এস এম নূর মোহাম্মদ, ঢাকা
দেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
সুপ্রিম কোর্টের তথ্য অনুযায়ী, সারা দেশে বিদ্যুৎ আইনে করা মামলা নিষ্পত্তির জন্য আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। প্রয়োজন আরও ৯৮টি। তাই নতুন করে ৯৮টি আদালত স্থাপন এবং এসব আদালতে প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট বা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের পদায়ন করতে আইন মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
প্রধান বিচারপতির নির্দেশে আইন মন্ত্রণালয়কে গত ১৩ মার্চ চিঠি দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট। চিঠিতে বলা হয়, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের ২১ জেলার জন্য বিদ্যুৎ আদালত রয়েছে ৮টি। এসব জেলার জন্য প্রয়োজন আরও ১৩টি আদালত। পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের আওতায় ৫৭ জেলার জন্য আদালত রয়েছে ২টি। প্রয়োজন আরও ৫৫টি। নর্দান ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানির আওতায় ১৬টি জেলার জন্য আছে ৫টি আদালত। এসব জেলার জন্য আরও প্রয়োজন ১১টি আদালত।
ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির আওতায় ২১টি জেলার জন্য বিদ্যুৎ আদালত রয়েছে ৪টি। আরও প্রয়োজন ১৭টি। ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেডের আওতায় থাকা দুটি জেলার জন্য কোনো আদালত এখনো স্থাপন করা হয়নি। তাই দুই জেলার জন্য আদালত প্রয়োজন দুটি।
সুপ্রিম কোর্টে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সারা দেশের বিদ্যুৎ আদালতগুলোতে বিচারাধীন ছিল ১৬ হাজার ৯৬৬টি মামলা। ২ হাজার ২৭৮টি মামলা ৫ বছরের বেশি সময় ধরে বিচারাধীন। আর উচ্চ আদালতের নির্দেশে স্থগিত রয়েছে ২৪টি মামলা।
বিল বেশি আসা, কারণ ছাড়া সংযোগ বিচ্ছিন্ন করাসহ নানা ধরনের বিড়ম্বনার শিকার হতে হয় বিদ্যুতের গ্রাহকদের। তবে বিদ্যুৎ আদালতে কোম্পানিগুলো গ্রাহকদের বিরুদ্ধে মামলা করতে পারলেও গ্রাহকরা সেই সুযোগ পান না।
বিদ্যুৎ আদালতে কাজ করা সাবেক একজন বিচারক নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিচারকেরা ঘটনাস্থল পরিদর্শনের সুযোগ পেলেও অনিয়মের ঘটনায় তাৎক্ষণিকভাবে জরিমানা করতে পারেন না। এই সুযোগে কোম্পানির প্রতিনিধিরা গ্রাহকদের সঙ্গে দেন-দরবারের সুযোগ পান। এতে অনেক সময় জরিমানা আদায় না হওয়ায় রাষ্ট্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই বিচারক মত দেন, অপরাধ সংঘটিত হওয়ার চাক্ষুস প্রমাণ থাকলে মোবাইল কোর্টের মতো বিদ্যুৎ আদালতের বিচারকদেরও জরিমানা করার সুযোগ দিতে এবং গ্রাহকদের মামলা করার অধিকার দিতে আইন সংশোধন করা উচিত।
বিদ্যুৎ আইন, ২০১৮-এর ৪৮(১) ধারায় বলা হয়েছে, কোনো গ্রাহকের বিদ্যুৎ চুরির ঘটনা জানার পর কর্তৃপক্ষ তাৎক্ষণিকভাবে তার বিদ্যুৎ সরবরাহ বিচ্ছিন্ন করবে এবং সাত কার্যদিবসের মধ্যে আদালতে লিখিতভাবে অভিযোগ করবে। তবে গ্রাহক চুরি করা বিদ্যুতের মূল্যের তিন গুণ অর্থ, কোম্পানির সরবরাহকৃত মিটারের মূল্য, বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা ও পুনঃসংযোগ ফি এবং প্রযোজ্য অন্যান্য ফি পরিশোধ করলে এবং কর্তৃপক্ষের কাছে তা উপযুক্ত বলে বিবেচিত হলে মামলা দায়ের এড়ানো যাবে। অনিয়মকারী গ্রাহক দণ্ডের অর্থ পরিশোধের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে আবার বিদ্যুতের সংযোগ দেওয়া যাবে। তবে এই বিধান শুধু অভিযুক্ত গ্রাহকের প্রথম অপরাধের ক্ষেত্রে বিবেচনাযোগ্য হবে।
বিদ্যুৎ আইন, ২০১৮-এর ৪৮(২) ধারায় বলা হয়েছে, অবৈধভাবে বিদ্যুৎ ব্যবহারকারী ব্যক্তি এই আইনের অধীনে তার বিরুদ্ধে গৃহীত কার্যক্রম সম্পর্কে কোনো দেওয়ানি বা ফৌজদারি আদালতে মামলা দায়ের করতে পারবে না।
