙ্গে প্রত্যেকটি ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্তসহ ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার দাবি জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, জুলাইয়ে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন দুজন। এ ছাড়া এক শিশুও একজন নারী গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হয়েছেন।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে তিনজন বিরোধী দলীয় কর্মীকে তুলে নেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। অপর একটি ঘটনায় একই পরিবারের শিশুসহ তিন সদস্যকে তুলে নিয়ে যাওয়ার এক মাস পর মামলা দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এমএসএফ মনে করে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে তুলে নেওয়া ও অপহরণের অপতৎপরতাগুলো গুরুতর অপরাধ ও মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন। অপরাধ দমনে আইনসিদ্ধ পথ অবলম্বন না করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এ হেন আচরণ নাগরিক জীবনে চরম উৎকণ্ঠা সৃষ্টি করেছে এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি ক্রমাগত আস্থাহীনতা বেড়ে চলেছে, যা রাষ্ট্রের জন্য ক্ষতিকর।
মানবাধিকার সংগঠনটি আরও বলছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে নির্যাতন ও অপতৎপরতার যে সব অভিযোগ পত্রিকাগুলোতে আসছে তা অন্যায়, ক্ষমতার অপব্যবহার, মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন ও ন্যায়বিচারের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শনেরই নামান্তর।
এমএসএফ বলছে, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক অঙ্গনে সরকার দলীয় ও বিরোধী দলের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ও কর্মসূচি বাস্তবায়নে সহিংসতা, হানাহানি ও হতাহতের ঘটনায় নাগরিক জীবনে উৎকণ্ঠা বেড়েছে।
ক্ষমতাসীন দলের সংঘাত-সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নির্বিকার ভূমিকার বিপরীতে বিরোধী দলের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণে অতি উৎসাহী অপতৎপরতা লক্ষ্য করা যায়। এতে করে সুষ্ঠু রাজনীতি করার অধিকার থেকে জনগণ বঞ্চিত হচ্ছে এবং ক্রমাগত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর জনগণের আস্থা কমছে।
জুলাই মাসে রাজনৈতিক, নির্বাচনী সহিংসতা ও সভা সমাবেশে বাধার ৪৬টি ঘটনায় বিরোধীদের বিরুদ্ধে ৪১টি রাজনৈতিক মামলা হয়েছে। এ সব মামলায় ১২ হাজার ৭০২ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। যাদের মধ্যে ২ হাজার ১৭৪ জন বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মী। ১১৯ জনের রাজনৈতিক পরিচয় পাওয়া যায়নি। এ মামলাতে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে ১০ হাজার ৫২৮ জনকে।
এ মাসে ৪১টি রাজনৈতিক মামলার মধ্যে ৩৭টি বিএনপির বিরুদ্ধে, ২টি জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ ও ২টি মামলা করা হয়েছে বিএনপি ও জামায়াতের বিরুদ্ধে যৌথভাবে। মামলাগুলোর মধ্যে পুলিশ ৩৩টি, আওয়ামী লীগ ৫টি, আইনজীবী ২টি ও সরকারি বাঙলা কলেজের অফিস সহকারী করেছেন একটি মামলা।
৪১টি রাজনৈতিক মামলায় মোট ১ হাজার ৩৬৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে ১ হাজার ১০৭ জন বিএনপি, ৯১ জন জামায়াতে ইসলামী কর্মী, ৩ জন বিদেশগামী যুবক ও ১৬৩ জনের কোনো রাজনৈতিক পরিচয় পাওয়া যায়নি।
এমএসএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, জুলাই মাসে বিএনপির ১৩ জন কর্মীকে ভবঘুরে হিসেবে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৫ ধারায় ভবঘুরে, অভ্যাসগত ইত্যাদি অপরাধে জড়িত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করতে পারবে পুলিশ। কিন্তু পুলিশ যাঁদের গ্রেপ্তার করেছে, তাঁদের প্রত্যেকের নাম, ঠিকানা রয়েছে বলে বিএনপি দাবি করেছে। দলটি বলছে, রাজনৈতিক কর্মীদের ভবঘুরে হিসেবে গ্রেপ্তার এক নতুন আলামত।