নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের চাকরি দিতে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল আয়োজিত চাকরি মেলার মাধ্যমে গত ১০ বছরে পেয়েছেন ১ হাজার ৬০০ জন। সব মন্ত্রণালয় প্রতিবন্ধীদের চাকরি দিতে উদ্যোগ গ্রহণ করলে ১০ বছরে ৫০ হাজার প্রতিবন্ধী ব্যক্তির চাকরির ব্যবস্থা হতো বলে মন্তব্য করেছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
আজ শনিবার সকালে ঢাকার আগারগাঁওয়ে এনজিও-বিষয়ক ব্যুরো অফিস ভবনে ‘প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য চাকরি মেলা-২০২৪’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘১৬০০ সংখ্যাটা বেশি না হলেও আমি বিনয়ের সঙ্গে বলতে চাই, আমরা একটা মন্ত্রণালয় বা বিভাগ থেকে যদি ১০ বছরে ১ হাজার ৬০০ জনের চাকরির ব্যবস্থা করতে পারি, তাহলে ৫০টা মন্ত্রণালয় মিলে একটু একটু চেষ্টা করলে অন্তত ৫০ হাজার প্রতিবন্ধী ভাই-বোনের চাকরির ব্যবস্থা করতে পারতাম। আমরা আমাদের ক্ষুদ্র সামর্থ্য নিয়ে চেষ্টা করছি।’
এ সময় এনজিওগুলোতে যেন প্রতিবন্ধীদের চাকরি দেওয়া হয় সে জন্য, এনজিও ব্যুরো মহাপরিচালককে অনুরোধ জানান তিনি। বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল আয়োজিত চাকরি মেলার এবার দশম আসর। ২০১৫ সাল থেকে এ মেলার আয়োজন করা হচ্ছে।
মেলায় আসা চাকরিপ্রার্থী কাজী নুসরাত সিনথিয়া বলেন, ‘যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও প্রতিবন্ধীদের অনেকেই চাকরি দিতে চান না। তাই যোগ্যতা থাকার পরেও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের পিছিয়ে থাকতে হয়। চাকরি মেলার মাধ্যমে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা কাজের সুযোগ পাচ্ছে, এটা ভালো উদ্যোগ। এ রকম আরও আয়োজনের প্রয়োজন রয়েছে।’
বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক রণজিৎ কুমারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে এনজিও ব্যুরোর মহাপরিচালক সাইদুর রহমান, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব সামসুল আরেফিন এবং সেন্টার ফর সার্ভিসেস অ্যান্ড ইনফরমেশন অন ডিজঅ্যাবিলিটির নির্বাহী পরিচালক খন্দকার জহুরুল আলম উপস্থিত ছিলেন।
আয়োজকেরা জানান, এবারের মেলায় ৪০০ আবেদন জমা পড়েছে। ৪৮টি চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠান মেলায় অংশ নিচ্ছে। চাকরিপ্রার্থীদের আবেদন গ্রহণ ও সাক্ষাৎকার প্রক্রিয়া অনলাইনে সম্পন্ন হয়েছে। ৩৫ জনের নিয়োগপত্রও ইতিমধ্যে চূড়ান্ত হয়েছে। মেলার পরেও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের চাহিদা অনুযায়ী প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের চাকরির ব্যবস্থা করা হবে।
অনুষ্ঠানে জানানো হয় ১০ বছর ধরে সফলভাবে প্রতিবন্ধীদের চাকরি মেলার পর এবার প্রতিবন্ধীদের উদ্যোক্তা মেলা করার প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। শিগগিরই এই মেলা অনুষ্ঠিত হবে।
প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের চাকরি দিতে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল আয়োজিত চাকরি মেলার মাধ্যমে গত ১০ বছরে পেয়েছেন ১ হাজার ৬০০ জন। সব মন্ত্রণালয় প্রতিবন্ধীদের চাকরি দিতে উদ্যোগ গ্রহণ করলে ১০ বছরে ৫০ হাজার প্রতিবন্ধী ব্যক্তির চাকরির ব্যবস্থা হতো বলে মন্তব্য করেছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
আজ শনিবার সকালে ঢাকার আগারগাঁওয়ে এনজিও-বিষয়ক ব্যুরো অফিস ভবনে ‘প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য চাকরি মেলা-২০২৪’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘১৬০০ সংখ্যাটা বেশি না হলেও আমি বিনয়ের সঙ্গে বলতে চাই, আমরা একটা মন্ত্রণালয় বা বিভাগ থেকে যদি ১০ বছরে ১ হাজার ৬০০ জনের চাকরির ব্যবস্থা করতে পারি, তাহলে ৫০টা মন্ত্রণালয় মিলে একটু একটু চেষ্টা করলে অন্তত ৫০ হাজার প্রতিবন্ধী ভাই-বোনের চাকরির ব্যবস্থা করতে পারতাম। আমরা আমাদের ক্ষুদ্র সামর্থ্য নিয়ে চেষ্টা করছি।’
এ সময় এনজিওগুলোতে যেন প্রতিবন্ধীদের চাকরি দেওয়া হয় সে জন্য, এনজিও ব্যুরো মহাপরিচালককে অনুরোধ জানান তিনি। বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল আয়োজিত চাকরি মেলার এবার দশম আসর। ২০১৫ সাল থেকে এ মেলার আয়োজন করা হচ্ছে।
মেলায় আসা চাকরিপ্রার্থী কাজী নুসরাত সিনথিয়া বলেন, ‘যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও প্রতিবন্ধীদের অনেকেই চাকরি দিতে চান না। তাই যোগ্যতা থাকার পরেও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের পিছিয়ে থাকতে হয়। চাকরি মেলার মাধ্যমে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা কাজের সুযোগ পাচ্ছে, এটা ভালো উদ্যোগ। এ রকম আরও আয়োজনের প্রয়োজন রয়েছে।’
বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক রণজিৎ কুমারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে এনজিও ব্যুরোর মহাপরিচালক সাইদুর রহমান, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব সামসুল আরেফিন এবং সেন্টার ফর সার্ভিসেস অ্যান্ড ইনফরমেশন অন ডিজঅ্যাবিলিটির নির্বাহী পরিচালক খন্দকার জহুরুল আলম উপস্থিত ছিলেন।
আয়োজকেরা জানান, এবারের মেলায় ৪০০ আবেদন জমা পড়েছে। ৪৮টি চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠান মেলায় অংশ নিচ্ছে। চাকরিপ্রার্থীদের আবেদন গ্রহণ ও সাক্ষাৎকার প্রক্রিয়া অনলাইনে সম্পন্ন হয়েছে। ৩৫ জনের নিয়োগপত্রও ইতিমধ্যে চূড়ান্ত হয়েছে। মেলার পরেও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের চাহিদা অনুযায়ী প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের চাকরির ব্যবস্থা করা হবে।
অনুষ্ঠানে জানানো হয় ১০ বছর ধরে সফলভাবে প্রতিবন্ধীদের চাকরি মেলার পর এবার প্রতিবন্ধীদের উদ্যোক্তা মেলা করার প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। শিগগিরই এই মেলা অনুষ্ঠিত হবে।
মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
২ ঘণ্টা আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৮ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৮ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৯ ঘণ্টা আগে