নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বরিশাল-পটুয়াখালী মহাসড়কে পায়রা নদীর ওপর নির্মিত পায়রা সেতু বা লেবুখালী সেতু আগামী ২৪ অক্টোবর যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে। এদিন আনুষ্ঠানিকভাবে সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে সেতুটির উদ্বোধন করবেন।
সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তর সূত্র জানায়, এরই মধ্যে সেতুর সব কাজ শেষ হয়ে গেছে। সেতু উদ্বোধনের জন্য প্রস্তুত। আগামী ২৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের মধ্য দিয়েই যান চলাচলের জন্য সেতু চালু হয়ে যাবে। এর আগে গত ৫ অক্টোবর 'পায়রা সেতুর উদ্বোধন চলতি মাসেই' শিরোনামে আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।
পায়রা সেতু চালু হলে বরিশাল থেকে এক ঘণ্টায় যাওয়া যাবে পটুয়াখালী ও নির্মাণাধীন পায়রা সমুদ্রবন্দরে এবং কুয়াকাটায় যেতে সময় লাগবে দুই থেকে তিন ঘণ্টা। সেতু চালু হওয়ার পরে বরিশাল থেকে কুয়াকাটায় যেতে থাকবে না আর কোনো ফেরির ব্যবহার। ফলে দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের দুর্ভোগ কমে আসবে। একই সঙ্গে পটুয়াখালী-কুয়াকাটার সঙ্গে বরিশালসহ সারা দেশের সড়কপথে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপিত হবে।
পায়রা সেতুর দৈর্ঘ্য ১ হাজার ৪৭০ মিটার। পুরো সেতুতে ৩১টি পিলারের ওপর বসানো হয়েছে ৩২টি স্প্যান। যার ওপর দিয়েই চলাচল করতে পারবে সব ধরনের যানবাহন। সেতুতে যানাবাহন চলাচলে দিতে হবে টোল। চট্টগ্রামের কর্ণফুলী সেতুর আদলে এক্সট্রা ডোজ কেব্ল সিস্টেমে তৈরি করা হয়েছে এই সেতু।
এদিক ২০১২ সালের ৮মে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি একনেক প্রকল্পটি সরকার অনুমোদন দেয়। সে সময় ৪১৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা ব্যয়ে সেতুর নির্মাণকাজ ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে মধ্যে শেষ করার কথা ছিল। কিন্তু প্রকল্পের পরামর্শক নিয়োগ ও দরপত্রের কাজে দেরি হওয়ায় ২০১৬ সালের জুনের আগে কাজ শুরু করতে পারেনি প্রকল্প কর্তৃপক্ষ। ফলে প্রথমবার এ কাজের মেয়াদ বাড়ানো হয় ২০১৭ সালের জুন পর্যন্ত। পরে দ্বিতীয় দফায় ২০২১ সালের এপ্রিলের মধ্যে কাজ শেষ করার লক্ষ নির্ধারিত হয়। সবশেষ নতুন করে ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত প্রকল্প বাস্তবায়নের মেয়াদ বেড়েছে। গত ৯ বছরে এই প্রকল্পের ব্যয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪৪৭ কোটি টাকা।
কুয়েত ফান্ড আর আরব ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট, ওপেক ফান্ড ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ও বাংলাদেশ সরকারের যৌথ বিনিয়োগে সেতুর নির্মাণকাজ করছে চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান লনজিয়ান রোড অ্যান্ড ব্রিজ কনস্ট্রাকশন।
বরিশাল-পটুয়াখালী মহাসড়কে পায়রা নদীর ওপর নির্মিত পায়রা সেতু বা লেবুখালী সেতু আগামী ২৪ অক্টোবর যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে। এদিন আনুষ্ঠানিকভাবে সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে সেতুটির উদ্বোধন করবেন।
সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তর সূত্র জানায়, এরই মধ্যে সেতুর সব কাজ শেষ হয়ে গেছে। সেতু উদ্বোধনের জন্য প্রস্তুত। আগামী ২৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের মধ্য দিয়েই যান চলাচলের জন্য সেতু চালু হয়ে যাবে। এর আগে গত ৫ অক্টোবর 'পায়রা সেতুর উদ্বোধন চলতি মাসেই' শিরোনামে আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।
পায়রা সেতু চালু হলে বরিশাল থেকে এক ঘণ্টায় যাওয়া যাবে পটুয়াখালী ও নির্মাণাধীন পায়রা সমুদ্রবন্দরে এবং কুয়াকাটায় যেতে সময় লাগবে দুই থেকে তিন ঘণ্টা। সেতু চালু হওয়ার পরে বরিশাল থেকে কুয়াকাটায় যেতে থাকবে না আর কোনো ফেরির ব্যবহার। ফলে দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের দুর্ভোগ কমে আসবে। একই সঙ্গে পটুয়াখালী-কুয়াকাটার সঙ্গে বরিশালসহ সারা দেশের সড়কপথে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপিত হবে।
পায়রা সেতুর দৈর্ঘ্য ১ হাজার ৪৭০ মিটার। পুরো সেতুতে ৩১টি পিলারের ওপর বসানো হয়েছে ৩২টি স্প্যান। যার ওপর দিয়েই চলাচল করতে পারবে সব ধরনের যানবাহন। সেতুতে যানাবাহন চলাচলে দিতে হবে টোল। চট্টগ্রামের কর্ণফুলী সেতুর আদলে এক্সট্রা ডোজ কেব্ল সিস্টেমে তৈরি করা হয়েছে এই সেতু।
এদিক ২০১২ সালের ৮মে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি একনেক প্রকল্পটি সরকার অনুমোদন দেয়। সে সময় ৪১৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা ব্যয়ে সেতুর নির্মাণকাজ ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে মধ্যে শেষ করার কথা ছিল। কিন্তু প্রকল্পের পরামর্শক নিয়োগ ও দরপত্রের কাজে দেরি হওয়ায় ২০১৬ সালের জুনের আগে কাজ শুরু করতে পারেনি প্রকল্প কর্তৃপক্ষ। ফলে প্রথমবার এ কাজের মেয়াদ বাড়ানো হয় ২০১৭ সালের জুন পর্যন্ত। পরে দ্বিতীয় দফায় ২০২১ সালের এপ্রিলের মধ্যে কাজ শেষ করার লক্ষ নির্ধারিত হয়। সবশেষ নতুন করে ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত প্রকল্প বাস্তবায়নের মেয়াদ বেড়েছে। গত ৯ বছরে এই প্রকল্পের ব্যয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪৪৭ কোটি টাকা।
কুয়েত ফান্ড আর আরব ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট, ওপেক ফান্ড ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ও বাংলাদেশ সরকারের যৌথ বিনিয়োগে সেতুর নির্মাণকাজ করছে চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান লনজিয়ান রোড অ্যান্ড ব্রিজ কনস্ট্রাকশন।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
২ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
২ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৩ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৩ ঘণ্টা আগে