নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যোগ্য সব কর্মকর্তার পদোন্নতি, নতুন পদ সৃষ্টি, আন্তক্যাডার বৈষম্য নিরসনসহ বিভিন্ন দাবিতে শিক্ষা ক্যাডারদের কর্মবিরতি তাঁরা প্রত্যাহার করে নেবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।
আজ শনিবার রাতে রাজধানীর হেয়ার রোডের শিক্ষামন্ত্রীর বাসভবনে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন শিক্ষামন্ত্রী।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘শিক্ষকদের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। আমরা সব সময়ই শিক্ষকদের দাবি পূরণে সচেষ্ট। শিক্ষকেরা আমাকে আশ্বাস দিয়েছেন কর্মবিরতি প্রত্যাহার করা হবে। নির্বাচনের আগেই শিক্ষা ক্যাডারের পদোন্নতি হবে।’
টানা তিন দিনের কর্মবিরতি শেষে গত বৃহস্পতিবার ফের দুই দিনের (১৭ ও ১৯ অক্টোবর) কর্মবিরতি পালনের ঘোষণা দেয় বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি।
কর্মবিরতি প্রত্যাহারের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে সমিতির সভাপতি অধ্যাপক মো. শাহেদুল খবির চৌধুরী বলেন, ‘আজকের আলোচনায় আমরা স্যাটিসফাইড। আমরা আশা করছি, আমাদের দাবিগুলো পূরণ হবে। আজকের সবগুলো বিষয় সাংগঠনিকভাবে আলোচনার মাধ্যমে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত (কর্মবিরতি প্রত্যাহার) জানাব। আমাদের দাবি দাওয়া পূরণের বিষয়ে আমরা আশাবাদী।’
কর্মকর্তার সংখ্যার দিক দিয়ে সবচেয়ে বড় দুটি ক্যাডারের একটি শিক্ষা। এই ক্যাডারে ১৬ হাজার ১৩২টি পদের বিপরীতে কর্মরত আছেন ১৩ হাজারের কিছু বেশি। তাঁদের অধিকাংশই সরকারি কলেজের শিক্ষক। কিছু মাউশিসহ শিক্ষাসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে কর্মরত।
একই দাবিতে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি গত ১৪ সেপ্টেম্বর মাউশি প্রাঙ্গণে অবস্থান কর্মসূচি এবং ২ অক্টোবর কর্মবিরতি পালন করে। এরপর ১০, ১১ ও ১২ অক্টোবর দেশের সব সরকারি কলেজ, মাদ্রাসা, শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজ, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি), মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর, পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তর, সব শিক্ষা বোর্ড, এনসিটিবি, নায়েম, ব্যানবেইসসহ শিক্ষাসংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালিত হয়েছে। শিক্ষকদের কর্মবিরতির কারণে সরকারি কলেজগুলোতে গতকাল কোনো ক্লাস ও অভ্যন্তরীণ পরীক্ষা হয়নি। ভর্তি, ফরম পূরণ, প্রশিক্ষণ কর্মশালা এবং দাপ্তরিক কার্যক্রমও বন্ধ ছিল।
যোগ্য সব কর্মকর্তার পদোন্নতি, নতুন পদ সৃষ্টি, আন্তক্যাডার বৈষম্য নিরসনসহ বিভিন্ন দাবিতে শিক্ষা ক্যাডারদের কর্মবিরতি তাঁরা প্রত্যাহার করে নেবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।
আজ শনিবার রাতে রাজধানীর হেয়ার রোডের শিক্ষামন্ত্রীর বাসভবনে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন শিক্ষামন্ত্রী।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘শিক্ষকদের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। আমরা সব সময়ই শিক্ষকদের দাবি পূরণে সচেষ্ট। শিক্ষকেরা আমাকে আশ্বাস দিয়েছেন কর্মবিরতি প্রত্যাহার করা হবে। নির্বাচনের আগেই শিক্ষা ক্যাডারের পদোন্নতি হবে।’
