কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি বলেছেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র, নির্বাচন, শ্রমমান ও মানবাধিকার বিষয়ে উদ্বেগ নিয়ে সরকারের সঙ্গে কাজ করবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। একই সঙ্গে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক কী করে সঠিক পথে রাখা যায়, সেই প্রচেষ্টাও চলতে থাকবে।
আজ বুধবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে সাক্ষাতের পর সাংবাদিকদের এ কথা বলেন ইইউ রাষ্ট্রদূত।
সরকারের বর্তমান মেয়াদে ইইউর সঙ্গে সম্পর্কের ধরনে পরিবর্তন আসতে পারে—এমন আভাস দেন চার্লস হোয়াইটলি।
বাংলাদেশের সঙ্গে ইইউর সম্পর্ক আগে ছিল উন্নয়ন সহযোগিতার—এমনটা জানিয়ে রাষ্ট্রদূত বলেন, ভবিষ্যতে এই সম্পর্ক চালিত হবে অংশীদারত্ব ও পারস্পরিক সহযোগিতার জন্য একটি চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে।
প্রধানত রাজনৈতিক ধাঁচের এই সম্পর্কে নিজেদের পররাষ্ট্রনীতি, দুই পক্ষ কীভাবে অভিন্ন অগ্রাধিকারের বিষয়গুলোয় প্রভাব বজায় রাখতে পারে, এমন বিষয়গুলোও অন্তর্ভুক্ত থাকবে বলে জানান রাষ্ট্রদূত।
দুই পক্ষ শিগগির ‘অংশীদারত্ব ও সহযোগিতা চুক্তি’ নিয়ে আলোচনা শুরু করবে বলে রাষ্ট্রদূত আশা প্রকাশ করেন।
এর অর্থ কি এই যে ইইউ নির্বাচন নিয়ে যে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিল, তা থেকে সরে যাচ্ছে—এমন প্রশ্নে রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘বিষয়টি এমন নয়। আগামী বছরগুলোয় বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক যাতে সঠিক পথে রাখা যায়, তা নিশ্চিত করার জন্য ইইউ কাজ করছে।’
নির্বাচনের সময় ইইউর যে বিশেষজ্ঞ দলটি বাংলাদেশে ছিল, তারা এখনো ঢাকায় কাজ করছে—এমন তথ্য দিয়ে রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘এই দলের প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হবে। প্রতিবেদনে যে সুপারিশ আসবে, তা নিয়ে ইইউ কাজ করবে। যেখানে প্রয়োজন সম্পৃক্ত হবে।’
গ্লোবাল গেটওয়েতে বাংলাদেশের যুক্ত হওয়া প্রসঙ্গে রাষ্ট্রদূত বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎপাদনের লক্ষ্য অর্জনে বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতাকে ইইউ একটি পরীক্ষামূলক উদ্যোগ হিসেবে তৈরি করতে চায়।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ পরে সাংবাদিকদের বলেন, মিয়ানমারের নাগরিক রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে পূর্ণ নাগরিক অধিকার ও মর্যাদার সঙ্গে ফিরিয়ে নেওয়াই সমস্যার একমাত্র সমাধান।
এ ক্ষেত্রে ইইউ ও সংস্থাটির সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে তাদের সহযোগিতা বাড়াতে তাগিদ দেওয়া হয়েছে বলে জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি বলেছেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র, নির্বাচন, শ্রমমান ও মানবাধিকার বিষয়ে উদ্বেগ নিয়ে সরকারের সঙ্গে কাজ করবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। একই সঙ্গে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক কী করে সঠিক পথে রাখা যায়, সেই প্রচেষ্টাও চলতে থাকবে।
আজ বুধবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে সাক্ষাতের পর সাংবাদিকদের এ কথা বলেন ইইউ রাষ্ট্রদূত।
সরকারের বর্তমান মেয়াদে ইইউর সঙ্গে সম্পর্কের ধরনে পরিবর্তন আসতে পারে—এমন আভাস দেন চার্লস হোয়াইটলি।
বাংলাদেশের সঙ্গে ইইউর সম্পর্ক আগে ছিল উন্নয়ন সহযোগিতার—এমনটা জানিয়ে রাষ্ট্রদূত বলেন, ভবিষ্যতে এই সম্পর্ক চালিত হবে অংশীদারত্ব ও পারস্পরিক সহযোগিতার জন্য একটি চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে।
