নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অবিলম্বে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট নিয়োগ ২০২০-এর চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ এবং করোনা মোকাবিলায় আরও ২০ হাজার মেডিকেল টেকনোলজিস্ট নিয়োগের দাবিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি ও বিক্ষোভ করছেন নিয়োগপ্রত্যাশীরা। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টা নাগাদ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট নিয়োগ বাস্তবায়ন কমিটির নেতৃত্বে এই বিক্ষোভ শুরু হয়। দুপুর ১টায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এসে বিক্ষোভকারীদের জানান, নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে তদন্ত চলছে। এ বিষয়ে তাঁর করার কিছু নেই।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া মেডিকেল টেকনোলজিস্ট পদে নিয়োগপ্রত্যাশীরা বলছেন, মৌখিক পরীক্ষা হয়ে যাওয়ার পর সাত মাস পেরিয়ে গেছে। তবুও ফলাফল আটকে রাখা হয়েছে।
নিয়োগ প্রত্যাশী আলমগীর হোসেন বলেন, করোনা সংকটে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট নিয়োগের কোনো বিকল্প নেই। অথচ সমস্ত পরীক্ষা হয়ে যাওয়ার পরেও ফল আটকে রাখা হয়েছে। আমাদের আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল আগস্টের মধ্যে বিষয়টি সুরাহা হবে। কিন্তু তা হয়নি। আজও আমাদের কোনো আশার কথা জানাতে পারলেন না ডিজি।
করোনা মহামারির শুরু থেকেই বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে মেডিকেল টেকনোজিস্টের সংকট দেখা দেয়। এর প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী দ্রুত সময়ের মধ্যে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট নিয়োগের জন্য নির্বাহী আদেশ দেন। সে অনুযায়ী স্বাস্থ্য অধিদপ্তর গত বছরের ২৯ জুন এক হাজার ২০০ জন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। যার লিখিত পরীক্ষা গত ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষা শেষ হয় গত ফেব্রুয়ারিতে। এরপর ছয় মাস পেরিয়ে গেলেও চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করা হয়নি। নিয়োগপ্রত্যাশীদের দাবি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কিছু কর্মকর্তা ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিলের জন্য ফল প্রকাশ নিয়ে সময়ক্ষেপণ করছেন।
অবিলম্বে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট নিয়োগ ২০২০-এর চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ এবং করোনা মোকাবিলায় আরও ২০ হাজার মেডিকেল টেকনোলজিস্ট নিয়োগের দাবিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি ও বিক্ষোভ করছেন নিয়োগপ্রত্যাশীরা। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টা নাগাদ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট নিয়োগ বাস্তবায়ন কমিটির নেতৃত্বে এই বিক্ষোভ শুরু হয়। দুপুর ১টায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এসে বিক্ষোভকারীদের জানান, নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে তদন্ত চলছে। এ বিষয়ে তাঁর করার কিছু নেই।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া মেডিকেল টেকনোলজিস্ট পদে নিয়োগপ্রত্যাশীরা বলছেন, মৌখিক পরীক্ষা হয়ে যাওয়ার পর সাত মাস পেরিয়ে গেছে। তবুও ফলাফল আটকে রাখা হয়েছে।
নিয়োগ প্রত্যাশী আলমগীর হোসেন বলেন, করোনা সংকটে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট নিয়োগের কোনো বিকল্প নেই। অথচ সমস্ত পরীক্ষা হয়ে যাওয়ার পরেও ফল আটকে রাখা হয়েছে। আমাদের আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল আগস্টের মধ্যে বিষয়টি সুরাহা হবে। কিন্তু তা হয়নি। আজও আমাদের কোনো আশার কথা জানাতে পারলেন না ডিজি।
করোনা মহামারির শুরু থেকেই বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে মেডিকেল টেকনোজিস্টের সংকট দেখা দেয়। এর প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী দ্রুত সময়ের মধ্যে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট নিয়োগের জন্য নির্বাহী আদেশ দেন। সে অনুযায়ী স্বাস্থ্য অধিদপ্তর গত বছরের ২৯ জুন এক হাজার ২০০ জন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। যার লিখিত পরীক্ষা গত ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষা শেষ হয় গত ফেব্রুয়ারিতে। এরপর ছয় মাস পেরিয়ে গেলেও চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করা হয়নি। নিয়োগপ্রত্যাশীদের দাবি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কিছু কর্মকর্তা ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিলের জন্য ফল প্রকাশ নিয়ে সময়ক্ষেপণ করছেন।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৩ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৩ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৪ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৪ ঘণ্টা আগে