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, এ মাসে সহিংসতার শিকার হয়েছেন ৭৬৯ জন। নির্বাচনী, রাজনৈতিক সহিংসতা ও সভা সমাবেশে বাধার ঘটনায় মোট ৭৬৫ জন আহত ও ৪ জন নিহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে ১০৯ জন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ১ জন পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষে কৃষক দলের কর্মী এবং ৩ জন যুবলীগের কর্মী। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ৫টি মামলায় ৫ জন গ্রেপ্তার হয়েছেন। ১৮টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটেছে, যেখানে ১৩ জন নিহত ও ৬ জন গুরুতরভাবে আহত হয়েছেন।
জুলাই মাসে রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার, গায়েবি মামলা ও পুলিশি বলপ্রয়োগের ঘটনা বেড়েছে। জুলাই মাসে বিরোধী দলের বিরুদ্ধে ৪১টি রাজনৈতিক মামলা হয়েছে। এসব মামলায় ১২ হাজার ৭০২ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা পর্যালোচনা করে মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ) তাদের মাসিক প্রতিবেদনে এসব তথ্য দিয়েছে।
আজ সোমবার গণমাধ্যমে সংস্থাটির সভাপতি সুলতানা কামালের পক্ষ থেকে পাঠানো প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপব্যবহার, অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা ও মতামত প্রকাশের সংবিধানপ্রদত্ত অধিকার প্রয়োগের পথ রুদ্ধ করার মতো ঘটনা অব্যাহত রয়েছে।
প্রতিবেদনে মানবাধিকার লঙ্ঘনের এই ঘটনাগুলো ক্রমাগত বৃদ্ধি পাওয়ায় মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ) গভীর ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করছে। এসব ঘটনা রোধে সরকারের নিষ্ক্রিয়তার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে তারা। একই সঙ্গে প্রত্যেকটি ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্তসহ ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার দাবি জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, জুলাইয়ে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন দুজন। এ ছাড়া এক শিশুও একজন নারী গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হয়েছেন।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে তিনজন বিরোধী দলীয় কর্মীকে তুলে নেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। অপর একটি ঘটনায় একই পরিবারের শিশুসহ তিন সদস্যকে তুলে নিয়ে যাওয়ার এক মাস পর মামলা দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এমএসএফ মনে করে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে তুলে নেওয়া ও অপহরণের অপতৎপরতাগুলো গুরুতর অপরাধ ও মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন। অপরাধ দমনে আইনসিদ্ধ পথ অবলম্বন না করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এ হেন আচরণ নাগরিক জীবনে চরম উৎকণ্ঠা সৃষ্টি করেছে এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি ক্রমাগত আস্থাহীনতা বেড়ে চলেছে, যা রাষ্ট্রের জন্য ক্ষতিকর।
মানবাধিকার সংগঠনটি আরও বলছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে নির্যাতন ও অপতৎপরতার যে সব অভিযোগ পত্রিকাগুলোতে আসছে তা অন্যায়, ক্ষমতার অপব্যবহার, মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন ও ন্যায়বিচারের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শনেরই নামান্তর।
এমএসএফ বলছে, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক অঙ্গনে সরকার দলীয় ও বিরোধী দলের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ও কর্মসূচি বাস্তবায়নে সহিংসতা, হানাহানি ও হতাহতের ঘটনায় নাগরিক জীবনে উৎকণ্ঠা বেড়েছে।
ক্ষমতাসীন দলের সংঘাত-সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নির্বিকার ভূমিকার বিপরীতে বিরোধী দলের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণে অতি উৎসাহী অপতৎপরতা লক্ষ্য করা যায়। এতে করে সুষ্ঠু রাজনীতি করার অধিকার থেকে জনগণ বঞ্চিত হচ্ছে এবং ক্রমাগত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর জনগণের আস্থা কমছে।