৪৯(২) (ক) ধারায় বলা হয়েছে, প্রথম শ্রেণির জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা ক্ষেত্রমতে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এই আইনের অধীনের অপরাধসমূহের বিচার করবেন। এ ছাড়া ৪৯(২) (খ) ধারায় বলা হয়েছে, প্রথম শ্রেণির জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে সংশ্লিষ্ট অপরাধের জন্য এই আইনে বর্ণিত যেকোনো অর্থদণ্ড আরোপ করতে পারবেন।
সার্বিক বিষয় নিয়ে জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের স্পেশাল অফিসার মোয়াজ্জেম হোসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, গ্রাহকদের ভোগান্তি বিবেচনায় আরও ৯৮টি বিদ্যুৎ আদালত স্থাপন করতে সুপ্রিম কোর্ট থেকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এসব আদালত স্থাপন হলে গ্রাহকেরা নিজ জেলার আদালতে মামলা করতে পারবেন, ভিন্ন জেলায় যেতে হবে না। আর মামলা নিষ্পত্তিও বাড়বে।
অন্যদিকে আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব শেখ আবু তাহের আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কাজ চলছে। সুপ্রিম কোর্টের চিঠি অনুযায়ী যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
দেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
সুপ্রিম কোর্টের তথ্য অনুযায়ী, সারা দেশে বিদ্যুৎ আইনে করা মামলা নিষ্পত্তির জন্য আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। প্রয়োজন আরও ৯৮টি। তাই নতুন করে ৯৮টি আদালত স্থাপন এবং এসব আদালতে প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট বা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের পদায়ন করতে আইন মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
প্রধান বিচারপতির নির্দেশে আইন মন্ত্রণালয়কে গত ১৩ মার্চ চিঠি দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট। চিঠিতে বলা হয়, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের ২১ জেলার জন্য বিদ্যুৎ আদালত রয়েছে ৮টি। এসব জেলার জন্য প্রয়োজন আরও ১৩টি আদালত। পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের আওতায় ৫৭ জেলার জন্য আদালত রয়েছে ২টি। প্রয়োজন আরও ৫৫টি। নর্দান ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানির আওতায় ১৬টি জেলার জন্য আছে ৫টি আদালত। এসব জেলার জন্য আরও প্রয়োজন ১১টি আদালত।
ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির আওতায় ২১টি জেলার জন্য বিদ্যুৎ আদালত রয়েছে ৪টি। আরও প্রয়োজন ১৭টি। ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেডের আওতায় থাকা দুটি জেলার জন্য কোনো আদালত এখনো স্থাপন করা হয়নি। তাই দুই জেলার জন্য আদালত প্রয়োজন দুটি।
সুপ্রিম কোর্টে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সারা দেশের বিদ্যুৎ আদালতগুলোতে বিচারাধীন ছিল ১৬ হাজার ৯৬৬টি মামলা। ২ হাজার ২৭৮টি মামলা ৫ বছরের বেশি সময় ধরে বিচারাধীন। আর উচ্চ আদালতের নির্দেশে স্থগিত রয়েছে ২৪টি মামলা।
বিল বেশি আসা, কারণ ছাড়া সংযোগ বিচ্ছিন্ন করাসহ নানা ধরনের বিড়ম্বনার শিকার হতে হয় বিদ্যুতের গ্রাহকদের। তবে বিদ্যুৎ আদালতে কোম্পানিগুলো গ্রাহকদের বিরুদ্ধে মামলা করতে পারলেও গ্রাহকরা সেই সুযোগ পান না।
বিদ্যুৎ আদালতে কাজ করা সাবেক একজন বিচারক নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিচারকেরা ঘটনাস্থল পরিদর্শনের সুযোগ পেলেও অনিয়মের ঘটনায় তাৎক্ষণিকভাবে জরিমানা করতে পারেন না। এই সুযোগে কোম্পানির প্রতিনিধিরা গ্রাহকদের সঙ্গে দেন-দরবারের সুযোগ পান। এতে অনেক সময় জরিমানা আদায় না হওয়ায় রাষ্ট্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই বিচারক মত দেন, অপরাধ সংঘটিত হওয়ার চাক্ষুস প্রমাণ থাকলে মোবাইল কোর্টের মতো বিদ্যুৎ আদালতের বিচারকদেরও জরিমানা করার সুযোগ দিতে এবং গ্রাহকদের মামলা করার অধিকার দিতে আইন সংশোধন করা উচিত।