প্রধানত রাজনৈতিক ধাঁচের এই সম্পর্কে নিজেদের পররাষ্ট্রনীতি, দুই পক্ষ কীভাবে অভিন্ন অগ্রাধিকারের বিষয়গুলোয় প্রভাব বজায় রাখতে পারে, এমন বিষয়গুলোও অন্তর্ভুক্ত থাকবে বলে জানান রাষ্ট্রদূত।
দুই পক্ষ শিগগির ‘অংশীদারত্ব ও সহযোগিতা চুক্তি’ নিয়ে আলোচনা শুরু করবে বলে রাষ্ট্রদূত আশা প্রকাশ করেন।
এর অর্থ কি এই যে ইইউ নির্বাচন নিয়ে যে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিল, তা থেকে সরে যাচ্ছে—এমন প্রশ্নে রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘বিষয়টি এমন নয়। আগামী বছরগুলোয় বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক যাতে সঠিক পথে রাখা যায়, তা নিশ্চিত করার জন্য ইইউ কাজ করছে।’
নির্বাচনের সময় ইইউর যে বিশেষজ্ঞ দলটি বাংলাদেশে ছিল, তারা এখনো ঢাকায় কাজ করছে—এমন তথ্য দিয়ে রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘এই দলের প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হবে। প্রতিবেদনে যে সুপারিশ আসবে, তা নিয়ে ইইউ কাজ করবে। যেখানে প্রয়োজন সম্পৃক্ত হবে।’
গ্লোবাল গেটওয়েতে বাংলাদেশের যুক্ত হওয়া প্রসঙ্গে রাষ্ট্রদূত বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎপাদনের লক্ষ্য অর্জনে বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতাকে ইইউ একটি পরীক্ষামূলক উদ্যোগ হিসেবে তৈরি করতে চায়।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ পরে সাংবাদিকদের বলেন, মিয়ানমারের নাগরিক রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে পূর্ণ নাগরিক অধিকার ও মর্যাদার সঙ্গে ফিরিয়ে নেওয়াই সমস্যার একমাত্র সমাধান।
এ ক্ষেত্রে ইইউ ও সংস্থাটির সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে তাদের সহযোগিতা বাড়াতে তাগিদ দেওয়া হয়েছে বলে জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
একজন জ্যেষ্ঠ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ওঠা নারী নির্যাতনের অভিযোগ তদন্তে উচ্চপদস্থ বোর্ড গঠন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই কর্মকর্তার নারী নির্যাতন-সংক্রান্ত একটি অভিযোগ প্রচার হয়েছে। তবে বিষয়টি প্রচারিত হওয়ার আগেই সেনাবাহিনী জানতে পেরে গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত কার্যক্রম
৩ মিনিট আগেআগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যাপক সংস্কারমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। এক বছরেরও বেশি সময় আগে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দেশে সহিংস বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পর এটিই হবে দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটিতে প্রথম নির্বাচন।
৭ ঘণ্টা আগেশীতাতপনিয়ন্ত্রিত (এসি) বাস ও পণ্যবাহী যানবাহনের জন্য সরকার কোনো ভাড়া নির্ধারণ করেনি। এসব যানের ভাড়া ঠিক করছেন পরিবহনের মালিকেরা। দূরপাল্লার এসি বাসে ইচ্ছেমতো ভাড়া আদায়ের অভিযোগ যাত্রীদের। পণ্যবাহী যানবাহনের ক্ষেত্রেও একই অভিযোগ। এ অবস্থায় এসি বাস ও পণ্যবাহী যানের ভাড়া নির্ধারণের উদ্যোগ নিয়েছে...
১৪ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর মতামতের ভিত্তিতে জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত খসড়া তৈরি করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে জাতীয় সনদকে বিশেষ মর্যাদা ও আইনি ভিত্তি দেওয়ার কথা আছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতামত গ্রহণ এবং কিছু শব্দ ও ভাষাগত সংযোজন-বিয়োজন শেষে দু-এক দিনের মধ্যে সনদের চূড়ান্ত...
১৪ ঘণ্টা আগে