জুলাই মাসে রাজনৈতিক, নির্বাচনী সহিংসতা ও সভা সমাবেশে বাধার ৪৬টি ঘটনায় বিরোধীদের বিরুদ্ধে ৪১টি রাজনৈতিক মামলা হয়েছে। এ সব মামলায় ১২ হাজার ৭০২ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। যাদের মধ্যে ২ হাজার ১৭৪ জন বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মী। ১১৯ জনের রাজনৈতিক পরিচয় পাওয়া যায়নি। এ মামলাতে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে ১০ হাজার ৫২৮ জনকে।
এ মাসে ৪১টি রাজনৈতিক মামলার মধ্যে ৩৭টি বিএনপির বিরুদ্ধে, ২টি জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ ও ২টি মামলা করা হয়েছে বিএনপি ও জামায়াতের বিরুদ্ধে যৌথভাবে। মামলাগুলোর মধ্যে পুলিশ ৩৩টি, আওয়ামী লীগ ৫টি, আইনজীবী ২টি ও সরকারি বাঙলা কলেজের অফিস সহকারী করেছেন একটি মামলা।
৪১টি রাজনৈতিক মামলায় মোট ১ হাজার ৩৬৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে ১ হাজার ১০৭ জন বিএনপি, ৯১ জন জামায়াতে ইসলামী কর্মী, ৩ জন বিদেশগামী যুবক ও ১৬৩ জনের কোনো রাজনৈতিক পরিচয় পাওয়া যায়নি।
এমএসএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, জুলাই মাসে বিএনপির ১৩ জন কর্মীকে ভবঘুরে হিসেবে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৫ ধারায় ভবঘুরে, অভ্যাসগত ইত্যাদি অপরাধে জড়িত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করতে পারবে পুলিশ। কিন্তু পুলিশ যাঁদের গ্রেপ্তার করেছে, তাঁদের প্রত্যেকের নাম, ঠিকানা রয়েছে বলে বিএনপি দাবি করেছে। দলটি বলছে, রাজনৈতিক কর্মীদের ভবঘুরে হিসেবে গ্রেপ্তার এক নতুন আলামত।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, এ মাসে সহিংসতার শিকার হয়েছেন ৭৬৯ জন। নির্বাচনী, রাজনৈতিক সহিংসতা ও সভা সমাবেশে বাধার ঘটনায় মোট ৭৬৫ জন আহত ও ৪ জন নিহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে ১০৯ জন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ১ জন পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষে কৃষক দলের কর্মী এবং ৩ জন যুবলীগের কর্মী। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ৫টি মামলায় ৫ জন গ্রেপ্তার হয়েছেন। ১৮টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটেছে, যেখানে ১৩ জন নিহত ও ৬ জন গুরুতরভাবে আহত হয়েছেন।
সরকারি (অফিশিয়াল) ও কূটনৈতিক পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসা অব্যাহতির তালিকায় ৩০তম দেশ হিসেবে যুক্ত হচ্ছে পাকিস্তান। বিশ্বের ২৯টি দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের সরকারি ও কূটনৈতিক পাসপোর্টধারীদের ভিসা অব্যাহতি চুক্তি রয়েছে। কিন্তু আশপাশের দেশ হিসেবে বাকি রয়ে গেছে পাকিস্তান।
৭ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস ও হাসপাতালে ভর্তি করা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুরুতর আহত ১৬৭ জনের মধ্যে বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না বলে জানিয়েছেন সেখানকার সহযোগী অধ্যাপক ডা. মাহফুজুর রহমান। গতকাল বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ জবানবন্দিতে তিনি এই তথ্য দেন।
৭ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট গণ-আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া শিক্ষার্থী সংগঠনের অন্যতম প্রধান দাবি ছিল জুলাই ঘোষণাপত্র ও সনদ; যার মধ্যে প্রতিফলিত হবে আন্দোলনের মূল চেতনা ও অঙ্গীকার। মতানৈক্যসহ নানা কারণে তা বিলম্বিত হলেও শিক্ষার্থীদের নতুন রাজনৈতিক দল ও সমমনা সংগঠনগুলোর প্রত্যাশা ও দাবি ছিল...
৮ ঘণ্টা আগে২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ২১ বছর আজ বৃহস্পতিবার। বিচারিক আদালতে সাজার পর হাইকোর্টে খালাস পান সব আসামি। এরপর আপিল বিভাগে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। এখন চলছে সেই আপিল শুনানি। আপিল নিষ্পত্তির রিভিউ আবেদনের সুযোগ পাবেন সংক্ষুব্ধরা। আপিল বিভাগে প্রশ্ন উঠেছে সাক্ষ্যগ্রহণ প্রক্রিয়া নিয়ে।
৯ ঘণ্টা আগে