বিদ্যুৎ আইন, ২০১৮-এর ৪৮(১) ধারায় বলা হয়েছে, কোনো গ্রাহকের বিদ্যুৎ চুরির ঘটনা জানার পর কর্তৃপক্ষ তাৎক্ষণিকভাবে তার বিদ্যুৎ সরবরাহ বিচ্ছিন্ন করবে এবং সাত কার্যদিবসের মধ্যে আদালতে লিখিতভাবে অভিযোগ করবে। তবে গ্রাহক চুরি করা বিদ্যুতের মূল্যের তিন গুণ অর্থ, কোম্পানির সরবরাহকৃত মিটারের মূল্য, বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা ও পুনঃসংযোগ ফি এবং প্রযোজ্য অন্যান্য ফি পরিশোধ করলে এবং কর্তৃপক্ষের কাছে তা উপযুক্ত বলে বিবেচিত হলে মামলা দায়ের এড়ানো যাবে। অনিয়মকারী গ্রাহক দণ্ডের অর্থ পরিশোধের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে আবার বিদ্যুতের সংযোগ দেওয়া যাবে। তবে এই বিধান শুধু অভিযুক্ত গ্রাহকের প্রথম অপরাধের ক্ষেত্রে বিবেচনাযোগ্য হবে।
বিদ্যুৎ আইন, ২০১৮-এর ৪৮(২) ধারায় বলা হয়েছে, অবৈধভাবে বিদ্যুৎ ব্যবহারকারী ব্যক্তি এই আইনের অধীনে তার বিরুদ্ধে গৃহীত কার্যক্রম সম্পর্কে কোনো দেওয়ানি বা ফৌজদারি আদালতে মামলা দায়ের করতে পারবে না।
৪৯(২) (ক) ধারায় বলা হয়েছে, প্রথম শ্রেণির জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা ক্ষেত্রমতে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এই আইনের অধীনের অপরাধসমূহের বিচার করবেন। এ ছাড়া ৪৯(২) (খ) ধারায় বলা হয়েছে, প্রথম শ্রেণির জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে সংশ্লিষ্ট অপরাধের জন্য এই আইনে বর্ণিত যেকোনো অর্থদণ্ড আরোপ করতে পারবেন।
সার্বিক বিষয় নিয়ে জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের স্পেশাল অফিসার মোয়াজ্জেম হোসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, গ্রাহকদের ভোগান্তি বিবেচনায় আরও ৯৮টি বিদ্যুৎ আদালত স্থাপন করতে সুপ্রিম কোর্ট থেকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এসব আদালত স্থাপন হলে গ্রাহকেরা নিজ জেলার আদালতে মামলা করতে পারবেন, ভিন্ন জেলায় যেতে হবে না। আর মামলা নিষ্পত্তিও বাড়বে।
অন্যদিকে আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব শেখ আবু তাহের আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কাজ চলছে। সুপ্রিম কোর্টের চিঠি অনুযায়ী যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
দীর্ঘদিনের কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান হয়েছিল গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনে। নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেশ চালানোর দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। সমাজে আর মানুষের মনে জেগেছিল পাহাড়সম প্রত্যাশা। সেই সরকারের এক বছর পূর্ণ হচ্ছে আজ। মানুষ হিসাব করছে—কী চেয়েছিলাম
৬ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর গত বছরের ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে ৬৯টি অধ্যাদেশ গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে। এই সময়ে নতুন করা হয়েছে ৯টি অধ্যাদেশ।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ পুলিশের উচ্চপর্যায়ে অনুমোদিত পদের চেয়ে অতিরিক্ত ৩১৮ জন কর্মকর্তা কর্মরত। অতিরিক্ত এসব কর্মকর্তা রয়েছেন উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি), অতিরিক্ত ডিআইজি এবং পুলিশ সুপার (এসপি) পদে। তাঁদের অনেকে পদোন্নতি পেলেও দায়িত্ব পাচ্ছেন না। আবার অতিরিক্ত পদোন্নতির কারণে বেতন-ভাতায় সরকারের খরচ বেড়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেরাতের ট্রেনযাত্রায় কেবিনে যাত্রীদের ঘুমানোর জন্য দেওয়া হয় বেডিং (চাদর, বালিশ, কম্বল)। এ জন্য টাকা টিকিটের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত থাকে। এই বেডিং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে এবং মান উন্নয়নের জন্য চার্জ বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এই বেডিং চার্জ বাড়ালে কেবিনের টিকিটের দাম, অর্থাৎ ভাড়াও বাড়বে।
৬ ঘণ্টা আগে