টানা তিন দিনের কর্মবিরতি শেষে গত বৃহস্পতিবার ফের দুই দিনের (১৭ ও ১৯ অক্টোবর) কর্মবিরতি পালনের ঘোষণা দেয় বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি।
কর্মবিরতি প্রত্যাহারের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে সমিতির সভাপতি অধ্যাপক মো. শাহেদুল খবির চৌধুরী বলেন, ‘আজকের আলোচনায় আমরা স্যাটিসফাইড। আমরা আশা করছি, আমাদের দাবিগুলো পূরণ হবে। আজকের সবগুলো বিষয় সাংগঠনিকভাবে আলোচনার মাধ্যমে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত (কর্মবিরতি প্রত্যাহার) জানাব। আমাদের দাবি দাওয়া পূরণের বিষয়ে আমরা আশাবাদী।’
কর্মকর্তার সংখ্যার দিক দিয়ে সবচেয়ে বড় দুটি ক্যাডারের একটি শিক্ষা। এই ক্যাডারে ১৬ হাজার ১৩২টি পদের বিপরীতে কর্মরত আছেন ১৩ হাজারের কিছু বেশি। তাঁদের অধিকাংশই সরকারি কলেজের শিক্ষক। কিছু মাউশিসহ শিক্ষাসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে কর্মরত।
একই দাবিতে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি গত ১৪ সেপ্টেম্বর মাউশি প্রাঙ্গণে অবস্থান কর্মসূচি এবং ২ অক্টোবর কর্মবিরতি পালন করে। এরপর ১০, ১১ ও ১২ অক্টোবর দেশের সব সরকারি কলেজ, মাদ্রাসা, শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজ, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি), মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর, পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তর, সব শিক্ষা বোর্ড, এনসিটিবি, নায়েম, ব্যানবেইসসহ শিক্ষাসংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালিত হয়েছে। শিক্ষকদের কর্মবিরতির কারণে সরকারি কলেজগুলোতে গতকাল কোনো ক্লাস ও অভ্যন্তরীণ পরীক্ষা হয়নি। ভর্তি, ফরম পূরণ, প্রশিক্ষণ কর্মশালা এবং দাপ্তরিক কার্যক্রমও বন্ধ ছিল।
ভারতীয় টিভি চ্যানেল রিপাবলিক বাংলার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং বাংলাদেশে তাদের সম্প্রচার নিষিদ্ধে নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ-সংক্রান্ত একটি রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুরের বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
১ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এই হামলার পরিণতিতে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা ইতিমধ্যেই নাজুক একটি অঞ্চলের স্থিতিশীলতা আরও বিঘ্নিত করার ঝুঁকি তৈরি করেছে, যা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার প্রতি হুমকিস্বরূপ। বাংলাদেশ সব পক্ষকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে এবং আঞ্চলিক উত্তেজনা
৩ ঘণ্টা আগেদূতাবাস বলছে, তেহরানসহ ইরানের বিভিন্ন স্থানে বৈধ ও অবৈধভাবে অবস্থান করছেন প্রায় আড়াই হাজার বাংলাদেশি। তাঁদের মধ্যে ২০০ শিক্ষার্থী, দূতাবাসের কূটনীতিক কর্মী, তাঁদের পরিবারসহ প্রায় ৪০ জন, চিকিৎসার জন্য সেখানে যাওয়া কিছু রোগীসহ প্রায় ৩০০ জনের নিরাপত্তা ও অন্যান্য ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে বেশি।
৩ ঘণ্টা আগেবিএনপি নেতা সালাহ উদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিইসি ও ইসি সচিবের কাছে অভিযোগ জমা দিয়েছি। আমরা জানি, বর্তমান কমিশন এ অভিযোগের বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেবে। আগের কমিশন যেহেতু সংবিধান লঙ্ঘন করে ফৌজদারি অপরাধ করেছে, এ জন্য তাদের বিরুদ্ধে শেরেবাংলা থানায় মামলা করা হয়েছে।’
৩ ঘণ্টা আগে